passage_id
stringlengths
12
12
title
stringlengths
2
1.44k
context
stringlengths
179
4.78k
question_id
stringlengths
15
15
question_text
stringlengths
6
211
is_answerable
stringclasses
2 values
question_type
stringclasses
4 values
answers
sequence
bn_wiki_2977
ফাজিল পরীক্ষা
ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশে ডিগ্রি সমমানের, কখনো স্নাতক সমমানের একটি পরীক্ষা, যা একটি ফাজিল মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে ভারতে ফাজিল পরীক্ষাকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর (১১ বা ১২ ক্লাস) মান বলে বিবেচিত করা হয়। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের সরকারি স্বীকৃত আলিয়া মাদরাসায় প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ১৯৪৭ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো। ফাযিল পরীক্ষা বর্তমানে ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। যা পূর্বে মাদরাসা বোর্ড ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধীনে অনুষ্ঠিত হত। মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে ১৯৪৮ সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো। ১৯৭৫ সালের কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশনের সুপারিশে মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসাসমূহে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও বহুমুখী পাঠ্যসূচি প্রবর্তিত করা হয়। ১৯৮০ সালে অনুষ্ঠিত ফাজিল পরীক্ষায় এই পাঠ্যসুচী কার্যকর হয়। এই শিক্ষা কমিশন অনুসারে ফাজিল শ্রেণীতে ইসলামি শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ পাঠ্যসূচী অন্তর্ভুক্ত করে ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ উচ্চ মাধ্যমিক এইচ এস সির সমমান ঘোষণা করা হয়। ১৯৭৮ সালে অধ্যাপক মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে সিনিয়র মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটির নির্দেশনায় ১৯৮৪ সালে সাধারণ শিক্ষার স্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা স্তরের সামঞ্জস্য করা হয়। ফাজিল স্তরকে ২ বছর মেয়াদী কোর্সে উন্নিত করে, মোট ১৬ বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এই কমিশনের মাধ্যমেই সরকার ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ ডিগ্রি মান ঘোষণা করে।
bn_wiki_2977_01
ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা ?
1
confirmation
{ "answer_text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ " ], "answer_type": [ "yes/no", "yes/no" ] }
bn_wiki_2977
ফাজিল পরীক্ষা
ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশে ডিগ্রি সমমানের, কখনো স্নাতক সমমানের একটি পরীক্ষা, যা একটি ফাজিল মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে ভারতে ফাজিল পরীক্ষাকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর (১১ বা ১২ ক্লাস) মান বলে বিবেচিত করা হয়। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের সরকারি স্বীকৃত আলিয়া মাদরাসায় প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ১৯৪৭ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো। ফাযিল পরীক্ষা বর্তমানে ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। যা পূর্বে মাদরাসা বোর্ড ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধীনে অনুষ্ঠিত হত। মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে ১৯৪৮ সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো। ১৯৭৫ সালের কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশনের সুপারিশে মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসাসমূহে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও বহুমুখী পাঠ্যসূচি প্রবর্তিত করা হয়। ১৯৮০ সালে অনুষ্ঠিত ফাজিল পরীক্ষায় এই পাঠ্যসুচী কার্যকর হয়। এই শিক্ষা কমিশন অনুসারে ফাজিল শ্রেণীতে ইসলামি শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ পাঠ্যসূচী অন্তর্ভুক্ত করে ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ উচ্চ মাধ্যমিক এইচ এস সির সমমান ঘোষণা করা হয়। ১৯৭৮ সালে অধ্যাপক মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে সিনিয়র মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটির নির্দেশনায় ১৯৮৪ সালে সাধারণ শিক্ষার স্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা স্তরের সামঞ্জস্য করা হয়। ফাজিল স্তরকে ২ বছর মেয়াদী কোর্সে উন্নিত করে, মোট ১৬ বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এই কমিশনের মাধ্যমেই সরকার ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ ডিগ্রি মান ঘোষণা করে।
bn_wiki_2977_02
বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে কেন ?
0
causal
{ "answer_text": [ "", "" ], "answer_type": [ "", "" ] }
bn_wiki_2977
ফাজিল পরীক্ষা
ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশে ডিগ্রি সমমানের, কখনো স্নাতক সমমানের একটি পরীক্ষা, যা একটি ফাজিল মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে ভারতে ফাজিল পরীক্ষাকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর (১১ বা ১২ ক্লাস) মান বলে বিবেচিত করা হয়। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের সরকারি স্বীকৃত আলিয়া মাদরাসায় প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ১৯৪৭ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো। ফাযিল পরীক্ষা বর্তমানে ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। যা পূর্বে মাদরাসা বোর্ড ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধীনে অনুষ্ঠিত হত। মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে ১৯৪৮ সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো। ১৯৭৫ সালের কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশনের সুপারিশে মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসাসমূহে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও বহুমুখী পাঠ্যসূচি প্রবর্তিত করা হয়। ১৯৮০ সালে অনুষ্ঠিত ফাজিল পরীক্ষায় এই পাঠ্যসুচী কার্যকর হয়। এই শিক্ষা কমিশন অনুসারে ফাজিল শ্রেণীতে ইসলামি শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ পাঠ্যসূচী অন্তর্ভুক্ত করে ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ উচ্চ মাধ্যমিক এইচ এস সির সমমান ঘোষণা করা হয়। ১৯৭৮ সালে অধ্যাপক মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে সিনিয়র মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটির নির্দেশনায় ১৯৮৪ সালে সাধারণ শিক্ষার স্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা স্তরের সামঞ্জস্য করা হয়। ফাজিল স্তরকে ২ বছর মেয়াদী কোর্সে উন্নিত করে, মোট ১৬ বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এই কমিশনের মাধ্যমেই সরকার ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ ডিগ্রি মান ঘোষণা করে।
bn_wiki_2977_03
কত সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো ?
1
factoid
{ "answer_text": [ "১৯৪৭", "১৯৪৭" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_2977
ফাজিল পরীক্ষা
ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশে ডিগ্রি সমমানের, কখনো স্নাতক সমমানের একটি পরীক্ষা, যা একটি ফাজিল মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে ভারতে ফাজিল পরীক্ষাকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর (১১ বা ১২ ক্লাস) মান বলে বিবেচিত করা হয়। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের সরকারি স্বীকৃত আলিয়া মাদরাসায় প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ১৯৪৭ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো। ফাযিল পরীক্ষা বর্তমানে ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। যা পূর্বে মাদরাসা বোর্ড ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধীনে অনুষ্ঠিত হত। মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে ১৯৪৮ সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো। ১৯৭৫ সালের কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশনের সুপারিশে মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসাসমূহে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও বহুমুখী পাঠ্যসূচি প্রবর্তিত করা হয়। ১৯৮০ সালে অনুষ্ঠিত ফাজিল পরীক্ষায় এই পাঠ্যসুচী কার্যকর হয়। এই শিক্ষা কমিশন অনুসারে ফাজিল শ্রেণীতে ইসলামি শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ পাঠ্যসূচী অন্তর্ভুক্ত করে ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ উচ্চ মাধ্যমিক এইচ এস সির সমমান ঘোষণা করা হয়। ১৯৭৮ সালে অধ্যাপক মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে সিনিয়র মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটির নির্দেশনায় ১৯৮৪ সালে সাধারণ শিক্ষার স্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা স্তরের সামঞ্জস্য করা হয়। ফাজিল স্তরকে ২ বছর মেয়াদী কোর্সে উন্নিত করে, মোট ১৬ বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এই কমিশনের মাধ্যমেই সরকার ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ ডিগ্রি মান ঘোষণা করে।
bn_wiki_2977_04
মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে কত সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো ?
1
factoid
{ "answer_text": [ "১৯৪৮", "১৯৪৮" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_2977
ফাজিল পরীক্ষা
ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশে ডিগ্রি সমমানের, কখনো স্নাতক সমমানের একটি পরীক্ষা, যা একটি ফাজিল মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে ভারতে ফাজিল পরীক্ষাকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর (১১ বা ১২ ক্লাস) মান বলে বিবেচিত করা হয়। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের সরকারি স্বীকৃত আলিয়া মাদরাসায় প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ১৯৪৭ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো। ফাযিল পরীক্ষা বর্তমানে ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। যা পূর্বে মাদরাসা বোর্ড ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধীনে অনুষ্ঠিত হত। মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে ১৯৪৮ সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো। ১৯৭৫ সালের কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশনের সুপারিশে মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসাসমূহে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও বহুমুখী পাঠ্যসূচি প্রবর্তিত করা হয়। ১৯৮০ সালে অনুষ্ঠিত ফাজিল পরীক্ষায় এই পাঠ্যসুচী কার্যকর হয়। এই শিক্ষা কমিশন অনুসারে ফাজিল শ্রেণীতে ইসলামি শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ পাঠ্যসূচী অন্তর্ভুক্ত করে ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ উচ্চ মাধ্যমিক এইচ এস সির সমমান ঘোষণা করা হয়। ১৯৭৮ সালে অধ্যাপক মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে সিনিয়র মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটির নির্দেশনায় ১৯৮৪ সালে সাধারণ শিক্ষার স্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা স্তরের সামঞ্জস্য করা হয়। ফাজিল স্তরকে ২ বছর মেয়াদী কোর্সে উন্নিত করে, মোট ১৬ বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এই কমিশনের মাধ্যমেই সরকার ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ ডিগ্রি মান ঘোষণা করে।
bn_wiki_2977_05
মোট কত বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয় ?
1
factoid
{ "answer_text": [ "১৬", "১৬" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_2258
অ্যাট্যাক অন টাইটান
অ্যাট্যাক অন টাইটান , অনু. লড়াইয়ের দানব (জাপানী শিরোনাম অনুসারে), অনু. দানবের উপর আক্রমণ (ইংরেজী শিরোনাম অনুসারে); হল একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ যা হাজিমে ইসায়ামা দ্বারা রচিত এবং চিত্রিত। এখানে, এমন এক জগতের কথা তুলে ধরা হয়েছে যেখানে বিশাল প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত শহরগুলোতে মানুষ বসবাস করে। এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে; গল্পটি ’এরেন ইয়েগার’ চরিত্রের উপর ভিত্তি করে রচনা করা হয়েছে। টাইটানদের দ্বারা তার নিজের শহর ধ্বংস হওয়া এবং তার মায়ের মৃত্যুর পর সে বিশ্বকে টাইটানদের হাত থেকে পুনরুদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি নেয়। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে কোদানশার মাসিক বেসাতসু শেনেন ম্যাগাজিনে ’অ্যাট্যাক অন টাইটান’ সিরিয়ালীকৃত হয়েছে এবং ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩২ টি খণ্ডে সংগ্রহ করা হয়েছে। এই মাঙ্গাটির 'এনিমে টেলিভিশন সিরিজ' উইট স্টুডিও (১ম-৩য় সিজন) এবং মাপ্পার(৪র্থ সিজন) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি ২৫টি এপিসোডের ১ম সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এরপর, ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি অ্যাটাক অন টাইটানের ১২টি এপিসোডের 2য় সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এই শো এর ২২টি এপিসোডের ৩য় সিজনটি দুটো ভাগে সম্প্রচার করা হয়, প্রথমটি ১২টি এপিসোড ২০১৮ র জুলাই থেকে অক্টোবর অব্দি এবং শেষ দশটি এপিসোড ২০১৯ এর এপ্রিল থেকে জুলাই অব্দি। এই শোটির ৪র্থ এবং শেষ সিজনের প্রথম ভাগ ২০২০র ডিসেম্বর মাসে প্রিমিয়ার করা হয়, যেটির প্রথম ভাগে ১৬টি এপিসোড সম্প্রচার করা হয়। ৪র্থ সিজন এর ২য় ভাগটি জানুয়ারি ৯, ২০২২ এ সম্প্রচার করা হবে। অ্যাটাক অন টাইটান সমালোচনামূলকভাবে ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা প্রাপ্তি করেছে। এই শোটি কোদানশা মাঙ্গা অ্যাওয়ার্ড, অ্যাটিলিও মিকেলুৎজি অ্যাওয়ার্ড ও হার্ভি অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও বহু পুরষ্কার পেয়েছে।
bn_wiki_2258_01
মাঙ্গা কী?
0
factoid
{ "answer_text": [ "", "" ], "answer_type": [ "", "" ] }
bn_wiki_2258
অ্যাট্যাক অন টাইটান
অ্যাট্যাক অন টাইটান , অনু. লড়াইয়ের দানব (জাপানী শিরোনাম অনুসারে), অনু. দানবের উপর আক্রমণ (ইংরেজী শিরোনাম অনুসারে); হল একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ যা হাজিমে ইসায়ামা দ্বারা রচিত এবং চিত্রিত। এখানে, এমন এক জগতের কথা তুলে ধরা হয়েছে যেখানে বিশাল প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত শহরগুলোতে মানুষ বসবাস করে। এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে; গল্পটি ’এরেন ইয়েগার’ চরিত্রের উপর ভিত্তি করে রচনা করা হয়েছে। টাইটানদের দ্বারা তার নিজের শহর ধ্বংস হওয়া এবং তার মায়ের মৃত্যুর পর সে বিশ্বকে টাইটানদের হাত থেকে পুনরুদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি নেয়। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে কোদানশার মাসিক বেসাতসু শেনেন ম্যাগাজিনে ’অ্যাট্যাক অন টাইটান’ সিরিয়ালীকৃত হয়েছে এবং ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩২ টি খণ্ডে সংগ্রহ করা হয়েছে। এই মাঙ্গাটির 'এনিমে টেলিভিশন সিরিজ' উইট স্টুডিও (১ম-৩য় সিজন) এবং মাপ্পার(৪র্থ সিজন) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি ২৫টি এপিসোডের ১ম সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এরপর, ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি অ্যাটাক অন টাইটানের ১২টি এপিসোডের 2য় সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এই শো এর ২২টি এপিসোডের ৩য় সিজনটি দুটো ভাগে সম্প্রচার করা হয়, প্রথমটি ১২টি এপিসোড ২০১৮ র জুলাই থেকে অক্টোবর অব্দি এবং শেষ দশটি এপিসোড ২০১৯ এর এপ্রিল থেকে জুলাই অব্দি। এই শোটির ৪র্থ এবং শেষ সিজনের প্রথম ভাগ ২০২০র ডিসেম্বর মাসে প্রিমিয়ার করা হয়, যেটির প্রথম ভাগে ১৬টি এপিসোড সম্প্রচার করা হয়। ৪র্থ সিজন এর ২য় ভাগটি জানুয়ারি ৯, ২০২২ এ সম্প্রচার করা হবে। অ্যাটাক অন টাইটান সমালোচনামূলকভাবে ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা প্রাপ্তি করেছে। এই শোটি কোদানশা মাঙ্গা অ্যাওয়ার্ড, অ্যাটিলিও মিকেলুৎজি অ্যাওয়ার্ড ও হার্ভি অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও বহু পুরষ্কার পেয়েছে।
bn_wiki_2258_02
অ্যাট্যাক অন টাইটান কী?
1
factoid
{ "answer_text": [ "একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ", "একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_2258
অ্যাট্যাক অন টাইটান
অ্যাট্যাক অন টাইটান , অনু. লড়াইয়ের দানব (জাপানী শিরোনাম অনুসারে), অনু. দানবের উপর আক্রমণ (ইংরেজী শিরোনাম অনুসারে); হল একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ যা হাজিমে ইসায়ামা দ্বারা রচিত এবং চিত্রিত। এখানে, এমন এক জগতের কথা তুলে ধরা হয়েছে যেখানে বিশাল প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত শহরগুলোতে মানুষ বসবাস করে। এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে; গল্পটি ’এরেন ইয়েগার’ চরিত্রের উপর ভিত্তি করে রচনা করা হয়েছে। টাইটানদের দ্বারা তার নিজের শহর ধ্বংস হওয়া এবং তার মায়ের মৃত্যুর পর সে বিশ্বকে টাইটানদের হাত থেকে পুনরুদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি নেয়। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে কোদানশার মাসিক বেসাতসু শেনেন ম্যাগাজিনে ’অ্যাট্যাক অন টাইটান’ সিরিয়ালীকৃত হয়েছে এবং ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩২ টি খণ্ডে সংগ্রহ করা হয়েছে। এই মাঙ্গাটির 'এনিমে টেলিভিশন সিরিজ' উইট স্টুডিও (১ম-৩য় সিজন) এবং মাপ্পার(৪র্থ সিজন) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি ২৫টি এপিসোডের ১ম সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এরপর, ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি অ্যাটাক অন টাইটানের ১২টি এপিসোডের 2য় সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এই শো এর ২২টি এপিসোডের ৩য় সিজনটি দুটো ভাগে সম্প্রচার করা হয়, প্রথমটি ১২টি এপিসোড ২০১৮ র জুলাই থেকে অক্টোবর অব্দি এবং শেষ দশটি এপিসোড ২০১৯ এর এপ্রিল থেকে জুলাই অব্দি। এই শোটির ৪র্থ এবং শেষ সিজনের প্রথম ভাগ ২০২০র ডিসেম্বর মাসে প্রিমিয়ার করা হয়, যেটির প্রথম ভাগে ১৬টি এপিসোড সম্প্রচার করা হয়। ৪র্থ সিজন এর ২য় ভাগটি জানুয়ারি ৯, ২০২২ এ সম্প্রচার করা হবে। অ্যাটাক অন টাইটান সমালোচনামূলকভাবে ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা প্রাপ্তি করেছে। এই শোটি কোদানশা মাঙ্গা অ্যাওয়ার্ড, অ্যাটিলিও মিকেলুৎজি অ্যাওয়ার্ড ও হার্ভি অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও বহু পুরষ্কার পেয়েছে।
bn_wiki_2258_03
অ্যাট্যাক অন টাইটান জাপানিতে কী?
1
factoid
{ "answer_text": [ "অনু. লড়াইয়ের দানব", "অনু. লড়াইয়ের দানব" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_2258
অ্যাট্যাক অন টাইটান
অ্যাট্যাক অন টাইটান , অনু. লড়াইয়ের দানব (জাপানী শিরোনাম অনুসারে), অনু. দানবের উপর আক্রমণ (ইংরেজী শিরোনাম অনুসারে); হল একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ যা হাজিমে ইসায়ামা দ্বারা রচিত এবং চিত্রিত। এখানে, এমন এক জগতের কথা তুলে ধরা হয়েছে যেখানে বিশাল প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত শহরগুলোতে মানুষ বসবাস করে। এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে; গল্পটি ’এরেন ইয়েগার’ চরিত্রের উপর ভিত্তি করে রচনা করা হয়েছে। টাইটানদের দ্বারা তার নিজের শহর ধ্বংস হওয়া এবং তার মায়ের মৃত্যুর পর সে বিশ্বকে টাইটানদের হাত থেকে পুনরুদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি নেয়। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে কোদানশার মাসিক বেসাতসু শেনেন ম্যাগাজিনে ’অ্যাট্যাক অন টাইটান’ সিরিয়ালীকৃত হয়েছে এবং ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩২ টি খণ্ডে সংগ্রহ করা হয়েছে। এই মাঙ্গাটির 'এনিমে টেলিভিশন সিরিজ' উইট স্টুডিও (১ম-৩য় সিজন) এবং মাপ্পার(৪র্থ সিজন) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি ২৫টি এপিসোডের ১ম সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এরপর, ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি অ্যাটাক অন টাইটানের ১২টি এপিসোডের 2য় সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এই শো এর ২২টি এপিসোডের ৩য় সিজনটি দুটো ভাগে সম্প্রচার করা হয়, প্রথমটি ১২টি এপিসোড ২০১৮ র জুলাই থেকে অক্টোবর অব্দি এবং শেষ দশটি এপিসোড ২০১৯ এর এপ্রিল থেকে জুলাই অব্দি। এই শোটির ৪র্থ এবং শেষ সিজনের প্রথম ভাগ ২০২০র ডিসেম্বর মাসে প্রিমিয়ার করা হয়, যেটির প্রথম ভাগে ১৬টি এপিসোড সম্প্রচার করা হয়। ৪র্থ সিজন এর ২য় ভাগটি জানুয়ারি ৯, ২০২২ এ সম্প্রচার করা হবে। অ্যাটাক অন টাইটান সমালোচনামূলকভাবে ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা প্রাপ্তি করেছে। এই শোটি কোদানশা মাঙ্গা অ্যাওয়ার্ড, অ্যাটিলিও মিকেলুৎজি অ্যাওয়ার্ড ও হার্ভি অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও বহু পুরষ্কার পেয়েছে।
bn_wiki_2258_04
বিশাল প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত শহরগুলোতে মানুষ বসবাস করে কেন?
1
causal
{ "answer_text": [ "এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে", "এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে;" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_2258
অ্যাট্যাক অন টাইটান
অ্যাট্যাক অন টাইটান , অনু. লড়াইয়ের দানব (জাপানী শিরোনাম অনুসারে), অনু. দানবের উপর আক্রমণ (ইংরেজী শিরোনাম অনুসারে); হল একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ যা হাজিমে ইসায়ামা দ্বারা রচিত এবং চিত্রিত। এখানে, এমন এক জগতের কথা তুলে ধরা হয়েছে যেখানে বিশাল প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত শহরগুলোতে মানুষ বসবাস করে। এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে; গল্পটি ’এরেন ইয়েগার’ চরিত্রের উপর ভিত্তি করে রচনা করা হয়েছে। টাইটানদের দ্বারা তার নিজের শহর ধ্বংস হওয়া এবং তার মায়ের মৃত্যুর পর সে বিশ্বকে টাইটানদের হাত থেকে পুনরুদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি নেয়। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে কোদানশার মাসিক বেসাতসু শেনেন ম্যাগাজিনে ’অ্যাট্যাক অন টাইটান’ সিরিয়ালীকৃত হয়েছে এবং ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩২ টি খণ্ডে সংগ্রহ করা হয়েছে। এই মাঙ্গাটির 'এনিমে টেলিভিশন সিরিজ' উইট স্টুডিও (১ম-৩য় সিজন) এবং মাপ্পার(৪র্থ সিজন) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি ২৫টি এপিসোডের ১ম সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এরপর, ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি অ্যাটাক অন টাইটানের ১২টি এপিসোডের 2য় সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এই শো এর ২২টি এপিসোডের ৩য় সিজনটি দুটো ভাগে সম্প্রচার করা হয়, প্রথমটি ১২টি এপিসোড ২০১৮ র জুলাই থেকে অক্টোবর অব্দি এবং শেষ দশটি এপিসোড ২০১৯ এর এপ্রিল থেকে জুলাই অব্দি। এই শোটির ৪র্থ এবং শেষ সিজনের প্রথম ভাগ ২০২০র ডিসেম্বর মাসে প্রিমিয়ার করা হয়, যেটির প্রথম ভাগে ১৬টি এপিসোড সম্প্রচার করা হয়। ৪র্থ সিজন এর ২য় ভাগটি জানুয়ারি ৯, ২০২২ এ সম্প্রচার করা হবে। অ্যাটাক অন টাইটান সমালোচনামূলকভাবে ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা প্রাপ্তি করেছে। এই শোটি কোদানশা মাঙ্গা অ্যাওয়ার্ড, অ্যাটিলিও মিকেলুৎজি অ্যাওয়ার্ড ও হার্ভি অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও বহু পুরষ্কার পেয়েছে।
bn_wiki_2258_05
অ্যাটাক অন টাইটান সমালোচনামূলকভাবে ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা প্রাপ্তি করেছে কেন?
0
causal
{ "answer_text": [ "", "" ], "answer_type": [ "", "" ] }
bn_wiki_0677
ম্যাকওএস
যেহেতু ম্যাকওএস পিওএসআইএক্স সমর্থিত, তাই লিনাক্স সহ অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমের জন্য লেখা অনেক সফ্টওয়্যার প্যাকেজ অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সফ্টওয়্যার সহ এটিতে চালানোর জন্য পুনরায় কম্পাইল করা যায়। থার্ড-পার্টি প্রোজেক্ট যেমন হোমব্রু, ফিঙ্ক, ম্যাকপোর্টস, এবং পূর্ব-সংকলিত বা প্রাক-বিন্যাসিত প্যাকেজ প্রদান করে। অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দের। বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি হল ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প; পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি অ্যাপল কর্তৃক প্রদত্ত এক্স১১ অ্যাপ্লিকেশন, বা তার আগে এক্সডারউইন প্রকল্প ব্যবহার করতে পারে। ম্যাক-এ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিতরণ করা যায় এবং ব্যবহারকারী কর্তৃক যে কোনও উত্স থেকে এবং যে কোনও পদ্ধতি যেমন ডাউনলোড করা (কোড সাইনিং সহ বা ছাড়া, অ্যাপল বিকাশকারী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উপলব্ধ) বা ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা যেতে পারে, যা অ্যাপলের অনুমোদনের প্রয়োজন এমন একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাপল কর্তৃক পরিচালিত সফটওয়্যারের একটি বাজার। ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি স্যান্ডবক্সের মধ্যে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের সাথে তথ্য বিনিময় বা মূল অপারেটিং সিস্টেম এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে। এটি একটি সুবিধা হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় যে, ব্যবহারকারীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে অ্যাপগুলি ইনস্টল করার অনুমতি দিয়ে যে তারা তাদের সিস্টেমের ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না, তবে যেসব পেশাদার অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উন্নত বিশেষাধিকার প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ম্যাক অ্যাপ স্টোরের ব্যবহার অবরুদ্ধ করার কারণে এটিকে একটি অসুবিধা হিসাবেও উদ্ধৃত করা হয়৷ কোনো কোড স্বাক্ষরবিহীন অ্যাপ্লিকেশন একটি কম্পিউটারের প্রশাসক অ্যাকাউন্ট ছাড়া ডিফল্টরূপে চালানো যায় না। অ্যাপল ম্যাকওএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে। কিছু ম্যাকওএস এর সাথে অন্তর্ভুক্ত এবং কিছু আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আইওয়ার্ক, ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, আইলাইফ, এবং ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন ফাইলমেকার। আরও অনেক ডেভেলপার ম্যাকওএস-এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করে। ২০১৮ সালে, অ্যাপল আইওএস অ্যাপগুলিকে ম্যাকওএস-এ পোর্ট করার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার চালু করে, যার কোডনাম ছিল মার্জিপান। ম্যাকওএস মোহাভে হোম এবং নিউজ সহ চারটি প্রথম পক্ষের আইওএস অ্যাপের পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং ঘোষণা করা হয় যে এপিআই তৃতীয় পক্ষের বিকাশকারীদের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ব্যবহার করার জন্য উপলব্ধ হবে।
bn_wiki_0677_01
অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে কি ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দেয়?
1
confirmation
{ "answer_text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ], "answer_type": [ "yes/no", "yes/no" ] }
bn_wiki_0677
ম্যাকওএস
যেহেতু ম্যাকওএস পিওএসআইএক্স সমর্থিত, তাই লিনাক্স সহ অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমের জন্য লেখা অনেক সফ্টওয়্যার প্যাকেজ অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সফ্টওয়্যার সহ এটিতে চালানোর জন্য পুনরায় কম্পাইল করা যায়। থার্ড-পার্টি প্রোজেক্ট যেমন হোমব্রু, ফিঙ্ক, ম্যাকপোর্টস, এবং পূর্ব-সংকলিত বা প্রাক-বিন্যাসিত প্যাকেজ প্রদান করে। অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দের। বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি হল ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প; পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি অ্যাপল কর্তৃক প্রদত্ত এক্স১১ অ্যাপ্লিকেশন, বা তার আগে এক্সডারউইন প্রকল্প ব্যবহার করতে পারে। ম্যাক-এ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিতরণ করা যায় এবং ব্যবহারকারী কর্তৃক যে কোনও উত্স থেকে এবং যে কোনও পদ্ধতি যেমন ডাউনলোড করা (কোড সাইনিং সহ বা ছাড়া, অ্যাপল বিকাশকারী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উপলব্ধ) বা ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা যেতে পারে, যা অ্যাপলের অনুমোদনের প্রয়োজন এমন একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাপল কর্তৃক পরিচালিত সফটওয়্যারের একটি বাজার। ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি স্যান্ডবক্সের মধ্যে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের সাথে তথ্য বিনিময় বা মূল অপারেটিং সিস্টেম এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে। এটি একটি সুবিধা হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় যে, ব্যবহারকারীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে অ্যাপগুলি ইনস্টল করার অনুমতি দিয়ে যে তারা তাদের সিস্টেমের ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না, তবে যেসব পেশাদার অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উন্নত বিশেষাধিকার প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ম্যাক অ্যাপ স্টোরের ব্যবহার অবরুদ্ধ করার কারণে এটিকে একটি অসুবিধা হিসাবেও উদ্ধৃত করা হয়৷ কোনো কোড স্বাক্ষরবিহীন অ্যাপ্লিকেশন একটি কম্পিউটারের প্রশাসক অ্যাকাউন্ট ছাড়া ডিফল্টরূপে চালানো যায় না। অ্যাপল ম্যাকওএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে। কিছু ম্যাকওএস এর সাথে অন্তর্ভুক্ত এবং কিছু আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আইওয়ার্ক, ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, আইলাইফ, এবং ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন ফাইলমেকার। আরও অনেক ডেভেলপার ম্যাকওএস-এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করে। ২০১৮ সালে, অ্যাপল আইওএস অ্যাপগুলিকে ম্যাকওএস-এ পোর্ট করার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার চালু করে, যার কোডনাম ছিল মার্জিপান। ম্যাকওএস মোহাভে হোম এবং নিউজ সহ চারটি প্রথম পক্ষের আইওএস অ্যাপের পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং ঘোষণা করা হয় যে এপিআই তৃতীয় পক্ষের বিকাশকারীদের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ব্যবহার করার জন্য উপলব্ধ হবে।
bn_wiki_0677_02
বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি কী?
1
factoid
{ "answer_text": [ "ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প", "ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_0677
ম্যাকওএস
যেহেতু ম্যাকওএস পিওএসআইএক্স সমর্থিত, তাই লিনাক্স সহ অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমের জন্য লেখা অনেক সফ্টওয়্যার প্যাকেজ অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সফ্টওয়্যার সহ এটিতে চালানোর জন্য পুনরায় কম্পাইল করা যায়। থার্ড-পার্টি প্রোজেক্ট যেমন হোমব্রু, ফিঙ্ক, ম্যাকপোর্টস, এবং পূর্ব-সংকলিত বা প্রাক-বিন্যাসিত প্যাকেজ প্রদান করে। অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দের। বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি হল ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প; পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি অ্যাপল কর্তৃক প্রদত্ত এক্স১১ অ্যাপ্লিকেশন, বা তার আগে এক্সডারউইন প্রকল্প ব্যবহার করতে পারে। ম্যাক-এ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিতরণ করা যায় এবং ব্যবহারকারী কর্তৃক যে কোনও উত্স থেকে এবং যে কোনও পদ্ধতি যেমন ডাউনলোড করা (কোড সাইনিং সহ বা ছাড়া, অ্যাপল বিকাশকারী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উপলব্ধ) বা ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা যেতে পারে, যা অ্যাপলের অনুমোদনের প্রয়োজন এমন একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাপল কর্তৃক পরিচালিত সফটওয়্যারের একটি বাজার। ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি স্যান্ডবক্সের মধ্যে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের সাথে তথ্য বিনিময় বা মূল অপারেটিং সিস্টেম এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে। এটি একটি সুবিধা হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় যে, ব্যবহারকারীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে অ্যাপগুলি ইনস্টল করার অনুমতি দিয়ে যে তারা তাদের সিস্টেমের ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না, তবে যেসব পেশাদার অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উন্নত বিশেষাধিকার প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ম্যাক অ্যাপ স্টোরের ব্যবহার অবরুদ্ধ করার কারণে এটিকে একটি অসুবিধা হিসাবেও উদ্ধৃত করা হয়৷ কোনো কোড স্বাক্ষরবিহীন অ্যাপ্লিকেশন একটি কম্পিউটারের প্রশাসক অ্যাকাউন্ট ছাড়া ডিফল্টরূপে চালানো যায় না। অ্যাপল ম্যাকওএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে। কিছু ম্যাকওএস এর সাথে অন্তর্ভুক্ত এবং কিছু আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আইওয়ার্ক, ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, আইলাইফ, এবং ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন ফাইলমেকার। আরও অনেক ডেভেলপার ম্যাকওএস-এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করে। ২০১৮ সালে, অ্যাপল আইওএস অ্যাপগুলিকে ম্যাকওএস-এ পোর্ট করার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার চালু করে, যার কোডনাম ছিল মার্জিপান। ম্যাকওএস মোহাভে হোম এবং নিউজ সহ চারটি প্রথম পক্ষের আইওএস অ্যাপের পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং ঘোষণা করা হয় যে এপিআই তৃতীয় পক্ষের বিকাশকারীদের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ব্যবহার করার জন্য উপলব্ধ হবে।
bn_wiki_0677_03
ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি কিসের মধ্যে চলে?
1
factoid
{ "answer_text": [ "স্যান্ডবক্সের মধ্যে", "স্যান্ডবক্সের মধ্যে" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_0677
ম্যাকওএস
যেহেতু ম্যাকওএস পিওএসআইএক্স সমর্থিত, তাই লিনাক্স সহ অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমের জন্য লেখা অনেক সফ্টওয়্যার প্যাকেজ অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সফ্টওয়্যার সহ এটিতে চালানোর জন্য পুনরায় কম্পাইল করা যায়। থার্ড-পার্টি প্রোজেক্ট যেমন হোমব্রু, ফিঙ্ক, ম্যাকপোর্টস, এবং পূর্ব-সংকলিত বা প্রাক-বিন্যাসিত প্যাকেজ প্রদান করে। অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দের। বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি হল ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প; পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি অ্যাপল কর্তৃক প্রদত্ত এক্স১১ অ্যাপ্লিকেশন, বা তার আগে এক্সডারউইন প্রকল্প ব্যবহার করতে পারে। ম্যাক-এ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিতরণ করা যায় এবং ব্যবহারকারী কর্তৃক যে কোনও উত্স থেকে এবং যে কোনও পদ্ধতি যেমন ডাউনলোড করা (কোড সাইনিং সহ বা ছাড়া, অ্যাপল বিকাশকারী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উপলব্ধ) বা ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা যেতে পারে, যা অ্যাপলের অনুমোদনের প্রয়োজন এমন একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাপল কর্তৃক পরিচালিত সফটওয়্যারের একটি বাজার। ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি স্যান্ডবক্সের মধ্যে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের সাথে তথ্য বিনিময় বা মূল অপারেটিং সিস্টেম এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে। এটি একটি সুবিধা হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় যে, ব্যবহারকারীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে অ্যাপগুলি ইনস্টল করার অনুমতি দিয়ে যে তারা তাদের সিস্টেমের ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না, তবে যেসব পেশাদার অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উন্নত বিশেষাধিকার প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ম্যাক অ্যাপ স্টোরের ব্যবহার অবরুদ্ধ করার কারণে এটিকে একটি অসুবিধা হিসাবেও উদ্ধৃত করা হয়৷ কোনো কোড স্বাক্ষরবিহীন অ্যাপ্লিকেশন একটি কম্পিউটারের প্রশাসক অ্যাকাউন্ট ছাড়া ডিফল্টরূপে চালানো যায় না। অ্যাপল ম্যাকওএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে। কিছু ম্যাকওএস এর সাথে অন্তর্ভুক্ত এবং কিছু আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আইওয়ার্ক, ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, আইলাইফ, এবং ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন ফাইলমেকার। আরও অনেক ডেভেলপার ম্যাকওএস-এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করে। ২০১৮ সালে, অ্যাপল আইওএস অ্যাপগুলিকে ম্যাকওএস-এ পোর্ট করার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার চালু করে, যার কোডনাম ছিল মার্জিপান। ম্যাকওএস মোহাভে হোম এবং নিউজ সহ চারটি প্রথম পক্ষের আইওএস অ্যাপের পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং ঘোষণা করা হয় যে এপিআই তৃতীয় পক্ষের বিকাশকারীদের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ব্যবহার করার জন্য উপলব্ধ হবে।
bn_wiki_0677_04
ম্যাকওএস-এর নিয়ে অ্যাপলের মূল পরিকল্পনাটি কী ছিল?
0
factoid
{ "answer_text": [ "", "" ], "answer_type": [ "", "" ] }
bn_wiki_0677
ম্যাকওএস
যেহেতু ম্যাকওএস পিওএসআইএক্স সমর্থিত, তাই লিনাক্স সহ অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমের জন্য লেখা অনেক সফ্টওয়্যার প্যাকেজ অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সফ্টওয়্যার সহ এটিতে চালানোর জন্য পুনরায় কম্পাইল করা যায়। থার্ড-পার্টি প্রোজেক্ট যেমন হোমব্রু, ফিঙ্ক, ম্যাকপোর্টস, এবং পূর্ব-সংকলিত বা প্রাক-বিন্যাসিত প্যাকেজ প্রদান করে। অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দের। বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি হল ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প; পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি অ্যাপল কর্তৃক প্রদত্ত এক্স১১ অ্যাপ্লিকেশন, বা তার আগে এক্সডারউইন প্রকল্প ব্যবহার করতে পারে। ম্যাক-এ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিতরণ করা যায় এবং ব্যবহারকারী কর্তৃক যে কোনও উত্স থেকে এবং যে কোনও পদ্ধতি যেমন ডাউনলোড করা (কোড সাইনিং সহ বা ছাড়া, অ্যাপল বিকাশকারী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উপলব্ধ) বা ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা যেতে পারে, যা অ্যাপলের অনুমোদনের প্রয়োজন এমন একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাপল কর্তৃক পরিচালিত সফটওয়্যারের একটি বাজার। ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি স্যান্ডবক্সের মধ্যে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের সাথে তথ্য বিনিময় বা মূল অপারেটিং সিস্টেম এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে। এটি একটি সুবিধা হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় যে, ব্যবহারকারীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে অ্যাপগুলি ইনস্টল করার অনুমতি দিয়ে যে তারা তাদের সিস্টেমের ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না, তবে যেসব পেশাদার অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উন্নত বিশেষাধিকার প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ম্যাক অ্যাপ স্টোরের ব্যবহার অবরুদ্ধ করার কারণে এটিকে একটি অসুবিধা হিসাবেও উদ্ধৃত করা হয়৷ কোনো কোড স্বাক্ষরবিহীন অ্যাপ্লিকেশন একটি কম্পিউটারের প্রশাসক অ্যাকাউন্ট ছাড়া ডিফল্টরূপে চালানো যায় না। অ্যাপল ম্যাকওএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে। কিছু ম্যাকওএস এর সাথে অন্তর্ভুক্ত এবং কিছু আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আইওয়ার্ক, ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, আইলাইফ, এবং ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন ফাইলমেকার। আরও অনেক ডেভেলপার ম্যাকওএস-এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করে। ২০১৮ সালে, অ্যাপল আইওএস অ্যাপগুলিকে ম্যাকওএস-এ পোর্ট করার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার চালু করে, যার কোডনাম ছিল মার্জিপান। ম্যাকওএস মোহাভে হোম এবং নিউজ সহ চারটি প্রথম পক্ষের আইওএস অ্যাপের পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং ঘোষণা করা হয় যে এপিআই তৃতীয় পক্ষের বিকাশকারীদের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ব্যবহার করার জন্য উপলব্ধ হবে।
bn_wiki_0677_05
ম্যাক ওএস এক্স হিসাবে বিক্রি হওয়া প্রথম পণ্যটিতে কি অন্তর্ভুক্ত ছিল না?
0
factoid
{ "answer_text": [ "", "" ], "answer_type": [ "", "" ] }
bn_wiki_1397
আরবি ভাষা
আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে।
bn_wiki_1397_01
আরবি ভাষা কোন ভাষা পরিবারের অন্তর্ভুক্ত?
1
factoid
{ "answer_text": [ "সেমেটীয়", "সেমেটীয়" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_1397
আরবি ভাষা
আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে।
bn_wiki_1397_02
আরবি ভাষার কোন দুটি ভাষার সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে?
1
factoid
{ "answer_text": [ "হিব্রু ও আরামীয়", "হিব্রু ও আরামীয়" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_1397
আরবি ভাষা
আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে।
bn_wiki_1397_03
আধুনিক আরবিকে কী অ্যাখ্যা দেয়া হয়?
1
factoid
{ "answer_text": [ "\"ম্যাক্রোভাষা\"", "\"ম্যাক্রোভাষা\"" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_1397
আরবি ভাষা
আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে।
bn_wiki_1397_04
আধুনিক আদর্শ আরবি কোন ভাষা থেকে উদ্ভুত?
1
factoid
{ "answer_text": [ "চিরায়ত আরবি", "চিরায়ত আরবি" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_1397
আরবি ভাষা
আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে।
bn_wiki_1397_05
কখন আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শণের প্রধান বাহক ছিল?
1
factoid
{ "answer_text": [ "মধ্যযুগে", "মধ্যযুগে" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_1825
হিমু (চরিত্র)
হিমুর জীবন যাপন অদ্ভুত। তার জীবন বাউন্ডুলে ছন্নছাড়া ধরনের। সে মেসে থাকে। মাঝে মাঝে রাস্তায় ও পার্কেও রাত কাটায়। তার প্রধান কাজ হেঁটে, খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো। তার কোনো পেশা নেই। হিমুর বেশকিছু বিত্তবান আত্মীয় রয়েছে। হিমু প্রায়ই তার বিত্তবান আত্মীয়দের কাছ থেকে উপহার এবং অর্থসাহায্য পায়। তবে সে মানুষের কল্যাণের জন্য অনেক কাজ করেছে । তার জীবন যাপনে তাকে প্রায়ই আধ্যাত্মিক শক্তির মাধ্যমে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে দেখা যায়। হিমু স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্বের অধিকারী। সে প্রায়ই যুক্তি-বিরোধী মতানুসারে আচরণ করে এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করে এবং তার এরকম অযৌক্তিক ব্যক্তিত্বের কারণে সে অনেক সম্ভাব্য বিপদ থেকে রক্ষা পেয়ে যায়। তার লোভ, লালসা, ঈর্ষা, ভয় নেই। তার এরূপ আচরণ অনেক মানুষকে তাকে মহাপুরুষ ভাবতে প্রভাবিত করে। হিমু যথেষ্ট বুদ্ধিমান ও রসবোধসম্পন্ন ব্যক্তি।
bn_wiki_1825_01
হিমু কোথায় কোথায় থাকে?
1
list
{ "answer_text": [ "মেসে থাকে; মাঝে মাঝে রাস্তায় ও পার্কেও রাত কাটায়", "মেসে থাকে; মাঝে মাঝে রাস্তায় ও পার্কেও রাত কাটায়" ], "answer_type": [ "multiple spans", "multiple spans" ] }
bn_wiki_1825
হিমু (চরিত্র)
হিমুর জীবন যাপন অদ্ভুত। তার জীবন বাউন্ডুলে ছন্নছাড়া ধরনের। সে মেসে থাকে। মাঝে মাঝে রাস্তায় ও পার্কেও রাত কাটায়। তার প্রধান কাজ হেঁটে, খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো। তার কোনো পেশা নেই। হিমুর বেশকিছু বিত্তবান আত্মীয় রয়েছে। হিমু প্রায়ই তার বিত্তবান আত্মীয়দের কাছ থেকে উপহার এবং অর্থসাহায্য পায়। তবে সে মানুষের কল্যাণের জন্য অনেক কাজ করেছে । তার জীবন যাপনে তাকে প্রায়ই আধ্যাত্মিক শক্তির মাধ্যমে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে দেখা যায়। হিমু স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্বের অধিকারী। সে প্রায়ই যুক্তি-বিরোধী মতানুসারে আচরণ করে এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করে এবং তার এরকম অযৌক্তিক ব্যক্তিত্বের কারণে সে অনেক সম্ভাব্য বিপদ থেকে রক্ষা পেয়ে যায়। তার লোভ, লালসা, ঈর্ষা, ভয় নেই। তার এরূপ আচরণ অনেক মানুষকে তাকে মহাপুরুষ ভাবতে প্রভাবিত করে। হিমু যথেষ্ট বুদ্ধিমান ও রসবোধসম্পন্ন ব্যক্তি।
bn_wiki_1825_02
হিমুর প্রধান কাজ কী?
1
factoid
{ "answer_text": [ "খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো", "খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_1825
হিমু (চরিত্র)
হিমুর জীবন যাপন অদ্ভুত। তার জীবন বাউন্ডুলে ছন্নছাড়া ধরনের। সে মেসে থাকে। মাঝে মাঝে রাস্তায় ও পার্কেও রাত কাটায়। তার প্রধান কাজ হেঁটে, খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো। তার কোনো পেশা নেই। হিমুর বেশকিছু বিত্তবান আত্মীয় রয়েছে। হিমু প্রায়ই তার বিত্তবান আত্মীয়দের কাছ থেকে উপহার এবং অর্থসাহায্য পায়। তবে সে মানুষের কল্যাণের জন্য অনেক কাজ করেছে । তার জীবন যাপনে তাকে প্রায়ই আধ্যাত্মিক শক্তির মাধ্যমে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে দেখা যায়। হিমু স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্বের অধিকারী। সে প্রায়ই যুক্তি-বিরোধী মতানুসারে আচরণ করে এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করে এবং তার এরকম অযৌক্তিক ব্যক্তিত্বের কারণে সে অনেক সম্ভাব্য বিপদ থেকে রক্ষা পেয়ে যায়। তার লোভ, লালসা, ঈর্ষা, ভয় নেই। তার এরূপ আচরণ অনেক মানুষকে তাকে মহাপুরুষ ভাবতে প্রভাবিত করে। হিমু যথেষ্ট বুদ্ধিমান ও রসবোধসম্পন্ন ব্যক্তি।
bn_wiki_1825_03
হিমুর বেশকিছু বিত্তবান আত্মীয় রয়েছে - হ্যাঁ কি না?
1
confirmation
{ "answer_text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ], "answer_type": [ "yes/no", "yes/no" ] }
bn_wiki_1825
হিমু (চরিত্র)
হিমুর জীবন যাপন অদ্ভুত। তার জীবন বাউন্ডুলে ছন্নছাড়া ধরনের। সে মেসে থাকে। মাঝে মাঝে রাস্তায় ও পার্কেও রাত কাটায়। তার প্রধান কাজ হেঁটে, খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো। তার কোনো পেশা নেই। হিমুর বেশকিছু বিত্তবান আত্মীয় রয়েছে। হিমু প্রায়ই তার বিত্তবান আত্মীয়দের কাছ থেকে উপহার এবং অর্থসাহায্য পায়। তবে সে মানুষের কল্যাণের জন্য অনেক কাজ করেছে । তার জীবন যাপনে তাকে প্রায়ই আধ্যাত্মিক শক্তির মাধ্যমে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে দেখা যায়। হিমু স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্বের অধিকারী। সে প্রায়ই যুক্তি-বিরোধী মতানুসারে আচরণ করে এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করে এবং তার এরকম অযৌক্তিক ব্যক্তিত্বের কারণে সে অনেক সম্ভাব্য বিপদ থেকে রক্ষা পেয়ে যায়। তার লোভ, লালসা, ঈর্ষা, ভয় নেই। তার এরূপ আচরণ অনেক মানুষকে তাকে মহাপুরুষ ভাবতে প্রভাবিত করে। হিমু যথেষ্ট বুদ্ধিমান ও রসবোধসম্পন্ন ব্যক্তি।
bn_wiki_1825_04
হিমু প্রায়ই তার বিত্তবান আত্মীয়দের কাছ থেকে উপহার ফিরেয়ে দিতেন কেন?
0
causal
{ "answer_text": [ "", "" ], "answer_type": [ "", "" ] }
bn_wiki_1825
হিমু (চরিত্র)
হিমুর জীবন যাপন অদ্ভুত। তার জীবন বাউন্ডুলে ছন্নছাড়া ধরনের। সে মেসে থাকে। মাঝে মাঝে রাস্তায় ও পার্কেও রাত কাটায়। তার প্রধান কাজ হেঁটে, খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো। তার কোনো পেশা নেই। হিমুর বেশকিছু বিত্তবান আত্মীয় রয়েছে। হিমু প্রায়ই তার বিত্তবান আত্মীয়দের কাছ থেকে উপহার এবং অর্থসাহায্য পায়। তবে সে মানুষের কল্যাণের জন্য অনেক কাজ করেছে । তার জীবন যাপনে তাকে প্রায়ই আধ্যাত্মিক শক্তির মাধ্যমে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে দেখা যায়। হিমু স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্বের অধিকারী। সে প্রায়ই যুক্তি-বিরোধী মতানুসারে আচরণ করে এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করে এবং তার এরকম অযৌক্তিক ব্যক্তিত্বের কারণে সে অনেক সম্ভাব্য বিপদ থেকে রক্ষা পেয়ে যায়। তার লোভ, লালসা, ঈর্ষা, ভয় নেই। তার এরূপ আচরণ অনেক মানুষকে তাকে মহাপুরুষ ভাবতে প্রভাবিত করে। হিমু যথেষ্ট বুদ্ধিমান ও রসবোধসম্পন্ন ব্যক্তি।
bn_wiki_1825_05
হিমু মানুষের কল্যাণের জন্য অনেক কাজ করেছে - হ্যাঁ কী না?
1
confirmation
{ "answer_text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ], "answer_type": [ "yes/no", "yes/no" ] }
bn_wiki_1000
মাইক্রোপ্রসেসর
মাইক্রোপ্রসেসর বা “অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক” বলতে এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে। এটি এক ধরনের সমন্বিত বর্তনী যা উচ্চতর ভাষাতে লিখিত প্রোগ্রাম তথা নির্দেশনাক্রম যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদ করে নিতে পারে, সেই নির্দেশনাগুলি নির্বাহ করতে পারে এবং একই সাথে গাণিতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও সম্পাদন করতে পারে। তথ্য-উপাত্ত প্রবিষ্টকারী যন্ত্রাংশের (ইনপুট) মাধ্যমে স্থায়ী বা অস্থায়ী স্মৃতিতে (মেমরি) স্থাপিত বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও নির্দেশনাক্রম (প্রোগ্রাম) মাইক্রোপ্রসেসরে প্রবেশ করে, এবং মাইক্রোপ্রসেসরটি তথ্য-উপাত্তগুলিকে প্রদত্ত নির্দেশনাক্রম অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাত করে ফলাফলগুলিকে তথ্য-উপাত্ত নির্গতকারী যন্ত্রাংশে (আউটপুট) প্রেরণ করে, যাতে সেগুলিকে মানুষের জন্য বোধগম্য রূপে প্রদর্শন (ডিসপ্লে) করা হয় বা মুদ্রণ (প্রিন্ট) করা হয়। ১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়, যার ফলে একটি অতিক্ষুদ্র (৫ বর্গমিলিমিটার ক্ষেত্রফলের চেয়েও ছোট) সিলিকনের চিলতের উপরে হাজার হাজার ট্রানজিস্টর, ডায়োড ও রোধক জাতীয় ইলেকট্রনীয় বর্তনী ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করা সম্ভব হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪। ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে, যার সুবাদে মাইক্রোপ্রসেসর চিলতেগুলির ভেতরে বর্তনীর ঘনত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০১০ সালে এসে আগের আকারের চিলতেতেই একটিমাত্র অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বিত বর্তনীতে কয়েক শত কোটি ইলেকট্রনীয় উপাদান ধারণ করা সম্ভব হয়। স্বল্পমূল্যের মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে কম্পিউটার প্রকৌশলীরা "মাইক্রোকম্পিউটার" অর্থাৎ অণু-পরিগণকযন্ত্র (অতিক্ষুদ্র পরিগণকযন্ত্র) নির্মাণে সফল হন। এই কম্পিউটার ব্যবস্থাগুলি আকারে ছোট হলেও বিভিন্ন ব্যবসা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় গণন ক্ষমতার অধিকারী। বর্তমানে আধুনিক সমাজের বহুক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হচ্ছে। গৃহস্থালি ও দৈনন্দিন বিভিন্ন ইলেকট্রনীয় যন্ত্রপাতি যেমন কাপড় ধোবার যন্ত্র, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), অণুতরঙ্গ চুল্লী (মাইক্রোওয়েভ ওভেন), ইত্যাদিতে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়। আধুনিক মোটরযানে মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রজ্বলন ব্যবস্থা, জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা এমনকি বর্জ্য গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে, যাতে গাড়ির কর্মদক্ষতা বাড়ে, জ্বালানির সাশ্রয় হয় এবং দূষণ কম হয়।
bn_wiki_1000_01
মাইক্রোপ্রসেসর বলতে কী বোঝায়?
1
factoid
{ "answer_text": [ "এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে", "এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_1000
মাইক্রোপ্রসেসর
মাইক্রোপ্রসেসর বা “অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক” বলতে এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে। এটি এক ধরনের সমন্বিত বর্তনী যা উচ্চতর ভাষাতে লিখিত প্রোগ্রাম তথা নির্দেশনাক্রম যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদ করে নিতে পারে, সেই নির্দেশনাগুলি নির্বাহ করতে পারে এবং একই সাথে গাণিতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও সম্পাদন করতে পারে। তথ্য-উপাত্ত প্রবিষ্টকারী যন্ত্রাংশের (ইনপুট) মাধ্যমে স্থায়ী বা অস্থায়ী স্মৃতিতে (মেমরি) স্থাপিত বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও নির্দেশনাক্রম (প্রোগ্রাম) মাইক্রোপ্রসেসরে প্রবেশ করে, এবং মাইক্রোপ্রসেসরটি তথ্য-উপাত্তগুলিকে প্রদত্ত নির্দেশনাক্রম অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাত করে ফলাফলগুলিকে তথ্য-উপাত্ত নির্গতকারী যন্ত্রাংশে (আউটপুট) প্রেরণ করে, যাতে সেগুলিকে মানুষের জন্য বোধগম্য রূপে প্রদর্শন (ডিসপ্লে) করা হয় বা মুদ্রণ (প্রিন্ট) করা হয়। ১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়, যার ফলে একটি অতিক্ষুদ্র (৫ বর্গমিলিমিটার ক্ষেত্রফলের চেয়েও ছোট) সিলিকনের চিলতের উপরে হাজার হাজার ট্রানজিস্টর, ডায়োড ও রোধক জাতীয় ইলেকট্রনীয় বর্তনী ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করা সম্ভব হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪। ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে, যার সুবাদে মাইক্রোপ্রসেসর চিলতেগুলির ভেতরে বর্তনীর ঘনত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০১০ সালে এসে আগের আকারের চিলতেতেই একটিমাত্র অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বিত বর্তনীতে কয়েক শত কোটি ইলেকট্রনীয় উপাদান ধারণ করা সম্ভব হয়। স্বল্পমূল্যের মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে কম্পিউটার প্রকৌশলীরা "মাইক্রোকম্পিউটার" অর্থাৎ অণু-পরিগণকযন্ত্র (অতিক্ষুদ্র পরিগণকযন্ত্র) নির্মাণে সফল হন। এই কম্পিউটার ব্যবস্থাগুলি আকারে ছোট হলেও বিভিন্ন ব্যবসা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় গণন ক্ষমতার অধিকারী। বর্তমানে আধুনিক সমাজের বহুক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হচ্ছে। গৃহস্থালি ও দৈনন্দিন বিভিন্ন ইলেকট্রনীয় যন্ত্রপাতি যেমন কাপড় ধোবার যন্ত্র, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), অণুতরঙ্গ চুল্লী (মাইক্রোওয়েভ ওভেন), ইত্যাদিতে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়। আধুনিক মোটরযানে মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রজ্বলন ব্যবস্থা, জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা এমনকি বর্জ্য গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে, যাতে গাড়ির কর্মদক্ষতা বাড়ে, জ্বালানির সাশ্রয় হয় এবং দূষণ কম হয়।
bn_wiki_1000_02
কত এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়?
1
factoid
{ "answer_text": [ "১৯৭০", "১৯৭০" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_1000
মাইক্রোপ্রসেসর
মাইক্রোপ্রসেসর বা “অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক” বলতে এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে। এটি এক ধরনের সমন্বিত বর্তনী যা উচ্চতর ভাষাতে লিখিত প্রোগ্রাম তথা নির্দেশনাক্রম যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদ করে নিতে পারে, সেই নির্দেশনাগুলি নির্বাহ করতে পারে এবং একই সাথে গাণিতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও সম্পাদন করতে পারে। তথ্য-উপাত্ত প্রবিষ্টকারী যন্ত্রাংশের (ইনপুট) মাধ্যমে স্থায়ী বা অস্থায়ী স্মৃতিতে (মেমরি) স্থাপিত বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও নির্দেশনাক্রম (প্রোগ্রাম) মাইক্রোপ্রসেসরে প্রবেশ করে, এবং মাইক্রোপ্রসেসরটি তথ্য-উপাত্তগুলিকে প্রদত্ত নির্দেশনাক্রম অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাত করে ফলাফলগুলিকে তথ্য-উপাত্ত নির্গতকারী যন্ত্রাংশে (আউটপুট) প্রেরণ করে, যাতে সেগুলিকে মানুষের জন্য বোধগম্য রূপে প্রদর্শন (ডিসপ্লে) করা হয় বা মুদ্রণ (প্রিন্ট) করা হয়। ১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়, যার ফলে একটি অতিক্ষুদ্র (৫ বর্গমিলিমিটার ক্ষেত্রফলের চেয়েও ছোট) সিলিকনের চিলতের উপরে হাজার হাজার ট্রানজিস্টর, ডায়োড ও রোধক জাতীয় ইলেকট্রনীয় বর্তনী ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করা সম্ভব হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪। ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে, যার সুবাদে মাইক্রোপ্রসেসর চিলতেগুলির ভেতরে বর্তনীর ঘনত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০১০ সালে এসে আগের আকারের চিলতেতেই একটিমাত্র অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বিত বর্তনীতে কয়েক শত কোটি ইলেকট্রনীয় উপাদান ধারণ করা সম্ভব হয়। স্বল্পমূল্যের মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে কম্পিউটার প্রকৌশলীরা "মাইক্রোকম্পিউটার" অর্থাৎ অণু-পরিগণকযন্ত্র (অতিক্ষুদ্র পরিগণকযন্ত্র) নির্মাণে সফল হন। এই কম্পিউটার ব্যবস্থাগুলি আকারে ছোট হলেও বিভিন্ন ব্যবসা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় গণন ক্ষমতার অধিকারী। বর্তমানে আধুনিক সমাজের বহুক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হচ্ছে। গৃহস্থালি ও দৈনন্দিন বিভিন্ন ইলেকট্রনীয় যন্ত্রপাতি যেমন কাপড় ধোবার যন্ত্র, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), অণুতরঙ্গ চুল্লী (মাইক্রোওয়েভ ওভেন), ইত্যাদিতে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়। আধুনিক মোটরযানে মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রজ্বলন ব্যবস্থা, জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা এমনকি বর্জ্য গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে, যাতে গাড়ির কর্মদক্ষতা বাড়ে, জ্বালানির সাশ্রয় হয় এবং দূষণ কম হয়।
bn_wiki_1000_03
১৯৭১ সালে কি প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বাজারে আসে?
1
confirmation
{ "answer_text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ], "answer_type": [ "yes/no", "yes/no" ] }
bn_wiki_1000
মাইক্রোপ্রসেসর
মাইক্রোপ্রসেসর বা “অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক” বলতে এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে। এটি এক ধরনের সমন্বিত বর্তনী যা উচ্চতর ভাষাতে লিখিত প্রোগ্রাম তথা নির্দেশনাক্রম যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদ করে নিতে পারে, সেই নির্দেশনাগুলি নির্বাহ করতে পারে এবং একই সাথে গাণিতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও সম্পাদন করতে পারে। তথ্য-উপাত্ত প্রবিষ্টকারী যন্ত্রাংশের (ইনপুট) মাধ্যমে স্থায়ী বা অস্থায়ী স্মৃতিতে (মেমরি) স্থাপিত বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও নির্দেশনাক্রম (প্রোগ্রাম) মাইক্রোপ্রসেসরে প্রবেশ করে, এবং মাইক্রোপ্রসেসরটি তথ্য-উপাত্তগুলিকে প্রদত্ত নির্দেশনাক্রম অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাত করে ফলাফলগুলিকে তথ্য-উপাত্ত নির্গতকারী যন্ত্রাংশে (আউটপুট) প্রেরণ করে, যাতে সেগুলিকে মানুষের জন্য বোধগম্য রূপে প্রদর্শন (ডিসপ্লে) করা হয় বা মুদ্রণ (প্রিন্ট) করা হয়। ১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়, যার ফলে একটি অতিক্ষুদ্র (৫ বর্গমিলিমিটার ক্ষেত্রফলের চেয়েও ছোট) সিলিকনের চিলতের উপরে হাজার হাজার ট্রানজিস্টর, ডায়োড ও রোধক জাতীয় ইলেকট্রনীয় বর্তনী ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করা সম্ভব হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪। ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে, যার সুবাদে মাইক্রোপ্রসেসর চিলতেগুলির ভেতরে বর্তনীর ঘনত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০১০ সালে এসে আগের আকারের চিলতেতেই একটিমাত্র অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বিত বর্তনীতে কয়েক শত কোটি ইলেকট্রনীয় উপাদান ধারণ করা সম্ভব হয়। স্বল্পমূল্যের মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে কম্পিউটার প্রকৌশলীরা "মাইক্রোকম্পিউটার" অর্থাৎ অণু-পরিগণকযন্ত্র (অতিক্ষুদ্র পরিগণকযন্ত্র) নির্মাণে সফল হন। এই কম্পিউটার ব্যবস্থাগুলি আকারে ছোট হলেও বিভিন্ন ব্যবসা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় গণন ক্ষমতার অধিকারী। বর্তমানে আধুনিক সমাজের বহুক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হচ্ছে। গৃহস্থালি ও দৈনন্দিন বিভিন্ন ইলেকট্রনীয় যন্ত্রপাতি যেমন কাপড় ধোবার যন্ত্র, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), অণুতরঙ্গ চুল্লী (মাইক্রোওয়েভ ওভেন), ইত্যাদিতে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়। আধুনিক মোটরযানে মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রজ্বলন ব্যবস্থা, জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা এমনকি বর্জ্য গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে, যাতে গাড়ির কর্মদক্ষতা বাড়ে, জ্বালানির সাশ্রয় হয় এবং দূষণ কম হয়।
bn_wiki_1000_04
প্রথম মাইক্রোপ্রসেসরের নাম কী ছিল?
1
factoid
{ "answer_text": [ "ইন্টেল ৪০০৪", "ইন্টেল ৪০০৪" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_1000
মাইক্রোপ্রসেসর
মাইক্রোপ্রসেসর বা “অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক” বলতে এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে। এটি এক ধরনের সমন্বিত বর্তনী যা উচ্চতর ভাষাতে লিখিত প্রোগ্রাম তথা নির্দেশনাক্রম যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদ করে নিতে পারে, সেই নির্দেশনাগুলি নির্বাহ করতে পারে এবং একই সাথে গাণিতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও সম্পাদন করতে পারে। তথ্য-উপাত্ত প্রবিষ্টকারী যন্ত্রাংশের (ইনপুট) মাধ্যমে স্থায়ী বা অস্থায়ী স্মৃতিতে (মেমরি) স্থাপিত বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও নির্দেশনাক্রম (প্রোগ্রাম) মাইক্রোপ্রসেসরে প্রবেশ করে, এবং মাইক্রোপ্রসেসরটি তথ্য-উপাত্তগুলিকে প্রদত্ত নির্দেশনাক্রম অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাত করে ফলাফলগুলিকে তথ্য-উপাত্ত নির্গতকারী যন্ত্রাংশে (আউটপুট) প্রেরণ করে, যাতে সেগুলিকে মানুষের জন্য বোধগম্য রূপে প্রদর্শন (ডিসপ্লে) করা হয় বা মুদ্রণ (প্রিন্ট) করা হয়। ১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়, যার ফলে একটি অতিক্ষুদ্র (৫ বর্গমিলিমিটার ক্ষেত্রফলের চেয়েও ছোট) সিলিকনের চিলতের উপরে হাজার হাজার ট্রানজিস্টর, ডায়োড ও রোধক জাতীয় ইলেকট্রনীয় বর্তনী ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করা সম্ভব হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪। ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে, যার সুবাদে মাইক্রোপ্রসেসর চিলতেগুলির ভেতরে বর্তনীর ঘনত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০১০ সালে এসে আগের আকারের চিলতেতেই একটিমাত্র অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বিত বর্তনীতে কয়েক শত কোটি ইলেকট্রনীয় উপাদান ধারণ করা সম্ভব হয়। স্বল্পমূল্যের মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে কম্পিউটার প্রকৌশলীরা "মাইক্রোকম্পিউটার" অর্থাৎ অণু-পরিগণকযন্ত্র (অতিক্ষুদ্র পরিগণকযন্ত্র) নির্মাণে সফল হন। এই কম্পিউটার ব্যবস্থাগুলি আকারে ছোট হলেও বিভিন্ন ব্যবসা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় গণন ক্ষমতার অধিকারী। বর্তমানে আধুনিক সমাজের বহুক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হচ্ছে। গৃহস্থালি ও দৈনন্দিন বিভিন্ন ইলেকট্রনীয় যন্ত্রপাতি যেমন কাপড় ধোবার যন্ত্র, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), অণুতরঙ্গ চুল্লী (মাইক্রোওয়েভ ওভেন), ইত্যাদিতে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়। আধুনিক মোটরযানে মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রজ্বলন ব্যবস্থা, জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা এমনকি বর্জ্য গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে, যাতে গাড়ির কর্মদক্ষতা বাড়ে, জ্বালানির সাশ্রয় হয় এবং দূষণ কম হয়।
bn_wiki_1000_05
১৯৭১ সালে ইন্টেল দ্বারা নির্মিত ৪-বিটের মাইক্রোপ্রসেসরগুলোকে কোন প্রজন্মের মাইক্রোপ্রসেসর বলা হতো?
0
factoid
{ "answer_text": [ "", "" ], "answer_type": [ "", "" ] }
bn_wiki_2480
আনজেনের যুদ্ধ
আনজেনের যুদ্ধ ৮৩৮ সালের ২২ জুলাই বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও আব্বাসীয় খিলাফতের মধ্যে আনজেন বা দাজিমনে (বর্তমান তুরস্কের দাজমানায়) সংঘটিত হয়। পূর্বের বছরের সম্রাট থিওফিলোসের অভিযানের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে আব্বাসীয়রা দুইটি পৃথক বাহিনী নিয়ে এসময় ব্যাপক অভিযান চালায়। অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু। সম্রাট থিওফিলোস তার বাহিনী নিয়ে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র মুসলিম বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। মুসলিম বাহিনীর প্রধান ছিলেন ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন। প্রথমদিকে সংখ্যাধিক বাইজেন্টাইন বাহিনী সফলতা লাভ করলেও থিওফিলোস ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ পরিচালনা করা থেকে বিরত হওয়ার পর বাইজেন্টাইন সৈনিকরা তার মৃত্যুর কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। আফশিনের তুর্কি অশ্বারোহী-তীরন্দাজরা প্রবল আক্রমণ চালানোর পর বাইজেন্টাইনরা পালিয়ে যায়। থিওফিলোস ও রক্ষীরা পালানোর পূর্বে একটি পাহাড়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এই পরাজয়ের ফলে কয়েক সপ্তাহ পরে আমোরিয়ামে অভিযানের পথ উন্মুক্ত হয়। পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। তিনি অভিযান ত্যাগ করে ডোরিলাইয়ামে পিছু হটেন এবং এখান থেকে দ্রুত রাজধানী রওয়ানা হন। আনকাইরা শহরও ত্যাগ করা হয় এবং ২৭ জুলাই আরবরা এখানে আক্রমণ করে। এরপর সম্মিলিত আব্বাসীয় বাহিনী আমোরিয়ামের দিকে অগ্রসর হয়। দুই সপ্তাহ অবরোধের পর শহরের পতন ঘটে। ৯ম শতাব্দীতে বাইজেন্টাইনদের আক্রমণের মধ্যে শহরের পতন অন্যতম মারাত্মক ঘটনা ছিল। অন্যদিকে বিদ্রোহের খবর পাওয়ার ফলে খলিফা আল-মুতাসিমও আর সামনে অগ্রসর হননি। একই সময়ে থিওফিলোসকেও থিওফোবোস ও তার কুর্দিদের বিদ্রোহের মোকাবেলা করতে হয়। থিওফিলোসের মৃত্যুর খবর রাজধানীতে পৌছানোর পর কেউ কেউ নতুন সম্রাট হিসেবে থিওফিলোসের নাম প্রস্তাব করে। রাজধানীতে ফেরার পর থিওফিলোস তাকে তলব করেন কিন্তু শাস্তির ভয়ে থিওফোবোস তার অণুগত কুর্দিদের নিয়ে সিনোপে পালিয়ে যান এবং সেখানে নিজেকে সম্রাট ঘোষণা করেন। পরের বছর থিওফোবোস শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হন।
bn_wiki_2480_01
আনজেনের যুদ্ধ কত সালে সংঘটিত হয়?
1
factoid
{ "answer_text": [ "৮৩৮", "৮৩৮" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_2480
আনজেনের যুদ্ধ
আনজেনের যুদ্ধ ৮৩৮ সালের ২২ জুলাই বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও আব্বাসীয় খিলাফতের মধ্যে আনজেন বা দাজিমনে (বর্তমান তুরস্কের দাজমানায়) সংঘটিত হয়। পূর্বের বছরের সম্রাট থিওফিলোসের অভিযানের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে আব্বাসীয়রা দুইটি পৃথক বাহিনী নিয়ে এসময় ব্যাপক অভিযান চালায়। অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু। সম্রাট থিওফিলোস তার বাহিনী নিয়ে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র মুসলিম বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। মুসলিম বাহিনীর প্রধান ছিলেন ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন। প্রথমদিকে সংখ্যাধিক বাইজেন্টাইন বাহিনী সফলতা লাভ করলেও থিওফিলোস ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ পরিচালনা করা থেকে বিরত হওয়ার পর বাইজেন্টাইন সৈনিকরা তার মৃত্যুর কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। আফশিনের তুর্কি অশ্বারোহী-তীরন্দাজরা প্রবল আক্রমণ চালানোর পর বাইজেন্টাইনরা পালিয়ে যায়। থিওফিলোস ও রক্ষীরা পালানোর পূর্বে একটি পাহাড়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এই পরাজয়ের ফলে কয়েক সপ্তাহ পরে আমোরিয়ামে অভিযানের পথ উন্মুক্ত হয়। পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। তিনি অভিযান ত্যাগ করে ডোরিলাইয়ামে পিছু হটেন এবং এখান থেকে দ্রুত রাজধানী রওয়ানা হন। আনকাইরা শহরও ত্যাগ করা হয় এবং ২৭ জুলাই আরবরা এখানে আক্রমণ করে। এরপর সম্মিলিত আব্বাসীয় বাহিনী আমোরিয়ামের দিকে অগ্রসর হয়। দুই সপ্তাহ অবরোধের পর শহরের পতন ঘটে। ৯ম শতাব্দীতে বাইজেন্টাইনদের আক্রমণের মধ্যে শহরের পতন অন্যতম মারাত্মক ঘটনা ছিল। অন্যদিকে বিদ্রোহের খবর পাওয়ার ফলে খলিফা আল-মুতাসিমও আর সামনে অগ্রসর হননি। একই সময়ে থিওফিলোসকেও থিওফোবোস ও তার কুর্দিদের বিদ্রোহের মোকাবেলা করতে হয়। থিওফিলোসের মৃত্যুর খবর রাজধানীতে পৌছানোর পর কেউ কেউ নতুন সম্রাট হিসেবে থিওফিলোসের নাম প্রস্তাব করে। রাজধানীতে ফেরার পর থিওফিলোস তাকে তলব করেন কিন্তু শাস্তির ভয়ে থিওফোবোস তার অণুগত কুর্দিদের নিয়ে সিনোপে পালিয়ে যান এবং সেখানে নিজেকে সম্রাট ঘোষণা করেন। পরের বছর থিওফোবোস শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হন।
bn_wiki_2480_02
কোন শহর ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু?
1
factoid
{ "answer_text": [ "অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম", "অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_2480
আনজেনের যুদ্ধ
আনজেনের যুদ্ধ ৮৩৮ সালের ২২ জুলাই বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও আব্বাসীয় খিলাফতের মধ্যে আনজেন বা দাজিমনে (বর্তমান তুরস্কের দাজমানায়) সংঘটিত হয়। পূর্বের বছরের সম্রাট থিওফিলোসের অভিযানের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে আব্বাসীয়রা দুইটি পৃথক বাহিনী নিয়ে এসময় ব্যাপক অভিযান চালায়। অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু। সম্রাট থিওফিলোস তার বাহিনী নিয়ে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র মুসলিম বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। মুসলিম বাহিনীর প্রধান ছিলেন ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন। প্রথমদিকে সংখ্যাধিক বাইজেন্টাইন বাহিনী সফলতা লাভ করলেও থিওফিলোস ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ পরিচালনা করা থেকে বিরত হওয়ার পর বাইজেন্টাইন সৈনিকরা তার মৃত্যুর কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। আফশিনের তুর্কি অশ্বারোহী-তীরন্দাজরা প্রবল আক্রমণ চালানোর পর বাইজেন্টাইনরা পালিয়ে যায়। থিওফিলোস ও রক্ষীরা পালানোর পূর্বে একটি পাহাড়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এই পরাজয়ের ফলে কয়েক সপ্তাহ পরে আমোরিয়ামে অভিযানের পথ উন্মুক্ত হয়। পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। তিনি অভিযান ত্যাগ করে ডোরিলাইয়ামে পিছু হটেন এবং এখান থেকে দ্রুত রাজধানী রওয়ানা হন। আনকাইরা শহরও ত্যাগ করা হয় এবং ২৭ জুলাই আরবরা এখানে আক্রমণ করে। এরপর সম্মিলিত আব্বাসীয় বাহিনী আমোরিয়ামের দিকে অগ্রসর হয়। দুই সপ্তাহ অবরোধের পর শহরের পতন ঘটে। ৯ম শতাব্দীতে বাইজেন্টাইনদের আক্রমণের মধ্যে শহরের পতন অন্যতম মারাত্মক ঘটনা ছিল। অন্যদিকে বিদ্রোহের খবর পাওয়ার ফলে খলিফা আল-মুতাসিমও আর সামনে অগ্রসর হননি। একই সময়ে থিওফিলোসকেও থিওফোবোস ও তার কুর্দিদের বিদ্রোহের মোকাবেলা করতে হয়। থিওফিলোসের মৃত্যুর খবর রাজধানীতে পৌছানোর পর কেউ কেউ নতুন সম্রাট হিসেবে থিওফিলোসের নাম প্রস্তাব করে। রাজধানীতে ফেরার পর থিওফিলোস তাকে তলব করেন কিন্তু শাস্তির ভয়ে থিওফোবোস তার অণুগত কুর্দিদের নিয়ে সিনোপে পালিয়ে যান এবং সেখানে নিজেকে সম্রাট ঘোষণা করেন। পরের বছর থিওফোবোস শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হন।
bn_wiki_2480_03
মুসলিম বাহিনীর প্রধান কে ছিলেন?
1
factoid
{ "answer_text": [ "ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন", "ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_2480
আনজেনের যুদ্ধ
আনজেনের যুদ্ধ ৮৩৮ সালের ২২ জুলাই বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও আব্বাসীয় খিলাফতের মধ্যে আনজেন বা দাজিমনে (বর্তমান তুরস্কের দাজমানায়) সংঘটিত হয়। পূর্বের বছরের সম্রাট থিওফিলোসের অভিযানের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে আব্বাসীয়রা দুইটি পৃথক বাহিনী নিয়ে এসময় ব্যাপক অভিযান চালায়। অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু। সম্রাট থিওফিলোস তার বাহিনী নিয়ে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র মুসলিম বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। মুসলিম বাহিনীর প্রধান ছিলেন ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন। প্রথমদিকে সংখ্যাধিক বাইজেন্টাইন বাহিনী সফলতা লাভ করলেও থিওফিলোস ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ পরিচালনা করা থেকে বিরত হওয়ার পর বাইজেন্টাইন সৈনিকরা তার মৃত্যুর কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। আফশিনের তুর্কি অশ্বারোহী-তীরন্দাজরা প্রবল আক্রমণ চালানোর পর বাইজেন্টাইনরা পালিয়ে যায়। থিওফিলোস ও রক্ষীরা পালানোর পূর্বে একটি পাহাড়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এই পরাজয়ের ফলে কয়েক সপ্তাহ পরে আমোরিয়ামে অভিযানের পথ উন্মুক্ত হয়। পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। তিনি অভিযান ত্যাগ করে ডোরিলাইয়ামে পিছু হটেন এবং এখান থেকে দ্রুত রাজধানী রওয়ানা হন। আনকাইরা শহরও ত্যাগ করা হয় এবং ২৭ জুলাই আরবরা এখানে আক্রমণ করে। এরপর সম্মিলিত আব্বাসীয় বাহিনী আমোরিয়ামের দিকে অগ্রসর হয়। দুই সপ্তাহ অবরোধের পর শহরের পতন ঘটে। ৯ম শতাব্দীতে বাইজেন্টাইনদের আক্রমণের মধ্যে শহরের পতন অন্যতম মারাত্মক ঘটনা ছিল। অন্যদিকে বিদ্রোহের খবর পাওয়ার ফলে খলিফা আল-মুতাসিমও আর সামনে অগ্রসর হননি। একই সময়ে থিওফিলোসকেও থিওফোবোস ও তার কুর্দিদের বিদ্রোহের মোকাবেলা করতে হয়। থিওফিলোসের মৃত্যুর খবর রাজধানীতে পৌছানোর পর কেউ কেউ নতুন সম্রাট হিসেবে থিওফিলোসের নাম প্রস্তাব করে। রাজধানীতে ফেরার পর থিওফিলোস তাকে তলব করেন কিন্তু শাস্তির ভয়ে থিওফোবোস তার অণুগত কুর্দিদের নিয়ে সিনোপে পালিয়ে যান এবং সেখানে নিজেকে সম্রাট ঘোষণা করেন। পরের বছর থিওফোবোস শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হন।
bn_wiki_2480_04
পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে?
1
confirmation
{ "answer_text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ " ], "answer_type": [ "yes/no", "yes/no" ] }
bn_wiki_2480
আনজেনের যুদ্ধ
আনজেনের যুদ্ধ ৮৩৮ সালের ২২ জুলাই বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও আব্বাসীয় খিলাফতের মধ্যে আনজেন বা দাজিমনে (বর্তমান তুরস্কের দাজমানায়) সংঘটিত হয়। পূর্বের বছরের সম্রাট থিওফিলোসের অভিযানের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে আব্বাসীয়রা দুইটি পৃথক বাহিনী নিয়ে এসময় ব্যাপক অভিযান চালায়। অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু। সম্রাট থিওফিলোস তার বাহিনী নিয়ে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র মুসলিম বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। মুসলিম বাহিনীর প্রধান ছিলেন ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন। প্রথমদিকে সংখ্যাধিক বাইজেন্টাইন বাহিনী সফলতা লাভ করলেও থিওফিলোস ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ পরিচালনা করা থেকে বিরত হওয়ার পর বাইজেন্টাইন সৈনিকরা তার মৃত্যুর কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। আফশিনের তুর্কি অশ্বারোহী-তীরন্দাজরা প্রবল আক্রমণ চালানোর পর বাইজেন্টাইনরা পালিয়ে যায়। থিওফিলোস ও রক্ষীরা পালানোর পূর্বে একটি পাহাড়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এই পরাজয়ের ফলে কয়েক সপ্তাহ পরে আমোরিয়ামে অভিযানের পথ উন্মুক্ত হয়। পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। তিনি অভিযান ত্যাগ করে ডোরিলাইয়ামে পিছু হটেন এবং এখান থেকে দ্রুত রাজধানী রওয়ানা হন। আনকাইরা শহরও ত্যাগ করা হয় এবং ২৭ জুলাই আরবরা এখানে আক্রমণ করে। এরপর সম্মিলিত আব্বাসীয় বাহিনী আমোরিয়ামের দিকে অগ্রসর হয়। দুই সপ্তাহ অবরোধের পর শহরের পতন ঘটে। ৯ম শতাব্দীতে বাইজেন্টাইনদের আক্রমণের মধ্যে শহরের পতন অন্যতম মারাত্মক ঘটনা ছিল। অন্যদিকে বিদ্রোহের খবর পাওয়ার ফলে খলিফা আল-মুতাসিমও আর সামনে অগ্রসর হননি। একই সময়ে থিওফিলোসকেও থিওফোবোস ও তার কুর্দিদের বিদ্রোহের মোকাবেলা করতে হয়। থিওফিলোসের মৃত্যুর খবর রাজধানীতে পৌছানোর পর কেউ কেউ নতুন সম্রাট হিসেবে থিওফিলোসের নাম প্রস্তাব করে। রাজধানীতে ফেরার পর থিওফিলোস তাকে তলব করেন কিন্তু শাস্তির ভয়ে থিওফোবোস তার অণুগত কুর্দিদের নিয়ে সিনোপে পালিয়ে যান এবং সেখানে নিজেকে সম্রাট ঘোষণা করেন। পরের বছর থিওফোবোস শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হন।
bn_wiki_2480_05
কত সালে থিওফিলোস সিংহাসনে বসেন?
0
factoid
{ "answer_text": [ "", "" ], "answer_type": [ "", "" ] }
bn_wiki_0240
ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার
ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার (ড্রাগন ক্যাপসুল সি২০৬) একটি ক্রু ড্রাগন মহাকাশযান, যা স্পেসএক্স দ্বারা নির্মিত ও পরিচালিত হয় এবং নাসার বাণিজ্যিক ক্রু কর্মসূচি দ্বারা ব্যবহৃত হয়। এটি ক্রু ড্রাগন ডেমো-২ অভিযানের অংশ হিসাবে ২০২০ সালের ৩০শে মে ফ্যালকন ৯ রকেটের শীর্ষে কক্ষপথে উৎক্ষেপিত হয় এবং সাফল্যের সাথে ২০২০ সালের ৩১শে মে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) সাথে ডক করে; এটি ড্রাগন ক্যাপসুলের প্রথম ক্রু উড়ান পরীক্ষা ছিল, এই উড়ানটি ডগ হারলি ও বব বেনকেনকে বহন করে। মহাকাশযানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এসটিএস-১৩৫-এর পরে ২০১১ সালের জুলাই মাসে প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা এবং একটি বেসরকারি সংস্থার প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা ব্যবহৃত হয়। এটি ২০২০ সালের ২ই আগস্ট পৃথিবীতে ফিরে আসে। এই মহাকাশযানের নাম হারলি ও বেনকেন কর্তৃক মহাকাশ শাটল এন্ডেভার উপর ভিত্তি করে রাখেন, তারা যথাক্রমে এসটিএস-১২৭ ও এসটিএস-১২৩ অভিযানের সময় মহাকাশে উড্ডয়ন করেন। এন্ডেভার নামটি অ্যাপোলো ১৫-এর কমান্ড মডিউলের সাথে ভাগ করে নেওয়া হয়। ক্রু ড্রাগন ডেমো -১ সাফল্যের পরে ক্রু ড্রাগন সি২০১ ব্যবহার করা হয়, মহাকাশযানটি মূলত ক্রু ড্রাগন ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট টেস্টের জন্য ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়। তবে, ২০১৯ সালের ২০ই এপ্রিল ক্রু ড্রাগন সি২০১ অবতরণ অঞ্চল ১ সুবিধায় স্থির অগ্নি পরীক্ষার সময় একটি বিস্ফোরণে ধ্বংস হয়। ব্যতিক্রম দিনটিতে সুপারড্রাকো অ্যাওর্ট ব্যবস্থার পরীক্ষার সময় বিস্ফোরণটি ঘটার সাথে ক্রু ড্রাগনের ড্রাকো থ্রাস্টারসমূহের প্রাথমিক পরীক্ষাটি সফল হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫, তারপরে ডেমো-২ অভিযানের জন্য ব্যবহার করা হয়, পরে ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট পরীক্ষার জন্যও ব্যবহৃত হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫ এর পরিবর্তে এন্ডেভারকে ডেমো-২ মিশনে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। নাসার প্রশাসক জিম ব্রিডেনস্টাইন ২০২০ সালের ১৭ই এপ্রিল আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ক্রু ড্রাগন অভিযানের উৎক্ষেপণের তারিখ হিসাবে ২০২০ সালের ২৭শে মে'কে ঘোষণা করেন। স্পেসএক্সের মতে, এন্ডেভার ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বৈদ্যুতিন চৌম্বকীয় হস্তক্ষেপ পরীক্ষা ও অ্যাকোস্টিক পরীক্ষা সম্পন্ন করে।
bn_wiki_0240_01
ড্রাগন ক্যাপসুল সি২০৬ কার দ্বারা নির্মিত?
1
factoid
{ "answer_text": [ "স্পেসএক্স ", "স্পেসএক্স " ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_0240
ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার
ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার (ড্রাগন ক্যাপসুল সি২০৬) একটি ক্রু ড্রাগন মহাকাশযান, যা স্পেসএক্স দ্বারা নির্মিত ও পরিচালিত হয় এবং নাসার বাণিজ্যিক ক্রু কর্মসূচি দ্বারা ব্যবহৃত হয়। এটি ক্রু ড্রাগন ডেমো-২ অভিযানের অংশ হিসাবে ২০২০ সালের ৩০শে মে ফ্যালকন ৯ রকেটের শীর্ষে কক্ষপথে উৎক্ষেপিত হয় এবং সাফল্যের সাথে ২০২০ সালের ৩১শে মে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) সাথে ডক করে; এটি ড্রাগন ক্যাপসুলের প্রথম ক্রু উড়ান পরীক্ষা ছিল, এই উড়ানটি ডগ হারলি ও বব বেনকেনকে বহন করে। মহাকাশযানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এসটিএস-১৩৫-এর পরে ২০১১ সালের জুলাই মাসে প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা এবং একটি বেসরকারি সংস্থার প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা ব্যবহৃত হয়। এটি ২০২০ সালের ২ই আগস্ট পৃথিবীতে ফিরে আসে। এই মহাকাশযানের নাম হারলি ও বেনকেন কর্তৃক মহাকাশ শাটল এন্ডেভার উপর ভিত্তি করে রাখেন, তারা যথাক্রমে এসটিএস-১২৭ ও এসটিএস-১২৩ অভিযানের সময় মহাকাশে উড্ডয়ন করেন। এন্ডেভার নামটি অ্যাপোলো ১৫-এর কমান্ড মডিউলের সাথে ভাগ করে নেওয়া হয়। ক্রু ড্রাগন ডেমো -১ সাফল্যের পরে ক্রু ড্রাগন সি২০১ ব্যবহার করা হয়, মহাকাশযানটি মূলত ক্রু ড্রাগন ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট টেস্টের জন্য ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়। তবে, ২০১৯ সালের ২০ই এপ্রিল ক্রু ড্রাগন সি২০১ অবতরণ অঞ্চল ১ সুবিধায় স্থির অগ্নি পরীক্ষার সময় একটি বিস্ফোরণে ধ্বংস হয়। ব্যতিক্রম দিনটিতে সুপারড্রাকো অ্যাওর্ট ব্যবস্থার পরীক্ষার সময় বিস্ফোরণটি ঘটার সাথে ক্রু ড্রাগনের ড্রাকো থ্রাস্টারসমূহের প্রাথমিক পরীক্ষাটি সফল হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫, তারপরে ডেমো-২ অভিযানের জন্য ব্যবহার করা হয়, পরে ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট পরীক্ষার জন্যও ব্যবহৃত হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫ এর পরিবর্তে এন্ডেভারকে ডেমো-২ মিশনে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। নাসার প্রশাসক জিম ব্রিডেনস্টাইন ২০২০ সালের ১৭ই এপ্রিল আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ক্রু ড্রাগন অভিযানের উৎক্ষেপণের তারিখ হিসাবে ২০২০ সালের ২৭শে মে'কে ঘোষণা করেন। স্পেসএক্সের মতে, এন্ডেভার ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বৈদ্যুতিন চৌম্বকীয় হস্তক্ষেপ পরীক্ষা ও অ্যাকোস্টিক পরীক্ষা সম্পন্ন করে।
bn_wiki_0240_02
আইএসএস এর পূর্ণরূপ কী?
1
factoid
{ "answer_text": [ "আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন", "আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_0240
ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার
ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার (ড্রাগন ক্যাপসুল সি২০৬) একটি ক্রু ড্রাগন মহাকাশযান, যা স্পেসএক্স দ্বারা নির্মিত ও পরিচালিত হয় এবং নাসার বাণিজ্যিক ক্রু কর্মসূচি দ্বারা ব্যবহৃত হয়। এটি ক্রু ড্রাগন ডেমো-২ অভিযানের অংশ হিসাবে ২০২০ সালের ৩০শে মে ফ্যালকন ৯ রকেটের শীর্ষে কক্ষপথে উৎক্ষেপিত হয় এবং সাফল্যের সাথে ২০২০ সালের ৩১শে মে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) সাথে ডক করে; এটি ড্রাগন ক্যাপসুলের প্রথম ক্রু উড়ান পরীক্ষা ছিল, এই উড়ানটি ডগ হারলি ও বব বেনকেনকে বহন করে। মহাকাশযানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এসটিএস-১৩৫-এর পরে ২০১১ সালের জুলাই মাসে প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা এবং একটি বেসরকারি সংস্থার প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা ব্যবহৃত হয়। এটি ২০২০ সালের ২ই আগস্ট পৃথিবীতে ফিরে আসে। এই মহাকাশযানের নাম হারলি ও বেনকেন কর্তৃক মহাকাশ শাটল এন্ডেভার উপর ভিত্তি করে রাখেন, তারা যথাক্রমে এসটিএস-১২৭ ও এসটিএস-১২৩ অভিযানের সময় মহাকাশে উড্ডয়ন করেন। এন্ডেভার নামটি অ্যাপোলো ১৫-এর কমান্ড মডিউলের সাথে ভাগ করে নেওয়া হয়। ক্রু ড্রাগন ডেমো -১ সাফল্যের পরে ক্রু ড্রাগন সি২০১ ব্যবহার করা হয়, মহাকাশযানটি মূলত ক্রু ড্রাগন ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট টেস্টের জন্য ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়। তবে, ২০১৯ সালের ২০ই এপ্রিল ক্রু ড্রাগন সি২০১ অবতরণ অঞ্চল ১ সুবিধায় স্থির অগ্নি পরীক্ষার সময় একটি বিস্ফোরণে ধ্বংস হয়। ব্যতিক্রম দিনটিতে সুপারড্রাকো অ্যাওর্ট ব্যবস্থার পরীক্ষার সময় বিস্ফোরণটি ঘটার সাথে ক্রু ড্রাগনের ড্রাকো থ্রাস্টারসমূহের প্রাথমিক পরীক্ষাটি সফল হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫, তারপরে ডেমো-২ অভিযানের জন্য ব্যবহার করা হয়, পরে ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট পরীক্ষার জন্যও ব্যবহৃত হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫ এর পরিবর্তে এন্ডেভারকে ডেমো-২ মিশনে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। নাসার প্রশাসক জিম ব্রিডেনস্টাইন ২০২০ সালের ১৭ই এপ্রিল আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ক্রু ড্রাগন অভিযানের উৎক্ষেপণের তারিখ হিসাবে ২০২০ সালের ২৭শে মে'কে ঘোষণা করেন। স্পেসএক্সের মতে, এন্ডেভার ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বৈদ্যুতিন চৌম্বকীয় হস্তক্ষেপ পরীক্ষা ও অ্যাকোস্টিক পরীক্ষা সম্পন্ন করে।
bn_wiki_0240_03
এন্ডেভার নামটি কীসের কমান্ড মডিউলের সাথে ভাগ করে নেওয়া হয়?
1
factoid
{ "answer_text": [ "অ্যাপোলো ১৫", "অ্যাপোলো ১৫" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_1816
জেমস বন্ড
জেমস বন্ডের যখন কোন কাজ থাকে না বা প্রধান কার্যালয়ে অবস্থান করেন না, তখন তাকে চেলসির কিংস রোডের নিজ ফ্লাটে অবস্থান করতে দেখা যায়। জেমসের একান্ত ঘনিষ্ঠজন হিসেবে তারচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ স্কটিশ গৃহপরিচারিকা "মে" ফ্লাট দেখাশোনা ও রক্ষণাবেক্ষন করেন। জেমসের প্রতি ভীষণ আনুগত্য ও বিশ্বস্ত মে। কখনোবা তাকে মায়ের মতো আদর করতে দেখা যায়। "লাইভ এণ্ড লেট ডাই" চলচ্চিত্রে এম এবং মানিপেনি তার ফ্ল্যাট পরিদর্শনে আসলে বন্ড তার নারী সহচর সিলভিয়া ট্রেঞ্চকে ওয়ারড্রবে লুক্কায়িত রাখতে দেখা যায়। হিগসনের ইয়ং বন্ড সিরিজ মোতাবেক মে পূর্বে বন্ডের কাকী, চেয়ারম্যান হিসেবে পূর্বে কর্মরত ছিলেন। বাড়ীতে তাঁর দু'টি টেলিফোন রয়েছে। একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে, যা গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তগুলোতে সর্বদাই বাজতে দেখা যায়। জেমস বন্ডের উপন্যাসগুলোতে এ পর্যন্ত ৩১৭ বার মদপানের কথা উল্লেখ রয়েছে। তন্মধ্যে হুইস্কি ১০১, সেক ৩৫, শ্যাম্পেন ৩০, ভদকা মার্টিনিজ ১৯সহ অন্যান্যগুলো। প্রতি সাত পৃষ্ঠায় গড়ে একবার মদ্যপানের কথা বিবৃত করা হয়েছে। বন্ডকে মাঝেমাঝেই অ্যালকোহলের পরিবর্তে অন্যান্য পানীয় গ্রহণ করতে দেখা যায়। এগুলো মূলতঃ রূচিবোধ পরিবর্তন এবং বিনোদনের জন্য গ্রহণ করে থাকেন।
bn_wiki_1816_01
জেমস বন্ডের নিজ ফ্লাট কোথায় অবস্থিত?
1
factoid
{ "answer_text": [ "চেলসির কিংস রোডে", "চেলসির কিংস রোডে" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_1816
জেমস বন্ড
জেমস বন্ডের যখন কোন কাজ থাকে না বা প্রধান কার্যালয়ে অবস্থান করেন না, তখন তাকে চেলসির কিংস রোডের নিজ ফ্লাটে অবস্থান করতে দেখা যায়। জেমসের একান্ত ঘনিষ্ঠজন হিসেবে তারচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ স্কটিশ গৃহপরিচারিকা "মে" ফ্লাট দেখাশোনা ও রক্ষণাবেক্ষন করেন। জেমসের প্রতি ভীষণ আনুগত্য ও বিশ্বস্ত মে। কখনোবা তাকে মায়ের মতো আদর করতে দেখা যায়। "লাইভ এণ্ড লেট ডাই" চলচ্চিত্রে এম এবং মানিপেনি তার ফ্ল্যাট পরিদর্শনে আসলে বন্ড তার নারী সহচর সিলভিয়া ট্রেঞ্চকে ওয়ারড্রবে লুক্কায়িত রাখতে দেখা যায়। হিগসনের ইয়ং বন্ড সিরিজ মোতাবেক মে পূর্বে বন্ডের কাকী, চেয়ারম্যান হিসেবে পূর্বে কর্মরত ছিলেন। বাড়ীতে তাঁর দু'টি টেলিফোন রয়েছে। একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে, যা গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তগুলোতে সর্বদাই বাজতে দেখা যায়। জেমস বন্ডের উপন্যাসগুলোতে এ পর্যন্ত ৩১৭ বার মদপানের কথা উল্লেখ রয়েছে। তন্মধ্যে হুইস্কি ১০১, সেক ৩৫, শ্যাম্পেন ৩০, ভদকা মার্টিনিজ ১৯সহ অন্যান্যগুলো। প্রতি সাত পৃষ্ঠায় গড়ে একবার মদ্যপানের কথা বিবৃত করা হয়েছে। বন্ডকে মাঝেমাঝেই অ্যালকোহলের পরিবর্তে অন্যান্য পানীয় গ্রহণ করতে দেখা যায়। এগুলো মূলতঃ রূচিবোধ পরিবর্তন এবং বিনোদনের জন্য গ্রহণ করে থাকেন।
bn_wiki_1816_02
জেমস বন্ডের গৃহপরিচারিকার নাম কী?
1
factoid
{ "answer_text": [ "\"মে\" ", "\"মে\" " ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_1816
জেমস বন্ড
জেমস বন্ডের যখন কোন কাজ থাকে না বা প্রধান কার্যালয়ে অবস্থান করেন না, তখন তাকে চেলসির কিংস রোডের নিজ ফ্লাটে অবস্থান করতে দেখা যায়। জেমসের একান্ত ঘনিষ্ঠজন হিসেবে তারচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ স্কটিশ গৃহপরিচারিকা "মে" ফ্লাট দেখাশোনা ও রক্ষণাবেক্ষন করেন। জেমসের প্রতি ভীষণ আনুগত্য ও বিশ্বস্ত মে। কখনোবা তাকে মায়ের মতো আদর করতে দেখা যায়। "লাইভ এণ্ড লেট ডাই" চলচ্চিত্রে এম এবং মানিপেনি তার ফ্ল্যাট পরিদর্শনে আসলে বন্ড তার নারী সহচর সিলভিয়া ট্রেঞ্চকে ওয়ারড্রবে লুক্কায়িত রাখতে দেখা যায়। হিগসনের ইয়ং বন্ড সিরিজ মোতাবেক মে পূর্বে বন্ডের কাকী, চেয়ারম্যান হিসেবে পূর্বে কর্মরত ছিলেন। বাড়ীতে তাঁর দু'টি টেলিফোন রয়েছে। একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে, যা গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তগুলোতে সর্বদাই বাজতে দেখা যায়। জেমস বন্ডের উপন্যাসগুলোতে এ পর্যন্ত ৩১৭ বার মদপানের কথা উল্লেখ রয়েছে। তন্মধ্যে হুইস্কি ১০১, সেক ৩৫, শ্যাম্পেন ৩০, ভদকা মার্টিনিজ ১৯সহ অন্যান্যগুলো। প্রতি সাত পৃষ্ঠায় গড়ে একবার মদ্যপানের কথা বিবৃত করা হয়েছে। বন্ডকে মাঝেমাঝেই অ্যালকোহলের পরিবর্তে অন্যান্য পানীয় গ্রহণ করতে দেখা যায়। এগুলো মূলতঃ রূচিবোধ পরিবর্তন এবং বিনোদনের জন্য গ্রহণ করে থাকেন।
bn_wiki_1816_03
বাড়িতে বন্ডের দুটি টেলিফোন রয়েছে কেন?
1
causal
{ "answer_text": [ "একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে,", "একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে," ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_1816
জেমস বন্ড
জেমস বন্ডের যখন কোন কাজ থাকে না বা প্রধান কার্যালয়ে অবস্থান করেন না, তখন তাকে চেলসির কিংস রোডের নিজ ফ্লাটে অবস্থান করতে দেখা যায়। জেমসের একান্ত ঘনিষ্ঠজন হিসেবে তারচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ স্কটিশ গৃহপরিচারিকা "মে" ফ্লাট দেখাশোনা ও রক্ষণাবেক্ষন করেন। জেমসের প্রতি ভীষণ আনুগত্য ও বিশ্বস্ত মে। কখনোবা তাকে মায়ের মতো আদর করতে দেখা যায়। "লাইভ এণ্ড লেট ডাই" চলচ্চিত্রে এম এবং মানিপেনি তার ফ্ল্যাট পরিদর্শনে আসলে বন্ড তার নারী সহচর সিলভিয়া ট্রেঞ্চকে ওয়ারড্রবে লুক্কায়িত রাখতে দেখা যায়। হিগসনের ইয়ং বন্ড সিরিজ মোতাবেক মে পূর্বে বন্ডের কাকী, চেয়ারম্যান হিসেবে পূর্বে কর্মরত ছিলেন। বাড়ীতে তাঁর দু'টি টেলিফোন রয়েছে। একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে, যা গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তগুলোতে সর্বদাই বাজতে দেখা যায়। জেমস বন্ডের উপন্যাসগুলোতে এ পর্যন্ত ৩১৭ বার মদপানের কথা উল্লেখ রয়েছে। তন্মধ্যে হুইস্কি ১০১, সেক ৩৫, শ্যাম্পেন ৩০, ভদকা মার্টিনিজ ১৯সহ অন্যান্যগুলো। প্রতি সাত পৃষ্ঠায় গড়ে একবার মদ্যপানের কথা বিবৃত করা হয়েছে। বন্ডকে মাঝেমাঝেই অ্যালকোহলের পরিবর্তে অন্যান্য পানীয় গ্রহণ করতে দেখা যায়। এগুলো মূলতঃ রূচিবোধ পরিবর্তন এবং বিনোদনের জন্য গ্রহণ করে থাকেন।
bn_wiki_1816_04
জেমস বন্ডের উপন্যাসগুলোতে এ পর্যন্ত ৩১০ বার মদপানের কথা উল্লেখ রয়েছে - হ্যাঁ কি না?
1
confirmation
{ "answer_text": [ "না", "না" ], "answer_type": [ "yes/no", "yes/no" ] }

Dataset Card for BanglaRQA

Dataset Summary

This is a human-annotated Bangla Question Answering (QA) dataset with diverse question-answer types.

Languages

  • Bangla

Usage

from datasets import load_dataset
dataset = load_dataset("sartajekram/BanglaRQA")

Dataset Structure

Data Instances

One example from the dataset is given below in JSON format.

{
  'passage_id': 'bn_wiki_2977',
  'title': 'ফাজিল পরীক্ষা',
  'context': 'ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশে ডিগ্রি সমমানের, কখনো স্নাতক সমমানের একটি পরীক্ষা, যা একটি ফাজিল মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে ভারতে ফাজিল পরীক্ষাকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর (১১ বা ১২ ক্লাস) মান বলে বিবেচিত করা হয়। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের সরকারি স্বীকৃত আলিয়া মাদরাসায় প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।\n\n১৯৪৭ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো। ফাযিল পরীক্ষা বর্তমানে ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। যা পূর্বে মাদরাসা বোর্ড ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধীনে অনুষ্ঠিত হত। মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে ১৯৪৮ সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো। ১৯৭৫ সালের কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশনের সুপারিশে মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসাসমূহে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও বহুমুখী পাঠ্যসূচি প্রবর্তিত করা হয়। ১৯৮০ সালে অনুষ্ঠিত ফাজিল পরীক্ষায় এই পাঠ্যসুচী কার্যকর হয়। এই শিক্ষা কমিশন অনুসারে ফাজিল শ্রেণীতে ইসলামি শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ পাঠ্যসূচী অন্তর্ভুক্ত করে ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ উচ্চ মাধ্যমিক এইচ এস সির সমমান ঘোষণা করা হয়।\n\n১৯৭৮ সালে অধ্যাপক মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে সিনিয়র মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটির নির্দেশনায় ১৯৮৪ সালে সাধারণ শিক্ষার স্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা স্তরের সামঞ্জস্য করা হয়। ফাজিল স্তরকে ২ বছর মেয়াদী কোর্সে উন্নিত করে, মোট ১৬ বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এই কমিশনের মাধ্যমেই সরকার ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ ডিগ্রি মান ঘোষণা করে।',
  'question_id': 'bn_wiki_2977_01',
  'question_text': 'ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা ?',
  'is_answerable': '1',
  'question_type': 'confirmation',
  'answers': 
      {
        'answer_text': ['হ্যাঁ', 'হ্যাঁ '],
        'answer_type': ['yes/no', 'yes/no']
      },
}

Data Splits

split count
train 11,912
validation 1,484
test 1,493

Additional Information

Licensing Information

Contents of this repository are restricted to only non-commercial research purposes under the Creative Commons Attribution-NonCommercial-ShareAlike 4.0 International License (CC BY-NC-SA 4.0). Copyright of the dataset contents belongs to the original copyright holders.

Citation Information

If you use the dataset, please cite the following paper:

@inproceedings{ekram-etal-2022-banglarqa,
    title = "{B}angla{RQA}: A Benchmark Dataset for Under-resourced {B}angla Language Reading Comprehension-based Question Answering with Diverse Question-Answer Types",
    author = "Ekram, Syed Mohammed Sartaj  and
      Rahman, Adham Arik  and
      Altaf, Md. Sajid  and
      Islam, Mohammed Saidul  and
      Rahman, Mehrab Mustafy  and
      Rahman, Md Mezbaur  and
      Hossain, Md Azam  and
      Kamal, Abu Raihan Mostofa",
    booktitle = "Findings of the Association for Computational Linguistics: EMNLP 2022",
    month = dec,
    year = "2022",
    address = "Abu Dhabi, United Arab Emirates",
    publisher = "Association for Computational Linguistics",
    url = "https://aclanthology.org/2022.findings-emnlp.186",
    pages = "2518--2532",
    abstract = "High-resource languages, such as English, have access to a plethora of datasets with various question-answer types resembling real-world reading comprehension. However, there is a severe lack of diverse and comprehensive question-answering datasets in under-resourced languages like Bangla. The ones available are either translated versions of English datasets with a niche answer format or created by human annotations focusing on a specific domain, question type, or answer type. To address these limitations, this paper introduces BanglaRQA, a reading comprehension-based Bangla question-answering dataset with various question-answer types. BanglaRQA consists of 3,000 context passages and 14,889 question-answer pairs created from those passages. The dataset comprises answerable and unanswerable questions covering four unique categories of questions and three types of answers. In addition, this paper also implemented four different Transformer models for question-answering on the proposed dataset. The best-performing model achieved an overall 62.42{\%} EM and 78.11{\%} F1 score. However, detailed analyses showed that the performance varies across question-answer types, leaving room for substantial improvement of the model performance. Furthermore, we demonstrated the effectiveness of BanglaRQA as a training resource by showing strong results on the bn{\_}squad dataset. Therefore, BanglaRQA has the potential to contribute to the advancement of future research by enhancing the capability of language models. The dataset and codes are available at https://github.com/sartajekram419/BanglaRQA",
}
Downloads last month
128