Source
stringclasses
15 values
Headlines
stringlengths
10
177
Category
stringclasses
5 values
Article
stringlengths
337
11.8k
Aspect
stringclasses
4 values
Sentiment
stringclasses
3 values
দৈনিক ইনকিলাব
ইসলামে ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয়
ইসলাম ধর্ম
ডেঙ্গু রোগের কোনো ভ্যাক্সিন আবিষ্কার হয়নি। সামগ্রিকভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রতি সবিশেষ মনোযোগী হলেই কেবল ডেঙ্গু প্রতিরোধ সম্ভব। কালজয়ী জীবনাদর্শ ইসলামে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। আজকে আমরা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা সম্পর্কে ইসলামের অনন্য কিছু কথা বলব ইনশাআল্লাহ। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন জীবনযাপনের ব্যাপারে কোরআন ও হাদিস শরিফে বিভিন্ন জায়গায় বারবার উৎসাহিত করা হয়েছে এবং যারা পূত;পবিত্র থাকবে, তাদের জন্য প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে প্রভূত কল্যাণ ও সওয়াবের। মদিনার নিকটবর্তী কোবা এলাকার লোকজন পরিচ্ছন্ন জীবনযাপন করত। তাদের ভূয়সী প্রশংসা করে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘সেখানে এমন লোকেরা রয়েছে, যারা ভালোভাবে পবিত্রতা অর্জন করতে পছন্দ করে। আর আল্লাহ তায়ালা পবিত্রতা অর্জনকারীদের পছন্দ করেন’ (সূরা তাওবা-১০৮)। আরো বর্ণিত আছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা তাওবাকারীদের ভালোবাসেন এবং ভালোবাসেন অধিক পবিত্রতা অর্জনকারীদের’ (সূরা বাকারা-২২২)। প্রিয়নবী সাল্বলাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন , ‘তোমরা তোমাদের উঠান ও আঙিনা পরিচ্ছন্ন ও পরিপাটি করে রাখো’ (জামে তিরমিজি-৭৭৬৯)। ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হলো সালাত, এই সালাতের জন্য পূর্বশর্ত হল পবিত্রতা (অজু) অর্জনকে। আরেক হাদিসের মধ্যে পবিত্রতাকে ঈমানের অর্ধেক বলে ঘোষণা করা হয়েছে। হযরত আবু মালেক আশআরি রা: বলেন, রাসূল সা: বলেছেন, ‘পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অর্ধেক’ (মুসলিম ২২৩)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা যখন সালাতের জন্য প্রস্তুত হবে, তখন নিজেদের মুখম-ল ও হাত কনুই পর্যন্ত ধৌত করবে, মাথা মাসেহ করবে এবং পা গ্রন্থি পর্যন্ত ধৌত করবে; যদি তোমরা অপবিত্র থাকো, তবে বিশেষভাবে পবিত্র হবে। তোমরা যদি পীড়িত হও, কিংবা পানি না পাও, তবে পবিত্র মাটি দিয়ে তায়াম্মুম করে নেবে’ (সূরা মায়িদাহ-৬)। (মহামারির আকার ধারণ করছে ডেঙ্গু। প্রবাদে আছে,‘রোগ প্রতিরোধ রোগ নিরাময় থেকে শ্রেয়।’তাই ডেঙ্গু হওয়ার পূর্বে ইসলামের আলোকে প্রতিরোধ সম্ভব। দরকার সচেতনতা আর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা)। এক মার্কিন গবেষক তার প্রবন্ধে লিখেছেন, আমি ডিপ্রেশন (মানসিক রোগে) আক্রান্ত কয়েকজন রোগীকে প্রতিদিন পাঁচবার মুখ ধৌত করিয়েছি। কিছু দিন পর তাদের রোগ কমে যায়। অতপর, আরো কিছু রোগীদের ক্ষেত্রে একই পদ্ধতি অনুসরণ করলাম এবং সেই সাথে দিনে পাঁচবার হাত, মুখ ও পা ধোয়ার ব্যবস্থা করলাম। এবার তারা অনেকটাই সুস্থ হয়ে গেলেন। এই গবেষক তার প্রবন্ধের উপসংহারে অকপটে স্বীকার করেছেন, মুসলমানদের মধ্যে মানসিক রোগ কম দেখা যায়। কারণ, তারা দিনে কয়েকবার হাত, মুখ ও পা ধুয়ে থাকে। উচ্চ রক্তচাপের সহজ ওষুধ হলো অজু। এক হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অত্যন্ত আত্মপ্রত্যয় ও দৃঢ়তার সাথে বলেছেন, উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত রোগীকে প্রথমে অজু করিয়ে দিন, তারপর ব্লাড প্রেসার পরীক্ষা করুন, দেখবেন প্রেসার নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। এক মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ মুসলিম গবেষক বলেন, মানসিক রোগের কার্যকরী চিকিৎসা হলো অজু।জীবন পরিচালনার জন্য মানুষ যাই করুক না কেন তা যদি আল্লাহ ও রসূলের নির্দেশিত পদ্ধতি অনুযায়ী হয় তবে তা ইবাদত বলে গণ্য হবে। কোরআন ও হাদিসের নির্দেশনা এবং সরকারের দেওয়া পদ্ধতি যদি আমরা সঠিকভাবে মেনে চলি তাহলে ডেঙ্গুসহ বিভিন্ন বিপর্যয় থেকে মুক্তি এবং সুখে শান্তিতে বেঁচে থাকা সম্ভব(যত দিন হায়াত) আছে দুনিয়ার জীবনে। ইনশাআল্লাহ।
ধর্মীয় শিক্ষা
Positive
কালের কন্ঠ
কোরআন অবমাননা রোধে আইন করছে ডেনমার্ক
ইসলাম ধর্ম
পবিত্র কোরআনসহ ধর্মীয় গ্রন্থ অবমাননা নিষিদ্ধ করতে আইন করছে ডেনমার্ক। এরই অংশ হিসেবে প্রকাশ্যে কোরআন, তাওরাতসহ অন্যান্য ধর্মীয় গ্রন্থের অবমাননাকে ‘অপরাধ’ বিবেচনা করে দেশটির সংসদে একটি বিল উত্থাপন করা হয়। নতুন আইন মতে, লঙ্ঘনকারীদের অর্থদণ্ডের পাশাপাশি দুই বছর কারাদণ্ড হতে পারে। গত শুক্রবার (২৫ আগস্ট) ড্যানিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।নতুন এই আইন প্রসঙ্গে দেশটির বিচারবিষয়ক মন্ত্রী পিটার হামেলগার্ড বলেছেন, ‘বিলটি নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। তা কারো মৌখিক বা লিখিত অভিব্যক্তি কিংবা অঙ্কনের ওপর আইনটি প্রযোজ্য হবে না। বিলটি এমন কিছু কর্মকাণ্ডকে কেন্দ্র করে তৈরি করা হয়েছে, যা উন্মুক্ত স্থানে বা জনসাধারণের উদ্দেশে সম্পাদিত হয়। মূল কথা হলো, তা একটি ‘শাস্তিযোগ্য অপরাধ’ বলে বিবেচিত হবে।যেমন— প্রকাশ্যে বাইবেল বা কোরআন পুড়িয়ে ফেলা।’ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সাম্প্রতিক কোরআন পোড়ানোর ঘটনার ফলে বিশ্বের বেশির ভাগ দেশে ডেনমার্ককে এমনভাবে দেখা হচ্ছে, যেন দেশটি অন্য দেশ ও ধর্মের বিরুদ্ধে অবমাননা এবং অপমানজনক কর্মকাণ্ডের সুবিধা দিয়ে থাকে। এ ধরনের অপমানজনক ও অবমাননাকর কার্যক্রম দেশের ভেতরে ও বাইরে উভয় স্থানে ড্যানিশদের নিরাপত্তাকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে।’এমন পদক্ষেপ গ্রহণকে ইতিবাচক বলে মনে করছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসন।তিনি বলেছেন, ‘ডেনমার্ক যে পদক্ষেপ নিয়েছে তার প্রতি আমার যথাযথ সম্মান রয়েছে। তবে তা বাস্তবায়নের জন্য সংবিধান সংশোধন করতে হবে।’উপপ্রধানমন্ত্রী জ্যাকব এলেম্যান জেনসেন বলেছেন, ‘অন্যদের ধর্মগ্রন্থ পোড়ানো, ক্ষতি করা বা ধ্বংস করার পেছনে উসকানি ছাড়া অন্য কোনো উদ্দেশ্য থাকে না। তা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ডেনমার্ককে একটি কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে ফেলেছে। এমন অবস্থায় সরকার নিষ্ক্রিয়ভাবে বসে থাকতে পারে না।কোনো বই পুড়িয়ে ফেলা যায় না; বরং তা পড়তে হয়।’গত কয়েক মাসে সুইডেন, ডেনমার্কসহ উত্তর ইউরোপীয় ও নর্ডিক দেশগুলোতে বারবার পবিত্র কোরআনের কপি পোড়ানো হয়। সর্বশেষ গত ১৪ আগস্ট সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে কোরআনের কয়েকটি পৃষ্ঠা পোড়ানো হয়। বাকস্বাধীনতার অজুহাতে পুলিশের নিরাপত্তায় এ ধরনের ঘটনা ঘটে। প্রতিবাদে মুসলিম দেশসহ সারা বিশ্বের অসংখ্য মানুষ ক্ষুব্ধ হয়। মিসরের আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি) ও মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগসহ মুসলিম দেশগুলো এ ধরনের কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানায়।গত ১২ জুলাই এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ধর্মীয় বিদ্বেষ রোধে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদে (ইউএনএইচআরসি) একটি প্রস্তাব পাস হয়। সর্বশেষ গত ২৫ জুলাই জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ধর্মীয় গ্রন্থের প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে একটি নিন্দা প্রস্তাব পাস করা হয়। তাতে এ ধরনের ঘৃণ্য কাজকে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের শামিল বলা হয়।
ধর্মীয় প্রতিবেদন
Positive
কালের কন্ঠ
নিউ ইয়র্ক সিটি কাউন্সিলে প্রথমবার শোনা গেল আজানের ধ্বনি
ইসলাম ধর্ম
নিউ ইয়র্ক সিটি কাউন্সিলের সদর দপ্তরে প্রথমবারের মতো আজান শোনা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) সিটি কাউন্সিলের সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে মেয়র এরিক অ্যাডামস আনুষ্ঠানিকভাবে জুমার নামাজ ও রমজান মাসের মাগরিবের নামাজে প্রকাশ্যে আজানের অনুমোদনের কথা জানান। এরপরই সভাস্থলে আজান দিয়েছেন নিউ ইয়র্ক সিটির ইসলামিক সেন্টারের ইমাম শায়খ আবদুল্লাহ সালিম। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা মুবাশিরকে ঐতিহাসিক মুহূর্তে আজান দেওয়ার অনুভূতির কথা জানিয়েছেন শায়খ সালিম।তিনি বলেছেন, ‘নিউইয়র্ক সিটি কাউন্সিলের সদর দপ্তরের অভ্যন্তরে প্রথমবার আজান দিয়েছি। এমন মর্যাদাপূর্ণ কাজের সম্পাদনের অনুভূতি সত্যিই বর্ণনাতীত। মুসলিমদের এ সম্মান অর্জনে প্রথমত মহান আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এরপর মুসলিম সর্বোচ্চ সহযোগিতার জন্য নিউইয়র্ক সিটি কাউন্সিলের প্রচেষ্টাকে সর্বোচ্চ সম্মান জানাচ্ছি।বর্তমান সিটি মেয়র দীর্ঘদিন যাবত এ উদ্যোগ বাস্তবায়নের চেষ্টা করেছেন।’ মসজিদের আজান প্রসঙ্গে ইমাম সালিম আরো বলেছেন, ‘নিউইয়র্ক সিটির সব মসজিদে নিজস্ব মুয়াজ্জিন রয়েছে। তারা মসজিদের ভেতরের মাইক দিয়ে আজান দিয়ে থাকেন। মসজিদের বাইরে আজানের কিছুই শোনা যায় না।অবশ্য কিছু এলাকার অনেক পুরোনো মসজিদে মাইক দিয়ে আজান দেওয়া হয়; যার আওয়াজ বাইর থেকে শোনা যায়। সিটি কাউন্সিলের অনুমোদনের প্রেক্ষিতে আজানে বাইরের মাইক ব্যবহার করা যাবে।’তিনি আরো জানান, আগে মাইক দিয়ে আজান দেওয়ার জন্য অনেক কাগজপত্রসহ সিটি কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করতে হতো। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এসব আবেদন অগ্রাহ্য হতো। বর্তমানে এই পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়েছে।এখন সব মসজিদ আজানের অনুমোদন পেয়েছে।যুক্তরাষ্ট্রের মিনিয়াপলিসের পর নিউ ইয়র্ক সিটির মসজিদেও প্রকাশ্যে আজান দেওয়ার অনুমোদন দিয়েছে শহর কর্তপক্ষ। এখন থেকে প্রতি শুক্রবার জুমার আজান এবং রমজান মাসে মাগরিবের আজান প্রকাশ্যে দেওয়া যাবে বলে জানিয়েছে শহরটির কর্তৃপক্ষ। এ জন্য মসজিদগুলোকে শহর কর্তৃপক্ষের বিশেষ অনুমতির প্রয়োজন হবে না। স্থানীয় মুসলিম নেতা ও পুলিশ বিভাগের সহায়তায় আওয়াজের মাত্রা সীমিত পরিসরে নির্ধারণ করা হবে।এর আগে গত এপ্রিল মাসে যুক্তরাষ্ট্রের সর্ববৃহৎ শহর মিনেসোটায় উচ্চৈঃস্বরে আজানের অনুমোদন দেওয়া হয়। এর আগে সেখানে শুধু সকাল ও সন্ধ্যায় প্রকাশ্যে আজান দেওয়া যেত।
ধর্মীয় প্রতিবেদন
Positive
বাংলাদেশ প্রতিদিন
মা-ছেলের ইসলাম ধর্ম গ্রহণ
ইসলাম ধর্ম
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে বাবলী রাণী দাস ও তার একমাত্র পুত্র সন্তান বাঁধন ঘোষ হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। বাবলী রাণী দাস উপজেলার হেসাখাল ইউনিয়নের হেসাখাল দক্ষিণ দায়েমছাতির মৃত হরি মোহন দাস ও জোসনা রাণী দাসের দ্বিতীয় মেয়ে। সম্প্রতি কুমিল্লা বিজ্ঞ নোটারি পাবলিকের কার্যালয়ে এফিডেভিটের মাধ্যমে মা ও ছেলে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। বাবলী রাণী দাসের পরিবর্তিত নাম ফাতেমা আক্তার ও ছেলে বাঁধন ঘোষের নাম রাখা হয়েছে মো. নুরুন্নবী। মা ও ছেলে বর্তমানে পার্শ্ববর্তী লাকসামের একটি আশ্রয়ণ প্রকল্পে বসবাস করছে। নওমুসলিম ফাতেমা আক্তার বলেছেন, ‘আমি দীর্ঘদিন ধরে মুসলমানের সংস্পর্শে এসে ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে জানতে পারি। এ ছাড়া বিভিন্ন গ্রন্থ পড়ে ও ইসলামিক স্কলারদের ওয়াজ শুনে বুঝতে পারি, ইসলাম পৃথিবীর একমাত্র শান্তির ধর্ম। আমি অনুধাবন করতে পেরেছি, একমাত্র ইসলামই সেরা ধর্ম, যা পরকালে মুক্তির সন্ধান দিতে পারে। আমি সাবালিকা বিধায় বুঝে-শুনে আমি এবং আমার একমাত্র সন্তান বিজ্ঞ আলেমের নিকট গিয়ে হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে কালেমা পড়ে মহাপবিত্র ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করি।’ ধর্মান্তরিত হওয়ায় স্বামীর সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ইসলাম ধর্ম গ্রহণে কেউ আমাকে প্ররোচিত করেনি। আমি বাকি জীবন আল্লাহর রাস্তায় নিজেকে বিলিয়ে দিতে চাই। এজন্য সকলের দোয়া চাই।’
ধর্মীয় শিক্ষা
Positive