id
stringlengths
11
8.09k
text
stringlengths
90
444k
8779882___https://www.bdlive24.net/219/
নতুন সকাল, ঢাকা: কল্যাণপুরে পুলিশি অভিযানে নিহত ৯ 'জঙ্গি'র বেশিরভাগের শরীরে গুলি লেগেছে পেছন থেকে। বুধবার ময়নাতদন্ত শেষে এ তথ্য জানান ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের চিকিৎসকেরা। তবে পুলিশ বলছে অন্য কথা। পুলিশের কথায়, ''এ নিয়ে প্রশ্ন তোলার তেমন কোনো সুযোগ নেই। চারদিক থেকে অভিযান হয়েছে। শুধু পিছনে নয় বুক, মাথা বা শরীরের অন্য জায়গাও গুলি লেগেছে। " মঙ্গলবার ভোরে কল্যাণপুরের জাহাজ বিল্ডিং-এ পুলিশের অভিযানে ন'জন জঙ্গি নিহত হওয়ার পর, বিকেল পাঁচটার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তাদের লাশ নেয়া হয়। পরদিন বুধবার, বেলা দু'টোর মধ্যে শেষ হয় ময়নাতদন্ত। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের ময়নাতদন্তকারী দলের প্রধান সহকারী অধ্যাপক সোহেল মাহমুদ বুধবার সংবাদমাধ্যমকে জানান, ''নিহত ন'জনের প্রত্যেকের শরীরে সাত থেকে আটটি গুলির ক্ষত আছে। নিহতদের মাথায়, বুকে, পিঠে, হাতে ও পায়ে গুলি লেগেছে। আর অধিকাংশের গুলিই লেগেছে পেছন থেকে। এই ন'জনের দেহ থেকে মোট সাতটি গুলি উদ্ধার করেছে ময়নাতদন্তকারী দল। এর তিনটিই ছিল একজনের দেহে। এর বাইরে একজনের দেহে দু'টি এবং অন্য দুই জঙ্গির দেহ থেকে একটি করে মোট দু'টি গুলি উদ্ধার করা হয়। তবে ন'টি মৃতদেহের মধ্যে ক'টার পেছন দিকে গুলি লেগেছিল, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য দেননি চিকিৎসকেরা। চিকিৎসকরা জানান, তাঁরা মৃতদেহের ডিএনএ পরীক্ষার জন্য রক্তের নমুনা রেখেছেন। চুল, পায়ের পেশির কিছুটা অংশ, পাকস্থলী, কিডনি ও যকৃতের অংশবিশেষও সংরক্ষণ করা হয়েছে। এছাড়া ডোপ টেস্টের জন্য মূত্রের নমুনা পরীক্ষা করা হবে। এই ন'জন কোনো বিশেষ ড্রাগে আসক্ত ছিল কিনা, তা পরীক্ষা করে দেখা হবে বলেও জানিয়েছেন তাঁরা। তবে এ নিয়ে বৃহস্পতিবার ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক ডা. সোহেল মাহমুদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি ডয়চে ভেলের কাছে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী এবং মানবাধিকার নেত…নূর খান ডয়চে ভেলেকে বলেন, ''আমার মতে যারা নিহত হয়েছে, তারা যে জঙ্গি এটা নিয়ে সন্দেহের তেমন কোনো অবকাশ নাই। তবে অভিযান নিয়ে মানুষের মনে প্রশ্ন আছে। বিশেষ করে যদি অভিযানের সময় গোলাগুলি হয়, তাহলে নিহত অধিকাংশের পিছনে গুলি বিদ্ধ হওয়া নিয়ে প্রশ্ন করাই যায়। তবে এখনো অমরা অনেক কিছু জানি না। আশা করি পুলিশ বিষয়গুলো স্পষ্ট করবে। " ওদিকে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার ও কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম ডয়চে ভেলেকে বলেন, ''ময়নাতদন্তকারী দলের প্রধান চিকিৎসক সংক্ষিপ্ত মন্তব্য করেছেন। তিনি শুধু পিঠে গুলি লাগার কথা বলেননি, বুকে এবং মাথাসহ শরীরের অন্যান্য জায়গাও গুলি লাগার কথা বলেছেন। সুতরাং পিঠে গুলি লাগার ঘটনা নিয়ে কোনো আনুমানিক ধারণা বা প্রশ্ন তোলার তেমন কোনো সুযোগ নেই। " তিনি জানান, ''জঙ্গিরা চারটি কক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। তাদের বিভিন্ন দিক থেকে গুলি করা হয়। সোয়াট টিম সব দিক থেকে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালায়। তাই গুলি তাদের শরীরে যে কোনো দিক থেকেই লাগতে পারে। " মনিরুল ইসলাম আরো বলেন, ''ময়নাতদন্তের এখনো পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন আমরা পাইনি। পেলে আরো বিস্তারিত মন্তব্য করা যাবে। " প্রসঙ্গত, ঢাকার কল্যাণপুরের ৫ নম্বর সড়কের জাহাজ বিল্ডিংয়ে মঙ্গলবার ভোররাতে এক ঘণ্টার অভিযান স্টর্ম ২৬-এর সময় নয়'জন নিহত ও একজন আহত হয়। অভিযান প্রস্তুতি অবশ্য রাতভর চলে। পুলিশের আইজি এ কে এম শহীদুল হক অভিযানের পর জানান যে, নিহতরা নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জেএমবি-র সদস্য। তারা বড় ধরনের নাশকতার পরিকল্পনা করছিল এবং গুলশান হামলাকারী গ্রুপেরই সদস্য ছিল বলেও জানান তিনি।
8779883___https://www.lalmonirhatbarta.com/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%B2/23282
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার সিঙ্গিমারী ইউনিয়নের কলেজ পড়ুয়া এক তরুনীকে বিয়ে করতে গিয়ে রাসেল শেখ (২৩) নামে এক ভুয়া পুলিশ কনস্টেবলের ঠাঁই হলো লালমনিরহাট কারাগারে। রাসেল শেখ রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দি পূর্বমৌকুড়ি এলাকার মোঃ খোরশেদ আলী শেখ ও রাবেয়া বেগম দম্পতির সন্তান। সোমবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকালে জেলার হাতীবান্ধা থানা পুলিশ মোঃ রাসেল শেখকে লালমনিরহাট আদালতে সোপর্দ করলে বিজ্ঞ আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। হাতীবান্ধা থানা পুলিশ ও মামলার বিবরণে জানা যায়, প্রেমের টানে গত ১২ সেপ্টেম্বর প্রেমিক মোঃ রাসেল শেখ নারায়ণগঞ্জ থেকে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার টংভাঙা ইউনিয়নের আনন্দ আবাসিক হোটেলে ওঠেন। প্রেমের সূত্র ধরে ১৩ সেপ্টেম্বর দুপুরে সেখান থেকে একই উপজেলার সিঙ্গিমারী ইউনিয়নের দক্ষিণ গোড্ডিমারী এলাকার মোঃ আসাদুজ্জামানের ছেলে সুজন মিয়ার বাড়ীতে যান। এরপর স্থানীয় বিয়ে নিবন্ধক কাজী জাহাঙ্গীর আলমকে ডেকে এনে সুজন মিয়ার বাড়ীতে প্রেমিক রাসেল শেখের সাথে হাতীবান্ধা মহিলা ডিগ্রি কলেজের এইচএসসি দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মরিয়ম বেগম মনা(১৮) সাথে বিয়ে রেজিষ্ট্রি সম্পন্ন হয়। পরে রাসেল শেখের পূর্ব পরিচয় পুলিশ কনস্টেবল বিষয়টি যাচাই-বাছাই করতে গিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন তিনি। এরপর লোকজন আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে ভূয়া পুলিশ কনস্টেবলের কথা স্বীকার করে। মোঃ রাসেল শেখকে প্রধান আসামী করে এই ঘটনায় জড়িত স্থানীয় কাজী জাহাঙ্গীর আলম ও সুজন মিয়াসহ আরো ৫ ব্যক্তিকে আসামী করে হাতীবান্ধা থানায় ওইদিন রাতে মামলা দায়ের করেন মরিয়ম বেগম মনার পিতা আমিনুর রহমান। মরিয়ম বেগম মনা বলেন, 'গত ৪ সেপ্টেম্বর হাতীবান্ধা রেলওয়ে স্টেশনে আমার এক বড় আপুর মাধ্যমে মোঃ রাসেল শেখের সাথে পরিচয় ঘটে। এরপর তিনি নিজেকে পুলিশ কনস্টেবল পরিচয়ে আমার সাথে মোবাইলে কথা বলার এক পর্যায়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে এবং বিয়ের প্রস্তাব দেয়। ১১ সেপ্টেম্বর ঢাকা থেকে হাতীবান্ধার পথে রওনা দেন আমাকে বিয়ে করার জন্য। স্থানীয় আনন্দ হোটেলের কর্মচারীর মাধ্যমে স্থানীয়দের ম্যানেজ করে ১৩ সেপ্টেম্বর সুজনের বাসায় কাজী জাহাঙ্গীর আলমকে এনে বিয়ে রেজিষ্ট্রি করার পর সবাই আমাদের দুইজনকেসহ বাবার নিকট নিয়ে যায়। এরপর আমার পরিবারের লোকজন জানতে পারেন তিনি ভুয়া পুলিশ সদস্য। এখন এ ঘটনায় মামলা হয়েছে।' মরিয়মের বড় বোন তাসলিমা আক্তার জেমি ওই ছেলেকে নারী পাচারকারী হিসেবে সন্দেহ করে বলেন, 'একটি সহজ সরল মেয়েকে কিভাবে এতো দূর থেকে বিয়ে করতে আসে? বিষয়টি খতিয়ে দেখে ওই ছেলেকে জেলখাতে সারাজীবন আটকে রাখা দরকার। আমার মা নেই। অসুস্থ্য বাবাকে নিয়ে এখন আমরা কিভাবে বিষয়টি সামলাবো। আদালতে যেন যেতে না হয়, বিচার যেন হয়।' বাদী আমিনুর রহমান নিজে অসুস্থ্য দাবী করে বলেন, 'আমার স্ত্রী মারা গেছে। চার মেয়ে। এরমধ্যে দুই মেয়ের বিয়ে হয়েছে। মনা তৃতীয়। তাকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে প্রতারণা করে বিয়ে রেজিষ্ট্রি করার ঘটনায় মোঃ রাসেল শেখসহ অপর ৫ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামরা করেছি। আমি ন্যায় বিচার চাই।' হাতীবান্ধা থানার ওসি মোঃ এরশাদুল আলম মামলার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ধৃত আসামী মোঃ রাসেল শেখের নিকট পুলিশের পিবিআইয়ের একটি ভুয়া পরিচয়পত্র উদ্ধার করা হয়েছে। তাকে লালমনিরহাট আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামীদের গ্রেফতারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
8779884___https://www.jugantor.com/todays-paper/editorial/273272/%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%87-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A0%E0%A7%81-%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3-%E0%A6%93-%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%A3%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%B9%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%87
আগামীকাল অনুষ্ঠেয় ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে দেশবাসী। গতকাল রাত ১২টায় শেষ হয়েছে প্রার্থীদের প্রচারণা। ভোটগ্রহণের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ঢাকার দুই সিটির এ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে এটি বিশেষ এক মর্যাদার লড়াই। এবারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ প্রায় সব রাজনৈতিক দলই প্রার্থী দিয়েছে। ফলে আশা করা যায় নির্বাচন হবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। এ প্রেক্ষাপটে নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করা ইসির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। বর্তমান ইসি দায়িত্ব নেয়ার পর জাতীয় নির্বাচনের পাশাপাশি বেশকিছু স্থানীয় সরকার সংস্থার নির্বাচনের আয়োজন করেছে। কিন্তু তারা ভোটাধিকার রক্ষার বিষয়ে মানুষের আস্থা অর্জন করতে পারেননি। এ অবস্থায় ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন তাদের আস্থা পুনরুদ্ধারের একটি সুযোগ তৈরি করেছে বলা যেতে পারে। তারা এ সুযোগ যথাযথভাবে কাজে লাগাবেন, এটাই মানুষ দেখতে চায়। ইসির জন্য প্রধান চ্যালেঞ্জ হবে নির্বাচনী পরিবেশ শান্তিপূর্ণ রাখা। তা না হলে ভোটকেন্দ্রে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক ভোটারের উপস্থিতি নিশ্চিত করা যাবে না। ভোটাররা যাতে নির্ভয়ে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারেন তা নিশ্চিত করতে হবে ইসিকে। লক্ষ করা গেছে, নির্বাচনের প্রচারাভিযান শুরুতে শান্তিপূর্ণ থাকলেও পরবর্তী সময়ে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ তোলা হয়েছে প্রার্থীদের পক্ষ থেকে। প্রতিপক্ষের কর্মী-সমর্থকদের মারধর ও হুমকির অভিযোগও উঠেছে। বস্তুত নির্বাচনী প্রচারণা নির্বাচন প্রক্রিয়ারই একটি অংশ। নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হলে পুরো প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা থাকা দরকার। ইভিএম নিয়ে ইসির সঙ্গে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সমঝোতা হয়নি। এ ব্যাপারে তাদের সংশয়মুক্ত করা যায়নি। মনে রাখতে হবে, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হওয়া মানেই গ্রহণযোগ্য হওয়া নয়। সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। ইসি যদি এ থেকে উত্তরণ চায়, তাহলে তাদের সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে ঢাকা সিটি নির্বাচন অনুষ্ঠান করে এর প্রমাণ দিতে হবে। দায়িত্ব রয়েছে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদেরও। নির্বাচন সুষ্ঠু হচ্ছে কিনা তা দেখার জন্য ভোটকেন্দ্রে প্রত্যেক প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী এজেন্ট নিয়োগ করতে হবে। শুধু তাই নয়, ভোট গণনা না হওয়া পর্যন্ত সেখানে তাদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে। অতীতে দেখা গেছে, ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনসহ বেশিরভাগ স্থানীয় সরকার সংস্থার নির্বাচনে বিরোধী দলের প্রার্থীরা এজেন্ট নিয়োগ করতে পারেননি। কোথাও এজেন্টদের ভোটকেন্দ্রে যেতে বাধা দেয়া হয়েছে, কোথাওবা কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। এবার তেমন ঘটনা যেন না ঘটে, সে জন্য নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে। ঢাকার দুই সিটি নির্বাচন ইসির জন্য আস্থা ফেরানোর একটি বড় সুযোগ হিসেবে উপস্থিত হয়েছে বলে আমরা মনে করি। আর সে জন্য এমন একটি পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে, যাতে নির্বাচনের সব পক্ষই আশ্বস্ত হতে পারে যে, নির্বাচনটি সুষ্ঠু হতে যাচ্ছে। ভোটগ্রহণ ও ফলাফল ঘোষণার ক্ষেত্রেও বজায় রাখতে হবে শতভাগ স্বচ্ছতা। আমরা একটি সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অর্থবহ নির্বাচনের অপেক্ষায় রয়েছি।
8779885___https://www.vairalnews.com/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B8-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%93-%E0%A6%B8%E0%A7%8C%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%9A%E0%A6%9F/
ডিভোর্স দিয়েও সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে ফিরতে হয়েছিল তার কাছে! ৭১ এ পা দিলেন সেই স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত – Vairal News Home / News / ডিভোর্স দিয়েও সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে ফিরতে হয়েছিল তার কাছে! ৭১ এ পা দিলেন সেই স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত ডিভোর্স দিয়েও সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে ফিরতে হয়েছিল তার কাছে! ৭১ এ পা দিলেন সেই স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত khan News Leave a comment 239 Views ১৯৮৪ সালে বাংলা সিনেমার দর্শকরা বিখ্যাত পরিচালক সত্যজিৎ রায়ের জনপ্রিয় সিনেমা ঘরে-বাইরে তে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় এবং ভিক্টর বন্দ্যোপাধ্যায় এর পাশে চুটিয়ে অভিনয় করতে দেখেছিলেন এক শক্তিশালী বাঙালি অভিনেত্রীকে, নাম স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত। তার অভিনয় দক্ষতার মাধ্যমে শুধুমাত্র পরিচালক সত্যজিৎ রায়ই নন, পাশাপাশি মুগ্ধ হয়েছিল বাংলা সিনেমাপ্রেমী রাও।কিন্তু তারপরও অনেক বছর বড় পর্দায় অনুপস্থিত ছিলেন তিনি। তবে অভিনয় তিনি ছাড়েননি, কেবলমাত্র পাল্টে গেছিল অভিনয়ের মাধ্যমে। সিনেমার বদলে বাংলা নাটকের মঞ্চ দাপিয়ে বেড়াচ্ছিলেন এই অভিনেত্রী। শেষ পর্যন্ত পরিচালক নন্দিতা রায় ও শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় এর পরিচালনায় 'বেলাশেষে'" সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে বড় পর্দায় ফিরে ছিলেন তিনি। আবারো সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের পাশে চুটিয়ে অভিনয় করেছিলেন। গল্পে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে স্বাতীলেখাকে ডিভোর্স দিয়েও ফিরতে হয়েছিল পর্দার স্ত্রীয়ের কাছে। গতকাল বাংলা সিনেমার সেই অন্যতম শক্তিশালী অভিনেত্রী স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত পদার্পণ করলেন ৭১ বছরে। টলিউডের একাধিক পরিচালক থেকে শুরু করে তার সহকর্মীরা নেট মাধ্যমে তাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে ভোলেননি। পরিচালক শিবপ্রসাদ র তাকে জন্মদিনের উইশ করেছে এই বলে যে একটা সিনেমা কে কিভাবে বক্স-অফিসে সাফল্যমন্ডিত করে তুলতে হয়, তা তার থেকে ভালো বোধহয় কেউ জানে না। পাশাপাশি নেটিজেনরা আরও একটা খবর উত্তেজিত হয়ে পড়ে। বেলাশেষে সিনেমাটির সাফল্যের পর শিবপ্রসাদ নন্দিতার জুটি সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বেলাশুরু নামের একটি সিক্যুয়েল বানানোর। সেইমতো শুরু হয়েছিল ছবির শুটিংও। কিন্তু শুটিং শেষ হওয়ার পরপরই মারা গিয়েছিলেন অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। এরপরই সিনেমাটি রিলিজ নিয়ে অনিশ্চয়তা বৃদ্ধি পায়। আপাতত করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে প্রেক্ষাগৃহে সিনেমাটি মুক্তি পাওয়ানো থেকে পরিচালকরা বিরত রয়েছেন তবে শিবপ্রসাদ এর পোস্ট এ নেটিজেনরা মনে করছেন সিনেমাটি এবার মুক্তি পেলেও পেতে পারে। https://www.facebook.com/ShiboprosadMukherjeeOfficial/posts/2480515342091925 Previous খেয়ে না খেয়ে দিন পার করা লালটু, দর্জি মায়ের প্রেরণায় দৈনিক ১৮ ঘণ্টা পড়ালেখা করে বিসিএস ক্যাডার!
8779886___https://dailyporun.com/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%9C%E0%A7%80/
করোনার কারণে বাড়ি ফিরে জীবিকা নিয়ে দিশেহারা - ডেইলি পড়ুন করোনা পরিস্থিতির কারণে সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও আয়-উপার্জন নিয়ে চাপে আছেন শ্রমজীবী মানুষ। শিক্ষকসহ অনেক পেশাজীবীও এর বাইরে নন। চাকরি হারিয়ে বা অন্যান্য কারণে বাধ্য হয়ে গ্রামে ফিরে এখন সংসার চালানো নিয়ে তারা সংকটে পড়েছেন। দিনাজপুর জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, করোনাকালীন সময়ে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে দিনাজপুরের নিজ বাড়িতে ফিরেছেন ছয় থেকে সাত হাজার কর্মজীবী মানুষ। যাদের মধ্যে অনেকেই কর্মস্থলে ফিরে গেলেও হারিয়েছেন তাদের চাকরি। যারা এখন তাদের নিজ বাড়িতে এসে কর্মহীন অবস্থায় রয়েছেন, অনেকেই পেশা বদলের চেষ্টায় আছেন। দিনাজপুরের সদর উপজেলার চেহেলগাজী ইউনিয়নের বড়ইল গ্রামের মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে সোহেল রানা নিজ বাড়িতে ফিরেছেন ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে। তিনি ঢাকায় একটি খাবার হোটেলে রান্নার কাজ করতেন। কিন্তু করোনায় সবকিছু বন্ধ হয়ে যাবে এমন সংবাদের পর তিনি ঢাকা থেকে বাড়িতে ফেরেন। এরপর সেই চাকরিটা তার চলে যায়। এখন বাড়ির পাশের বাজারে একটি লন্ড্রি দিয়েছেন। কিন্তু সেখানেও তেমন উপার্জন নাই। সোহেল রানা বলেন, এখন সংসার চালাচ্ছেন ভাই আর বাবা। তবে এখন চেষ্টায় আছি লন্ড্রিটি সচল করার। এর পাশাপাশি অন্য কিছু করতে হবে সেই চিন্তায় রয়েছি। জেলার ঘোড়াঘাট উপজেলার নাম পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক এক যুবক বলেন, তিনি ঢাকায় একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করেন। করোনার উপসর্গ থাকায় জুন মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে তিনি চাকরি ছেড়ে বাড়িতে অবস্থান করেন। তাকে করোনা নেগেটিভের সনদ নিয়ে চাকরিতে যোগদানের জন্য বলা হয়। কিন্তু নমুনা দিয়েও রিপোর্ট আসতে দেরি হওয়ায় তিনি চাকরিতে যোগ দিতে পারছিলেন না। অবশেষে গত ২ তারিখে করোনা নেগেটিভের সনদ নিয়ে তিনি চাকরিতে যোগদান করেন। তিনি বলেন, আমি সুস্থ হয়েছি অনেক আগেই। কিন্তু রিপোর্ট আসতে দেরি হওয়ায় আমার চাকরিতে যোগদান করা হয়নি। যার কারণে জুন মাসের বেতন হয়েছে অর্ধেকের কম। দিনাজপুরের সদর উপজেলার বটতলী এলাকার ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক চালক সিরাজুল ইসলাম। চার জনের সংসারে করোনাকালীন সময়ে খরচ বেড়েছে কিন্তু উপার্জন কমেছে অর্ধেকে। যাতে করে প্রহর গুনছেন কবে এই করোনার অসময় দূর হবে। তিনি বলেন, আগে প্রতিদিন ৫ থেকে ৬শ' টাকা উপার্জন হতো। কিন্তু এখন নিয়ম করে দিয়েছে ইজিবাইকে দুই জনের বেশি ওঠানো যাবে না। একইসঙ্গে অনেকেই ইজিবাইকে উঠতে চান না করোনার আতঙ্কে। যাত্রী কমায় উপার্জন অর্ধেকেরও কম হয়। কিন্তু করোনার সময় সব জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। কবে যে এই দুর্যোগ শেষ হবে সেই আশায় আছি। নশিপুর এলাকার ইজিবাইকচালক মোস্তাক জানান, করোনার প্রথম অবস্থায় অনেক দিন ইজিবাইক চালাতে পারিনি। ফলে তখন বসে বসে জমানো টাকায় সংসার চালাতে হয়েছে। এখন আবার উপার্জন কমেছে। ভাড়া ঠিকভাবে পাওয়া যায় না। আবার বিকাল ৪টার পর লোকসমাগম একদম কমে যায়। ফলে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত যা উপার্জন হয় তা দিয়েই সংসার কোনোমতে টেনে নিতে হচ্ছে। ইজিবাইক চালক মুক্তার হোসেন বলেন, নিত্য প্রয়োজনীয় যেসব জিনিসপত্র তা তো লাগবেই। খরচ কমার মতো কিছুই নেই। পরিবারের সদস্যদের শখ-আল্লাদ এসব বাদ দিতে হয়েছে। বেঁচে থাকার জন্য যা খেতে হবে তা তো আর না খেলে চলবে না। করোনার কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন কিন্ডারগার্টেন আর নন-এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা। প্রতিষ্ঠান ও পড়ালেখা বন্ধ থাকায় দীর্ঘদিন যাবত বেতন পাচ্ছেন না তারা। আবার যারা টিউশনি করে রোজগার করতেন বন্ধ হয়ে গেছে তাদেরও আয়। যেসব শিক্ষককে বেতন দেওয়া হচ্ছে না সেসব প্রতিষ্ঠানকে আইনের আওতায় আনার কথা চিন্তা করছে শিক্ষা অফিস। জেলার চিরিরবন্দর উপজেলার সিটি রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজে (নন-এমপিও প্রতিষ্ঠান) শিক্ষকতা করেন সদর উপজেলার রামনগর এলাকার সত্যজিৎ রায়। গত কয়েক মাস ধরে বিদ্যালয় বন্ধ, সেই সঙ্গে বন্ধ বেতনও। যে কয়েকটি টিউশনি করতেন সেগুলোও বন্ধ। তাই এখন জমানো অর্থ খরচ করেই চলছে সংসার। তিনি বলেন, বিদ্যালয় আমাদের দিয়ে অর্থ উপার্জন করলেও এখন আমাদের দিকে তাকায় না। বেশিরভাগ নন এমপিও প্রতিষ্ঠানেই এটি হচ্ছে। এখন অনেক কষ্টে আছি, আগে যে অর্থ উপার্জন করে জমা করেছিলাম এখন সেগুলোই খরচ করে সংসার চালাচ্ছি। নন-এমপিও প্রতিষ্ঠান বোচাগঞ্জ উপজেলার মাহেরপুর ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম সাগর বলেন, প্রতিষ্ঠানটি এমপিওভুক্ত হয়নি। করোনার এই সময়টাতে কলেজের কোনও শিক্ষক বেতন পাচ্ছেন না। অন্য সময়গুলোতে টিউশনি বা অন্য কোনও উপায়ে চলে। আমাদের কলেজে মোট ২২ জন শিক্ষক ও ৫ জন কর্মচারী রয়েছেন। এখন তারা কেউই বেতন পাচ্ছেন না, আমি নিজেও কোনও বেতন পাচ্ছি না।দিনাজপুর জুবলী উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক আকরাম হোসেন বাবলু বলেন, আমার বিদ্যালয়ে মোট পাঁচ জন নন-এমপিও শিক্ষক আছেন। তাদেরকে এখন পর্যন্ত বেতন দেওয়া হচ্ছে, কিন্তু এভাবে চলতে থাকলে হয়তো বেতন দেওয়া সম্ভব হবে না। কারণ, তহবিলের টাকা এখন অনেক কম পর্যায়ে চলে এসেছে। দিনাজপুরে নন-এমপিও শিক্ষকদের জন্য কোনও সংগঠন এখনও গড়ে উঠেনি। দিনাজপুর সারদেশ্বরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নন-এমপিও শিক্ষক মোসাদ্দেক হুসেন বলেন, আমার স্কুলে ৯ জন শিক্ষক রয়েছি যারা বর্তমানে কোনও বেতন পাচ্ছি না। হয়তো কোনও কোনও প্রতিষ্ঠান বেতন চালু রেখেছে, আবার কেউ কেউ বন্ধ রেখেছে। এটা সাধারণত ওই প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভর করে। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত দিনাজপুরে নন-এমপিও শিক্ষকদের কোনও সংগঠন নাই, তাই দাবিগুলোও জোরালো হয় না। নন এমপিও শিক্ষকদের সংখ্যা কত সেটাও জানা নেই। সদর উপজেলার কিষাণবাজার আশালিপি কিন্ডারগার্টেন স্কুলের বিজন কুমার দাস। বেসরকারি নার্সারি স্কুলের শিক্ষকতার পাশাপাশি অবসর সময়ে কয়েকজন শিক্ষার্থীকে প্রাইভেট পড়ান। কিন্তু গত ৩ মাস ধরে তার স্কুল বন্ধ। টিউশনিও নেই। তিনি বলেন, স্কুল কর্তৃপক্ষের উপার্জন বন্ধ এই অজুহাতে এখন আমাদেরকে বেতন দেওয়া হচ্ছে না। পাশাপাশি বর্তমানে টিউশনিও বন্ধ, ফলে সব প্রকারের উপার্জনের পথ বন্ধ হয়ে গেছে। এখন অপেক্ষা করছেন কবে চালু হবে স্কুল ও টিউশনি। হলিটাচ পাবলিক স্কুলের শিক্ষক পলাশ দাসেরও একই অবস্থা। প্রতিষ্ঠান বন্ধ তাই বেতনও বন্ধ তার। গত তিন মাস ধরে চলছে এই অবস্থা। টিউলিপ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষক মুকিদ হায়দার শিপন বলেন, করোনার এই পরিস্থিতিতে আমাদের বেতন-ভাতা বন্ধ রয়েছে। সরকার নন-এমপিও শিক্ষকদের যে অর্থ দিচ্ছে সেটিও আমরা পাচ্ছি না। শিক্ষকতা ছাড়া যাদের অন্য পেশা আছে তারা হয়তো কোনোরকমে সংসার নির্বাহ করছেন, কিন্তু যাদের অন্য পেশা নেই তাদের অবস্থা করুণ। দিনাজপুরের সুইহারী এলাকার বাপ্পী দাস। পড়ালেখা শেষ করলেও কোনও চাকরি জোটাতে পারেননি। তাই সংসার পরিচালনা করেন বাড়ি বাড়ি গিয়ে টিউশনি পড়িয়ে। কিন্তু গত তিন মাস যাবত টিউশনি বন্ধ, তাই বন্ধ হয়েছে উপার্জনও। কিন্তু সংসার পরিচালনার খরচ রয়েছে ঠিক আগের মতোই। তিনি বলেন, গত বছরে বিয়ে করেছি। বাবা-মা ও স্ত্রীর খরচ নির্বাহ করতে হয়। কিন্তু ৩ মাস ধরে উপার্জন বন্ধ, কবে চালু হবে সেটাও ঠিক নাই। এখন একটি সমিতিতে ঋণের জন্য আবেদন করেছি, কিন্তু সেখান থেকেও ঋণ দেওয়া হচ্ছে না। এভাবে আর কতদিন কাটাতে হবে ঠিক জানা নেই, কিন্তু দিন যে আর চলে না। দিনাজপুর কালেক্টরেট স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ রাহিনুল ইসলাম বলেন, যেসব প্রতিষ্ঠিত প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান বা নন-এমপিও প্রতিষ্ঠান আছে তাদের অবশ্যই শিক্ষকদের বেতন দেওয়া উচিত। কারণ, এক সময়ে ওই শিক্ষকদের দিয়েই তারা উপার্জন করেছে। প্রতিষ্ঠানের যদি সামর্থ থাকে এবং এরপরেও বেতন না দেয় তাহলে সেটি অন্যায়। স্কুল খুললে তো ওইসব প্রতিষ্ঠান আবার ব্যবসা করবে। কিন্তু যেসব শিক্ষক বেতন পাচ্ছেন না তারা তো অন্য পেশায় চলে যাবেন এবং তাদের ভবিষ্যৎ নষ্ট হবে। সামর্থ্য থাকার পরেও যারা শিক্ষকদের বেতন দিচ্ছেন না এরাই হচ্ছে প্রকৃত পুঁজিবাদি। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের বলতে হবে যে শিক্ষকরা দিনমজুর নয়, তারা জাতি তৈরি করেন। তাদের ব্যাপারে মানবিক হোন। আমার প্রতিষ্ঠানও ননএমপিও, কিন্তু আমরা তো সেটা করতে পারছি না। একজন অভিজ্ঞ শিক্ষক পেশা বদল করলে যে অপূরণীয় ক্ষতি হয় সেটা সবাইকে মনে রাখা উচিত। দিনাজপুর জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো যে ভাবেই পড়াক সম্পূর্ণই ননএমপিওভুক্ত শিক্ষক। যে সমস্ত প্রতিষ্ঠান ইআইএন নম্বর আছে এমন প্রতিষ্ঠান ৫ হাজারের ওপরে। এছাড়াও আরও অনেক ননএমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে। তাই কত সংখ্যক শিক্ষক আছে তাদের সংখ্যা সঠিকভাবে জানা নাই। তবে এই সময়টাতে অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যারা তাদের শিক্ষকদের বেতন দিচ্ছেন না, অথচ এক সময়ে তারা ব্যবসা করেছেন। তাদেরকে কোনও আইনের আওতায় নিয়ে আসা যায় কিনা সেটা দেখা হচ্ছে। দিনাজপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএইচএম মাগফুরুল হাসান আব্বাসী বলেন, করোনার সময়ে যারা বেকার হয়েছে বা কর্মসংস্থান হারিয়েছে তাদের জন্য সরকারের এই মুহূর্তে কোনও পরিকল্পনা নেই। ৫০ লাখ বেকারকে ২৫০০ টাকা করে দেওয়া হয়েছে বা হচ্ছে। সরকার পেশাভিত্তিক যেমন মটর পরিবহন শ্রমিকদের তালিকা, ননএমপিওভুক্ত শিক্ষকদের তালিকা, কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষকদের তালিকা, ইমাম-মোয়াজ্জেমদের তালিকা নেওয়া হয়েছে আবার গার্মেন্টসকে প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। এভাবে গ্রুপ করে তাদের সহায়তা করছে সরকার। যারা বেকার হয়ে আছেন তারা তো কোনও না কোনও গ্রুপের সদস্য। এছাড়া অন্যান্যভাবে সহযোগিতা করার কোনও পরিকল্পনা নেই। যারা চাকরি হারিয়ে বাড়িতে বেকার হয়ে আছেন তাদের তালিকা জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে করবেন বা ২৫০০ টাকা করে যে দেয়া হয়েছে তাদের মধ্যে আসতে পারতেন। উদ্যোক্তা বা ব্যবসার করার জন্য ঋণ দেওয়ার মতো এখনও কোনও পরিকল্পনা নেই। দিনাজপুর জেলা করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধ কমিটির সদস্য সচিব ও জেলা সিভিল সার্জন ডা. আব্দুল কুদ্দুছ বলেন, করোনাকালীন সময়ে ছয় থেকে সাত হাজারের মতো কর্মজীবী মানুষ ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থান থেকে দিনাজপুরে এসেছিলেন বলে আমরা স্থানীয় সূত্রে জানতে পারি। যাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো আবার তাদের কাজে যোগদান করেছেন। এ বিষয়ে কোনও পরিসংখ্যান নেই।
8779887___https://newsmedia24bd.com/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE/
শিশুদের জেলখানায় না রাখার বিধান রেখে শিশু আইন বিল সংসদে উত্থাপিত – newsmediabd24.com শিশুদের জেলখানায় না রাখার বিধান রেখে শিশু আইন বিল সংসদে উত্থাপিত জুন ২৭, ২০১৮ adminLeave a Comment on শিশুদের জেলখানায় না রাখার বিধান রেখে শিশু আইন বিল সংসদে উত্থাপিত নিউজ মিডিয়া ২৪:ঢাকা : শিশু অপরাধীদের জামিন না মঞ্জুর হলে তাদের জেলখানায় না পাঠিয়ে সরকার প্রত্যায়িত কোন প্রতিষ্ঠানে প্রেরণের বিধান রেখে 'শিশু আইন (সংশোধন) ২০১৮' বিল সংসদে উত্থাপিত হয়েছে। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বাজেট অধিবেশনের আজকের বৈঠকে বিলটি উত্থাপন করেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। পরে বিলটি অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সংশ্লিষ্ট সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে প্রেরণ করা হয়। প্রস্তাবিত শিশু আইনের বিলে বিদ্যমান আইনের ১৫ ধারা সংশোধন করে বলা হয়, যে কোন অপরাধ সংঘটনে বড়দের সাথে কোন শিশু জড়িত থাকলে সে অপরাধ আমলে নেয়া ও তদন্তের ক্ষেত্রে শিশুর বিষয়টি পৃথকভাবে উল্লেখ করে দাখিল করতে হবে। জি আর মামলা বা সিআর মামলা উভয় ক্ষেত্রে এই বিধান প্রযোজ্য হবে। এতে আরো বলা হয়, প্রাপ্ত বয়ষ্কদের অপরাধ বিচারের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ একটি মামলা যাবে এখতিয়ার সম্পন্ন আদালতে। পাশাপাশি একই মামলায় জড়িত হলেও শিশুর অপরাধ বিচারের জন্য যাবে শিশু আদালতে। বিলে বিদ্যমান নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের অধীনে গঠিত নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালকে শিশু আদালত হিসেবে গণ্য করার বিধান রাখা হয়েছে। তবে যেখানে অনরূপ আদালত নেই সেখানে উক্ত জেলার জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট ও জেলা দায়রা জজ স্বীয় অধিক্ষেত্রের শিশু আদালত হিসেবে গণ্য হবে। এছাড়া আইনের বিধি প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত মামলা পরিচালনার ক্ষেত্রে শিশু আদালতের বিচারক বিচারের দিন ক্ষণ স্থান নির্ধারণ করে বিচার আরম্ভ ও শেষ করবেন। এছাড়া সংশোধিত আইন বিদ্যমান শিশু আদালত শব্দগুলোর পরিবর্তে ম্যাজিস্ট্রেট আদালত বা শিশু আদালত বা অন্য কোন আদলত শব্দগুলি প্রতিস্থাপিত হয়েছে। বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সংবলিত বিবৃতিতে বলা হয়, শিশুদের কল্যাণ সুরক্ষা ও অধিকার নিশ্চত করতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান 'শিশু আইন, ১৯৭৪ প্রণয়ন করেন। পরবর্তীতে জাতিসংঘের শিশু অধিকার সনদ বাস্ত বায়নের লক্ষ্যে ২০১৩ সালে শিশু আইন যুগোপযোগী করা হয়। কিন্তু শিশু আইন ২০১৩ কার্যকর হওয়ার পর কিছু প্রায়োগিক সমস্যা সৃষ্টি হওয়ায় আইনর কতিপয় ধারা সংশোধন করে 'শিশু আইন (সংশোধন) ২০১৮' প্রণীত হয়। সরকারি অর্থেই হচ্ছে ৫৬০ মডেল মসজিদ নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার কাল মানববন্ধন, প্রজ্ঞাপন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা শিক্ষার্থীদের ভোট বাতিল করে পুনরায় নতুন তফসিল ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী হাবিবুর রহমান:পাবনা-৪ আসনে
8779889___https://enews.bd24report.com/2021/01/21/%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE-%E0%A6%AC/
Home আন্তর্জাতিক ট্রাম্পকে উদ্দেশ করে যা বললেন জেনারেল সোলাইমানির মেয়ে মার্কিন সদ্য বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে উদ্দেশ করে ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর সাবেক কমান্ডার লেফটেন‍্যান্ট জেনারেল কাসেম সোলাইমানির মেয়ে জয়নাব সোলাইমানি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম টুইটারে একটি পোস্ট দিয়েছেন। স্টেটাসে তিনি বলেছেন, আপনি পরাজয়ের মাধ্যমে ক্ষমতা থেকে বিদায় নিয়েছেন, এখন আপনাকে প্রতিনিয়ত ভয়ের মধ্যে বসবাস করতে হবে। জয়নাব সোলাইমানি আরও বলেছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প তার বাবাকে হত্যার নির্দেশ দিয়ে বীর হতে চেয়েছিলেন কিন্তু তিনি এখন জনবিচ্ছিন্ন এবং হতাশাগ্রস্ত। টুইটারে পোস্টে জয়নাব সোলাইমানি আরও লিখেছেন, "মিস্টার ট্রাম্প আপনি আমার বাবাকে হত্যা করেছিলেন এই আশায় যে, আপনি নিজেকে যেকোনওভাবে হোক বীর হিসেবে তুলে ধরবেন কিন্তু তার পরিবর্তে এখন আপনাকে পরাজিত, গণবিচ্ছিন্ন এবং হতাশাগ্রস্ত হতে হয়েছে; আপনাকে এখন প্রতিনিয়ত ভয়ের মধ্যে থাকতে হবে।
8779890___https://bn.inceptionvci.com/267-protein-side-effects-and-contraindications-protein-intake-what-are-the-benefits
প্রোটিনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া - দেহ এবং পেশীগুলিতে প্রোটিনের প্রসেস এবং কনস প্রধান » দরকারি পরামর্শ » প্রোটিনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া - দেহ এবং পেশীগুলিতে প্রোটিনের প্রসেস এবং কনস এটি সুপরিচিত যে অত্যন্ত ঘনীভূত প্রোটিনের মিশ্রণগুলি শরীরের ক্ষতি করতে পারে না, তবে প্রোটিনের ব্যবহার যদি প্রতিষ্ঠিত নিয়মগুলি অতিক্রম না করে তবেই এটি সত্য। অন্য কথায়, আপনার কখন থামতে হবে তা জানতে হবে, অন্যথায় সর্বাধিক নিরীহ এবং তদুপরি, দরকারী পণ্য শরীরের নির্দিষ্ট ক্ষতি করতে সক্ষম। এই নিবন্ধে, আমরা প্রোটিন ক্ষতিকারক হতে পারে কিনা তা একবার দেখে নিই। অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে প্রোটিনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলি গ্রেড দ্বারা বর্ণিত হবে যাতে পাঠকের পক্ষে চলাচল করা আরও সঠিক হবে যে প্রোটিন ঘনত্বের ধরণটি তার নিকটবর্তী। আসুন মানবদেহে যে কোনও ধরণের প্রোটিনের প্রভাবের একটি সহজ বর্ণনা দিয়ে শুরু করা যাক যা নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নিয়ে গঠিত। প্রোটিন পেটে প্রবেশ করে, যেখানে এটি এক ধরণের প্রাথমিক প্রক্রিয়াজাতকরণের পর্যায়ে চলে যায়, সাধারণ প্রোটিন উপাদানগুলিতে ভেঙে যায়। অন্ত্রের দিকে সরানো, প্রোটিনের অণুগুলি বিভিন্ন উপাদানগুলির সাথে প্রতিক্রিয়া দেখায়, বিভিন্ন দিক এবং ক্রিয়াগুলির মধ্যে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিডগুলি প্রকাশ করে। তাদের মধ্যে কিছু থাইরয়েড গ্রন্থি উদ্দীপিত করে, অন্যদের যকৃতকে, আবার কেউ কেউ পেশীগুলির জন্য শক্তি ক্যাপসুল হিসাবে কাজ করে etc. বিশেষত কিছু হরমোনের উত্পাদন উদ্দীপিত করে পেশীগুলির বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য অ্যামিনো অ্যাসিডগুলি সারা শরীর জুড়ে বিতরণ করা হয়। বিষয়টিতে নিবন্ধ: "কোন প্রোটিন ভাল?" "সেরা প্রভাবের জন্য কখন এবং কীভাবে প্রোটিন নেবেন?" এটি প্রায় কোনও প্রোটিনের একীকরণের প্রক্রিয়াটি দেখতে কেমন লাগে এবং এটি কেবল প্রাথমিক পণ্যটির গতি এবং উপাদান রচনায় পৃথক হয়, যার বৈশিষ্ট্যগুলি আমরা পরে আলোচনা করব। ডিমের প্রোটিন - এটি আদর্শ ধরণের প্রোটিন হিসাবে বিবেচিত হয়, কারণ এটির সর্বোত্তম শোষণের হার এবং উচ্চ মাত্রায় অ্যামিনো অ্যাসিডের স্যাচুরেশন রয়েছে। তবে এর অত্যধিক ব্যবহারের সাথে থাইরয়েড গ্রন্থিটি কিছুটা ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে এবং তাই দেহের হরমোনীয় পটভূমি পরিবর্তিত হবে। যাইহোক, এটি কেবল তখনই ঘটতে পারে যখন প্রোটিন প্রতিদিন 200-300 গ্রাম পরিমাণে প্রতিদিন এবং দীর্ঘ সময় ধরে খাওয়া হয় এবং সমস্যাটি ড্রাগের চিকিত্সার প্রয়োজন হয় না, যেহেতু দেহ ২-৩ সপ্তাহের মধ্যে নিজে থেকে পুনরুদ্ধার করে। যাইহোক, একজন পেশাদার অ্যাথলিটের জন্য, এই ২-৩ সপ্তাহের অর্থ কয়েক মাস বা পুরো বছরের তীব্র প্রশিক্ষণের ফলে ড্রেনের নিচে নামতে পারে; দুধের প্রোটিন - প্রকৃতপক্ষে, এটি কেবল বিপজ্জনক কারণ এটিতে ল্যাকটোজ রয়েছে, যা অ্যাথলিটের শরীর সহজেই শোষণ করতে পারে না। দুধের প্রোটিন গ্রহণকারী পাঁচ জনের মধ্যে একজনের একই সমস্যা রয়েছে। ভবিষ্যতে, এগুলি সমস্ত ল্যাকটোজের প্রতি শরীরের প্রতিক্রিয়া নির্ভর করে। বা এটি কেবল শোষিত হয় না, দুধের প্রোটিন ব্যবহারকে অকেজো করে তোলে। বা এটি আংশিকভাবে শোষিত হয়, অন্ত্রের মন খারাপ এবং অন্যান্য অপ্রীতিকর পরিণতি ঘটাচ্ছে। কেসিন প্রোটিন - এর উপাদান রচনাগুলির কারণে ক্ষতিকারক হতে পারে, যা দুধের প্রোটিনের ক্ষেত্রে হজম সিস্টেমে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে; সয়া প্রোটিন - পুরুষ শরীরে টেস্টোস্টেরন স্তরের নেতিবাচক প্রভাবের জন্য পরিচিত, অ্যানাবোলিক প্রক্রিয়াগুলির কার্যকারিতা হ্রাস করে। তবে এটি মহিলাদের পক্ষে সম্পূর্ণ নিরাপদ; জটিল প্রোটিন - যদি আপনার উপরের কোনও প্রোটিনের সমস্যা থাকে তবে একটি জটিল প্রোটিন কেনার আগে সাবধানতার সাথে এর রচনাটি অধ্যয়ন করুন, যাতে এতে এমন ধরণের উপাদান না থাকে যা স্বাস্থ্যের সমস্যার কারণ হতে পারে। সাধারণভাবে, প্রোটিনের সংমিশ্রণ থেকে উপাদানগুলির প্রতি ব্যক্তিগত অসহিষ্ণুতা ব্যতীত, প্রোটিন সম্পূর্ণ নিরাপদ, এবং আমরা আমাদের পুনরাবৃত্তি করব, ডায়েট পর্যবেক্ষণ এবং প্রতিটি উপায়ে জানা, এর মাঝারি অংশগুলির ব্যবহার থেকে কোনও স্বাস্থ্য সমস্যা উত্থাপিত হবে না প্রোটিন ঘন।
8779891___http://www.bccnews24.com/2013/10/24/1848/bccnews24/opinion
পিতা-মাতার ভরণ পোষণ বাধ্যতামুলক করে জাতীয় সংসদে বিল পাশ | BCCNews24.Com মঙ্গলবার | ২৫ জুলাই, ২০১৭ | ১০ শ্রাবণ, ১৪২৪ | ১ জিলক্বদ, ১৪৩৮ প্রচ্ছদ » মতামত » পিতা-মাতার ভরণ পোষণ বাধ্যতামুলক করে জাতীয় সংসদে বিল পাশ নিজস্ব প্রতিবেদক (১), বিসিসি নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমপ্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৪/১০/১৩ ১১:৫৫:৪৮ অপরাহ্ন | সম্পাদিত: শনিবার, ২৬/১০/১৩ ০১:০০:১৮ অপরাহ্ন সন্তান পিতা মাতার ভরণ পোষণের ব্যবস্থা না করলে দুই লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে সর্বোচ্চ ছয় মাসের জেলের বিধান করে সংসদে একটি বেসরকারি বিল পাশ হয়েছে। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের ১৯ তম অধিবেশনে বিলটি পাসের প্রস্তাব করেন জাতীয় পার্টির এমপি মুজিবুল হক চুন্নূ। পরে সেটি কন্ঠভোটে পাস হয়। বিল অনুযায়ী পিতা-মাতা আলাদাভাবে বসবাস করলে তাদেরকে সন্তানের আয়ের ১০ শতাংশ নিয়মিতভাবে দিতে হবে। পিতা-মাতার একাধিক সন্তান থাকলে এ বিষয়ে আলাপ আলোচনা করে ভরণ পোষণ করতে হবে। বিলে বলা হয়েছে, কোন সন্তানের স্ত্রী বা স্বামী পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ প্রদান করতে না চাইলে উক্ত স্ত্রী বা স্বামী কিংবা অন্য সহায়তাকারী উপরোক্ত অপরাধে অভিযুক্ত হবেন। বিল অনুযায়ী তাদের ভরণ-পোষণ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে প্রত্যেক সন্তানকে পিতা-মাতাকে একইসঙ্গে একই স্থানে বসবাস নিশ্চিত করতে হবে। জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নু ২০০৯ সালে বাবা-মার ভরণপোষণ নিশ্চিত করতে জাতীয় সংসদে বিলটি আনেন। এরপর তা অধিকতর পরীক্ষা নিরীক্ষা করার জন্য সংশ্লিষ্ট সংসদীয় কমিটিতে পাঠানো হয়। সংসদীয় কমিটি পরীক্ষা নিরীক্ষা করে কমিটির দ্বিতীয় রিপোর্ট হিসেবে বিলটি চূড়ান্ত করে সংসদে উপস্থাপন করে। tweet বিসিসি নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম এ প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, ভিডিও, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পূর্ববর্তী বিবিসি সদর দপ্তরে বিশ্বের একশত সফল নারীর মিলন মেলা পরবর্তী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ লিখিত পরীক্ষা ৮ নভেম্বর আরও দেখতে পারেন কীভাবে বাড়িতেই সুন্দর করে পরিষ্কার করবেন আপনার ল্যাপটপ (ভিডিও) খালি স্থান পূরণ করুন * 7 − = 4 মন্তব্য আপনি চাইলে এই এইচটিএমএল ট্যাগগুলোও ব্যবহার করতে পারেন: <a href="" title=""> <abbr title=""> <acronym title=""> <b> <blockquote cite=""> <cite> <code> <del datetime=""> <em> <i> <q cite=""> <strike> <strong> আরও … ডেটিংয়ে যাওয়ার আগে মেয়েরা যে যে বিষয়েগুলোর দিকে অবশ্যই নজর দেবেন বার বার সম্পর্ক ভেঙে ফেলার হুমকি: ভালো না খারাপ? টেনশন আর চাপ কাটাতে চান? মন ভরে রং করুন এই লক্ষণগুলো দেখলে বুঝবেন সম্পর্কে দূরত্ব বাড়ছে ফুলশয্যা রাতের প্রস্তুতি পারফেক্ট প্রেমিকা বাছবেন কীভাবে? শিশুদের মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে ভিডিও গেম কারা আপনার ফেসবুক প্রোফাইল ভিজিট করছে? খুব সহজেই জেনে নিন এ ভাবে এই চার উপায়ে বশে রাখুন স্ত্রীকে! এই দিকগুলো গুছিয়ে নিলে দিনের শুরুটা করতে পারেন স্ট্রেসমুক্ত ভাবে জেনে নিন সমুদ্রে ছুটি কাটানো কী ভাবে ভাল রাখে বাচ্চাদের পরিবারের চেয়েও মন ভাল রাখে মনের মতো বন্ধু, বলছে সমীক্ষা অফিসে কম্পিউটার ব্যবহার করেও যেভাবে সুস্থ থাকবেন কোন রাশিতে প্রেম করলে মিলবে সর্বসুখ! শিশুকে বুদ্ধিদীপ্ত করে তুলতে বই পড়ে শোনান রোজ সর্বশেষ ১০০ খবর সাম্প্রতিক খবর
8779892___https://www.dhakatimes24.com/2021/01/24/199962/%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9C-%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BE-%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%80-%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B2
আস্থা সমাজ উন্নয়ন সংস্থার উদ্যোগে রিকশা উপহার পেলো প্রতিবন্ধী রুবেল Dhakatimes24 | আপডেট : ২৪ জানুয়ারি ২০২১, ১৫:৫৯ | প্রকাশিত : ২৪ জানুয়ারি ২০২১, ০৯:২৬ এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, শহর সমাজসেবা ১ এর সমন্বয় পরিষদের সভাপতি জাকির হোসেন, বিকশিত নারী নেটওয়ার্কের সভাপতি অ্যাডভোকেট রাশেদা আক্তার শেলী, সুজনের সাবেক বিভাগীয় সমন্বয়কারী মুশফিকুল ইসলাম শিমুল।
8779893___https://www.comillaweb.com/2013/08/15/31759/
বুড়িচংয়ে উপজেলা প্রশাসন ও বিভিন্ন সংগঠনের জাতীয় শোক দিবস পালিত - comillaweb.com বুড়িচংয়ে উপজেলা প্রশাসন ও বিভিন্ন সংগঠনের জাতীয় শোক দিবস পালিত জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের ৩৮ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষ্যে কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলা প্রশাসন ও বিভিন্ন সংগঠনের পৃথক পৃথক ভাবে পালিত হয়েছে। বুড়িচং উপজেলা প্রশাসনঃ বুড়িচং উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খানের সভাপতিত্বে স্থানীয় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা, শিশু কিশোরদের চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা, বর্ণাঢ্য র‌্যালী অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বুড়িচং উপজেলা চেয়ারম্যান মো: সাজ্জাদ হোসেন, বিশেষ অতিথি ছিলেন বুড়িচং উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সাবেক পিপি এড: আবুল হাশেম খান, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাদেরা পারভিন আক্তার, যুগ্ম সম্পাদক এড: মাহবুবুর রহমান। বুড়িচং উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার জেড এম মিজানুর রহমান খানের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন বুড়িচং থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ মনিরুল ইসলাম পিপি এম, উপজেলা শিক্ষা অফিসার খন্দকার সিরাজুল ইসলাম, কৃষি অফিসার কৃষিবিদ আনিসুর রহমান, মৎস অফিসার মোখলেছুর রহমান। উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সালমা আক্তার, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা পারভিন আক্তার, পঃপঃ কর্মকর্তা রোকসানা মুন্নীসহ উপজেলার প্রশাসনের বিভাগীয় কর্মকর্তাগন। উপজেলা আওয়ামীলীগঃ উপজেলা আ'লীগের সভাপতি সাবেক পিপি এড. আবুল হাসেম খানের সভাপতিত্বে দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মিলাদ মাহফিলে বক্তব্য রাখেন বুড়িচং উপজেলা চেয়ারম্যান মো: সাজ্জাদ হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি আবদুুর রশীদ, বিআরডিবি চেয়ারম্যান মোঃ শাহ আলম, যুগ্ম সম্পাদক এড. মাহবুবুর রহমান, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাদেরা পারভিন আক্তার। উপজেলা যুবলীগ নেতা মোঃ কামাল হোসেনের পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন আ'লীগ নেতা আঃ জলিল, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি জিএম জাকারিয়া, অধ্যাপক আলমগীর হোসেন, যুবলীগ নেতা জহিরুল ইসলাম ইরানী, শ্রমিক লীগ নেতা বাচ্চু মিয়া, কৃষকলীগ সেক্রেটারী মিজানুর রহমান, উপজেলা ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি জসিম উদ্দিন, সেক্রেটারী আলমগীর হোসেন, স্বেচ্ছাসেবকলীগের সেক্রেটারী কিংকর দেবনাথ প্রমূখ। ভরাসার বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয়ঃ বিদ্যলয়ের উদ্যোগে একটি র‌্যালী ইউনিয়নের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন শেষে বিদ্যালয় মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মনিরুর ইসলামে সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন ষোলনল ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ বিল্লাল হোসেন, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি আব্বাছ আলী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মফিজুল ইসলাম, অভিভাবক সদস্য মনির হোসেন মূহুরী, আমিনুল ইসলাম, আমির হোসেন, রবিউল আলম রবু প্রমূখ। ষোলনল ইউনিয়ন আ'লীগঃ ইউনিয়ন আ'লীগ ও অংগসংগঠনের উদ্যোগে ভরাসার বাজারে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন সাবেক আইন মন্ত্রী এড আবদুল মতিন খসরু এমপি, সোনার বাংলা কলেজের অধ্যক্ষ আবু সালেক সেলিম রেজা সৌরভ, ইউপি চেয়ারম্যান বিল্লাল হোসেন। ইউনিয়ন আ'লীগের সভাপতি মোঃ সিরাজুল ইসলাম ঠিকাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন সহ-সভাপতি আবদুর রশিদ, মফিজুল ইসলাম, অবঃ পুলিশ কর্মকর্তা কাজী আবদুল ওয়াদুধ, আবদুল হালিম বেগ, রুহুল আমীন, মোঃ আমির হোসেন মেম্বার, সহ-সভাপতি ডাঃ তফাজ্জল হোসেন, কাজী জসিম উদ্দিন, মনির হোসেন মেম্বার, মোঃ হাফিজ, যুবলীগ নেতা জামাল উদ্দিন, বাবুল হোসেন, কামাল হোসেন, সিরাজুল ইসলাম মেম্বার, ইছাপুরা দাখিল মাদ্রাসার সুপার জাহাঙ্গীর হোসেন, উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বিল্লাল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল বাসার, ছাত্রলীগ নেতা গোলাম জাকারিয়া তুহিন, মোঃ রাজীব হাছান, সামছুল ইসলাম জীবনসহ ইউনিয়ন আ'লীগ ও অংগ সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। Previous বুড়িচংয়ে পীরযাত্রাপুর ও বাকশীমূল ইউনিয়ন আ'লীগের শোক দিবস পালন Next চান্দিনা উপজেলা, পৌর আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসংগঠন আয়োজিত কাঙ্গালী ভোজে উন্নতমানের খাবার বিতরণ করেন সরকারি প্রতিশ্র"তি সম্পর্কীয় সংসদীয় কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ এম.পি।
8779894___https://dainiksongbadpotro.com/%E0%A6%9C%E0%A6%97%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A6%B0-%E0%A6%B8/
জগন্নাথপুরে চাঞ্চল্যকর সরোয়ান হত্যা মামলার ৭ আসামী রিমান্ডে | দৈনিক সংবাদপত্র জগন্নাথপুরে চাঞ্চল্যকর সরোয়ান হত্যা মামলার ৭ আসামী রিমান্ডে | দৈনিক সংবাদপত্র Home অপরাধ জগন্নাথপুরে চাঞ্চল্যকর সরোয়ান হত্যা মামলার ৭ আসামী রিমান্ডে জগন্নাথপুর প্রতিনিধিঃ সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে চালঞ্চল্যকর সরোয়ান হত্যা মামলার ৭ আসামীকে রিমান্ডে আনা হয়েছে। ২৩ জুলাই সুনামগঞ্জ জেল হাজত থেকে এক দিনের রিমান্ডে আসামীদের জগন্নাথপুর থানায় আনা হয়। ২৪ই জুলাই শুক্রবার রিমান্ডে শেষে তাদেরকে ফের জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। জানা গেছে, ২০১৯ সালের ২৮ই নভেম্বর রাতে জগন্নাথপুর পৌর এলাকার হবিবপুর মনাই ভাংতি নামক স্থানে ইসহাকপুর গ্রামের সুন্দর আলীর ছেলে সরোয়ানকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। কয়েকদিন পর সিলেট ওসমানীতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২০ বছরের টগবগে যুবক সরোয়ানের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় নিহত সরোয়ানের পিতা সুন্দর আলী বাদী হয়ে ২২ জনকে আসামী করে জগন্নাথপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। চাঞ্চল্যকর সরোয়ান হত্যা মামলার আমির হোসেন পংকি, রানা মিয়া, হাফিজুর রহমান, মিজানুর রহমান, আজাদ মিয়া, আলখলাকুর রহমান, আবদুল মতিন, ফারুক খা, হাসান উদ্দিন, ভানভীর ও সাইদুর রহমান সহ ১১ আসামী সুনামগঞ্জ জেল হাজতে রয়েছেন। এর মধ্যে ৭ আসামীকে রিমান্ডে আনা হয়। অন্য আসামী আবদুল কাহার ও তুহিন মিয়া বিদেশ চলে গেছেন। বাকি আসামীদের মধ্যে কয়েকজন পলাতক ও আরো কয়েকজন জামিনে রয়েছেন। এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জগন্নাথপুর থানার এসআই অনিক চন্দ্র দেব বলেন, এ মামলার ৭ আসামীকে এক দিনের জন্য থানায় রিমান্ডে এনে ব্যাপক জিঞ্জাসাবাদ শেষে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তবে মামলার বাদী হতভাগ্য সরোয়ানের পিতা সুন্দর আলী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অনুরোধ জানিয়ে বলেন, আমার ছেলে হত্যাকারীদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি চাই। যাতে আমার মতো আর কোন বাবাকে পুত্র হারা হয়ে কাঁদতে না হয়।
8779895___https://sanatantv.live/%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%9A%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BF-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE-%E0%A6%AA/
মন্দির থেকে চুরি যাওয়া পঞ্চদশ শতকের অমূল্যমুর্তি ৪২বছরপর উদ্ধার হল লন্ডনে - সনাতন টিভি মন্দির থেকে চুরি যাওয়া পঞ্চদশ শতকের অমূল্যমুর্তি ৪২বছরপর উদ্ধার হল লন্ডনে - সনাতন টিভি ১৯৭৮ সালে তা চুরি যায় তামিলনাড়ুর মন্দির থেকে। তারপর দীর্ঘ তদন্ত হয়েছে। ২০১৯ সালে ইন্ডিয়ান প্রাইড প্রজেক্ট লন্ডনে ভারতীয় হাইকমিশনকে জানায়, মূর্তিগুলি সম্ভবত যুক্তরাজ্যে আছে। হাইকমিশন তখন লন্ডন পুলিশের আর্ট অ্যান্ড অ্যান্টিক বিভাগকে জানায় সেই কথা। তামিলনাড়ু পুলিশ লন্ডনে বিস্তারিত তদন্ত রিপোর্ট পাঠিয়ে দেয়। এরপর লন্ডন মেট্রোপলিটান পুলিশের তদন্ত শুরু হয়। তাঁরা মূর্তিটি কার কাছে আছে তা খুঁজে বের করেন। লন্ডন পুলিশই ভারতীয় হাইকমিশনকে জানায়, ওই ব্যক্তির কাছে মূর্তি ফিরিয়ে দেয়ার অনুরোধ করতে। লন্ডনের ওই আর্ট কালেক্টর বিশ্বাস করে ওই মূর্তিগুলি কিনেছিলেন। যাঁর কাছ থেকে কিনেছিলেন, তিনি বেঁচে নেই। কেনার আগে আর্ট লস রেজিস্টার সার্টিফিকেটে চেকও করে নিয়েছিলেন তিনি। হাইকমিশনের অনুরোধ রেখে তিনি তিনটি মূর্তি ফিরিয়ে দেন। সেগুলি তামিলনাড়ু সরকারকে দিয়ে দেয়া হয়েছে। লন্ডন হাইকমিশন এর আগে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ রানী কা ভাও থেকে চুরি করা ব্রহ্মা মূর্তি, দ্বাদশ শতকে বুদ্ধের ব্রোঞ্জ মূর্তি, সতেরো শতকের কৃষ্ণমূর্তি এবং দ্বাদশ শতকের কারুকার্য করা স্তম্ভ ভারতে ফিরিয়ে আনতে পেরেছে।
8779896___https://ddnnewsbd.com/2021/10/29/%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%B0%E0%A6%BE/
শীতের প্রস্তুতি: খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়ে - DDNNEWSBD শীতের প্রস্তুতি: খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়ে - DDNNEWSBD দিনে গরম থাকলেও শেষ রাতের দিকে শীত তার উপস্থিতি জানান দিয়ে যাচ্ছে। প্রকৃতিতে একটু একটু করে বইতে শুরু করেছে পরিবর্তনের হাওয়া। ঝরা পাতার দিন শুরু হলো বলে! শীতের সৌন্দর্য, পিঠাপুলি যতই মধুর মনে হোক না কেন এটি আমাদের সঙ্গে কিছু নিষ্ঠুর আচরণও করে থাকে। ত্বকের সমস্যা থেকে শুরু করে নানা ধরনের অসুখ বেঁধে যাওয়ার ভয় থাকে। শীত আসার আগেই শীত মোকাবিলার প্রস্তুতি নিতে হয়। কারণ শীতের দিনগুলো বছরের অন্যান্য সময়ের মতো নয়। এসময় শীতের পোশাক, কাঁথা-কম্বল থেকে শুরু করে ত্বকের পরিচর্যার উপাদান- দরকার পড়ে অনেককিছুর। যেহেতু শীতের শুরু কদিন পরেই তাই এখনই তুলে রাখা শীতের পোশাক ধুয়ে পরিষ্কার করে রাখুন। প্রয়োজন হলে শীতের পোশাক যেমন সোয়েটার, কার্ডিগান, জ্যাকেট, স্যুট, প্যান্ট, মাফলার, মোজা, কানটুপি ইত্যাদি কিনে রাখুন। অসুখ থাকুক দূরে শীত এলে তার হাত ধরে আসে নানা অসুখ। এসময় ঠান্ডাজনিত জ্বর, নাক দিয়ে পানি পড়া, সর্দি-কাশি দেখা দিতে পারে। এসব অসুখ থেকে দূরে থাকার জন্য নিতে হবে প্রস্তুতি। এসম তরল ও গরম জাতীয় খাবার বেশি খাবেন। প্রতিদিন চা, হালকা গরম পানি, আদা, লেবু, মধু ইত্যাদি রাখবেন খাবারের তালিকায়। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে হালকা গরম পানির সঙ্গে এক চা চামচ মধু ও এককোয়া রসুন মিশিয়ে খেলেও উপকার পাবেন। এসময় ঠান্ডা পানিতে গোসল করলেও ঠান্ডাজনিত নানা অসুখ দেখা দিতে পারে। তাই গোসলের পানি হালকা গরম থাকাই ভালো। সেইসঙ্গে অনেকের গরম পানির জন্য গিজার প্রয়োজন হতে পারে, মেঝেতে বিছানোর জন্য ম্যাট কিংবা কার্পেট দরকার হতে পারে। গরম পানি রাখার জন্য ফ্লাস্ক, পানি গরম করার জন্য ওয়াটার হিটার, ইলেক্ট্রিক কেটলির দরকার হলে কিনে নিন। মোঃ মুন্না হুসাইন
8779897___http://bangladeshbani24.com/editorial/2017/05/01/26468
মহান 'মে দিবস': ১৩১তম বার্ষিকী আজ | editorial | bangladeshbani24.com বাংলাদেশ বাণী, ১ মে, ঢাকা : আজ পহেলা মে, মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিনটি পালনের ১৩১তম বার্ষিকী আজ। ১৮৮৬ সালের এই দিনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে মার্কেটের শ্রমিকরা ৮ঘণ্টা কাজের দাবিতে জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। ওইদিন তাদের আত্মদানের মধ্যদিয়েই শ্রমিক শ্রেণীর অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আজকের দিনে আমরা গভীর শ্রদ্ধাভরে তাদের স্বরণ করছি। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন। জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা রওশন এরশাদ এমপি ও দিবসটি উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন। কর্মসূচিগুলোর মধ্যে রয়েছে মে দিবসের র‌্যালি, উদ্বোধন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, সেমিনার, বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা এবং দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে জাতীয় ও আঞ্চলিক পত্রিকায় ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে শ্রম ভবন, বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র ও রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক দ্বীপ ব্যানার, ফেস্টুন ও প্লা-কার্ড দ্বারা সজ্জিত করা হয়েছে।
8779899___https://www.muktinews24.com/?p=36687
চট্টগ্রাম ও বেনাপোল বন্দর সপ্তাহের ৭দিনে ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে – মুক্তিনিউজ24.কম রবিবার-২৯শে মার্চ, ২০২০ ইং-১৫ই চৈত্র, ১৪২৬ বঙ্গাব্দ, সময়: রাত ১:৫৬, English Version চট্টগ্রাম ও বেনাপোল বন্দর সপ্তাহের ৭দিনে ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ২০ জুলাই, ২০১৭ , ৫:৪৫ পূর্বাহ্ণ , বিভাগ : অর্থনীতি, মুক্তিনিউজ২৪.কম ডেস্ক: চট্টগ্রাম সমুদ্র ও বেনাপোল স্থল বন্দর সপ্তাহের ৭ দিন ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখা হবে। দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম সহজ ও উন্নত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ১ আগস্ট বন্দর দু'টির ২৪ ঘণ্টা চালু রাখার কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করার কথা রয়েছে। নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত বেনাপোল-পেট্টাপোল স্থল বন্দর ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখা এবং পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশের সীমান্তে অবস্থিত অন্যান্য স্থলবন্দরের মাধ্যমে আরো বেশী আমদানি-রফতানির সুযোগ সৃষ্টি সংক্রান্ত এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এসব কথা জানান। ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ২০০১ সালের ১৪ জুন বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথম পর্যায়ে বেনাপোলসহ মোট ১২টি শুল্ক স্টেশনকে স্থল বন্দর হিসাবে ঘোষণা করা হয়। বর্তমানে দেশে ২৩টি স্থল বন্দর রয়েছে। এগুলোর মধ্যে বিরল, বাংলাবন্ধ, সোনামসজিদ, হিলি, টেকনাফ ও বিবিরবাজার স্থল বন্দর বেসরকারি পোর্ট অপারেটর এবং বেনাপোল, বুড়িমারী, আখাউড়া, ভোমরা এবং নাকুগাঁও সরাসরি সরকারি নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হচ্ছে। বাকী ১২টি স্থলবন্দরের উন্নয়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ২৩টি স্থল বন্দরের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ সীমান্তে অবস্থিত বেনাপোল বন্দর ব্যতিত ভোমরা, সোনামসজিদ, হিলি, বুড়িমারী বন্দর উল্লেখযোগ্য। এসব বন্দরের অবকাঠামো বেশ উন্নত। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক এসব বন্দরে অধিকসংখ্যক পণ্য আমদানি-রপ্তানি অনুমোদন পাওয়া গেলে বন্দরগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং বেনাপোল বন্দরের ওপর চাপ অনেকটা কমে আসবে। সেক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গের সংশ্লিষ্ট বন্দরগুলো দিয়ে অধিকতর পণ্য আমদানি-রপ্তানির জন্য এগিয়ে আসতে হবে। বৈঠকে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব অশোক মাধব রায়, বাংলাদেশ স্থল বন্দরের চেয়ারম্যান তপন কুমার চক্রবর্ত্তী, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য মো. লুৎফর রহমান, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (দক্ষিণ এশিয়া) মো. মনোয়ার হোসেন, চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক (নিরাপত্তা) লে. কর্ণেল মো. আব্দুল গাফফার, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মোহাম্মদ নায়েব আলী, বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম-পরিচালক মুহাম্মদ আনিছুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
8779900___http://www.alokitopahar.com/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A6%A1%E0%A6%BC-%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%80-%E0%A6%85/
রামগড় উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে ওলামা ঐক্য পরিষদের সৌজন্য সাক্ষাৎ – Alokito Pahar রামগড় উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে ওলামা ঐক্য পরিষদের সৌজন্য সাক্ষাৎ নুরুল কাবির আরমান, খাগড়াছড়ি: খাগড়াছড়ি কওমী মাদ্রাসা ও ওলামা ঐক্য পরিষদের জেলা সভাপতি মাওলানা কারী ওসমান গনী, ও সাধারণ সম্পাদক মুফতি রবিউল ইসলাম শামীম সহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতৃত্ববৃন্দ আজ ( ২২ নভেম্বর) রবিবার দুপুর ১২ টায় রামগড় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মু. মাহমুদ উল্লাহ্ মারুফ এর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ মিলিত হন। এ সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে উপজেলার কওমি মাদ্রাসা সমূহ ও ওলামায়ে কেরামের ঐক্যবদ্ধতা দেখে আলেম ওলামাদের ভূয়সি প্রসংশা করেন। তিনি ওলামায়ে কেরামের সাথে মিলিত হতে পেরে অনেক আনন্দিত হয়ে উপজেলার কওমি মাদ্রাসা সমূহ পরিদর্শনের আগ্রহ প্রকাশ করেন। সাক্ষাৎকালে সংগঠনের নেতৃত্ববৃন্দ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভুয়া আইডি থেকে আলেমদের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ লেখালেখি ও বানাওয়াট বেনামি চিঠি লিখে আলেমদের হয়নারির প্রতিবাদে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন । সাক্ষাৎ শেষে জেলা সভাপতি মাওলানা কারী ওসমান গনী ওলামায়ে কেরামদেরকে ঐক্যবদ্ধ থেকে ইসলামের খেদমতের পাশাপাশি সামাজিক কাজে এগিয়ে আসার আহবান জানান। তিনি ওলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য, মিথ্যা লেখালেখি ও বানাওয়াট অভিযোগকারিদের সতর্ক করে তাদের আইনের আওতায় আনার আহবান জানান। এসময় উপস্থিত ছিলেন, রামগড় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মাওলানা আব্দুল হক, মাওলানা এমদাদুল হক মামুন, মাওলানা শহিদুল্লাহ, মাওলানা হাফেজ আব্দুল মালেক, হাফেজ আশরাফ আলী, মাওলানা জামাল উদ্দিন, মাওলানা আবদুল হান্নান মানছুর, মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম, মাওলানা মুহিববুল্লাহ চৌধুরী, মাওলানা আবদুস সামাদ, হাফেজ জুনায়েদ সহ প্রমুখ ওলামায়ে কেরামে।
8779901___https://cscsbd.com/1506
প্রেস টিভির Islamic Awakening প্রোগ্রামে ২০১৫ সালের ১৪ নভেম্বর তারিক রমাদান অর্থব্যবস্থা সম্পর্কে পুঁজিবাদ ও ইসলামের তুলনামূলক অবস্থান নিয়ে আলোচনা করেন। গত তিন দশকে বিশ্বজুড়ে 'ইসলামী অর্থনীতি' হিসেবে যে ব্যবস্থাটি দাঁড়িয়েছে, পুঁজিবাদের সাথে তার কোনো পার্থক্য তো নেইই, এমনকি ইসলামের উদ্দেশ্যের সাথেও এটি সঙ্গতিপূর্ণ নয় বলে তিনি সমালোচনা করেন। আলোচনাটি ইংরেজি থেকে ট্রান্সক্রিপ্ট করেছেন মো. আইয়ুব আলী, অনুবাদ করেছেন মাসউদুল আলম। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সমসাময়িক পশ্চিমা অর্থব্যাবস্থা নানা ধরনের ধ্বংসাত্মক কাজে লিপ্ত। ফলে মুনাফা অর্জনের সীমাহীন পুঁজিবাদী প্রচেষ্টা দৃশ্যমান হয়ে ওঠেছে। পুঁজিবাদ সাধারণত এক ধরনের ইতিবাচক ব্যবসায়িক উদ্যোগের মুখোশ পরে থাকে। ইসলাম ও পুঁজিবাদের মতো দুটি ভিন্ন ধারার সাথে একই ধরনের ব্যবসায়িক উদ্যোগ কি আসলেই কার্যকর থাকতে পারে? সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ব্যাংকিং ব্যবস্থার পতন থেকে বুঝা যায়, পাশ্চাত্যধারার পুঁজিবাদ অনেক সমস্যা তৈরি করেছে। ইসলামের অর্থনৈতিক ব্যবস্থায়, অর্থ (money) হচ্ছে নিছক বিনিময়ের মাধ্যম, ব্যবসায়ের পণ্য নয়। অর্থনৈতিক লেনদেনসহ যে কোনো ব্যবসায়িক লেনদেনের ক্ষেত্রে সততার উপর কোরআন জোর দিয়েছে। মুসলমানরা ব্যবসায়ে প্রতারণা করতে পারে না। তারা এমন কোনো ব্যবসায়ে জড়িত থাকতে পারে না, যেখানে এক পক্ষের বিনিয়োগ থেকে আরেক পক্ষ মুনাফা অর্জন করে। কোরআন বলেছে, তোমরা কারও প্রতি অত্যাচার করো না এবং কেউ তোমাদের প্রতি অত্যাচার করবে না। (সূরা বাকারা: ২৭৯) এই ইস্যুটিসহ আরো কিছু ইস্যু নিয়ে আমাদের নির্ধারিত অতিথি প্রফেসর তারিক রমাদানের সাথে এখন কথা বলবো। রেজা কাজেম: ওয়া আলাইকুমুস সালাম। পুঁজিবাদ সম্পর্কে একটা সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়ার অনুরোধ করে আজকের অনুষ্ঠান শুরু করছি। তারিক রমাদান: পুঁজিবাদ সম্পর্কে বলার আগে 'অর্থনীতি' সম্পর্কে আমাদের ধারণা থাকা উচিত। কারণ, এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ধারণা। যে উপায়ের মাধ্যমে পণ্য উৎপাদন, ব্যবস্থাপনা, বণ্টন ইত্যাদি করা হয়, সেই পুরো ব্যাপারটি হলো অর্থনীতি। অর্থনীতি একইসাথে এক্সপেরিমেন্টাল সায়েন্স ও হিউম্যান সায়েন্স। মোটাদাগে অর্থনীতির দুই ধরনের ব্যবস্থা আছে – (১) সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা। এখানে রাষ্ট্র বাজার নিয়ন্ত্রণ করে। (২) পুঁজিবাদী ব্যবস্থা। এখানে মুক্তবাজার ব্যবস্থা রয়েছে। অর্থাৎ, পণ্যের উৎপাদন ও মানুষের ভোগ – এই দুয়ের মাঝে বাজার নিজেই নিয়ন্ত্রণ করে থাকে বলে আমরা জানি। বেচাকেনার মাধ্যমে মুনাফা অর্জিত হয়। মুনাফাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা ব্যক্তিউদ্যোগগুলো এই প্রক্রিয়ার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সুদ (interest), চড়া সুদ (usury) এবং ফটকাবাজি (speculation) – এই তিনটি ধারণার পর্যালোচনা ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এই স্বনিয়ন্ত্রিত মুক্তবাজার আসলে খুব একটা কার্যকর নয়। এই তথাকথিত স্বনিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থার পেছনে 'ঈশ্বরের হাত' কাজ করে বলে আমরা জানি! তাই পুঁজিবাদী ব্যবস্থার ভিত্তিটাই একটি সমস্যা। মুক্তবাজার স্বয়ং কোনো সমস্যা নয়, যদি তা মানুষের অধিকার ও তাদের প্রতি দায়িত্বপালনের ব্যাপারে কিছু নিয়মনীতি মেনে চলে। রেজা কাজেম: পুঁজিবাদ, নব্য-উদারবাদ – এইসব নিয়ে আপনি যে ধরনের ব্যাখ্যা দিলেন, তা খুবই ইন্টারেস্টিং। আপনি জানেন, পুঁজিবাদের একটা ডগম্যাটিক উপনিবেশিক অতীত রয়েছে। যেখানে একদল লোককে ধনী করার নিমিত্তে দাসব্যবস্থার পত্তন করা হয়েছিল। এই দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে, কিছু পরিভাষা ও সংজ্ঞার সামান্য পরিবর্তনের আড়ালে প্রকৃত ঘটনা ঢাকা পড়ে যাচ্ছে…। তারিক রমাদান: না। এটা বরং আগের চেয়েও বাজে ব্যাপার। ব্যাপারটা শুধু অতীতেই নয়, এখনও বিদ্যমান। সেটা হচ্ছে বিশ্বায়ন। মূলত অর্থনৈতিক বিশ্বায়ন। এটা বর্তমানকালের বৈশ্বিক ব্যবস্থা। এর উপর ভিত্তি করেই অর্থনৈতিক ব্যবস্থা চলছে। হ্যাঁ, নব্য-উদারবাদের প্রসঙ্গে আমাদের নিজেদেরকে প্রশ্ন করতে হবে – এর প্রকৃত মর্মবাণী কী? মানবতার সেবাধর্মী কোনো ইকোনমির কথা কি এখানে বলা হচ্ছে? নাকি, এমন এক ব্যবস্থার কথা বলা হচ্ছে, যার একমাত্র চালিকা শক্তি হচ্ছে মুনাফা? এগুলোই হচ্ছে আমাদের জন্য সমস্যা। কারণ, যে কোনো অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সম্পর্কে শুরুর প্রশ্নটা হবে ব্যবস্থাটির চূড়ান্ত লক্ষ্য সম্পর্কে। অর্থাৎ, এটি কী অর্জন করতে চায়? এটি কি ন্যায্যতা (justice) প্রতিষ্ঠা ও মানুষের কল্যাণ অর্জন করতে চায়? মানুষকে অর্থনৈতিক ব্যবস্থার কেন্দ্রে বিবেচনা করার অর্থ হলো, অন্য সবকিছু হচ্ছে উপায় (means) মাত্র। কিন্তু যদি মুনাফাকে কেন্দ্রে রাখা হয়, তাহলে ব্যক্তি তো বটেই, সমগ্র মানবজাতিও মুনাফা অর্জনের উপায়ে পরিণত হয়। এটাই হলো নব্য-উদারবাদী ব্যবস্থা। এখানে মুনাফার স্বার্থেই সবকিছু করা হয়, এর পরিণতি যাই হোক না কেন। বৈশ্বিক অর্থনীতি তার স্বার্থে মানুষ ও জাতিসমূহকে ব্যবহার করে। এক্ষেত্রে দাসপ্রথা একটা ঐতিহাসিক ঘটনা মাত্র। অথচ দাসপ্রথা নিয়ে আমরা এখন আর তেমন কথা বলছি না। কিন্তু অর্থনৈতিক ব্যবস্থার দিকে তাকালে দেখা যায়, সর্বত্রই দাসপ্রথা রয়েছে। ইউরোপীয় দেশগুলো থেকে শুরু করে গ্লোবাল সাউথ (অর্থাৎ আফ্রিকা, মধ্য আমেরিকা, ল্যাটিন আমেরিকা এবং এশিয়ার অধিকাংশ দেশ) পর্যন্ত দাসপ্রথা এখনো বিদ্যমান। যেখানে নিছক টাকা বানানোর জন্য বড় বড় বহুজাতিক করপোরেশন মানুষকে ব্যবহার করছে। দাসের মতো সারাদিন খেটে আপনি পাবেন মাত্র এক ডলার। এটা দাসত্বের নতুন ধরন। অথচ এ নিয়ে আমরা কথা বলি না, যেন এটা অতীতের কোনো ব্যাপার। দাসপ্রথা আগের চেয়ে অনেক বেশি নিয়ন্ত্রিত হয়েছে, তাই আগের মতো চোখে পড়ে না হয়তো; কিন্তু ব্যাপারটা এখনো আছে। রেজা কাজেম: দাসপ্রথাসহ প্রাসঙ্গিক অনেকগুলো ইস্যু নিয়ে আপনি বললেন। অন্য কোনো অনুষ্ঠানে আমরা হয়তো এগুলো নিয়ে আলাপ করতে পারবো। তবে এখন একটা বিষয়ে আমরা কথা বলতে পারি। সেটা হলো, পুঁজিবাদ ও এর সাথে সম্পর্কিত বিষয়গুলোকে ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে কীভাবে দেখা হবে? ব্যবসায় উদ্যোক্তাগণ এটা নিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত। এমন কোনো স্বতন্ত্র ইসলামী ব্যবসা বা ইসলামী ব্যবস্থা কী আছে, যাকে সঠিক বলা যায়? তারিক রমাদান: ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য এটা কোনো সমস্যা বলে আমি মনে করি না। কোরআনে এ ব্যাপারে পরিষ্কারভাবেই বলা হয়েছে, ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ قَالُوا إِنَّمَا الْبَيْعُ مِثْلُ الرِّ‌بَا ۗ وَأَحَلَّ اللَّـهُ الْبَيْعَ وَحَرَّ‌مَ الرِّ‌بَا তাদের এ অবস্থার কারণ এই যে, তারা বলেছে – ব্যবসা তো সুদ নেয়ার মতোই! অথচ আল্লাহ ব্যবসাকে বৈধ করেছেন এবং সুদকে হারাম করেছেন। (সূরা বাকারা: ২৭৫) এ আয়াতের মানে কী? এর সহজ অর্থ হলো, ব্যবসায় সম্পৃক্ত হওয়া। অর্থনীতিতে সম্পৃক্ত হওয়ার মানে হলো আপনি পণ্য উৎপাদন করবেন এবং সেগুলো বিক্রি করে মুনাফা অর্জন করবেন। এতে কোনো সমস্যা নেই। এটা ব্যবসা। এটা এমন 'একটা কিছু' যা পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে হচ্ছে। তবে এটা অবশ্যই স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে হতে হবে। এই 'একটা কিছু' হলো আপনি যা ক্রয় কিংবা বিক্রয় করছেন। ইসলামী ব্যবস্থায় 'রিবা হারাম হওয়া'র মানে হলো, কোনো কিছু বিক্রি করার সময় আপনি অতিরিক্ত যা পেতে চাচ্ছেন, সেটা হারাম। প্রকৃতপক্ষে, ব্যাপারটা তখনই ঘটে, যখন অর্থ নিজেই অর্থ উৎপাদন করে। অর্থাৎ যে অর্থ পণ্য উৎপাদন ছাড়াই অর্জিত হয়। কোনো ফিনান্সিয়াল সিস্টেমে অর্থ নিছক একটা উপায় (means) হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ার পরিবর্তে নিজেই উদ্দেশ্যে (goal) পরিণত হলে তা অগ্রহণযোগ্য। যেমন – কোনো ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব সম্পত্তি থাকতেই পারে। নৈতিক শর্তাবলি পূরণ করলে ইসলামের দৃষ্টিতে এতে কোনো সমস্যা আমরা দেখি না। অর্থাৎ, আপনি মানুষকে শোষণ করতে পারবেন না, দুর্নীতিমুক্ত স্বচ্ছ উপায়ে ব্যবসা করতে হবে এবং অর্থ থেকে অর্থ বানাতে পারবেন না। তবে কাজের বিনিময়ে অর্থ কামাতে পারবেন। অতএব, আপনার নিজস্ব অংশগ্রহণ ও ঝুঁকি গ্রহণের মাধ্যমে যা কিছুই করবেন, ইসলামে তা অনুমোদিত। নিছক টাকা খাটিয়ে আরো টাকা অর্জন এবং অন্যায্য লেনদেন নির্ভর কোনো ব্যবস্থা চালু করার মতো ব্যাপারগুলো ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে অগ্রহণযোগ্য। রেজা কাজেম: ইসলামী কাঠামোর মধ্যে থেকে ফাইনান্সিয়াল সিস্টেম কীভাবে পরিচালিত হবে, তার নিয়মনীতি সংক্রান্ত কিছু বিষয়ে আপনি দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। এ ব্যাপারে আপনি কি আরেকটু বিস্তারিত বলবেন? তারিক রমাদান: হ্যাঁ, এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট। কারণ, আমাদের অনেক ভাইবোনেরা এখন ইকোনমি ও ফাইনান্সে সম্পৃক্ত হচ্ছেন। তারা একে 'ইসলামিক ইকোনমি' ও 'ইসলামিক ফাইনান্স' হিসেবে অভিহিত করছেন। তাদের সাথে কথা বললে বুঝা যায়, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থার সাথে এর কোনো পার্থক্য তো নেইই, 'আমরা' বরং 'ইসলামী' উপায় (means) অবলম্বন করে এমন একটা সিস্টেম তৈরি করতে চাচ্ছি, যা দিয়ে যথাসম্ভব সর্বোচ্চ পরিমাণ টাকা কামানো যায়। এটাই হচ্ছে সমস্যা। আমি শুরু থেকেই বলছি, সিস্টেমের যে মূল উদ্দেশ্য (goal), সেখানেই সমস্যা। রেজা কাজেম: আপনি ইসলামী উপায় ব্যবহারের কথা বলেছেন। তো, কেউ যদি ইসলামী উপায় অবলম্বন করে কিন্তু ইসলামী উদ্দেশ্য অর্জনের দিকে না যায়, তাহলে এই ব্যবস্থা দিয়ে আমাদের কী লাভ? তারিক রমাদান: আসলেই তাই। আমরা আমাদের উদ্দেশ্য হারিয়ে ফেলছি। আসলে উপায় ঠিক আছে কিনা, তা যাচাই করার আগে উদ্দেশ্য ঠিক আছে কিনা, তা যাচাই করতে হবে। অর্থাৎ আপনি আসলে কী অর্জন করতে চাচ্ছেন? তথাকথিত 'ইসলামিক বিজনেস' বা 'ইসলামিক কেয়ার এন্টারপ্রাইজ' বা 'ইসলামিক ব্যাংক' জাতীয় প্রতিষ্ঠানগুলো অন্যদের চেয়ে যথাসম্ভব বেশি টাকা কামাতে চায়। তারা বলে, 'দেখো, আমরা বেশি দক্ষ…।' কিন্তু এটা কোনো যুক্তি নয়। মূলকথা হলো, আপনার সিস্টেমের কেন্দ্রবিন্দু কি মানবতার সেবা, নাকি মুনাফা কামানো? অথচ, এখন নিছক উপায় পরিবর্তন করে দিয়েই মুনাফাকে ইসলামীকরণ করা হচ্ছে! আপনি জানেন তারা এ ব্যাপারে কী বলে? তারা বলে, 'না, এটা 'রিবা' নয়। এটা প্রশাসনিক ব্যয়।' এমনটা বলা সঠিক নয়। তাই, স্বয়ং সিস্টেম নিয়েই আমাদের গভীর চিন্তাভাবনা করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলে আমি মনে করি। ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে আমাদের নিজেদেরকে প্রশ্ন করতে হবে – যে কোনো অর্থনৈতিক ব্যবস্থার সামগ্রিক লক্ষ্য-উদ্দেশ্য কী হওয়া উচিত? তারপরই আমরা কেবল উপায় নিয়ে কথা বলতে পারি। উপায়ও একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। আমরা সবসময় রিবা ও ফটকাবাজির নিষিদ্ধতা এবং জাকাত, ওয়াকফ ও সমবায় নিয়ে কাজ করার কথা বলি। এ কারণেই আমরা ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে ব্যবসা করাকে উৎসাহিত করি। তাই অর্থনীতির ক্ষেত্রে একটা নৈতিক ভিত্তি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি এ ব্যাপারে আমাকে কিছু বলতে বলেছিলেন। প্রথমত, পুরো প্রক্রিয়াটির সাথে যিনি জড়িত, তার উদ্দেশ্য ও ব্যবহৃত উপায়কে যাচাই করতে হবে। দুর্নীতি ও ফটকাবাজি না করে পণ্যটি বিক্রির ঝুঁকি নিতে হবে। এটা হলো শুরুর কথা। নয়া-উদারবাদ ব্যবস্থায় আমরা মুনাফার প্রতি যে বিকার লক্ষ্য করি, তা থাকা যাবে না। দ্বিতীয়ত, সকল উপায় হতে হবে ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে, যা আপনার পুঁজি ও অর্থকে পরিচালিত করবে। মানব কল্যাণভিত্তিক অর্থনৈতিক ভিশন থাকতে হবে। এটা হতে হবে এমন একটা কিছু, গরিবের অধিকার হবে যার কেন্দ্র। পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় এটা নেই। পুঁজিবাদী ব্যবস্থা হচ্ছে ধনী ও ক্ষমতাবানদের অধিকারকেন্দ্রিক। রেজা কাজেম: কিছু লোক হয়তো আপনার এইসব কথাকে খুবই চমৎকার, আদর্শবাদী ইত্যাদি ইত্যাদি বলবে। আপনি মূলত টাকা কামানোর উদ্দেশ্যকে সমালোচনা করেছেন। অথচ, যে কোনো ব্যবসা বা ব্যবসায় উদ্যোগ গড়ে ওঠার অন্যতম একটা উদ্দেশ্য হলো মুনাফা করা। নয়তো সেদিকে কেউ কেন যাবে? তারিক রমাদান: হ্যাঁ, আপনার পয়েন্ট ঠিকই আছে। কিন্তু আমার কথা থেকে যদি এমনটা ধরে নেয়া হয়, তাহলে তা ভুল হবে। আমি এমনটা বুঝাতে চাইনি। মুনাফা করার অধিকার থাকার কথাই আমি বলেছি। কিন্তু আপনি কীভাবে মুনাফা করবেন, সেটা হলো বিবেচ্য বিষয়। উদ্দেশ্যকে বাদ দিয়ে শুধু উপায়কে গুরুত্ব দেয়ার প্রবণতাও পর্যালোচনার দাবি রাখে। আমার মূল কথা হলো ইসলামে মুনাফা অর্জনে কোনো নিষেধ নেই। কিন্তু উপায়কে উদ্দেশ্যে রূপান্তর করবেন না। কেউ ধনী হওয়া মানে তিনি মন্দ লোক, আবার কেউ গরিব হলে তিনি ভালো – ব্যাপারটা এমন নয়। ইসলামে এ রকম কোনো ধারণা নেই। নৈতিকভাবে ভালো মানুষ হতে হলে আপনাকে অবশ্যই গরিব হতে হবে – এ ধরনের ধারণা মূলত খ্রিস্টান ট্র্যাডিশনে রয়েছে। ইসলাম এমনটা বলেনি। কেউ ধনী হয়েও ভালো হতে পারে, আবার গরিব হয়েও মন্দ হতে পারে। এটা কোনো প্রসঙ্গ নয়। আসলে ব্যাপারটা নির্ভর করে ব্যক্তির নিয়ত, উপায় ও উদ্দেশ্যের উপর। আপনাকে নৈতিক জায়গা থেকে ব্যাপারটা বিবেচনা করতে হবে। তাই শুধু উপায়কে ইসলামীকরণ করবেন, আর উদ্দেশ্যকে পুঁজিতান্ত্রিকই রেখে দেবেন – তা যেন না হয়। আবার, উদ্দেশ্যকে নিছক আনুষ্ঠানিকভাবে ইসলামীকরণ করবেন, আর অনৈসলামী উপায় ব্যবহার করবেন – তাও যেন না হয়। অথচ বর্তমান সমগ্র বিশ্বব্যবস্থাটিই চলছে এমন করে, যার অন্তর্গত বৈশিষ্ট্যকে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকেই পর্যালোচনা করতে চাই। তাই ব্যাপারটাকে এতো সরলভাবে দেখা উচিত নয়। সত্য কথা হলো, অর্থব্যবস্থার ইসলামী প্রেক্ষিত নিয়ে আমরা সিরিয়াস হলে দেখবো, প্রচলিত বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থার কোনো বিকল্প আমাদের হাতে নেই। আমাদের আছে কিছু মূলনীতি ও উদ্দেশ্য। কিন্তু এগুলোকে কীভাবে কাজে লাগানো যাবে, আমরা তা জানি না। এক সাগর হারাম বা একটি হারাম ব্যবস্থার মধ্য থেকে কীভাবে হালাল মেকানিজম প্রয়োগ করা যায় – এ ধরনের ম্যানেজমেন্ট জাতীয় কিছু কাজ আমরা বর্তমানে করার চেষ্টা করছি মাত্র। রেজা কাজেম: ইন্টারেস্টিং! হারামের সাগরের মধ্যে কয়েক ফোঁটা বা ছিটেফোঁটা মাত্র হালাল কিছু মিশ্রিত থাকা! – আপনি এমনটা বলছিলেন। কথাটি কি এমন – বিকল্প কোনো ইসলামী অর্থব্যবস্থা যদি আমাদের বাস্তবে না থাকে… সেক্ষেত্রে আমরা কী করবো? তারিক রমাদান: হ্যাঁ, এটা একটা সমস্যা। বাস্তবে আসলে কী ঘটছে? প্রচলিত নয়া-উদারবাদী ব্যবস্থা দুনিয়ার মাত্র ১০ শতাংশেরও কম মানুষকে সুরক্ষা দিচ্ছে! এটাই বাস্তবতা। দুনিয়ার বাদবাকি মানুষ বর্তমানে এই ব্যবস্থার নীরব ভিকটিম। তারমানে ব্যবস্থাটি কাজ করছে না। এটি অন্যায় ও অনৈতিক। হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং সুদের যে সমস্ত বকেয়া আছে, তা পরিত্যাগ কর, যদি তোমরা ঈমানদার হয়ে থাক। (সূরা বাকারা: ২৭৮) অর্থাৎ, এই ওহী মুসলমানদের কাছে পৌঁছার সাথে সাথে সমস্ত বকেয়া সুদ ত্যাগ করতে বলা হচ্ছে। فَإِن لَّمْ تَفْعَلُوا فَأْذَنُوا بِحَرْبٍ مِّنَ اللَّـهِ وَرَسُولِهِ অতঃপর যদি তোমরা পরিত্যাগ না কর, তবে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত হয়ে যাও। (সূরা বাকারা: ২৭৯) আপনি যদি টাকা কামানোর স্বার্থে মানুষকে মেরে ফেলতে থাকেন, অর্থাৎ এই ব্যবস্থাকে জারি রাখেন তাহলে যুদ্ধের হুশিয়ারি দেয়া হচ্ছে। কারণ, এটা শুধু মানুষ মারার একটা হাতিয়ারই নয়, বরং যে কোনো প্রকার অস্ত্র তৈরি করা হচ্ছে মুনাফা অর্জনের জন্য। তাই এ সম্পর্কে আমাদের ভাবতে হবে। আমরা চোখ বুজে বলে দিতে পারি না, 'আপনি এ ব্যাপারে কদ্দুরই বা জানেন? আসলে এর কোনো বিকল্প নাই। দেখেন, মুক্তবাজারই হচ্ছে এগিয়ে যাওয়ার একমাত্র উপায়।' সাধারণত নব্য-উদারবাদপন্থীরা প্রচলিত ব্যবস্থাকে সমর্থন করতে গিয়ে এ ধরনের কথাবার্তা বলে থাকে। বিংশ শতাব্দীর আশির দশকের শেষ দিকে সর্বশেষ যে বিপর্যয়টা গেলো, তারপর আমরা স্টিগলিজ, জর্জ সরোসসহ কোনো কোনো অর্থনীতিবিদের কাছ থেকে শুনেছি, 'আমাদের আসলে কী দরকার? আমাদের দরকার একটা নিয়ন্ত্রিত পুঁজিবাদ।' অন্যদিকে আমি কোনো কোনো মুসলিম স্কলারের নিকট থেকে এমনটাও শুনেছি, 'এটা তো ঠিক তা-ই, মুসলিম হিসেবে আমরা যা বলে আসছি। অর্থাৎ ইসলাম এক ধরনের নিয়ন্ত্রিত পুঁজিবাদকে প্রমোট করে।' এটা সঠিক নয়। সম্ভাব্য সকল পন্থায় টাকা কামানো তথা মুনাফা করা যে ব্যবস্থার কেন্দ্র, তাকে আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না। মুসলিম হিসেবে আমরা এটা করতে পারি না। রেজা কাজেম: আমি কি অন্তত এই প্রশ্নটা করতে পারি, ইসলামিক ফাইনান্সিয়াল সিস্টেম কেন চালু হচ্ছে না? এর কারণ হিসেবে আপনি হয়তো বলবেন – একটা মডেল তো আছে। এখন এর বাস্তবায়ন দরকার। প্রশ্ন হলো, কেন তা হচ্ছে না? তারিক রমাদান: বিশ্বের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলো গ্লোবাল ইকনমিক সিস্টেমের সাথে সম্পৃক্ হওয়ায় এটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না বলে আমি মনে করি। তারা এ থেকে ফিরে আসতে চায় না, যদিও তারা যথেষ্ট ধনী। উপসাগরীয় দেশগুলোর দিকে তাকান, আফ্রিকার দিকে তাকান – আমরা যথেষ্ট ধনী। হ্যাঁ, আফ্রিকা! সমস্ত ধরনের প্রাকৃতিক সম্পদ সেখানে ছিল। কিন্তু উপনিবেশবাদের কারণে তাদের সবই চুরি হয়ে গেছে। উপনিবেশবাদ আজো বিদ্যমান। রাজনৈতিক উপনিবেশবাদ না থাকলেও অর্থনৈতিক সাম্রাজ্যবাদ এখনো আছে। এটা একটা বাস্তবতা। কিন্তু উপসাগরীয় রাষ্ট্রগুলো তেল, গ্যাস ও অর্থবিত্ত নিয়ে যা করছে, সেগুলো দেখার পর আমরা শুধু অন্যদেরকেই দোষারোপ করতে পারি না। এসব দেশের সম্পদ বিশ্বের বৃহৎ শক্তিধর রাষ্ট্র ও বহুজাতিক করপোরেশনগুলোর নিয়ন্ত্রণাধীন। তারা এগুলো তাদের প্রয়োজন মতো ব্যবহার করছে। দিন শেষে আমাদের নিজেদেরকে প্রশ্ন করা দরকার – আমরা কি সত্যিই একটা বিকল্প চাই? যদি চাই, তাহলে রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তে তাৎপর্যপূর্ণ অর্থনৈতিক পরিভাষার জায়গা থেকে ইসলাম সম্পর্কে আমাদের কথা বলতে হবে। বিকল্প তৈরি করার জন্য এটা গুরুত্বপূর্ণ। সামাজিক ন্যায়বিচার নিয়ে কথা বলা শুরু না করে গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলে লাভ নেই। সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হবে অর্থনীতির মাধ্যমে। গরিবের অধিকার, জাকাত, মুনাফার নিয়ন্ত্রণ – এইসব আমরা কীভাবে ডিল করছি, তার উপর সামাজিক ন্যায়বিচার নির্ভর করছে। হ্যাঁ, আপনি মুনাফা করতে পারেন, অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় সম্পৃক্ত হতে পারেন; কিন্তু মানুষকে শোষণ করা আপনার লক্ষ্য হতে পারবে না, টাকা কামানোর জন্য মানুষকে মেরে ফেলা যাবে না। বর্তমানে তো তাই ঘটছে। রেজা কাজেম: অমুক ব্যবসার অনুমোদন নেই কিংবা অমুক ব্যবসা করা যাবে বা করা গেলেও কিছুটা সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখা হয় – এই সিদ্ধান্তগুলো কীভাবে নির্ধারিত হয়? প্রশ্নটা এ জন্যই করলাম, আপনি ইতোপূর্বে এ সম্পর্কিত কিছু বিষয়ের উল্লেখ করেছিলেন। তারিক রমাদান: ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে সবকিছুই অনুমোদিত নয়। যেমন – অ্যালকোহলের সাথে সম্পর্কিত যে কোনো ব্যবসাকে বর্জন করতে হবে। ব্যাংকের ক্ষেত্রে সুদ ও ফটকাবাজি বর্জন করতে হবে। আপনি যদি ফটকাবাজি করেন, তাহলে এর একটা সম্ভাব্য মানে হতে পারে – আগামী চার-পাঁচ বছরের মধ্যে আফ্রিকার মানুষ বেঁচে থাকবে কি থাকবে না, সে সম্পকির্ত সিদ্ধান্ত আপনি নিবেন। তারপর সে অনুযায়ী আপনার পণ্য মজুদের হিসাব-নিকাশ করবেন। ইসলামে এ ধরনের কাজ গ্রহণযোগ্য নয়। আপনি এতে সম্পৃক্ত হতে পারেন না। কারণ, মানুষের জীবন নিয়ে এ ধরনের ফটকাবাজি করা অন্যায়। তাই ফটকাবাজিকে নিষিদ্ধ করা গুরুত্বপূর্ণ। এবার আরেকটু গভীরে যাওয়া যাক। আপনি জানেন, আমি পাশ্চাত্যে বাস করি এবং আমি একজন প্র্যাকটিসিং মুসলমান। আমি যথাসম্ভব ইসলাম মেনে চলার চেষ্টা করি। আমি বলতে চাই, অ্যালকোহলমুক্ত যে কোনো ধরনের ড্রিংকস হালাল হওয়া সত্বেও আমি সেগুলো বর্জনের চেষ্টা করি। কারণ, পানীয় পানের আমাদের যে সংস্কৃতি, তার বিরুদ্ধে এই বহুজাতিক করপোরেশনগুলো আগ্রাসন চালাচ্ছে। উদাহরণ হিসেবে আপনি আফ্রিকান দেশগুলোতে যান। তারা যা পান করছে তার সবই বহুজাতিক করপোরেশনগুলোর পণ্য। আমি এগুলো বর্জনের পক্ষে। এগুলো পান করাকে আমি উচিত মনে করি না। তারমানে হলো, অর্থ সংক্রান্ত বিষয়কে ডিল করার জন্য ইকোনমিই একমাত্র উপায় নয়। আপনি কী খাচ্ছেন, কী পান করছেন এবং কীভাবে করছেন, তাও বিবেচ্য বিষয়। আফ্রিকা, গ্লোবাল সাউথ, মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার লোকেরা বহুজাতিক কোম্পানির সফট ড্রিংকস পানের চেয়ে বেশি করে স্থানীয় পানীয় পান করুক, এটাই আমি চাইবো। আমার কথা হলো, অ্যালকোহল এবং এ জাতীয় যেসব বিষয়কে কোরআনে হারাম বলা হয়েছে সেগুলো তো নিশ্চয়ই হারাম। কিন্তু কোরআনের বাইরেও আমাদেরকে পরিস্থিতি বিবেচনা করতে হবে, বৈশ্বিক অর্থনীতি নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে। কিছু কিছু ড্রিংকস আমাদেরকে বর্জন করতে হবে। যেমন – কোনো কোনো স্কলার ধূমপান সম্পর্কে খুব পরিষ্কার করে কিছু বলেননি। তারা একে মাকরুহ তথা অপছন্দনীয় কাজ বলে অভিহিত করেছেন। এটাও আপনাকে বর্জন করতে হবে। একজন মুসলিম স্কলার হিসেবে আমার বক্তব্য হলো – এমন কোনো কিছুর পেছনে আপনি অর্থ খরচ করতে পারেন না, যা আপনার স্বাস্থ্যকে ধ্বংস করে দেয়। অথচ অনেক মানুষ খাবার কিনতে পারছে না! তাই এটা আমার বর্জন করা উচিত। এর সাথে সম্পর্কিত কোনো কিছুর সাথেই জড়িত হওয়া যাবে না। রেজা কাজেম: ইন্টারেস্টিং! সর্বশেষ অস্ত্র নিয়ে কিছু বলুন। ব্যাংকিং সিস্টেম দিন দিন এক ধরনের অস্ত্রে পরিণত হচ্ছে। এ ব্যাপারে সংক্ষেপে কিছু বলুন। তারিক রমাদান: হ্যাঁ, প্রয়োজনে নিজেকে রক্ষা করা কিংবা প্রতিরোধের জন্য আমরা অস্ত্র ব্যবহার করতেই পারি। কিন্তু তার আগে আমাদেরকে বৈশ্বিক ব্যাপারগুলো নিয়ে ভাবতে হবে। যেমন – পারমাণবিক অস্ত্র এবং এ জাতীয় অন্যান্য অস্ত্র। আমরা একটা নৈতিক প্রশ্ন তুলতে পারি – অস্ত্র উৎপাদনের ক্ষেত্রে আমাদের সীমারেখা কী? প্রশ্নটা এ জন্যই যে, এটি মানুষ হত্যা করছে। এ বিষয়ে আলোচনা করা মুসলিম হিসেবে আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। আমরা এখনো এ ব্যাপারে যথেষ্ট আলোচনা করিনি। আমরা খুবই পিছিয়ে রয়েছি। অর্থনৈতিকভাবে আমরা এক ধরনের প্রতিযোগিতার মধ্যে থাকায় আমাদের নৈতিক উদ্দেশ্য থেকে আমরা মাঝেমধ্যে সরে যাচ্ছি। রেজা কাজেম: পুঁজিবাদী কাঠামোর বিকল্প হিসেবে একটি নির্ভরযোগ্য ও টেকসই ইসলামী বিকল্প কীভাবে তৈরি করা যায়, তা নিয়ে এতক্ষণ কথা হচ্ছিল। এমন কোনো ফাইনান্সিয়াল সিস্টেম গড়ে তোলা কি সম্ভব, যা মুসলমানদেরকে আল্লাহর সান্নিধ্য লাভে সাহায্য করবে এবং আল্লাহর সৃষ্টিকূলের সেবা করায় সহায়ক হবে? আরো গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হচ্ছে – মুসলমানরা এ রকম কিছু করার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে বাধ্য। সময় প্রায় শেষ। এ বিষয়ে মতামত দেয়ার জন্য তারিক রমাদানকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনারা যারা ঘরে বসে অনুষ্ঠানটি দেখছেন, তাদেরকেও অনেক ধন্যবাদ। ২। হালাল হলেই কি ইসলামিক হবে? ইসলামী নৈতিক চেতনার গুরুত্ব https://tariqramadan.com/english/ একজন সুইস শিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজীবী এবং লেখক। ২০০৪ সালের টাইম ম্যাগাজিনের জরিপ অনুযায়ী একুশ শতকে বিশ্বসেরা ১০০ জন বিজ্ঞানী ও চিন্তাবিদের মধ্যে তিনি অন্যতম। তিনি অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির কনটেম্পোরারি ইসলামিক স্টাডিজ এবং ধর্মতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক। পাশাপাশি কাতারের দোহায় অবস্থিত রিসার্চ সেন্টার অফ ইসলামিক লেজিসলেশন অ্যান্ড এথিক্সের ডিরেক্টর। চিন্তা-গবেষণা বা ইজতিহাদের মাধ্যমে মুসলিম জীবনের বর্তমান সমস্যাগুলোর সমাধানের জন্য তিনি কাজ করে যাচ্ছেন। ত্রিশটির বেশি বইয়ের রচয়িতা।
8779902___https://sokalersongbad.com/archives/26010
বেলায়েত হোসেনঃ "শান্তিসংঘ" একটি অরাজনৈতিক সামাজিক সেবামূলক সংগঠন। এই সংগঠনটি প্রতি শুক্রবার অসহায়, ছিন্নমূল মানুষদের মধ্যে একবেলা খাবার বিতরণ করে থাকেন। গতকাল শুক্রবার (৫ মার্চ ২০২১) অন্যান্য দিনের মতো রাজধানীর কমলাপুর রেল স্টেশনের বাহিরে রাস্তা কিংবা ফুটপাতে থাকা ছিন্নমূল মানুষদের জন্য খাবারের ব্যবস্থা করেছেন। তারা প্রতি শুক্রবার ৯০ থেকে ১০০ জন অভুক্ত ছিন্নমূল মানুষকে একবেলা ভালো খাবারের ব্যবস্থা করেন। প্রতি শুক্রবারে রাত নয়টা টা থেকে দশটার ভিতরে তাদের জন্য তেহারি, বিরিয়ানি, খিচুড়ির ব্যবস্থা করা হয়। "শান্তিসংঘ" নামে এই সংগঠনটির মূল উদ্যোক্তা মোঃ সোহেল রানা একজন গণমাধ্যমকর্মী ও দক্ষ সংগঠক। সোহেল রানা তার নিজস্ব অর্থায়নে প্রথমে কার্যক্রমটি শুরু করেন। এরপর তার এই মহতী উদ্যোগ গ্রহণের কারণে তার সাথে রাজধানীর মহাখালী আইপিএইচ স্টাফ কোয়ার্টারের বিভিন্ন হৃদয়বান ব্যক্তিরা যুক্ত হোন। এরপর থেকেই শুরু হয় ব্যাপকভাবে ছিন্নমূল মানুষদের জন্য কাজ করার আরো বেশি আগ্রহ। যারা এই সংগঠনে যুক্ত আছেন, তাদের মধ্যে স্থানীয় বাসিন্দা মোঃ লিটন মিয়া, মোঃ মজিবর বাবুর্চি, মোঃ নজরুল, মোঃ স্বপন এবং দৈনিক বাংলাদেশের আলো পত্রিকা স্টাফ রিপোর্টার মোঃ বেলায়েত হোসেন। এদের সকলের আন্তরিক প্রচেষ্টা ও সহযোগিতায় বর্তমানে "শান্তিসংঘ" মানবিক এই সংগঠনটি পূর্ণাঙ্গরূপে আত্মপ্রকাশ করেছে। সংগঠনের মূল উদ্যোক্তা একজন গণমাধ্যমকর্মী মোঃ সোহেল রানা বলেন, রাস্তার পাশে, ফুটপাতে, কিংবা রেললাইনের প্লাটফর্মে শুয়ে থাকা অসহায়, গৃহহীন, পিতা-মাতা হীন, দরিদ্র, ছিন্নমূল মানুষগুলো যখন কারো কাছে হাত পেতেও ১টি টাকা পয়সাও পায় না, তখন তাদেরকে সারাদিন উপোস থাকতে হয়। আমরা যারা সামর্থ্যবান আমাদের কাছে হাত পেতে চাইলেও অনেক সময় ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে বৃদ্ধা অসহায় মা বোনকে আমরা একটা পয়সা দিয়েও সহযোগিতা করি না, তখন এই লোকগুলো না খেয়ে থাকে। বিভিন্ন সময়ে সরোজমিনে তাদের এই দুর্দশা দেখার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। আর তখন থেকেই আমার ভিতর একটি ইচ্ছে কাজ করতে ছিল যে, আল্লাহপাক আমাকে যদি তৌফিক দেন, তাহলে প্রতিনিয়ত না পারি, সপ্তাহে অন্তত একদিন এইসব ছিন্নমূল মানুষগুলোর জন্য এক বেলা খাবারের ব্যবস্থা করব। আজ আমার উদ্যোগ শুরু হলেও উপরোক্ত ব্যক্তিদের সহযোগিতার মাধ্যমে কাজটা করতে পারতেছি এজন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞ। আমি/আমরা যতদিন সাধ্যে কুলায় আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। আমরা যেন এইসব ছিন্নমূল মানুষদের জন্য প্রতি শুক্রবার অথবা সপ্তাহের দুইদিন একটু ভালো খাবারের ব্যবস্থা করতে পারি। উল্লেখ্য, গত দুই মাস যাবৎ আমরা প্রতি শুক্রবার প্রায় দুইশত ছিন্নমূল মানুষের জন্য খাবারের আয়োজন করে আসছি। ভবিষ্যতেও আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। এক্ষেত্রে, বলতে বাধা নেই, কোন বৃত্তবান, স্বহৃদয়বান ব্যক্তি যদি স্বেচ্ছায় আমাদের এই সংগঠনের সাথে যুক্ত হতে চান, তাহলে আমাদের তরফ থেকে কোনো বাধা-নিষেধ নেই। মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য। সকলেই ছিন্নমূল, অসহায় মানুষদের জন্য সহযোগিতা করে সংগঠনের সাথে যুক্ত থাকতে পারবেন। আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে "শান্তিসংঘ"র একটি পেইজ আছে তার সাথে যুক্ত হয়ে আমাদের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করতে পারেন। কেউ আর্থিকভাবে সহযোগিতা করতে চাইলে আমাদের নিম্নোক্ত একটি নাম্বারে বিকাশ করা আছে। প্রয়োজনে সেই বিকাশের মাধ্যমে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে পারেন। ( ০১৭১১-২৯৫৮০০ বিকাশ) । সেজন্যই আমাদের এই সংগঠনের মূল স্লোগান রাখা হয়েছে, "মানবতার শুরুটা হোক আপনার থেকে"।
8779903___https://dailysangram.com/post/288039-%E0%A6%88%E0%A6%A6-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AA%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A8
মোঃ আল আমিন, মাধবদী (নরসিংদী) সংবাদদাতা: ঈদ সামনে রেখে মাধবদীতে নিত্যপণ্যের কৃত্রিম সংকটে খুচরা মূল্য হঠাৎ করে অস্বাভাবিক ভাবে বেড়ে যাওয়ায় মারাত্মক ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন মাধবদীর ভোক্তা সাধারণ মানুষ। গতকাল শনিবার মাধবদীর নিত্যপণ্যের বাজারে পেঁয়াজ, রসুন, মসলা, গুড়, চিনি, মাছ, মাংস ভোজ্যতেল সহ প্রায় প্রতিটি পণ্যেই খুচরা মূল্য বেড়ে গেছে ২ টাকা থেকে ২শ' টাকা পর্যন্ত। সবজিতে বেড়েছে কেজি প্রতি ৫ টাকা, গরুর মাংস কেজিতে ১৫০ টাকা বেড়ে ৫শ' টাকায় বিক্রি হচ্ছে, খাসি ২শ' টাকা বেড়ে ৭শ' টাকা। দুধ ৭০ টাকা থেকে বেড়ে ১শ' টাকায় বিক্রি হচ্ছে। নতুন চাল বাজারে উঠলেও তবুও কমছেনা চালের দাম তা বেড়েছে কেজিতে ১০টাকা থেকে ১২টাকা। তেল সয়াবিন-সরিষা লিটারে ৫ টাকা থেকে ৭টাকা বেড়েছে। ডাল, ছোলা সহ সব কিছুই পর্যাপ্ত পরিমাণের আমদানি থাকলেও হঠাৎ করে ঈদের পক্ষকাল আগে এভাবে নিত্যপণ্যের দাম বাড়াতে স্বল্প আয়ের বাজারে এসে যেন হোঁচট খাওয়ার অবস্থা হয়েছে। মাধবদীতে নিত্য পণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে কোন তদারকি বা মজুদদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কোন কর্তৃপক্ষ রয়েছে বলে মনে হয়নি। যে কারনে পাইকারী ব্যবসায়ীরা ইচ্ছে মাফিক দাম বৃদ্ধি করলেও খুচরা ব্যবসায়ীদের কিছুই বলার সুযোগ থাকেনা। এ ছাড়াও প্রচুর মৌসুমী ফল বিভিন্ন জেলা থেকে মাধবদীতে আসে। পরে মজুদদাররা তাদের ইচ্ছে মতো দাম বাড়িয়ে বিক্রির সুবিধার্থে পাইকারী বিক্রেতারা অতিরিক্ত ফরমালিন ব্যবহার করছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। মাধবদীতে ফরমালিন পরীক্ষা বা ভেজাল বিরোধী কর্তৃপক্ষের কোন কার্যক্রম নেই। নেই এখানে ফরমালিন পরীক্ষার করার কোন নির্দিষ্ট বুথ বা পরীক্ষাগার। এতে প্রতিনিয়ত প্রতারিত হচ্ছেন খুচরা ক্রেতা সাধারণ সেই সাথে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এখানকার জনস্বাস্থ্য। ঈদের আগে হঠাৎ করে এভাবে নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির পেছনে যারা বা যেসব চক্র সক্রিয় তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ এবং ভেজাল বা ফরমালিন পরীক্ষাকারী কর্তৃপক্ষের জরুরী পদক্ষেপ দাবী করেছেন এখানকার নি¤œ ও মধ্যবৃত্ত ভোক্তা সাধারণ।
8779904___https://www.boishakhinews24.com/?p=179985
মো. সফিকুল আলম দোলন, পঞ্চগড় প্রতিনিধি: পঞ্চগড়ের করতোয়া নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে আবু বক্কর সিদ্দিক (৫০) নামে এক জেলের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে পঞ্চগড় সদর উপজেলার তুলারডাঙ্গা নামক স্থানে এই ঘটনা ঘটে। নিহত আবু বক্কর সিদ্দিক পঞ্চগড় সদর উপজেলার ধাক্কামারা ইউনিয়নের পশ্চিম শিকারপুর গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে। পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, শনিবার সকালে পঞ্চগড় সদর উপজেলার তুলার ডাঙ্গায় করতোয়া নদীতে মাছ ধরছিলেন আবু বক্কর সিদ্দিক। তিনি করতোয়া নদীতে জাল ফেলে মাছ ধরছিলেন। এক পর্যায়ে তিনি অজ্ঞান হয়ে পানিতে পড়ে যান। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে নদীর পানিতে পড়ে থাকতে দেখেন। স্থানীয়রা পঞ্চগড় সদর থানা পুলিশে খবর দিলে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। পঞ্চগড় সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ জামাল হোসেন জানান, সদর উপজেলার তুলার ডাঙ্গায় করতোয়া নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে সিদ্দিক নামে ঐ ব্যক্তি মারা যান। তবে পরিবার না চাওয়ায় তার ময়নাতদন্ত না করেই লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
8779905___http://www.poriborton.com/horoscopes/188478
মেষ রাশি: (২১ মার্চ – ২০ এপ্রিল) সন্তানের পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত হতে পারেন। বিদ্যার্থীদের পরীক্ষার চাপ বৃদ্ধি পাবে। রোমান্টিক বিষয়ে তৃতীয় কোনো ব্যক্তির হস্তক্ষেপের কারণে ঝামেলা হতে পারে। সৃজনশীল পেশাজীবীরা ভালো সুযোগ পেয়ে যাবেন। শিল্পকলার সাথে জড়িতদের আশানুরূপ রোজগারের যোগ রয়েছে। বৃষ রাশি: (২১ এপ্রিল – ২১ মে) পারিবারিক ক্ষেত্রে আপনার প্রত্যাশা পূরণে বার বার বাধা আসবে। কোনো আত্মীয়র ষড়যন্ত্রের শিকার হতে পারেন। মায়ের শরীর স্বাস্থ্য ভালো যাবে না। ভূমি স্থাবর ও সম্পত্তি সংক্রান্ত বিষয়ে ঝামেলা দেখা দেবে। যানবাহন মেরামতে ঝামেলা কমে আসবে। আসবাবপত্র বা গৃহে সংস্কারে কিছু অর্থ ব্যয়ের যোগ। মিথুন রাশি: (২২ মে – ২১ জুন) বিদেশ থেকে কোনো ভালো সংবাদ পেতে পারেন। আর্থিক অনিশ্চয়তা কেটে যাবে। স্বর্ণালঙ্কার ও বস্ত্র ব্যবসায়ীদের আয় রোজগার বৃদ্ধি পেতে পারে। ছোট ভাই-বোনের বেকারত্বের অবসান আশা করা যায়। সাংবাদিক ও প্রকাশকদের নতুন কাজের সুযোগ হতে পারে। বিকাশ ও মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসায়ীদের প্রত্যাশা পূরণের যোগ। কর্কট রাশি: (২২ জুন – ২২ জুলাই) বকেয়া বিল আদায়ের যোগ প্রবল। খুচরা ও পাইকারি ব্যবসা-বাণিজ্যে ভালো আয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। খাদ্য ও পানিয়ের ডিলারদের আয় রোজগার বৃদ্ধি পাবে। বাড়িতে আত্মীয়র আগমনের যোগ। সঞ্চয়ের প্রচেষ্টা সফল হতে পারে। ছোটও খাটো ভ্রমণের যোগ রয়েছে। সিংহ রাশি: (২৩ জুলাই – ২৩ অগস্ট) আপনার ক্ষমতা ও প্রভাব প্রতিপত্তি বৃদ্ধি পাবে। বকেয়া টাকা আদায়ের সম্ভাবনা। পারিবারিক কোনো বিরোধের অবসান হতে পারে। জীবন সাথীর সাহায্য পাবেন। রাজনৈতিক কাজে অগ্রগতি হবে। জনসংযোগে লাভবান হবেন। ব্যবসায় নতুন বিনিয়োগ শুভ। কন্যা রাশি: (২৪ অগস্ট – ২৩ সেপ্টেম্বর) দূরে কোথাও যাত্রার পরিকল্পনা করতে পারেন। ট্রাভেল এজেন্ট ও ট্রান্সপোর্ট ব্যবসায় আয় রোজগার বাড়বে। এছাড়া ব্যবসায়ীদের ভালো আয়ের যোগ রয়েছে। প্রবাসীদের সময় ভালো যাবে। ভিসা সংক্রান্ত জটিলতার অবসান হতে পারে। গৃহস্থালী ও সাংসারিক প্রয়োজনে ব্যয় বৃদ্ধির যোগ। তুলা রাশি: (২৪ সেপ্টেম্বর – ২৩ অক্টোবর) ব্যবসা-বাণিজ্যে বন্ধু বা বড় ভাই এর সাহায্য পেতে পারেন। ঠিকাদারী কাজে অগ্রগতি হবে। বন্ধুর কাছ থেকে কিছু অর্থ সাহায্য পেতে পারেন। চাকরিজীবী ও ব্যবসায়ীদের বকেয়া টাকা পয়সা আদায়ের যোগ প্রবল। কোনো মৌসুমী ব্যবসায় বিনিয়োগ করতে পারেন। বৃশ্চিক রাশি: (২৪ অক্টোবর – ২২ নভেম্বর) আজ আপনার প্রভাব প্রতিপত্তি বৃদ্ধির যোগ প্রবল। কর্মস্থলে পদস্থ কর্মকর্তার আনুকূল্যে নতুন দায়িত্ব পেতে পারেন। গোপন শত্রুরা আপনার ক্ষতি করার চেষ্টা করেও সফল হবে না। ব্যবসা-বাণিজ্যে কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তির সাহায্য আশা করতে পারেন। সরকারি চাকুরিজীবিদের উচ্চাকাঙ্খা পূরণ হবার সম্ভাবনা প্রবল। ধনু রাশি: (২৩ নভেম্বর – ২১ ডিসেম্বর) ভাগ্য উন্নতির জন্য বিদেশ যাত্রার যোগ বলাবান। আমদানি-রফতানি বা বৈদেশিক পণ্যের ব্যবসায় ভালো আয় রোজগার হতে পারে। ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক কোনো অনুষ্ঠানে কিছু অর্থ ও শ্রম দিয়ে সাহায্য করতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় ভালো করবেন। মকর রাশি: (২২ ডিসেম্বর – ২০ জানুয়ারি) আজ মামলা ও আইনগত জটিলতায় ভুগতে পারেন। কোনো মামলার রায় আপনার বিরুদ্ধে যেতে পারে। ব্যাংক ঋণ সংক্রান্ত জটিলতায় জড়িয়ে যাবেন। ব্যক্তিগত পাওনাদারের সাথে কোনো কারণে ভুল বোঝাবুঝি দেখা দেবে। কোনো পরিচিত জনের অসুস্থতার কারণে কিছু অর্থ সাহায্য করতে পারেন। কুম্ভ রাশি: (২১ জানুয়ারি – ১৮ ফেব্রুয়ারি) ব্যবসায়ীক যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। দাম্পত্য সুখ শান্তি ফিরে পাবেন। জীবন সাথীর রহস্যজনক আচরণে কষ্ট পাবার সম্ভাবনা। ঝুঁকিপূর্ণ রহস্যজনক বাণিজ্যে ভালো আয় হতে পারে। অবিবাহিতদের বিয়ের ক্ষেত্রে অনাকাঙ্ক্ষিত বাধা-বিপত্তি দেখা দেবে। মীন রাশি: (১৯ ফেব্রুয়ারি – ২০ মার্চ) শরীর স্বাস্থ্য খারাপ হবার আশঙ্কা। কর্মস্থলে সহকর্মীদের দ্বারা ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন। মূল্যবান কোনো ডকুমেন্ট হারিয়ে ফেলার আশঙ্কা রয়েছে। রহস্যজনক ভাইরাসে আপনার কম্পিউটার বা মোবাইল সফটওয়ার ক্রাশ করতে পারে। কাজের লোকের দ্বারা কিছু অর্থহানীর আশঙ্কা রয়েছে।
8779906___https://dailykaljoyi.com/?p=61537
চাঁদপুরে ঈদের ক'দিনে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪ | দৈনিক কালজয়ী Home চট্টগ্রাম বিভাগ চাঁদপুর চাঁদপুরে ঈদের ক'দিনে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪ কবির হোসেন মিজি: পবিত্র ঈদুল ফিতরের একদিন আগে থেকে ঈদের ৬ষ্ট দিন পর্যন্ত চাঁদপুরের বিভিন্ন স্থানে সড়ক দুঘর্টনায় শিশু বৃদ্ধসহ প্রায় অর্ধশত জন নারী – পুরুষ আহত হয়েছে। এসব দুর্ঘটনায় পথচারী, মোটর সাইকেল আরোহী ও মামা ভাগনিসহ নিহত হয়েছেন ৪ জন। আহতরা চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রাইভেট হাসপাতাল গুলোতে প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা নিয়েছেন। ঈদকে কেন্দ্র করে চাঁদপুরে একদিকে যেমন বেড়েছে বিভিন্ন যানবাহন , অন্যদিকে বেড়েছিলো মানুষের উপস্থিতি। গত ৫ জুন সারাদেশে একযোগে পালিত হয় পবিত্র ঈদুল ফিতর। আর ঈদের এ আনন্দকে ভাগাভাগি করে নিতে মানুষজন ছুটে চলেছে পরিবার পরিজন ও আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে। সেখানে যাওয়ার পথেই চাঁদপুর শহর এবং শহরের বিভিন্ন স্থানে ঘটছে ছোট বড় অনেক সড়ক দুর্ঘটনা। খবর নিয়ে জানাযায় চাঁদপুর সদর উপজেলার ঘোষের হাট, সেনগাঁও, শাহমাহমুদপুর, বহরিয়া , চান্দ্রা, বাসস্ট্যান্ট, বাবুরহাট, ওয়ারলেস,বাগাদী, মিশন রোড , ফরিদগঞ্জ, কচুয়া, শাহরাস্তি, মতলব ,গাছতলাসহ বিভিন্ন স্থানে সিএনজি স্কুটার, অটোবাইক , মোটর সাইকেলসহ ছোট বড় সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু এবং বৃদ্ধসহ মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় শতাধিক নারী পুরুষ আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে অধিকাংশ লোকই চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতলে এসে প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা নিয়েছেন। কেউ , কেউ এখনো হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন আবার অনেক কে উন্নত চিকিৎসার জন্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ও প্রেরন করা হয়েছে বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে। এসব দুঘর্টনার মধ্যে ১১ জুন মঙ্গলবার সকালে চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহাসড়কের সদর উপজেলার সেনগাঁও এলাকায় এবং শাহমাহমুদপুর এলাকায় পৃথক দুটি সড়ক দুঘর্টনায়, মামা, ভাগ্নি ও একপথচারী নিহত হয়। নিহতরা হলেন, ব্যাংক কর্মকর্তা ইমরান হোসেন (৩৪) ও তার ভাগ্নি ফাতেমা আক্তার আনিকা (১০) এবং ঝর্না বেগম (৩৫)। এছাড়াও ঈদের ২য় দিন ঈদের আনন্দে কুমিল্লা জেলা থেকে ঘুরতে আসা রাব্বি (২০) নামের এক মোটর সাইকেল আরোহী নিহত হয়। হাসপাতালের জরুরী বিভাগে কর্মরত ব্রাদার আঃ রশিদ ও ছালামত মিয়া রেজিষ্ট্রার খাতা দেখে জানান ঈদের একদিন আগে থেকে মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত হাসপাতালে প্রায় শতাধিকের মতো নারী, পুরুষ ও শিশু যাত্রী সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন। এদের মধ্যে যারা একটু বেশি আঘাতপ্রাপ্ত তারা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন আর যাদের অবস্থা মোটামুটি ভালো তারা প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা নিয়ে বাড়িতে ফিরে গেছেন। এবং অনেকের অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্যে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়েছে।
8779908___http://bslbarta.com/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95/%E0%A6%9A%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%89%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%B6%E0%A6%B9%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A4%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%81/
চীনের উহান শহরের তথ্য ফাঁস বিজ্ঞানী ইয়েনের | BSL Barta করোনাভাইরাস মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে যাওয়ার বিষয়টি খতিয়ে দেখতে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে গিয়েছিলেন ৬৩ বছর বয়সী অণুজীব বিজ্ঞানী ইয়েন কোয়াক-ইয়েন। চলতি বছরের জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে হংকংয়ের সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে উহান শহর ঘুরে দেখেছেন।
8779909___https://banglatweet.net/archives/4393
স্ত্রীর যৌনাঙ্গে কেরোসিন ঢেলে আগুন, বাপের বাড়ি থেকে টাকা না আনার 'সাজা'... | Bangla Tweet Home/জাতীয়/স্ত্রীর যৌনাঙ্গে কেরোসিন ঢেলে আগুন, বাপের বাড়ি থেকে টাকা না আনার 'সাজা'… বাপের বাড়ি থেকে টাকা নিয়ে আসতে বলেছিল স্বামী। কিন্তু অতীতে সেটা করলেও এবার রাজি হননি স্ত্রী। আর তাতেই কেরোসিন তেল ঢেলে স্ত্রীর যৌ' না' 'ঙ্গে আ'গুন লাগিয়ে দেয় স্বামী। এমনই অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু করেছে বেঙ্গালুরু পুলিশ। এখনও পর্যন্ত অধরা অভিযুক্ত। গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালে ২২ বছরের নির্যাতিতা। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত সুরয সিংহ বেঙ্গালুরুর রামমূর্তি নগরে পানের দোকান চালায়। সেখানেই বাড়ি। বছর খানেক আগে বিয়ে করে সুরয। প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, গত বুধবার স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া চলছিল। এর পরে মহিলা কণ্ঠে চিৎকার শুনে ওই বাড়িতে যান অনেকে। দেখেন আগুন জ্বলছে সুরযের স্ত্রীর শরীরে। কোনও রকমে আগুন নিভিয়ে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় নি' র্যা' তি' তা' কে। নি' র্যা' তি' তা' র পরিবারের অ' ভি' যো' গ, আগুন লাগানোর সময়ে সুরজের মা বাড়িতেই ছিলেন। কিন্তু তিনি ছেলেকে বাধা দিতে আসেননি। পুত্রবধূকে উ' দ্ধা' রেও হাত লাগাননি। উল্টে প্রতিবেশীরা নির্যাতিতাকে উ' দ্ধা' র করার সময়েই ছেলেকে নিয়ে পালিয়ে যান। এখনও পর্যন্ত পুলিশ তাঁদের কোনও খোঁজ পায়নি। নি' র্যা' তি' তা' র পরিবারের পক্ষে পুলিশকে করা অভিযোগ অনুযায়ী, বিয়ের পর থেকেই পণের জন্য চাপ দিতে থাকে সুরয। সম্প্রতি স্ত্রীকে ফের বাপের বাড়ি থেকে টাকা নিয়ে আসতে বলে সুরয। কিন্তু রাজি না হয়ে এতদিন যে সব দামি জিনিস তাঁর বাপের বাড়ি থেকে সুরযকে দেওয়া হয়েছে, তা ফিরিয়ে দিতে বলেন নি' র্যা' তি' তা। এই নিয়ে ঝগড়ার মধ্যেই তাঁর গায়ে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়।
8779910___https://samakal.com/technology/article/19051024/%E0%A6%87%E0%A7%9F%E0%A7%81%E0%A6%A5-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%9F-%E0%A6%93-%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AA-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A7%AD-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF
গ্লোবাল ইয়ুথ পার্লামেন্টের আয়োজনে নেপালে অনুষ্ঠিত হয়েছে গ্লোবাল ইয়ুথ সামিট ও লিডারশীপ অ্যাওয়ার্ড-২০১৯। ২৬ মার্চের এ অনুষ্ঠানে বিশ্বের ৪১টি দেশ থেকে ৪৭ জনকে পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত করা হয়। বাংলাদেশ থেকে ৭ জন পুরস্কার পান। নেপালের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি অডিটোরিয়ামে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী জলোনাথ খোনেল। পুরস্কার বিতরণি অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- নেপালের সাবেক অর্থমন্ত্রী রাম শারান মহত, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, আন্তর্জাতিক সমাজকর্মী এবং গ্লোবাল ইয়ুথ পার্লামেন্টের সভাপতি দিয়াকর আরিয়াল। পুরস্কারপ্রাপ্ত সাত বাংলাদেশি হলেন- মোটিভেশন বিভাগে অ্যাডভোকেট রাওমান স্মিতা, লিডারশিপ বিভাগে অ্যাডভোকেট খালেদ মাসুদ মজুমদার এবং অ্যাডভোকেট ফারুক তপাদার, উদ্যোক্তা বিভাগে প্রকাশক মাশফিকুল্লাহ তন্ময় এবং সমাজকর্মী অ্যাডভোকেট আমানা আনোয়ার, ইনফ্লুয়েন্সার বিভাগে লেখক রাকিব আল হাসান এবং গণতন্ত্র বিভাগে ছড়াকার ও সাংবাদিক অনিক খান। সারা বিশ্ব থেকে নানা বর্ণ,গোত্র ও পেশার তরুণেরা মিলিত হয়েছিলেন এই সামিটে।। সবাই দেশ ও বিশ্ব নিয়ে তাদের চিন্তাভাবনা ও মতামত তুলে ধরেন। 'টেকশই উন্নয়নে' তরুণদের ভূমিকা কেমন হবে তা নিয়ে আলোচনা ও প্রশ্ন-উত্তর পর্ব চলে। এছাড়া নিজ নিজ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও কৃষ্টি বিনিময়ের মাধ্যমে শেষ হয় অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠান শেষে বাংলাদেশের তরুণদেরকে গ্লোবাল নেটওয়ার্কিং এবং টেকসই উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখার সুযোগ করে দিতে গ্লোবাল ইয়ুথ পার্লামেন্টের প্রেসিডেন্ট দিবাকর আরিয়ালের সঙ্গে বৈঠক করেন লাইফ কোচ অ্যাডভোকেট রাওমান স্মিতা। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো নিয়ে '২য় সার্ক ইয়ুথ কনফারেন্স ও লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড-২০১৯' বাংলাদেশে পরিচালনার জন্য গ্লোবাল ল'থিঙ্কারস সোসাইটি'র পক্ষে প্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট খালেদ মাসুদ মজুমদার ও রাওমান স্মিতা দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষর করেন।
8779912___https://www.indiapost24.com/2018/01/blog-post_58.html
Home / Breaking News / Enterteinment / বলিউডে ২০১৮ এর নতুন মুখ 08:00 Breaking News , Enterteinment Edit প্রতি বছর বলিউডে নাম লেখান বেশ কিছু নতুন অভিনয়শিল্পী। এদের কেউ হয়ে ওঠেন ভবিষ্যতের তারকা আবার কেউ ঝরে পড়েন। এ বছরও বলিউডে আসছে বেশ কিছু নতুন মুখ। এর মধ্যে কয়েকজনকে নিয়ে এই প্রতিবেদন। সারা আলী খান: বলিউড অভিনেতা সাইফ আলী খান ও অভিনেত্রী অমৃতা সিং দম্পতির মেয়ে সারা। বিগত কয়েক বছর ধরেই তিনি আলোচনায় আছেন। সবকিছু ঠিক থাকলে সুশান্ত সিং রাজপুতের বিপরীতে 'কেদারনাথ' সিনেমার মাধ্যমে এ বছর রুপালি পর্দায় অভিষেক হবে সারার। ইশান কাট্টার : অভিনেতা শহিদ কাপুরের ভাই। করন জোহরের 'ধড়ক' সিনেমায় জানভি কাপুরের বিপরীতে অভিনয় করছেন তিনি।
8779913___http://chorjapod.com/%E0%A6%97%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8B%E0%A6%A7/
গদাই হচ্ছে এ পাড়ার সবচেয়ে ডানপিটে ছেলে। প্রায় প্রতিদিনই তার বাবার কাছে নানারকম নালিশ জমা পড়ে। কার জানলার কাঁচ ভেঙ্গেছে, কার ছেলেকে ধোলাই দিয়েছে, কার গাছ থেকে জামরুল চুরি করেছে, এই আর কি। আর স্কুলে! সেখানে তো সাতটা ক্লাসের মধ্যে চারটেতেই গদাইকে কান ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। সেদিন তো এক কাণ্ডই হয়ে গেল। গদাইয়ের অঙ্কের মাস্টারমশাই হচ্ছেন ছাত্রদের কাছে সাক্ষাৎ যম। তিনি যত না অঙ্ক ভালোবাসেন তার চেয়ে বেশী ভালোবাসেন পেটাতে।। এমন কি ক্লাস টুয়েলভের ছাত্ররাও তাঁরা হাত থেকে রেহাই পায় না। তার নাম গোবিন্দ চ্যাটার্জি হলেও গবু নামেই তিনি অধিক পরিচিত। তা সেদিন গবু স্যারের কাছে গদাই বেধরক পেটানি খেল। সে এমন কিছু করেনি, খালি গণেশের সাদা জামাটা দেখতে বাজে লাগছিল বলে সেখানে পেন দিয়ে একটা হাতি এঁকে দিয়েছিল, কেষ্টর ব্যাগে দুটো জ্যান্ত আরশোলা ঢুকিয়ে দিয়েছিল আর গোবরের পেছনে একটা কাগজের ল্যাজ লাগিয়ে দিয়েছিল। এই সামান্য কাজের জন্য তাকে পেটানোয় আর পরদিন বাবাকে ডেকে সব বলে দেওয়ায় গদাই ভারি অপমানিত বোধ করেছিল। তাছাড়া ওরাও তো গদাইএর চেয়ে ভালো কাজ কিছু করেনি! ক্লাস না করে মাঠে ফুটবল খেলছিল বলে গোবর যে স্যারকে বলে দিল? সংস্কৃত ক্লাসে ধাতুরূপ মুখস্থ বলে কেষ্ট যে গদাইকে কানমলা খাওয়াল? গদাই যে ধাতুরূপ পড়েনি তা কি ও জানত না! আর গনেশের জামায় ছবি আঁকায় তো সুন্দরই লাগছিল! তবু কেন গদাইএর ওপর সব দোষ পড়ে? নাহ, এর একটা বিহিত না করলেই নয়। গবু স্যারের ওপরই প্রথম শোধটা নিতে হবে। একবার সে সাইকেলের পাম্প খুলে রাখল। কিন্তু ওদের ক্লাসেরই এক বিশ্বাসঘাতক ছেলে দেখে ফেলল আর গদাই আগের বারের দ্বিগুন মার খেল হেডস্যারের কাছে। নাহ, এভাবে কিছু হবে না। অন্য ফন্দী আঁটতে হবে। আজ সকাল থেকেই গোবিন্দবাবুর মেজাজটা বেশ ভালো ছিল। প্রথমতঃ বর্ধমান থেকে তাঁর ভাগনে এসেছিল। সঙ্গে বাক্সভর্তি সীতাভোগ-মিহিদানা। এদুটোই গোবিন্দবাবুর প্রিয় খাবার। তার ওপর পড়তে আসা চার-চারজন ছাত্রকে তিনি মনের সুখে ঠেঙাতে পেরেছেন। যেদিন তার মেজাজ ভালো থাকে সেদিন তিনি ছেলের মাথায় গাঁট্টা মারেন, মেয়ের কান মলে দেন আর বৌএর সঙ্গে ঝগড়া করেন। আজও তার ব্যতিক্রম হল না। ঝগড়া টগড়া করে, পাঁঠার মাঙ্গস দিয়ে ভাত খেয়ে পান চিবোতে চিবোতে বেরোতে যাচ্ছেন আর তক্ষুনি "ক্রিং … ক্রিং…", ফোনটা বেজে উঠল- "আমি টেলিফোন অফিস থেকে বলছি। আপনার প্রথম টেলিফোন বিলটা নিয়ে দুপুর আড়াইটের মধ্যে এখানে চলে আসুন। নয়ত টেলিফোনের লাইন তো কাটা যাবেই তার ওপর দশ হাজার টাকা জরিমানা হবে" গোবিন্দবাবু টেলিফোন নিয়েছেন সাত বছর হল। সাত বছর আগের বিল খুঁজে পাওয়া কি সোজা কথা! কিন্তু খুঁজতে তো হবেই, নইলে দশ হাজার টাকা নিয়ে নেবে! চারতে প্রাণী মিলে বিসাল পৈতৃক বাড়িতে তন্ন তন্ন করে টেলিফোনের বিল খুঁজতে লাগলেন। কত কিছুই বেরোল, গোবিন্দবাবুর ফিফথ ক্লাস থেকে ফোর্থ ক্লাসে ওঠার রেজাল্ট, স্কুল পালিয়ে দেখা সিনেমার টিকিট, বাবা-মার বিয়ের কার্ড, পাঁচ বছর আগে হারানো গিন্নীর সোনার দুল, বাড়ির বিভিন্ন জায়গা থেকে মোট তেইশ টাকা পঁইয়ষট্টি পয়সা আর … না থাক আর তালিকা বাড়িয়ে কাজ নেই। শেষ পর্যন্ত প্রত্যাশিত বস্তুটি পাওয়া গেল ২টো বেজে পঁচিশে। আবিষ্কারক গোবিন্দবাবুর মেয়ে। তাঁর বাড়ি থেকে টেলিফোন অফিস যেতে পনের-কুড়ি মিনিট লাগে। ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে বেরিয়ে গেলেন ঝড়ের বেগে আর ফিরে এলেন আধঘন্টার মধ্যেই।এসে বোমার মতই ফেটে পড়লেন। "কোন শয়তান এটা করল আমি তাকে দেখে নেব … ওখানে বলে কি না, 'কে আপনাকে ফোন করেছিল? স্বপ্ন দেখেছেন!' … হুঁহঃ" সেপ্টেম্বর ২৯, ২০১৩, ১১:১৬ অপরাহ্ন | # | Login to Reply সেপ্টেম্বর ৩০, ২০১৩, ৮:৩৭ পূর্বাহ্ন | # | Login to Reply ধন্যবাদ। "একশ বছরে সন্দেশ" লেখার সময়ই ঠিক করেছিলাম হাত পাকাবার আসরের লেখাগুলোর দু-একটা চর্যাপদে দেব।
8779914___https://nagorik.com/tag/%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE/
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীর পানির উচ্চতা বিপদসীমার ওপরে উঠে গেছে। আজ (০১ অক্টোবর) সকাল ১০টায় হার্ডিঞ্জ সেতু পয়েন্টে পানির উচ্চতা বিপদসীমা ১৪ দশমিক ২৫ সেন্টিমিটার অতিক্রম করেছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছে কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। এতে কুষ্টিয়ার নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়েছে। পদ্মা ও গড়াইসংলগ্ন এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। বাড়িঘরেও প্রবেশ করেছে পানি। ইতোমধ্যে পাবনায় পদ্মার পানি […] গুজরাটে বন্যায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দেড় কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে দুই শিশুকে বাঁচিয়েছেন এক পুলিশ কনস্টেবল। তার নাম প্রুথবিরাজ সিং জাদেজা। কনস্টেবলের এমন সাহসিকতার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। বন্যার পানির প্রবল স্রোতে নিজের দুই কাঁধে দুই শিশুকে নিয়ে হেঁটেছেন পুলিশের পোশাক পরা প্রুথবিরাজ। শিশু দুটিকে নিরাপদ আশ্রয়ে পৌঁছে দিতে দেড় কিলোমিটার পথ পাড়ি দেন তিনি। […] গত কয়েক দশকের মধ্যে ভয়াবহ বন্যার মুখোমুখি হয়েছের ভারতের কেরালা রাজ্যের মানুষ। বন্যায় শিশু ও বৃদ্ধসহ নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২৪ জন। চলতি বছরের বন্যাকে শতাব্দীর সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। শনিবার সকালে কোচি পৌঁছেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আবহাওয়া খারাপ থাকায় নির্ধারিত সময়ের কিছু পরেই সেখানে পৌঁছান তিনি। কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ান […] ভারতের কেরালায় ভারি বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে প্রায় ১০৬ জনে দাঁড়িয়েছে। এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে। ৮ আগস্ট ২০১৮ বুধবার থেকে শুরু হওয়া ভারী বর্ষণ পরবর্তিতে শতাব্দীর ভয়াবহ বন্যায় রূপ নেয় । বন্যার কারণে গৃহহীন হয়ে পড়েছে কমপক্ষে ১ লাখ ৫০হাজার মানুষ। হেলিকপ্টার এবং লাইফবোটের সাহায্যে বন্যাকবলীতদের উদ্ধারে কাজ […] অগাস্টের শেষ দিকে বন্যার শঙ্কা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। ভারি বর্ষণ ও উজানের পানির ঢলে আগস্টের দ্বিতীয় থেকে শেষ সপ্তাহে দেশের উত্তর, উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, মধ্যাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে মধ্য মেয়াদী বন্যা হতে পারে বলে সংবাদমাধ্যমে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক সামছুদ্দিন আহমেদ সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, অগাস্টে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হতে পারে। বঙ্গোপসাগরে […]
8779915___https://www.desimediapoint.com/tech/website
ওয়েবসাইট | Desi Media Point | Latest Bangla News, Infotainment, Entertenment, Science, Lifestyle, bangla news, current News, News, Infotainment, videos, photos, news for india, pakistan, usa, uk, iraq, breaking news, bangla newspaper, bangladesh news, online newspaper, bangladeshi newspaper, bangladesh newspapers, all bangla news, bd news, news paper, daily News, bangla paper, election, news website, politics, world news, business news, bollywood news, cricket news, sports, lifestyle, gadgets, tech news, video news,video song, music, film, drama, talk show, reciepe, sports news, celebrity photo, picture, automible news, travel news, healthcare news, welness news, travel news, fashion news, education news, অনলাইন নিউজ পেপার, আজকের নিউজ পেপার, আমার দেশ নিউজ পেপার, সকল পত্রিকা, অনলাইন, বাংলাদেশ, আজকের সংবাদ/খবর , আন্তর্জাতিক, অর্থনীতি, খেলা, বিনোদন, ফিচার, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, চলচ্চিত্র, ঢালিউড, বলিউড, হলিউড, বাংলা গান, মঞ্চ, টেলিভিশন, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, অটোমোবাইল, মহাকাশ, গেমস, মাল্টিমিডিয়া, রাজনীতি, সরকার, অপরাধ, আইন ও বিচার, পরিবেশ, দুর্ঘটনা, সংসদ, রাজধানী, শেয়ার বাজার, বাণিজ্য, পোশাক শিল্প, ক্রিকেট, ফুটবল, লাইভ স্কোর যে কোন কিছু খুঁজতে এখন নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হলো গুগল। গুগল সব জানে। তাই জ্ঞানের আরেক নাম গুগল বললে খুব একটা ভুল বলা হবে না। নতুন এই ফিচার এনেছে ওয়েব জায়ান্ট গুগল। এই ফিচারের বিশেষত্ব হল পুরো বাসার সব ডিভাইসের জন্য প্লে স্টোর থেকে অ্যাপ, গেইম , সিনেমা, টিভি শো বা বই একবার কিনলেই চলবে। ১ জানুয়ারি থেকে প্রথম পর্যায়ে ডোমেইন নিতে পারছে বাংলাদেশের সাংবিধানিক, সরকারি-আধা সরকারি বা স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান ও এর অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। এবার গুগলে সংবাদমাধ্যমের খবর পড়তেও টাকা লাগবে। নতুন নিয়ম চালু করেছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ সার্চ ইঞ্জিন গুগল।
8779916___http://www.protidinersangbad.com/todays-newspaper/bedesh/175685/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%B0
আরব বসন্তের সময় সৌদি আরবের পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশে ১০ বছর বয়সে সরকারবিরোধী বিক্ষোভে অংশ নেওয়ায় মৃত্যুদ-প্রাপ্ত মুর্তাজা কুরেইরিসকে মুক্তি দেওয়ার জন্য দেশটির প্রতি আহ্বান জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। ২০১১ সালে আরব বসন্তের উত্তাল সময়ে সৌদি রাজতন্ত্রের নিপীড়ন-নির্যাতনের বিরুদ্ধে এবং গণতন্ত্রের দাবিতে সে সময় দেশজুড়ে যে গণবিক্ষোভের সূচনা হয়েছিল, তার অংশ হিসেবেই মুর্তাজা কুরেইরিস বন্ধুদের নিয়ে সাইকেল রাইডে নেমেছিলেন। এই অল্পবয়সি বালকদের জড়ো হওয়ার বিষয়টি সে সময় 'পর্যবেক্ষণ' করে সৌদি সরকার। ওই বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার তিন বছর পর পরিবারের সঙ্গে দেশ ছাড়ার সময় বাহরাইন সীমান্তে মাত্র ১৩ বছর বয়সে গ্রেফতার হন মুর্তাজা। সেই থেকে দাম্মাম শহরের পূর্বে অবস্থিত একটি কিশোর কারাগারে সৌদি আরবের ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সী 'রাজনৈতিক বন্দি' হিসেবে ফাঁসির অপেক্ষায় আছেন মুর্তাজা। দ- কার্যকর হলে দেশটির ইতিহাসে মুর্তাজাই হবেন সবচেয়ে কম বয়সে ফাঁসি হওয়া ব্যক্তি। আল জাজিরা জানিয়েছে আটকের পর চার বছরের মধ্যে তার সঙ্গে কোনো আইনজীবীর দেখা করার সুযোগ দেয়া হয়নি। আর অ্যামনেস্টির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আটকের পর কুরেইরিসের ওপর চরম নির্যাতন চালানো হয়। তাকে মিথ্যা প্রলোভন দেখানো হয় যে, নিজের অপরাধ স্বীকার করে নিলে তাকে ছেড়ে দেওয়া হবে। তবে এ বিষয়ে এখনও কোনো মন্তব্য করেনি সৌদি সরকার। মুর্তাজা কুরেইরিসের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, ২০১১ সালে আরব বসন্তের সময় তার ভাই আলী কুরেইরিস মোটরসাইকেলে করে সৌদি আরবের পূর্বাঞ্চলীয় শহর আওয়ামিয়াতে গিয়ে থানায় পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করেন। সে সময় তার সঙ্গে ছিলেন মুর্তাজাও। পরে মুর্তাজার ভাইকে নির্মমভাবে হত্যা করে সৌদি নিরাপত্তা বাহিনী। মুর্তাজার বয়স এখনো ১৮ বছরের কম। তার বিরুদ্ধে এখন সৌদি আরবের সন্ত্রাস আদালতে বিচার চলছে। মৃত্যুদ- চেয়ে তার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে উগ্রবাদী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সঙ্গে জড়িত থাকা, বিক্ষোভের সময় সহিংসতা, নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর পেট্রলবোমা হামলায় সহযোগিতাসহ ভাইয়ের জানাজার সময় পদযাত্রা বের করার অভিযোগ আনা হয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষ এসব অভিযোগের ব্যাপারে মুর্তাজার কথিত 'স্বীকারোক্তি' হাজির করলেও অধিকারকর্মী ও স্বজনরা বলছেন, হুমকি-ধমকি দিয়ে, নির্যাতন করেই এ জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত চলতি বছরের এপ্রিলে প্রায় ৩৭ জনের মৃত্যুদ- কার্যকর করে সৌদি আরব। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোর মতে, যাদের মৃত্যুদ- কার্যকর হয়েছে, তাদের বেশির ভাগই শিয়া সম্প্রদায়ের। দেশটিতে শিয়া মুসলমানদের ওপর দমন-পীড়নের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। আরব বসন্তের ঘটনায় যদি সৌদি কর্তৃপক্ষ শেষ পর্যন্ত মুর্তাজা কুরেইরিসকে ফাঁসি দেয়, তা হলে তিনি হবেন ২০১৯ সালে সৌদিতে মৃত্যুদ-প্রাপ্ত চতুর্থ তরুণ। এর আগে গত এপ্রিলে দেশটিতে বাকি তিনজনকে (মুর্তাজার সঙ্গে বিক্ষোভে অংশ নেওয়া) একই অভিযোগে মৃত্যুদ- দেওয়া হয়। সূত্র : অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, সিএনএন, আল জাজিরা।
8779917___http://popularhairstyles.site/section-19/post-163035.html
সেপ্টেম্বর 19, 2016 ফরেক্স ট্রেডিং থেকে আয় লেখক আহনাফ হক 9274 দর্শকরা (১) ব্যাংক উক্তরূপ গ্রাহকের ইমোশন কন্ট্রোল ট্রেডিং হিসাব খুলবে না অথবা প্রয়োজনে বিদ্যমান হিসাব বন্ধ করে দিবে। তারা পূর্ববাংলার জনগণের উপর উপনিবেশিক শাসন ও শোষণের বিরুদ্ধে জাতীয় বিপ্লবের পতাকা ঊর্ধে তুলে না ধরে উপনিবেশবাদীদের হাত শক্তিশালী করেছেন এবং লক্ষ লক্ষ বিপ্লবী জনতাকে সাম্রাজ্যবাদ সমর্থক ছয়দফাপন্থী আওয়ামী লীগের পিছনে ঠেলে দিচ্ছেন। এভাবে তারা সাম্রাজ্যবাদের সহায়তা করছেন। স্বাস্থ্যবিধি - একটি সিরামিক গ্লাজেড পৃষ্ঠ ইমোশন কন্ট্রোল ট্রেডিং পরিবেশে রোগজাতীয় মাইক্রোজোজিম উন্নয়নের জন্য সম্পূর্ণ প্রতিক্রিয়াশীল। আপনি অনুমান করতে পারি কুম্ভরাশি ভালোবাসার বিষয়ে খুব একগুঁয়ে হতে পারে। কিন্তু তাদের নিজস্ব অনুভূতি আপনি ভোগদখল দেবেন না। সময়ে আপনি সে কোথায় এবং তিনি কে জানি না হতে পারে, পরে এমনকি আপনি বিবাহিত। আপনি বলছেন য়ে এই মাত্র তার কৌতূহল, মানুষ আগ্রহ, এমনকি যদি আপনি কি জানেন যে একটি মহিলার জড়িত। আপনি সত্য চান, তাহলে তাকে সরাসরি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা, কিন্তু আপনি যদি উত্তর সন্দেহ, সে তোমাদের শাস্তি দিতে একটি অবিশ্বাস্য গল্প লিখতে পারেন। কোন অপরাধ, সে যখন মনমরা মেজাজ এবং একা থাকতে পছন্দ করে, সে ফিরে আসছি। উল্লেখ্য, গত ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়ার পাঁচ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। রায়ের পরই নাজিমুদ্দিন রোডে পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারে নেওয়া হয় খালেদাকে। ওই কারাগারটি বর্তমানে বিশেষ কারাগারে হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ওই মামলায় জামিন পেলেও অন্য মামলায় তার জামিন নামঞ্জুর হওয়ায় তাকে কারাগারেই থাকতে হচ্ছে। যাইহোক, আবেদনকারীদের একটি নির্দিষ্ট প্রোগ্রামে গ্রহণ করার জন্য সর্বনিম্ন প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হবে। আবেদনটির বিবরণ অফিসিয়াল টিইএসডিএ ওয়েবসাইটে পাওয়া যায় (www.tesda.gov.ph/education)। এই প্রস্তাবের পক্ষে সিএসই বলছে, স্বপ্ল মূলধনী কোম্পানির কর্পোরেট কাঠামো দুর্বল হওয়ার কারণে সরকারের তেমন কোনো রাজস্ব আদায় হয় না। পুঁজিবাজারের এসএমই বোর্ডের নিয়ম অনুযায়ী তালিকাভুক্ত হলে অধিকসংখ্যক কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেড থেকে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে রূপান্তরিত হবে এবং এক মানসম্মত কর্পোরেট কাঠামো ও রিপোর্টিংয়ে অভ্যস্ত হবে। এতে সরকারের প্রত্যক্ষ করের পাশাপাশি পরোক্ষ করও বৃদ্ধি পাবে। প্রো ট্রাইএথলিট এবং প্রাক্তন কলেজিয়েট দূরত্ব রানার লিনসে কর্পিনের একই গল্প রয়েছে। ডিক্সন তার ভলিউম হ্রাস সপ্তাহে 35 ঘন্টা থেকে 25 করে তারপর ম্যাসেজ, কার্যকরী শক্তি এবং আরো ঘুমের সাথে সেই 10 ঘন্টা ভরা। ছয় সপ্তাহ পরে, তিনি আইরিনম্যানের ব্যক্তিগত ব্যক্তিগত ঘড়িটি দেখেন। নিউজ বিটিসি - ইমোশন কন্ট্রোল ট্রেডিং রেজার এবং পেওনিওন প্রকল্পে আপনার মন্তব্য আমরা শুনতে পারি? স্যার ম্যাক্সিমিলান শেষ টাস্ক পর্যন্ত রাজধানী পরলোক সঞ্চালিত, আমরা পরবর্তী সময়ের জন্য এটি ছেড়ে, এবং মাধ্যমিক কাজগুলো কর্মক্ষমতা স্যুইচ করুন। ১২। এমিব্রোকারে এএফএল ইমপোর্ট, স্কান, ডেভিডেন্ট এডজাষ্ট ও বিভিন্ন ইন্ডিকেটর সংযোজন। উদ্ভিদের ক্রমবর্ধমান ঋতু সময় সারের দুর্বল সমাধান সঙ্গে উদ্ভিদ স্প্রেিং, ইমোশন কন্ট্রোল ট্রেডিং অ রুট ড্রেসিং। নিউজ ডেস্কআরটিএনএনঢাকা: বাংলাদেশে বন্যার কারণে গত ১২ দিনে বিভিন্ন ইমোশন কন্ট্রোল ট্রেডিং জেলায় মারা গেছে অন্তত ৮৭ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমারজেন্সী অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক হিসাবে এই তথ্য জানিয়েছে। সবচেয়ে প্রশ্ন ঃ কিডনী বিকলের লক্ষন বা উপসর্গসমূহ সম্পর্কেকিছু বলুন ?
8779918___https://www.binodon69.com/article/119699/
দীর্ঘদিন পর শুরু হয়েছে ক্রিকেট। প্র্রথম ম্যাচে মাঠে নেমেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও ইংল্যান্ড। জেসন হোল্ডারের দুর্দান্ত বোলিংয়ে প্রথম ইনিংসে দ্রুত গুটিয়ে গেল ইংল্যান্ড। ম্যাচের দ্বিতীয় দিন চা বিরতির আগেই স্বাগতিকরা অলআউট হয়ে যায় মাত্র ২০৪ রানে।
8779920___https://bengali.news18.com/news/national/car-accident-in-delhi-due-to-dense-fog-79251.html
আরিয়ানের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে টাকা! এনসিবি-র বিরুদ্ধে সাক্ষীর অভিযোগে চাঞ্চল্য – News18 Bangla Aryan Khan: আরিয়ানের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে টাকা! সাদা কাগজে সই করতে বলেছে এনসিবি, সাক্ষীর এমন অভিযোগে চাঞ্চল্য ! Mumbai Drugs Case: এ ব্যাপারে এনসিবি কর্তারা বলেছেন, সব মিথ্যে রটনা, ঠিক সময় এর জবাব দেবেন তারা ৷ Last Updated : October 24, 2021, 17:22 IST মুম্বই: শাহরুখ-পুত্র আরিয়ান খান (Aryan Khan) কবে জামিন পাবেন ? তা নিয়ে নানা প্রশ্ন এবং জল্পনা সব মহলেই ৷ মুম্বই ড্রাগ মামলায় (Mumbai Drugs Case) প্রায় তিন সপ্তাহ হতে চলল এনসিবি-র হেফাজতেই রয়েছেন শাহরুখ পুত্র ৷ এবার একটি নতুন তথ্যে দাবি করা হয়েছে, আরিয়ানের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য নাকি টাকা দিয়েছে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (NCB) ! এমন চাঞ্চল্যকর দাবি মাদক-মামলারই এক সাক্ষী করেছেন বলে জানা গিয়েছে ৷ যার জেরে স্বভাবতই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ৷ তবে এ ব্যাপারে এনসিবি কর্তারা বলেছেন, সব মিথ্যে রটনা, ঠিক সময় এর জবাব দেবেন তারা ৷ Affidavit by Prabhakar Sail, witness in a crime case of NCB has come to my notice. As he's witness & case is sub-judice, he needs to submit his prayer to Court rather than social media. Our Zonal Director, Sameer Wankhede has denied the allegations: DDG, South-Western Region, NCB pic.twitter.com/GwdU7AyGCY আরিয়ান খান গ্রেফতার হওয়ার পর এক ব্যক্তিকে তাঁর সঙ্গে সেলফি তুলতে দেখা যায় ৷ সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তে খুব বেশি সময় লাগেনি ৷ পরে অবশ্য জানা যায়, ওই ব্যক্তির পরিচয় ৷ প্রথমে তিনি এনসিবি-র কোনও আধিকারিক বলে মনে করা হলেও এনসিবি-র পক্ষ থেকে জানানো হয়, ওই ব্যক্তির নাম কিরণ পি গোসাভি ৷ এবং তিনি নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর সঙ্গে কোনওভাবেই যুক্ত নয় ৷ কিরণের সহযোগী প্রভাকর সেইল দাবি করেছেন, তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা তাকে সাদা কাগজে সই করিয়েছে। এনসিবি আধিকারিক সমীর ওয়াংখেড়়ের থেকে বিপদের আশঙ্কা করছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।কিরণের দেহরক্ষী বলে নিজের পরিচয় দিয়ে প্রভাকর দাবি করেন, শাহরুখ-পুত্রের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে কোটি কোটি টাকার চু্ক্তি হয়েছে বলেও তিনি শুনেছেন। সম্প্রতি শাহরুখ পুত্রের হয়ে সওয়াল করেছেন বলিউডের অনেক তারকারাই ৷ তাঁদের অনেকেরই বক্তব্য আরিয়ানকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে ৷ এর পিছনে অনেকে রাজনৈতিক অভিসন্ধিও দেখছেন ৷ এই আবহে টাকার বিনিময়ে সাক্ষী জোগাড়ের এই ঘটনা আরিয়ান-বিতর্ককে বাড়তি মাত্রা দিল। এনসিবি-র পক্ষ থেকে অবশ্য এই অভিযোগ পুরোপুরি উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ৷ কিন্তু তাতেও বিতর্ক থামছে না ৷ বরং মাদক মামলায় আরও নানারকম প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে ৷
8779921___https://www.eyenews.news/sylhet/moulvibazar/46410
মৌলভীবাজারের বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. সৈয়দ কেফায়েতুল্লাহ আর নেই। তিনি আজ বৃহস্পতিবার (১৪ এপ্রিল) আমেরিকায় সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেন। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে তিনি বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় ভোর ৬টা, আমেরিকার স্থানীয় সময় রাত ৮টার দিকে আমেরিকার রচস্টার বাফেলোর কাছে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন। এ ঘটনায় তাঁর স্ত্রী মাহবুবা চৌধুরী মুন্না, ছেলে সৈয়দ মেহরাব ও শ্যালক গুরুতর আহত হয়েছেন। জানা গেছে শ্যালক গাড়ি চালনায় ছিলেন। স্ত্রী মাহবুবা চৌধুরী মুন্না হাসপাতালে আইসিইউতে মুমুর্ষ অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছেন। ডা. সৈয়দ কেফায়েতুল্লাহ মৌলভীবাজার শহরের বনবীথি এলাকার বাসিন্দা। জানা গেছে, তিনি আমেরিকায় সস্ত্রীক বেড়াতে গিয়েছিলেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল আনুমানিক ৫৯ বছর। ডা. সৈয়দ কেফায়েতুল্লাহ মৌলভীবাজারের একজন জনপ্রিয় চোখের চিকিৎসক হিসেবে সমাদৃত ছিলেন। তিনি মৌলভীবাজার বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতােলের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ছিলেন। তিনি পরবর্তীতে শহরের বনবীথি এলাকায় বাবার নামে আব্দুল মুনিম চক্ষু হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। আমৃত্যু সেখানে মানবসেবা করে যান। ডা. সৈয়দ কেফায়েতুল্লাহ-এর সহপাঠী এবং ঘনিষ্ঠ বন্ধু এহসান উদ্দিন চৌধুরী সুইট আই নিউজকে বলেন, ' সৈয়দ কেফায়েতুল্লাহ ছিলেন একজন মানবদরদী ও দানশীল মানুষ। নীরবে-নিভৃতে মানুষের সেবা করে গেছেন। অসহায় ও দরিদ্র মানুষদের বিপদে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি ছিলেন বন্ধুবৎসল মানুষ।
8779922___https://www.amadershomoy.com/bn/2020/03/22/1104421.html
[১] করোনায় স্কুল বন্ধে মঙ্গলবার থেকে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত ক্লাস হবে সংসদ টিভির মাধ্যমে | আমাদের সময়.কম – AmaderShomoy.com [১] করোনায় স্কুল বন্ধে মঙ্গলবার থেকে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত ক্লাস হবে সংসদ টিভির মাধ্যমে মহসীন কবির : [২] করোনাভাইরাসের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সংসদ টেলিভিশন চ্যানেলের মাধ্যমে সেরা শিক্ষকদের রেকর্ডিং করা ক্লাস প্রচারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর (মাউশি)। প্রথমিক শিক্ষা অধিদফতরও একই চিন্তাভাবনা করছে বলে জানা গেছে। জাগোনিউজ [৩] করোনার কারণে প্রাক-প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কোচিং সেন্টার ৩১ মার্চ পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। বন্ধের এই সময়ে শিক্ষার্থীদের বাড়িতে থাকার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। ফলে প্রায় চার কোটি শিক্ষার্থী অনেকটা ঘরবন্দি অবস্থায় আছে। এর মধ্যে প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থী পৌনে দুই কোটির মতো। সংবাদ [৪] আর মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী এক কোটির ওপরে। একদিকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ, অন্যদিকে কোচিং বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার বন্ধ হয়ে গেছে। পরিস্থিতি অবনতি হলে এই বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়তে পারে বলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে। [১]বাংলাদেশে আম্ফানে ক্ষতিগ্রস্তদের ১১ লাখ ইউরো সহায়তার ঘোষণা দিয়েছে ইইউ ≣ যশোরের কুখ্যাত সন্ত্রাসী শরিফুল ইসলাম জিতু আটক ≣ [১]'ফ্রান্সিসকো লেন্টিলি' যিনি তিন পা-দুই 'অঙ্গ' নিয়ে রাতারাতি সেনসেশনে পরিণত হয়েছিলেন! [৫] এমন অবস্থায় সরকার বিকল্প উপায়ে ক্লাস নেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। আগামী তিন মাসের পরিকল্পনা নিয়ে এই কাজ হাতে নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন মাউশির একজন উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তা। [৬] মাউশির পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) মো. শাহেদুল খবির চৌধুরী এই উদ্যোগের কথা নিশ্চিত করে বলেন, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সেরা শিক্ষকদের ক্লাস রেকর্ডিং করে সংসদ টিভির মাধ্যমে ক্লাস প্রচার করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সকাল নয়টা থেকে রাত নয়টার মধ্যবর্তী সময়ে এই ক্লাসগুলো প্রচার করা হবে। ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত একেকটি বিষয়ের জন্য মোট ৩৫টি ক্লাস থাকবে। [৭] মাউশি সূত্র জানায়, গতকাল শনিবার থেকেই এসব ক্লাস রেকর্ডিং করা শুরু হয়েছে। তিনটি স্টুডিওয়ে এই ক্লাস রেকর্ডিং করা হচ্ছে। এর মধ্যে একটি স্টুডিও সরকারের শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর। এ ছাড়া ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এবং মোবাইল ফোন অপারেটর রবির স্টুডিওতে এসব ক্লাস রেকর্ডিং করা হচ্ছে। আগামী মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার পরীক্ষামূলকভাবে এসব ক্লাস প্রচার করা হবে। এরপর নিয়মিতভাবে এটি চলবে। আগামী সপ্তাহ থেকেই নিয়মিতভাবে এভাবে ক্লাস হবে।
8779923___https://www.kalerkantho.com/online/motamot/2018/11/10/701719
নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করার জন্য এ সময়ে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সততা। বৈধ যত রাজনৈতিক দল আছে সবাই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে, যখন সবাই নির্বাচন কমিশন বা নির্বাচনসংশ্লিষ্টদের সততায় আস্থা রাখতে পারবে। সততা, বিশ্বাসযোগ্যতা সৃষ্টি করে অসততা, অবিশ্বাসের জন্ম দেয়। নির্বাচনী সততার মানে হলো, বিরোধী মতের নেতাকর্মীদের রাজনৈতিক কারণে হয়রানি না করা। রাষ্ট্রীয় বিধান ও নির্বাচন কমিশনের নীতিমালা অনুযায়ী প্রত্যেক দল যেন নির্বাচনী প্রস্তুতি সুষ্ঠুভাবে নিতে পারে, নির্ভয়ে এবং নির্বিঘ্নে সব মতের নেতাকর্মীরা কাজ করতে পারে, সেদিকে নজর দিতে হবে রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংলাপ শুরু করে সততার প্রদীপ জ্বালিয়েছেন। অন্যদিকে প্রধান বিরোধী জোটও লংমার্চ বাতিল করে উদারতার পরিচয় দিয়েছে। বিরোধী জোট শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করছে; শেখ হাসিনা সরকারবিরোধী জোটের সমাবেশসহ সব গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করায় সহযোগিতা করছেন, যা সত্যিই প্রশংসাযোগ্য। পারস্পরিক এমন সহানুভূতি ও ভালোবাসা দেখার অপেক্ষায় ছিল বাংলাদেশ। বর্তমান সন্তোষজনক অবস্থা সারা বিশ্বে প্রশংসিত হচ্ছে। বিতর্কমুক্ত নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ অবস্থা আরো সংহত হবে। সবাই গণতন্ত্রের মূর্তপ্রতীক শেখ হাসিনাকে সহযোগিতা করলে জনগণ শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দেওয়ার অধিকার পাবে। ভোট দেওয়ার মতো পরিবেশ পাবে। জনগণ তাদের পছন্দের দলকে বিজয়ী করতে পারবে। গণতন্ত্রের মানসকন্যা গণতন্ত্রের বিজয় চাইছেন, তাঁর দল বা জোটের বিজয় নয়। জনগণও গণতন্ত্রের বিজয় চায়।
8779924___https://www.deshebideshe.com/news/details/205370
সিলেট, ১৪ ডিসেম্বর - সিলেটের তামাবিল স্থলবন্দর দিয়ে পর্যটকদের শর্ত সাপেক্ষে ভারতে ঢুকতে দিচ্ছে কর্তৃপক্ষ। শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তামাবিল স্থলবন্দর দিয়ে পর্যটকদের যাতায়াত শুরু হয়। তবে ভারত বলছে- নিজ দায়িত্বে বাংলাদেশি পর্যটকরা ভারত ভ্রমণ করতে পারবেন, নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা নেবে না।
8779926___http://amadernotunshomoy.com/newsite/2019/11/10/%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%80-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%8F%E0%A6%B8%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%A8/
প্রচ্ছদ » আমাদের বিশ্ব » গান্ধী পরিবারের এসপিজি নিরাপত্তা প্রত্যাহারে ভারতীয় কংগ্রেসে বিরূপ প্রতিক্রিয়া পরবর্তী যত্রতত্র যথেচ্ছভাবে ভবন নির্মাণ করা যাবে না, বললেন পূর্তমন্ত্রী ইমরুল শাহেদ : ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার গান্ধী পরিবারের সদস্য সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর বিশেষ নিরাপত্তা এসপিজি প্রত্যাহার করে নিয়েছে। এখন থেকে গান্ধী পরিবারকে জেড প্লাস নিরাপত্তা সদস্য সিআরপিএফ কম্যান্ডোরা নিরাপত্তা দেবেন। সরকারের যুক্তি হলো গান্ধী পরিবারের সদস্যদের উপর সরাসরি কোনও আক্রমণের আশঙ্কা নেই বলে নিরাপত্তা কমানোর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অগাস্ট মাসে সরকার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের নিরাপত্তাও কমিয়ে দিয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুপ সমালোচনা করেছেন কংগ্রেস উচ্চ পর্যায়ের সদস্যরা। সাবেক অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম এই সিদ্ধান্তকে এক ধরনের পাগলামি বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি তিহার জেল থেকে এক টুইটে বলেছেন, 'সরকার একটা জঘন্য ও পাগলা সিদ্ধান্ত নিয়েছে।' তিনি লিখেছেন, '¯্রষ্টা যখন কাউকে ধ্বংস করে, তার আগে তাকে পাগল করে দেয়।' কংগ্রেস নেতা রণদীপ সুরজেওয়ালা বলেছেন, 'নিরাপত্তা না-নেওয়াই যদি কারণ হয়, তা হলে প্রধানমন্ত্রীও দোষী। প্রধানমন্ত্রী ফটো তোলার সময়ে এরপর পৃষ্ঠা ৭, সারি (শেষ পৃষ্ঠার পর)ধারে কাছে কেউ ঘেঁষতে পারেন না। এমনকি তার রক্ষীরাও নন। যাতে ফটো খারাপ না-হয়। অথচ, নিয়ম মতো প্রধানমন্ত্রীর চার পাশে সব সময়ে এসপিজি কর্মীদের থাকার কথা। দেখা যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নিজেই এসপিজির ব্লূ-বুক মেনে চলেন না। এমনকি একটি তথ্যচিত্রের শুটিংয়ের সময়ে প্রধানমন্ত্রীর ভেলার আশপাশে কোনও নিরাপত্তা রক্ষীকে দেখা যায়নি। এটা নিরাপত্তার গাফিলতি নয়? রাহুলের নিরাপত্তাজনিত নিয়ম ভাঙা নিয়ে যদি প্রশ্ন ওঠে, তা হলে এ নিয়ে কেন উঠবে না?' কংগ্রেসের প্রশ্ন, রাহুল গাড়ির মাথায় চড়েছেন বলে শাসক শিবির তার বিরুদ্ধে মোটর ভেহিক্যাল আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছে। রাহুল যদি দোষী হন, তা হলে প্রধানমন্ত্রী কেন ছাড় পাবেন? ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, ইন্ডিয়া টুডে, আনন্দবাজার। গান্ধী পরিবারের এসপিজি নিরাপত্তা হঠিয়ে নিলে এখন কেবলমাত্র প্রধানমন্ত্রী মোদীই এসপিজি নিরাপত্তার আওতায় থাকবেন। এসপিজি নিরাপত্তা স্থির হয় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (আইবি) এবং রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং (র)-এর মতন গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে। তবে যেহেতু গোয়েন্দা সংস্থাগুলি স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ছাড়া আর কারও কাছে জবাবদিহিতে বাধ্য নয়, ফলে নিরাপত্তা বিষয়ে ছলচাতুরি হতেই পারে। এসপিজি হল একটি এলিট বাহিনী যারা দেশের প্রধানমন্ত্রী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং তাদের পরিবারের কাছের সদস্যদের নিরাপত্তা দিয়ে থাকে। এই বাহিনীতে ৩০০০ সদস্য রয়েছে। গান্ধী পরিবারের এসপিজি নিরাপত্তা বাতিল হওয়ায় এখন কেবল প্রধানমন্ত্রী মোদীই এসপিজি নিরাপত্তার আওতায় থাকবেন। ১৯৮৪ সালে ইন্দিরা গান্ধী নিজের দেহরক্ষীদের হাতে নিহত হওয়ার পর, রাজীব গান্ধী সরকার প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার জন্য বিশেষ ক্যাডার তৈরির সিদ্ধান্ত নেয়। ১৯৮৯ সালে ভিপি সিং ক্ষমতায় আসার পর তার সরকার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর এসপিজি নিরাপত্তা প্রত্যাহার করে নেয়। কিন্তু ১৯৯১ সালে রাজীব গান্ধীর মৃত্যুর পর এসপিজি আইন সংশোধন করা হয় এবং সংশোধিত আইনে সমস্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তাদের পরিবারকে অন্তত ১০ বছর নিরাপত্তা দেওয়ার বিধি তৈরি হয়। ২০০৩ সালে অটল বিহারী বাজপেয়ী সরকার ক্ষমতায় আসার পর এসপিজি আইনে ফের সংশোধন করা হয় এবং ন্যূনতম ১০ বছরের সময়সীমাকে ন্যূনতম এক বছর করা হয়। এর পর তারা ওই নিরাপত্তা পাবেন কিনা তা স্থির করবে সরকার, এ কথাও বলা হয় সংশোধিত আইনে। বাজপেয়ী সরকারের আমলে এইচ ডি দেবগৌড়া, আই কে গুজরাল এবং পি ভি নরসীমা রাওয়ের মতন সাবেক প্রধানমন্ত্রীদের এসপিজি নিরাপত্তা প্রত্যাহৃত হয়। তবে বাজপেয়ী নিজে কিন্তু তার মৃত্যু অবধি এসপিজি নিরাপত্তার সুবিধা ভোগ করেছিলেন। বর্তমান এসপিজি আইনানুসারে, কোনও বর্তমান বা সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের সদস্যরা নিরাপত্তা প্রত্যাখ্যান করতে পারেন। মনমোহন সিংয়ের মেয়াদ শেষ হবার পর এসপিজি নিরাপত্তা প্রত্যাখ্যান করেছিলেন তার মেয়ে। সম্পাদনা : ইকবাল খান
8779927___https://www.koranginews24.com/news/2545
নিজস্ব প্রতিনিধি, হবিগঞ্জ॥ হবিগঞ্জ সদর-লাখাই ও শায়েস্তাগঞ্জ আসনের সংসদ সদস্য এবং জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট মোঃ আবু জাহির বলেছেন, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে যুবকরা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের যুব সমাজকে যুবশক্তিতে রূপান্তরিত করতে নানামুখী উদ্যোগ বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। ইতোমধ্যে সারাদেশে যুবক-যুবতিদের বিভিন্ন ট্রেডে প্রদান করা হচ্ছে প্রশিক্ষণ। দশম শ্রেণি পর্যন্ত বিনামূল্যে বই প্রদানসহ উপবৃত্তি প্রদান করায় দেশে শিক্ষার হার বৃদ্ধি পেয়েছে। সরকারি চাকুরীর ক্ষেত্রে দেখা দিয়েছে প্রতিযোগিতা। তাই যুব সমাজকে আত্মনির্ভশীল হওয়া অত্যন্ত জরুরী। বর্তমান সরকার সারাদেশে তথ্য প্রযুক্তিসহ সকল ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ করে তুলছে যুবক-যুবতিদের। যে কারণে অনেক উচ্চ শিক্ষিত চাকুরিজীবীদের সাথে তাল মিলিয়ে অল্প শিক্ষিতরাও এখন মোট অংকের টাকা অর্জন করতে পারছেন। এতেই প্রমাণিত হয় আওয়ামী লীগ উন্নয়নমুখী সরকার। বৃহস্পতিবার (১ নভেম্বর) বেলা ১২টায় জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে হবিগঞ্জের ধুলিয়াখালস্থ যুব উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি'র বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। উপস্থিত প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে এমপি আবু জাহির বলেন, আত্মবিশ্বাসের মধ্য দিয়ে নিজেকে যোগ্য হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তাহলে নিজে উপকৃত হওয়ার পাশাপাশি এগিয়ে যাবে সমাজ, এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ। তিনি বলেন, ১৯৯১ সালে সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে বাংলাদেশকে ইন্টারনেট জগতে যুক্ত করতে চেয়েছিল জাতিসংঘ। কিন্তু খালেদা জিয়া তা গ্রহণ করেননি। যে কারণে তথ্য প্রযুক্তির দিক দিয়ে দেশ অনেক পিছিয়ে পড়েছিল। দীর্ঘদিন পর দেশরতœ শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারের মধ্য দিয়ে উন্নত দেশগুলোর সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। এমপি আবু জাহির হবিগঞ্জে শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ, বৃন্দাবন সরকারি কলেজে অনার্স-মাস্টার্স চালুসহ তার মাধ্যমে শিক্ষাক্ষেত্রে বৈপ্লবিক উন্নয়ন কর্মকান্ডের কথা তুলে ধরে আগামী নির্বাচনেও নৌকায় ভোট দেয়ার আহবান জানান। এ সময় উপস্থিত উপকারভোগীরা উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনেও নৌকায় ভোট দেয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মর্জিনা আক্তারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ উল্লাহ (বিপিএম-সেবা) ও হবিগঞ্জ পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান শহীদ উদ্দিন চৌধুরী। আলোচনা সভার শুরুতেই স্বাগত বক্তৃতা করেন হবিগঞ্জ যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপ পরিচালক ফখর উদ্দিন। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন হবিগঞ্জ আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালের টেকনোলজিস্ট ইমতিয়াজ তুহিন। পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন প্রশিক্ষণাথী মোঃ আরমান হোসেন। এর আগে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বেলুন ও শান্তির প্রতীক পায়রা উড়িয়ে জাতীয় যুব দিবসের উদ্বোধন করেন। পরে বিভিন্ন প্রশিক্ষণে সেরাদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ, গাছের চারা রোপ, প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে আত্মকর্মসংস্থানের স্বার্থে ঋণ বিতরণ এবং অধিদপ্তরের পুকুরে মাছের পোনা অবমুক্ত করা হয়।
8779928___http://dailysylhet.com/details/113410/%e0%a6%85%e0%a6%ab-%e0%a6%ab%e0%a6%bf%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%a1%e0%a7%87%e0%a6%93-%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%b0%e0%a6%be-%e0%a6%b6%e0%a6%9a%e0%a7%80%e0%a6%a8/
ডেইলি সিলেট ডট কম :: প্রকাশিত হয়েছে : জুন ১৪, ২০১৬ | ৪:১৬ অপরাহ্ন সংবাদটি ১০৬ বার পঠিত ০ নিউজ ডেস্ক : শুধু মাঠেই সেরা ছিলেন না, অফ ফিল্ডেও যে তিনি সেরাদের মধ্যে একজন তা আরো একবার প্রমাণ করলেন শচীন টেন্ডুলকার। সাধারণ মানুষের কল্যাণে তাঁর সাহায্যের দুয়ার খোলা। শচীন তাঁর সাংসদ তহবিল থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের একটি স্কুলের উন্নয়নে দান করলেন ৭৬ লাখ রুপি। সেই অর্থ ছাত্রদের পড়াশোনা এবং স্কুলের উন্নয়নে ব্যয় হবে। বছর দুয়েক আগে পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার স্বর্ণময়ী শাসমল শিক্ষানিকেতন থেকে শচীনের কাছে একটি চিঠি পাঠানো হয়। সেই চিঠিতে শচীনের কাছে সাহায্যের আবেদন জানানো হয়। স্কুলটির আর্থিক অবস্থা ছিল অত্যন্ত দুর্বল। যদি তিনি স্কুলটির জন্য কিছু সাহায্য করেন তাহলে স্কুলটির উন্নয়ন করা সম্ভব। তারপর কেটে গিয়েছে দীর্ঘ সময়। অনেকেই ভেবে নিয়েছিলেন শচীন বোধহয় ওই আবেদনে সাড়া দেবেন না। সম্প্রতি সবাইকে অবাক করে দিয়ে শচীনের অনুদানের অর্থ এসে পৌঁছায় স্বর্ণময়ী শাসমল শিক্ষানিকেতনে। স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সেই অর্থ দিয়ে স্কুলের লাইব্রেরি, ল্যাবরেটরি, কমন রুম তৈরির কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে। স্কুল কর্তৃপক্ষ এই সাহায্য পেয়ে শচীনের কাছে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানায়। স্কুলের নতুন ভবনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে শচীনকে আনুষ্ঠানিকভাবে আমন্ত্রণ জানানো হবে জানা গেছে।
8779930___http://kachuardak.com/%E0%A6%95%E0%A6%9A%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87/
কচুয়াতে কৃষকের ধান কেটে দিয়েছে স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্র লীগের নেতা কর্মীরা | কচুয়ারডাক Home কচুয়ার সংবাদ কচুয়াতে কৃষকের ধান কেটে দিয়েছে স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্র লীগের নেতা কর্মীরা কচুয়াতে কৃষকের ধান কেটে দিয়েছে স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্র লীগের নেতা কর্মীরা সুজন পোদ্দার : করোনা সংক্রমণের কারণে চলতি বোরো মৌসুমে ব্যাপকভাবে ধানকাটা শ্রমিক সংকট দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় উপজেলার সহদেব পুর পশ্চিম ইউনিয়নের সাইরার বিলে অসহায় ও দরিদ্র কৃষকের ধান কেটে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দরা। প্রধানমন্ত্রী ও স্থানীয় সাংসদ ড: মহীউদ্দীন খান আলমগীর নির্দেশে এ কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন তারা। কচুয়া উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাচ্ছেল খানের নেতৃত্বে শনিবার সকাল ৮ থেকে ধান কাটা শুরু করে দুপর ১২ টা পর্যন্ত এই কার্যক্রম পরিচালনা করে। এসময় অনেকের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আরিফ শাহ মজুমদার, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক শরীফ মজুমদার, পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আব্দুল মান্নান, ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুব, রাসেল,রাসেল প্রধান,কাদলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি জহির প্রমূখ। এ বিষয়ে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাচ্ছেল খান বলেন, আমাদের প্রাণপ্রিয় নেতা ড: মহীউদ্দীন খান আলমগীর এমপির নির্দেশ দিয়েছেন স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রলীগকে কৃষকদের পাশে থাকার জন্য। এরই ধারাবাহিকতায় আমরা কৃষকদের ধান কেটে ঘরে তুলে দিচ্ছি। শনিবার সকালে আমাদের এমপি মহোদয় আমার সাথে টেলি কনফারেন্সে আমাদের নেতা কর্মীদের ধান কাটতে উৎসাহিত করে। তারপর সাইরার বিলে শ্রমিক সংকটে পাকা ধান কাটতে কৃষকদের অসুবিধার কথা জেনে আমরা সেখানে গিয়ে তাদের পাকা ধান কাটতে সহযোগিতা করি। তিনি আরো বলেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগ যেকোনো সঙ্কটে সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে থাকে, ভবিষ্যতেও থাকবে। উপজেলার সব নেতাকর্মীকে কৃষকদের পাশে থাকার আহবান জানান । বলেন, আমার ৫৪ শতক "জমির ধান পেকেছে কিন্তু ধান কাটার শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না, এনিয়ে খুব চিন্তিত ছিলাম। এমতাবস্থায় মোফাচ্ছেল খানের নেতৃত্বে নেতাকর্মীরা আমার ধান কেটে দিয়েছে। এ ধান কেটে দেওয়ায় আমি খুবই উপকৃত হয়েছি"। এজন্য মোফাচ্ছের খানকে ধন্যবাদ জানাই। _______&&&__________&&&&&&&&&______ কচুয়ারডাক পাঠকফোরাম করোনা ভাইরাস কভিড-১৯ জরুরী ১ কোটি টাকা ত্রান ও চিকিৎসা চ্যারিটি আপিলঃদেশ-বিদেশ থেকে ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড দিয়ে খুব সহজেই ঘরে বসে দান করতে www.kachuardak.com ওয়েবসাইটে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে লিংকে ক্লিক করুন- PayPal হাইজিন প্যাক ৫,০০০ টাকা, সংক্রমণরোধী পোশাক ও মাস্ক ১০,০০০ টাকা, ১টি খাবার প্যাক ৩,০০০ টাকা ২টি খাবার প্যাক ৬,০০০ টাকা, ৩ টি খাবার প্যাক ৯,০০০ টাকা, গৃহ সামগ্রী ১০,০০০ টাকা, জরুরী মেডিকেল সাপোর্ট ও এম্বুলেন্স খরচ ২০,০০০ টাকা, লাশ দাফন ও সৎকার ১০,০০০টাকা, দেশ-বিদেশ থেকে ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড দিয়ে খুব সহজেই ঘরে বসে দান করতে পারেন আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে চ্যারিটি পেমেন্ট গেটওয়ে www.kachuardak.com ওয়েবসাইটে লিংকে ক্লিক করুন- Justgiving
8779932___https://sottotv.com/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A6%BF/
ব্যক্তির জমি ৬০ বিঘার বেশি থাকলে বাজেয়াপ্ত – Sotto TV | সত্য টিভি যিনি গোপনে ৬০ বিঘার বেশি জমি সংরক্ষণ ও ভোগদখল করছেন- তাদের ব্যাপারে তথ্য পাওয়া গেলে সরকার অভিযান চালিয়ে ঐ ব্যক্তির অতিরিক্ত জমি বাজেয়াপ্ত করবে। দেশের যেকোনো নাগরিক সরকারকে অতিরিক্ত জমির তথ্য দিতে পারবেন। কেউ ৬০ বিঘার অতিরিক্ত জমির তথ্য সরকারকে অবহিত করলে তার মোট জমির কোন অংশ তিনি নিজের জন্য রাখবেন আর অতিরিক্ত কোন অংশটুকু ছেড়ে দেবেন- এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ তাকে দেওয়া হবে। তার কাছ থেকে পাওয়া জমি ১ নম্বর খতিয়ানভুক্ত হবে। ৩৩ শতাংশে এক বিঘা নির্ধারণ করা হয়েছে। শতভাগ রফতানিমুখী কৃষিপণ্য বা কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের ক্ষেত্রে সরকারের অনুমতি সাপেক্ষে ৬০ বিঘার অতিরিক্ত জমি ক্রয় বা অর্জন করা যাবে। একইভাবে শতভাগ রফতানিমুখী বিশেষায়িত শিল্পের জন্য সরকারের অনুমতি নিয়ে ৬০ বিঘার অতিরিক্ত জমি অর্জন করা যাবে। এ ক্ষেত্রে জমির সর্বোচ্চ পরিমাণের বিষয় আইনে উল্লেখ নেই।
8779933___http://newsboxbd.com/%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%9C%E0%A6%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%86/
১ দিন আগের আপডেট ; দুপুর ১২:৩০ ; বুধবার ; অক্টোবর ২৩, ২০১৯ ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের বিক্রমহাটি এলাকায় যানজটের প্রতিবাদে মহাসড়কে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছেন উত্তরবঙ্গগামী যাত্রীরা। এ সময় তারা সড়কের পাশে থাকা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রোকনুজ্জামানের গাড়িতেও আগুন দেয়। মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সদর উপজেলার বিক্রমহাটিতে এ আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটে। এতে মহাসড়কের দুইপাশে অন্তত ৫৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। বিক্রমহাটি এলাকায় সাধারণ যাত্রীরা গাড়ি থেকে নেমে মহাসড়কের উত্তরবঙ্গগামী লেনে টায়ারে আগুন লাগিয়ে বিক্ষোভ করছেন। টাঙ্গাইল ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের উপ-পরিচালক আব্দুল রাজ্জাক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। এদিকে সকাল সাড়ে ৮টা থেকে সেতুতে টোল আদায় বন্ধ রয়েছে। কারণ হিসেবে সেতু সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, সিরাজগঞ্জের অংশে যানজটের কারণে সেতুতে টোল আদায় বন্ধ রয়েছে। সেতুর পশ্চিমপাড় স্বাভাবিক হওয়ার পর পুনরায় টোল আদায় শুরু হবে। কুড়িগ্রামগামী বাসচালক রফিক মিয়া জানান, নারায়ণগঞ্জ থেকে রাত ৩টায় তিনি গাড়ি ছেড়েছেন। তবে দুপুর প্রায় দেড়টা বাজলেও তিনি আটকে রয়েছেন টাঙ্গাইল মহাসড়কের আশেকপুর বাইপাসে।
8779935___https://www.banglarnetra.com/2018/06/25/%E0%A6%AE%E0%A7%9F%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%82%E0%A6%B9%E0%A7%87-%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A7%9F/
ময়মনসিংহ থেকে দেলোয়ার হোসেন : ময়মনসিংহে ছাত্রলীগ পরিচয়ে পুলিশের কাছে চাঁদা চাওয়ার অভিযোগে চারজনকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার বেলা ১১টার দিকে নান্দাইল থানায় চাঁদা নিতে গেলে তাদের আটক করে পুলিশ। পরে দুপুর ৩ টার দিকে তাদের ময়মনসিংহ জেলা ডিবি কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নেয়া হয়। আটককৃতরা হলো উপজেলা ছাত্রলীগে সাবেক সহ-সভাপতি রাজু (২৯), সাংগঠনিক সম্পাদক রয়েল (২৬), সদস্য টিটু (২৯) ও কামরুল (২৫)। পুলিশ জানায়, গত কাল সকাল ১০ টার দিকে ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ওয়াহিদুল আলম ফকির ফয়সাল নান্দাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল ইসলাম মিয়ার কাছে ঈদ উপলক্ষে ২০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা নিতে তার চারজন নেতাকর্মী থানায় পাঠায় ফয়সাল। পরে থানায় গিয়ে তারা পুলিশকে টাকার জন্য চাপ দেয়। একপর্যায়ে পুলিশ ওই চারজনকে আটক করে। নান্দাইল উপজেলা ছাত্রলীগের বর্তমান কোন কমিটি নেই। সাবেক কমিটির নেতাকর্মীরাই উপজেলা ছাত্রলীগকে নিয়ন্ত্রণ করছে বলেও জানিয়েছে পুলিশ।
8779936___https://kulaurasongbad.com/2019/12/02/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%8F%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%B8-2/
কুলাউড়ায় এমপি সুলতান মনসুর'র প্রচেষ্টায় ডাকবাংলো মাঠে "বঙ্গবন্ধু উদ্যান" সাইনবোর্ড স্থাপন – Kulaura Songbad ডেস্ক সংবাদ ঃঃ কুলাউড়া উপজেলার পৌর শহরের ডাকবাংলো মাঠ এলাকায় এমপি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ এর যুগান্তকারী পদক্ষেপে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে "বঙ্গবন্ধু উদ্যান" নামকরনের ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে মহান বিজয়ের মাসের প্রথম প্রহরে ১লা ডিসেম্বর দৃষ্টিনন্দন "বঙ্গবন্ধু উদ্যান" ডিজিটাল সাইনবোর্ড টানিয়ে মাঠের সৌন্দর্য্য বর্ধন করা হয়েছে। "বঙ্গবন্ধু উদ্যান" নামকরনের কথা উল্লেখ করে এমপি সুলতান মনসুর উপজেলার অসমাপ্ত উন্নয়নকে এগিয়ে নিতে কুলাউড়া ডাকবাংলো এলাকাকে "বঙ্গবন্ধু উদ্যান" নামকরনসহ দীর্ঘদিন ধরে শোষিত, নির্যাতিত, অবহেলিত কুলাউড়ার মানুষের জন্য বঙ্গবন্ধুর আদর্শে সু-শাসনের পক্ষে একজন সেবক হয়ে সৃষ্টিশীল কাজ করে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। তিনি অতি দ্রুত সময়ে বঙ্গবন্ধু উদ্যানসহ কুলাউড়ার উন্নয়নে একটি মহা পরিকল্পনা হাতে নিয়ে বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহন, বিশেষ করে বঙ্গবন্ধু উদ্যানে ১০ তলা ভবনের শেখ হাসিনা কালচারেল সেন্টার স্থাপন করে কুলাউড়া প্রেসক্লাব, ক্রীড়া সংস্থা, পাবলিক লাইব্রেরী, শিল্পকলা একাডেমী নিয়ে কয়েকতলা বিশিষ্ট কমপ্লেক্স নির্মাণ,জেলা পরিষদ ভুমিতে অত্যাধুনিক শপিং কমপ্লেক্স নির্মান,কুলাউড়া পৌরসভার প্রধান সড়ক চারলাইনে রুপান্তরিতকরণ,আধুনিক ডেনেজ ব্যবস্থা, স্টেশনরোডস্থ পুরাতন ডাকবাংলোকে কয়েকতলা বিশিষ্ঠ আধুনিককরন ও স্টেশন চৌমুহনী এলাকায় বঙ্গবন্ধু মরেলসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের কাজ শুরু করে যানজটমুক্ত একটি দৃিষ্টনন্দন শহর নির্মানের আশ^াস প্রদান করেন। সুলতান মনসুর আরো বলেন দীর্ঘমেয়াদী মহা-পরিকল্পনা বাস্তবায়ন নিয়ে ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে তার সাক্ষাৎ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী পরিকল্পনার ডিজাইন দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন এবং একনেকের সভায় সিদ্ধান্ত গ্রহনের আশ^াস দিয়েছেন।
8779937___https://nadia24x7.in/%E0%A6%A7%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%87/
ধোনির বায়োপিকে সুশান্তের পারিশ্রমিক ছিল সবচেয়ে কম, ধোনি নিজে নিয়েছিলেন ২২ গুন বেশি টাকা - Nadia24x7 গত বছর ১৪ ই জুন সুশান্ত সিং রাজপুতের (Sushant Singh Rajput) ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় অভিনেতার মুম্বইয়ের বান্দ্রার ফ্ল্যাট থেকে। তারপর কেটে গিয়েছে গোটা একটা বছর। এখনও সুশান্ত মৃত্যুর রহস্যভেদ হয়নি, বিচার পাননি তিনি। কেউ বলেন তিনি আত্মহত্যা করেছেন, কেউ আবার বলেন তাঁকে পরিকল্পিতমাফিক খুন করে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখনো সেই শোকের ক্ষত দগদগে হয়েই রয়েছে। সবাই বলে তাঁর মৃত্যুর দুতিনদিনের মধ্যেই হয়তো তাঁকে সবাই ভুলে যাবে কিন্তু না, সারা দেশ তাঁর মৃত্যুবার্ষিকীর দিন দেখেছিল সুশান্তকে জানিয়ে নানা শ্রদ্ধার্ঘ্য। কিন্তু তদন্ত শেষ হয়নি, ২০২০ সালের ১৪ ই জুন সুশান্ত সিং রাজপুতের (Sushant Singh Rajput) ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় অভিনেতার বান্দ্রার ফ্ল্যাট থেকে। তারপর কেটে গিয়েছে গোটা একটা বছর। এখনও বিচার পাননি সুশান্ত। এখনো সেই শোকের ক্ষত দগদগে। এখনো চলছে তদন্ত। এর মধ্যেই উঠে এলো আরও এক তথ্য। জানা গেল চিরকালই অবহেলিত হয়েছেন অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুত। ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির (Mahendra Singh Dhoni) বায়োপিকে অভিনয় করেছিলেন সুশান্ত সিং রাজপুত। এই ছবিতে অভিনেতার নিখুঁত এবং অসাধারণ পারফরম্যান্সে সকলকে তিনি নিজের অভিনয়ের দুর্দান্ত দক্ষতা দেখিয়ে দিয়েছিলেন। এই ছবিই ছিল সুশান্তের স্বল্প সময়ের কেরিয়ারের অন্যতম মাইলস্টোন। ২০১৬ তে মুক্তি পেয়েছিল সুশান্তের এই ছবি। কিন্তু সম্প্রতি একটি তথ্য ফাঁস হয়েছে, যেখানে জানা যায় এই ছবির জন‍্য সুশান্তের থেকেও বেশি পারিশ্রমিক নিয়েছিলেন ধোনি নিজে। কারণ ধোনি নিজের বায়োপিকের অনুমতি দেওয়ার জন্যই ৪৫ কোটি টাকা পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন। অপরদিকে এত সুন্দর একটি অভিনয়ের পরেও সুশান্তের পারিশ্রমিক ছিল মাত্র ২ কোটি টাকা। যা খুবই অন্যায়। সুশান্তের থেকে প্রায় অধিক বেশি টাকা নিয়েছিলেন ধোনি নিজে। এমনকি, ধোনির বিজনেস ম‍্যানেজার অরুণ পাণ্ডে ছিলেন এই ছবির একজন সহ প্রযোজক, তিনিও সুশান্তের থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকা বেশি পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন, ৫ কোটি টাকা। তবে আজীবন সুশান্তের এই ছবি প্রতিটি সিনেমাপ্রেমীদের বুকে গেঁথে থাকবে। সুশান্তের সেরা ছবিগুলির মধ্যে এটি ছিল একটি। তবে ছবিতে সুশান্তের পাশাপাশি অভিনয় করেছিলেন দিশা পাটানি এবং কিয়ারা আডভানি, কিন্তু আকর্ষনীয় ছিল সুশান্তের অসাধারণ পারফরম্যান্সই। আর এই ছবির প্রযোজনার দায়িত্বে ছিলেন নীরজ পাণ্ডে। গত বছর ১৪ জুন মুম্বইয়ের বান্দ্রার ফ্ল‍্যাট থেকে সুশান্তের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারের খবর প্রকাশ্যে আসতেই অভিনেতার আকস্মিক মৃত‍্যুতে তোলপাড় হয়ে গিয়েছিল গোটা দেশ‌।
8779938___https://ektibd.com/naach-meri-rani-guru-randhawa-feat-nora-fatehi/
প্রকাশ পেল গুরু ও নোরার 'নাচ মেরি রানি' | একটি বাংলাদেশ গুরু রাঁধাবার গান মানেই সুপারহিট। বহু দিন ধরে এমন ধারণা ভারতের সংগীতাঙ্গনে। আর হবেও না বা কেন, গুরু যে গানই প্রকাশ করেছেন, তা চার্টবক্সে শীর্ষে থেকেছে। মিউজিক ভিডিওতে এবার প্রথমবারের গুরুর সঙ্গে নেচেছেন বিখ্যাত বেলি ড্যান্সার নোরা ফাতেহি। স্ক্রিনে তাঁদের রসায়নও দারুণ। নোরার নাচ বরাবরের মতো নজর কেরেছে। মিউজিক ভিডিওর গল্প মানুষ ও রোবটের প্রেম নিয়ে। ভিডিও দেখামাত্র আপনার রজনীকান্ত ও ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন অভিনীত 'রোবট' সিনেমার কথা মনে পড়বে। যা হোক, এই গানে আপনি নোরার দারুণ নাচ দেখতে পাবেন। নোরার এমন অসাধারণ নাচের দিকে অপলক তাকিয়ে থাকতে থাকতে ভুলে যাবেন গানের কথা! গানটি প্রযোজনা করেছে টি-সিরিজ। গুরুর সঙ্গে গানে কণ্ঠ দিয়েছেন নিকিতা গান্ধী। গানের কথা ও সুর তানিশক বাগচীর। এর আগে গানটি প্রসঙ্গে নোরা ফাতেহি বলেছিলেন, গুরুর সঙ্গে কাজ করতে পেরে তিনি উচ্ছ্বসিত। গানটি এখন পর্যন্ত ইউটিউবে ৮ মিলিয়নের বেশী ভিউ পেয়েছে। সেই সঙ্গে ট্রেন্ডিং চেলে এসেছে গানটি। Previous Article লেনোভো আইডিয়াপ্যাড ১৩০ ল্যাপটপের দাম ও স্পেসিফিকেশন – ৭ জেন – ইন্টেল কোর আই থ্রি (৭০২০ইউ)
8779939___https://www.banglatribune.com/national/710676/%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87
টিকা না নিয়েও টিকার সার্টিফিকেট পাওয়ার তথ্য-প্রমাণসহ বাংলা ট্রিবিউন-এ প্রকাশিত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে 'প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু হয়েছে' জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। কর্তৃপক্ষ জানায়, বিষয়টি অধিদফতরের নজরে এসেছে। তারা এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে এবং আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্টদের জানানো হয়েছে। ৩১ অক্টোবর ২০২১ তারিখ প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে টাকা দিয়ে টিকা কার্ড নেওয়ার পুরো প্রক্রিয়া তুলে ধরা হয়। কাদের সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটে যোগাযোগ করে নিজেকে প্রবাসী দাবি করে টিকার সার্টিফিকেট পাওয়া গেলো, তার প্রমাণও হাজির করা হয়। মঙ্গলবার কিউআর কোড স্ক্যান করে দেখা যায়, সুরক্ষা ওয়েবসাইটে এটি ভ্যালিড (আসল) সার্টিফিকেট। অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর দিয়ে যাচাই করেও সনদটির বৈধতা পাওয়া যায়। ঘটনার তিন দিন পরও সার্টিফিকেটটি দেখতে পাওয়া যায়। প্রতিবেদনে টিকা দেওয়ার কেন্দ্র হিসেবে ডেন্টাল কলেজ হাসপাতাল দেখানো হয়েছে। হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীর প্রোফাইলে নাম দেখা যায় মাসুদ রানা। তবে আরেকটি সূত্রে জানা গেছে, তার নাম হোসেন আহমদ। ঢাকার মিরপুরে ডেন্টাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মাসুদ রানা বা হোসেন আহমদ নামে কোনও ব্যক্তি রয়েছে কিনা জানতে চাইলে হাসপাতালের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ডা. বোরহান উদ্দিন হাওলাদার বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, মাসুদ রানা অথবা হোসেন আহমদ নামে তার কোনও স্টাফ নেই। আর টিকা না নিয়েও টিকা কার্ড তার কেন্দ্র থেকে ইস্যু করা হয়েছে, এমন ঘটনা তার 'নলেজে' নেই। টিকা কার্যক্রম পরিচালনায় 'সুরক্ষা' সফটওয়্যারটি তৈরি করেছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদফতর। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদফতরের সিস্টেমস ম্যানেজার মোহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ বাংলা ট্রিবিউনকে জানিয়েছেন, 'সুরক্ষা' তৈরি ও কারিগরি রক্ষণাবেক্ষণ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদফতরের মাধ্যমে হচ্ছে। তবে টিকা দেওয়া ও সার্টিফিকেট সংক্রান্ত তথ্যের ইনপুটসহ যাবতীয় কাজ অধিদফতরের লোকজন করে। টিকার সার্টিফিকেট কীভাবে কারা দেয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'এটা কেউ দেয় না। ডিজাইনটা এভাবে করা যে টিকা নেওয়ার পর অটোমেটিক্যালি ডাউনলোড করতে পারবেন। কিন্তু ইনপুট দেওয়া হয় কেন্দ্র থেকে, অর্থাৎ যেখানে টিকা নেওয়া হয়।' টিকা না নিয়েও কীভাবে সার্টিফিকেট পাওয়া যায় প্রশ্নে তিনি বলেন, "যারা টিকা নিয়েছেন, অনেকে কেন্দ্র থেকে 'আপগ্রেড' করতে পারেনি। অর্থাৎ সিস্টেমে আপলোড করতে পারেনি। সেক্ষেত্রে ব্যাকএন্ডে কাজগুলো করার জন্য কিছু সময় চেয়েছিলাম। তাতে ৬৮১টি কেন্দ্রে আইডি-পাসওয়ার্ড দেওয়া হয়েছিল। যাদের কাছে আইডি পাসওয়ার্ড দেওয়া ছিল... সে তো স্ক্যান করে এটা করে ফেলতে পারছে, একটা ব্যাকডেট দিয়ে দেখিয়ে দিতে পেরেছে। কিন্তু এখন বাধ্য হয়েই আমরা ব্যাকএন্ডের কাজ বন্ধ করে দিচ্ছি।…আপনাদের নিউজটা খুব কাজে দিয়েছে। ডেন্টাল কলেজের ঘটনাটা জানার পর সঙ্গে সঙ্গে আইসিটিকে অনুরোধ করলাম ব্যাকএন্ডে কাজ করার অপশনগুলো বন্ধ করে দিন। অথচ আমরা এটা চালু করেছিলাম মানুষের উপকারের জন্য।"
8779942___https://www.channels.com.bd/%E0%A6%A0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%A7-%E0%A6%B8/
ঠাকুরগাঁওয়ে রেলওয়ে স্টেশন ও লাইনের উভয় পাশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান চালিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ঠাকুরগাঁও রেল স্টেশনের উভয় পাশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছে রেলওয়ে স্টেট ডিপার্টমেন্ট। সোবার (১৪ সেপ্টেম্বর) দিনব্যাপী এ অভিযানে ঠাকুরগাঁও রোড রেল স্টেশনের আশেপাশে এলাকাজুড়ে লাইনের দু'পাশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। উচ্ছেদ অভিযানে রেল লাইনের দুই পার্শ্বে অবস্থিতশতাধিক কাঁচা-পাকা ঘরবাড়ি, দোকান, গোডাউনসহ বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে রেল কর্তৃপক্ষ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ রেলওয়ের লালমনিরহাট বিভাগীয় স্টেট অফিসার পুর্নেন্দু দেব ও ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা সহকারী কমিমনার (ভূমি ) ও নির্বাহী ম্যাজিস্টেট কামরুল হাসান সোহাগ। এ ছাড়াও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রেল পুলিশের পাশাপাশি ঠাকুরগাঁও থানা পুলিশও সহায়তা করে। রেলের নিয়মিত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের অংশ হিসেবে এ অভিযান করা হচ্ছে বলে জানান, ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা সহকারী কমিমনার (ভূমি ) ও নির্বাহী ম্যাজিস্টেট কামরুল হাসান সোহাগ। এ সময় উচ্ছেদকৃত বাসিন্দাদের তাদের নিজ নিজ স্থাপনা ও সরঞ্জাম সরিয়ে নিতে দেখা গেছে। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জানান, রেল স্টেশন পর্যন্ত রেল লাইনের উভয় পাশে রেলের জায়গায় যেসব অবৈধ স্থাপনা আছে সেগুলো উচ্ছেদের জন্য আমাদের অভিযান চলছে। আমরা ইতিপূর্বে সংশ্লিষ্টদের নোটিশ দিয়েছি এবং মাইকিং করে জানিয়েছি। আজও তাদের নিজস্ব মালামাল সরিয়ে নেয়ার সময় দিয়ে উচ্ছেদ কার্যক্রম চলছে।
8779943___https://monerkhabor.com/news/national-news/2018/10/22/13017/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%8F/
কুসংস্কার আর অসচেতনতায় এক গ্রামে ২০০ প্রতিবন্ধী - মনের খবর Home সংবাদ জাতীয় কুসংস্কার আর অসচেতনতায় এক গ্রামে ২০০ প্রতিবন্ধী সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার রামপাশা ইউনিয়নের আমতৈল গ্রামে দুই শতাধিক প্রতিবন্ধী রয়েছে বলে সম্প্রতি খবর প্রকাশিত হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এসব লোকের মধ্যে শারীরিক এবং মানসিক উভয় ধরণের প্রতিবন্ধী রয়েছে, যার মধ্যে বেশিরভাগই শিশু। বিশেষজ্ঞরা জানান, গর্ভকালীন মায়েদের অসচেতনতা, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও পুষ্টিহীনতা ও কুসংস্কারে বিশ্বাসের কারণে এ গ্রামে প্রতিবন্ধী লোকের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। অনুসন্ধানে দেখা যায়, ২৫ হাজারেরও বেশি লোকসংখ্যা নিয়ে ঘনবসতিপূর্ণ গ্রাম আমতৈল। যেখানে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা তুলনামূলক বেশি, আর বেশির ভাগ মানুষ মৎস্যজীবী। উপজেলা সদর থেকেপ্রায় ছয় কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এ গ্রামের চারপাশের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের কারণে এ গ্রামের মানুষের রোগব্যাধি নিত্যসঙ্গী। তিনটি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত এ গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই এক বা একাধিক প্রতিবন্ধী শিশু রয়েছে। এদের কেউ শারীরিক, কেউ মানসিক, কেউ বা বাক্প্রতিবন্ধী। দারিদ্র্যপীড়িতএ এলাকার বেশির ভাগ মানুষ কুসংস্কারাচ্ছন্ন এবং ঝাড়-ফুঁকে বিশ্বাসী। এ গ্রামে নেই কোনো স্যানিটেশন সুবিধা। অসচেতনতা, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও অগোছালো বাড়িঘর নির্মাণের কারণে প্রকৃত স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে তারা। এখানে-সেখানে মলমূত্র ত্যাগ করায় বাতাসে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে প্রতিনিয়ত ডায়রিয়া, আমাশয়সহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষ। বিশেষ করে গর্ভবতী মায়েদের বেলায় ঘটছে আরো মর্মান্তিক ঘটনা। গর্ভকালীন অসচেতনতা, অপুষ্টি, ঝাড়-ফুঁক করাসহ অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাসের কারণে প্রতিবন্ধী শিশু জন্ম দিচ্ছেন মায়েরা। গভীর নলকূপ এর স্বল্পতায় এ গ্রামে রয়েছে বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকট রয়েছে। রাস্তাঘাট থেকে শুরু করে বাজারঘাটসহ প্রতিটি স্থান দুর্গন্ধ ও ময়লা-আবর্জনায় ভরা। এই অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বেড়ে ওঠায় শিশুদের ভবিষ্যৎ থাকে অনিশ্চয়তার মধ্যে। এভাবে প্রতিটি পরিবারে প্রতিবন্ধী লোকের সংখ্যা বাড়তে থাকলে আগামী ১০ বছরে এ এলাকায় প্রতিবন্ধী লোকের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করছে সচেতন মহল। তারা মনে করেন, গর্ভকালীন মায়েদের অসচেতনতা ও অপুষ্টিজনিত কারণেই মূলত শিশুরা প্রতিবন্ধী হয়ে জন্মাচ্ছে। তবে সময়মতো ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি করলে এ সমস্যা নিরসন হবে। ইউনিয়ন পরিষদের জরিপ অনুযায়ী, এ গ্রামের দেড় শতাধিক শিশু প্রতিবন্ধী ও প্রায় ৫০ জন বয়স্ক প্রতিবন্ধী রয়েছে। এদের মধ্যে মাত্র ৫০-৬০ জন শিশু-বয়স্ক প্রতিবন্ধী ভাতা পান।
8779944___https://khobortorongo.com/comilla/2018/08/12/138369/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%9A%E0%A7%8C%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%B2%E0%A6%A4/
কুমিল্লায় চৌদ্দগ্রামে লতাপাতার পচা পানি দিয়ে সর্বরোগের চিকিৎসা! – খবর তরঙ্গ কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার কালিকাপুর ইউনিয়নের আবদুল্লাহপুর গ্রাম। এই গ্রামেই ডন্ড কবিরাজ দুলাল চন্দ্র পালের বাড়ি। পাশের রাাজার বাজারে তার একটি দোকানও (চেম্বার) রয়েছে। সেখানে বসেই সর্বরোগের চিকিৎসার নামে অপচিকিৎসা চালান তিনি। সরেজমিনে ওই কবিরাজের বাড়িতে গিয়ে দেখা গেলো পাকা দালানের পাশেই টিনসেড একটি ঘরের দরজায় তালা লাগিয়ে রাখা হয়েছে। ভেতর থেকে ভেসে আসছিলো পচা দুর্গন্ধ। যদিও কবিরাজের স্ত্রী প্রথমে জোর গলায় বলছিলেন ঘরটি খালি। তবে এক পর্যায়ে স্থানীয়দের চাপে টিনসেড ঘরটির দরজা খুলতে বাধ্য হলেন তিনি। এরপর দেখা গেলো ওই ঘরের মধ্যে বড় বড় প্রায় ২০টি পাস্টিকের ড্রাম। এসব ড্রামের প্রায় সব ক'টি লতা-পাতার পচা পানিতে ভরা। আর এই পচা পানি খাইয়েই গত প্রায় ২০ বছর ধরে সর্বরোগের চিকিৎসার নামে সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে যাচ্ছেন ওই ভন্ড কবিরাজ। প্রতারক দুলাল চন্দ্র পাল আবদুল্লাহপুর গ্রামের হুগুন্ড চন্দ্র পালের ছেলে। তিনি এলাকায় 'ভয়ংকর কবিরাজ দুলাল চন্দ্র পাল' নামেও পরিচিত। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার মিয়ারবাজার-কাশিনগর সড়কে রাজার বাজারে ডন্ড কবিরাজ দুলাল চন্দ্র পালের একটি চেম্বার রয়েছে। 'বিশুদ্ধ আয়ূর্ব্বেদ প্রদীপ ঔষধালয়' নামের ওই চেম্বারে প্রতিদিন রোগীদের চিকিৎসার নামে অপচিকিৎসা দেন তিনি। ওই চেম্বারের সাইনবোর্ডে নিজের ডিগ্রী হিসেবে ডন্ড কবিরাজ দুলাল চন্দ্র পাল লিখেছেন, 'এইচ.এস.সি ব্যকরণ বিদ্যা ভুষন'। পাশাপাশি অসংখ্য রোগের নাম লিখে উল্লেখ করেছেন তিনি এসব রোগের চিকিৎসক। স্থানীয় অধিকাংশ মানুষ প্রতারিত হয়ে এখন আর ওই ভন্ডের চিকিৎসা নেন না। তার বেশিরভাগ রোগী আসে উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে, দালালের মাধ্যমে। স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানায়, কবিরাজ দুলাল চন্দ্র পালের চিকিৎসার পুরোটাই ভন্ডামি। সে বিভিন্ন এলাকায় দালালের মাধ্যমে তার সর্বরোগের চিকিৎসার কথা প্রচার চালিয়ে থাকেন। এছাড়া তার নিজস্ব কিছু লোক আছে যারা বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে বলে তার চিকিৎসা নিয়ে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পেয়েছেন। এসব কথা শুনে গ্রামের সহজ-সরল মানুষগুলো ছুঁটে আসেন দুলাল চন্দ্র পালের কাছে। তার রোগীদের বেশিরভাগাই মহিলা। আর রোগী এলেই সুযোগ বুঝে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেন ওই ভন্ড কবিরাজ। সরেজমিনে দিয়ে দেখা যায়, বাড়িতে ড্রামের মধ্যে জমিয়ে রাখা ওই পচা পানি বোতলে ভরে চেম্বারে সাজিয়ে রেখেছেন ভন্ড কবিরাজ দুলাল। এরপর বোতলের গায়ে লেভেলও লাগিয়েছেন তিনি নিজেই। সেখানে উৎপাদন তারিখ, মেয়াদ, রেজিস্টেশন নম্বরও নিজের মনগড়া মতো বসিয়ে দিয়েছেন তিনি। সরেজমিনে রাজার বাজারের চেম্বারে গিয়ে এই প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ভন্ড কবিরাজ দুলাল চন্দ্র পাল প্রথমে বলেন তিনি ঢাকা থেকে এসব ওষুধ আনেন। প্রতিটি ওষুধ ল্যাবে পরীক্ষা করা। এছাড়া সকল কাগজপত্র নিয়েই এই ব্যবসা করছেন তিনি। তবে কাগজপত্র দেখতে চাইলে এক পর্যায়ে দোকান বন্ধ করে পালিয়ে যান তিনি। পরে স্থানীয়দের দেওয়া তথ্যে বাজারের পাশেই ওই কবিরাজের বাড়িতে গিয়ে ড্রামের ভিতরে লতা-পাতার পচা পানি দেখতে পেলে সুর পাল্টান তিনি। পরিবারের লোকজনসহ ওই ভন্ড কবিরাজ এই প্রতিবেদকে ম্যানেজ করার চেষ্টা চালান। এক পর্যায়ে স্থানীয়দের সামনেই তিনিসহ তার পক্ষের লোকেরা এই প্রতিবেদকে বলতে শুরু করেন এই রিপোর্ট না করার জন্য আপনাকে কত টাকা দিতে হবে?
8779946___http://ajkerbd24.com/%E0%A6%85%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A7-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AE/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AE-%E0%A6%9A%E0%A7%8C%E0%A6%A7%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%8F%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A8
তামিম চৌধুরী অধ্যায় এখানেই শেষ: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী | সত্যের পক্ষে দেশ বিদেশের প্রতি ঘন্টার খবর নিয়ে আজকের বাংলাদেশ টুয়েন্টি ফোর ডটকম নারায়ণগঞ্জ অভিযানের মধ্য দিয়ে জঙ্গি তামিম চৌধুরী অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ শনিবার সকালে নারায়ণগঞ্জের পাইকপাড়ায় জঙ্গি আস্তানায় অভিযান শেষ হওয়ার পর ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন মন্ত্রী। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বেশ কিছুদিন ধরে তামিম চৌধুরীকে খুঁজছিল। নারায়ণগঞ্জে তাঁর অবস্থান চিহ্নিত করার পর রাত তিনটার দিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাঁকে ঘেরাও করে আত্মসমর্পণ করতে বলে। পরে সোয়াত টিম আসে এবং সকালে অভিযান শুরু হয়। জঙ্গিরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর গ্রেনেড ও গুলি ছোড়ে। তিনি জানান, এ অভিযানে তিন জঙ্গি নিহত হয়েছে। তাদের মধ্যে গুলশান হামলার মূল হোতা তামিম চৌধুরী রয়েছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, 'আমরা মনে করি, তামিম চৌধুরী অধ্যায় এখানেই শেষ। বাকি পলাতক জঙ্গিদের আমরা শিগগিরই ধরতে পারব বলে আশা করি।' জঙ্গিদের সবাইকে নির্মূল করা হবে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পালিয়ে থাকা জঙ্গিদের ধরতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তৎপর আছে। জঙ্গিরা জনবিচ্ছিন্ন। তাদের সংখ্যা কম। সরকার জঙ্গি দমনে কঠোর অবস্থান নিয়েছে। অভিযান সম্পর্কে তিনি বলেন, জঙ্গিদের আত্মসমর্পণ করার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারা সেই সুযোগ নেয়নি। উল্টো পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এরপর পুলিশ অভিযানে যায়। সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে এই অভিযান চালানো হয়েছে।
8779948___http://livenarayanganj.com/index.php/2013-08-19-09-51-12/35491-2017-10-11-18-36-36
Published on Thursday, 12 October 2017 00:36 ফতুল্লা করেসপন্ডেন্ট, লাইভ নারায়ণগঞ্জ: নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় লম্পট বৃদ্ধ কতৃক এক শিশু শ্রেনীর ছাত্রীকে ধর্ষনের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। বুধবার সকাল ১১টায় সদর উপজেলার ফতুল্লার পঞ্চটিতে এ ঘটনা ঘটে। সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ উপস্থিত হয়ে পরিদর্শন করেছে। ঘটনার পর পরই লম্পট বৃদ্ধ পালিয়ে গেছে। এ ঘটনায় শিশুটির মা শাহিদা বেগম বাদী হয়ে ফতুল্লার পঞ্চবটি এলাকার লম্পট হাকিম (৫০) এর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। ঘটনার স্বীকার শিশু (৫) হরিহরপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশু শ্রেনীর ছাত্রী। অভিযোগে শাহিদা বেগম উল্লেখ্য করেছেন, বুধবার সকালে প্রতিদিনের ন্যায় সে সাংসারিক কাজে ব্যস্ত ছিলেন। এ সময় তার মেয়ে ঘরের উঠানে খেলা করছিল। এ সময় লম্পট হাকিম তার শিশু মেয়েকে চকলেট দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে একটি ঘরের ভিতর নিয়ে যায় এবং শিশু মেয়েটিকে জোড়পূর্বক ধর্ষনের চেষ্টা করে। লম্পট হাকিমের এমন অনৈতিক কর্মকান্ডে শিশু মেয়ে চিৎকার দিলে আশে পাশের লোকজন এগিয়ে আসে। স্থাণীয় লোকজন লম্পট হাকিমকে ঘরের ভিতর আটক করে রাখলেও ঘরের টিন কেটে র্অণ্যত্র পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলে যাওয়া ফতুল্লা মডেল থানার এস আই দেবব্রত সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। লম্পট হাকিমকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
8779949___https://sadhinbarta24.com/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%8D/
কুলিয়ারচরে চাঞ্চল্যকর স্কুল ছাত্রী ধর্ষণের আসামী সাইফুলকে আটক করেছে র‌্যাব - স্বাধীন বার্তা ২৪ কুলিয়ারচরে চাঞ্চল্যকর স্কুল ছাত্রী ধর্ষণের আসামী সাইফুলকে আটক করেছে র‌্যাব - স্বাধীন বার্তা ২৪ কুলিয়ারচরে চাঞ্চল্যকর স্কুল ছাত্রী ধর্ষণের আসামী সাইফুলকে আটক করেছে র‌্যাব কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে চাঞ্চল্যকর স্কুল ছাত্রী (১৫) ধর্ষণ মামলার আসামী সাইফুল ইসলাম (২০)কে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া থেকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১৪, সিপিসি-৩, ভৈরব ক্যাম্প। জানা যায়, উপজেলার ফরিদপুর ইউনিয়ন আব্দুল হামিদ ভূইয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়ুয়া ৯ম শ্রেণীর ছাত্রী গত ১২জুন শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে স্থানীয় আনন্দ বাজারস্থ ফরিদপুর ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সংলগ্ন আল আমিন নামে এক শিক্ষকের কোচিং সেন্টার থেকে কোচিং শেষে পায়ে হেটে বাড়ি ফেরার পথে তারিনি বিশ্বাস পারিবারিক শ্মশান নামক নির্জন স্থানে গেলে ফরিদপুর ইউনিয়নের নাপিতেরচর গ্রামের মো. শহীদ মিয়ার ছেলে লম্পট সাইফুল ইসলাম পিছন থেকে এক হাতে ছাত্রীর নাক-মুখ চেপে ধরে অপর হাতে তার গলায় একটি ধারালো ছুরি ধরে ভয় দেখিয়ে একটি জঙ্গলে নিয়ে যায় এবং সেখানে নিয়ে কাপড় খুলে মাটিতে শুয়ায়ে তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর বাবা গত ১৩ জুন রোববার ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে (সংশোধণী/২০০৩) এর ৯(১) ধারার অপরাধে কুলিয়ারচর থানায় একটি মামলা দায়ের করে। মামলা নং-৮। মামলা দায়েরের পর পরই র‌্যাবের গোয়েন্দা সদস্যরা উক্ত ঘটনাটি অধিকতর গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে ঘটনার ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং আসামীকে গ্রেফতারে তৎপর হয়ে আসামীর অবস্থান নির্ণয় করে ১৪ জুন সোমবার বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার আমুদাবাদ এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ধর্ষণকারী সাইফুল ইসলামকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী র‌্যাবের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সাথে জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করে। র‌্যাব-১৪ সিপিসি-৩ ভৈরব ক্যাম্পের কোম্পানী অধিনায়ক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সিনিয়র সহকারী পরিচালক রফিউদ্দীন মোহাম্মদ যোবায়ের বলেন, এ ঘটনার মতো যাতে আর কোন ঘটনার মাধ্যমে কোন নারী-শিশু ধর্ষণ ও নির্যাতনের স্বীকার না হয় সে প্রেক্ষিতে র‌্যাবের টহল তৎপরতা ও গোয়েন্দা নজরদারী অব্যাহত রয়েছে।
8779951___https://www.muktinews24.com/?p=137540
শুক্রবার-১০ই এপ্রিল, ২০২০ ইং-২৭শে চৈত্র, ১৪২৬ বঙ্গাব্দ, সময়: রাত ১১:৫৯, English Version প্রকাশ: রবিবার, ৮ মার্চ, ২০২০ , ১১:৩৭ পূর্বাহ্ণ , বিভাগ : খেলাধুলা, এমএন২৪.কম ডেস্ক : জুয়াড়ির প্রস্তাব গোপন করায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটসহ সবধরনের ক্রিকেটে নিষিদ্ধ বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। অবশেষে মাঠে নামছেন তিনি। তবে কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে নয়, একটি চ্যারিটি ম্যাচ খেলতেই ২৮ মার্চ মাঠে নামবেন সাকিব। এ ধরনের ম্যাচ খেলতে বাধা নেই তার। গেল বছর অক্টোবরে সাকিবের ওপর ২ বছরের নিষেধাজ্ঞার খড়গ ঝুলায় আইসিসি। তবে দায় স্বীকার করে নেয়ায় ১ বছর শিথিল করা হয়। সবকিছু ঠিক থাকলে আসন্ন অস্ট্রেলিয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দিয়ে বাংলাদেশ জাতীয় দলে ফিরতে পারেন তিনি। সূত্র : বাংলাদেশ জার্নাল
8779952___https://www.risingbd.com/bangladesh/news/458481
প্রকাশিত: ২১:১৯, ২১ মে ২০২২ আপডেট: ২১:৩৭, ২১ মে ২০২২ র‌্যাগিংয়ে জড়িত থাকার অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) বিভিন্ন বিভাগের তিন শিক্ষার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত হয়েছে। আজীবন বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন- পরিবেশবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের (ইএসটি) মো. আল-আমিন, গণিত বিভাগের মো. সোহেল রানা এবং পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের মো. বারিউল হক মুবিন। শনিবার (২১ মে) দুপুরে যবিপ্রবির প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলনকক্ষে রিজেন্ট বোর্ডের ৭৮তম বিশেষ সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। বোর্ডের সদস্যদের অনেকে সশরীরে উপস্থিতির থাকার পাশাপাশি ভার্চুয়ালিও যুক্ত থাকেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন যবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন। রিজেন্ট বোর্ডের সভায় বিভিন্ন বিভাগের আরও ১০ জন শিক্ষার্থীকে ভবিষ্যতে র‌্যাগিংয়ের মতো অপরাধ কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকবে না উল্লেখ করে অভিভাবকের সম্মতিসহ ৩০০ টাকার স্ট্যাম্পে মুচলেকা দিতে হবে মর্মে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। মুচলেকা না দিলে ওই শিক্ষার্থীদেরও এক বছরের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। তদন্ত প্রক্রিয়া শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিসিপ্লিনারি কমিটি 'রুলস অব ডিসিপ্লিন ফর স্টুডেন্টস' অনুযায়ী এসব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। তাদের শাস্তি সংক্রান্ত নোটিশ শিগগিরই আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে। উল্লেখ্য, ওই কক্ষে উপস্থিত অন্য ১০-১৫ জন ছাত্র তাকে মানসিকভাবে নির্যাতন করে আসছিলেন বলেও তদন্তে বেরিয়ে আসে। সাব্বির জ্ঞান হারানোর পর তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করা হয় এবং এক থেকে দেড় ঘণ্টা হাসপাতালে না নিয়ে সময়ক্ষেপণ করা হয়। তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলে তাকে ধরাধরি করে নিচে নামিয়ে যবিপ্রবির অ্যাম্বুল্যান্সযোগে যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালে ওই দিন রাতে মো. সাব্বির আলমকে প্রাথমিক চিকিৎসা ও কিছু শারীরিক পরীক্ষা করানো হয়। পরদিন সকালে (১৮ এপ্রিল) তাকে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই হলে ফেরত আনা হয়। প্রশাসনের কাছে কোনোরূপ অভিযোগ না করার জন্য তাকে হুমকিও প্রদান করা হয়।
8779953___http://www.ctlo.com/International
শীর্ষনিউজ ডেস্ক : ভারতীয় বিমানবাহিনীর একটি মিগ-২১ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। বুধবার দেশটির হিমাচল প্রদেশের কাংড়া জেলার ঘন জঙ্গলে বিমানটি ছিটকে পড়ে। বিমানটির ধ্বংসস্তূপের খোঁজ পাওয়া গেলেও এর পাইলট নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা এএনআই। পাঞ্জাবের পাঠানকোট বিমানবাহিনীর ঘাঁটি থেকে বিমানটি ওড়ার কিছুক্ষণ পরই যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। দুপুরে বিমানটির কাংড়ার ...বিস্তারিত শীর্ষনিউজ ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রে গোপন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকার অভিযোগে সম্প্রতি মারিয়া বুটিনা নামে এক রুশ তরুণী গ্রেফতার হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনান্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যখন হেলসিঙ্কিতে বৈঠক ...বিস্তারিত শীর্ষনিউজ ডেস্ক : ১১৩ বছর আগে ডুবে যাওয়া স্বর্ণবোঝাই একটি রুশ যুদ্ধজাহাজের খোঁজ মিলল দক্ষিণ কোরিয়ার উপকূলে। শীর্ষনিউজ ডেস্ক: উত্তরাখন্ডের সূর্যধরে বাস খাদে পড়ে অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত কমপক্ষে ৯ জন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টিভি নিউজের ...বিস্তারিত শীর্ষনিউজ ডেস্ক: ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানের জের ধরে জারি থাকা দুই বছরের জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করে নিয়েছে তুরস্কের সরকার। এ সময়ের মধ্যে লাখো মানুষকে গ্রেপ্তার অথবা চাকরিচ্যুত করা হয়। বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, ...বিস্তারিত শীর্ষ নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের জনপ্রিয় স্থানগুলোর মধ্যে ভারতের গোয়ার সমুদ্র তীর অন্যতম। আর এবার সেই সমুদ্র তীরবর্তী এলাকায় নিষিদ্ধ হচ্ছে মদ্যপান। সেখানে আগামী ১৫ আগস্ট থেকে সাধারণ মানুষের সামনে মদ ...বিস্তারিত শীর্ষনিউজ ডেস্ক : ভারতে ক্রমাগত যৌন নিগ্রহের শিকার হচ্ছেন নারীরা৷ তাই স্বামীর যৌন ইচ্ছা মেটাতে বাধ্য নন স্ত্রী বলে রায় দিয়েছে ভারতের দিল্লি হাইকোর্ট। দেশটির ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি গিতা মিত্তাল ...বিস্তারিত শীর্ষ নিউজ ডেস্ক: সিরিয়ার অনুরোধে ইরানের যে সামরিক কর্মকর্তারা দেশটিতে উপদেষ্টার ভূমিকা পালন করছে তা সম্পূর্ণ বৈধে উল্লেখ করে এ বিষয়ে ইরানের ওপর সৃষ্টি করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন ...বিস্তারিত শীর্ষ নিউজ ডেস্ক: বিতর্কিত 'ইহুদি জাতি-রাষ্ট্র' আইনের সমর্থনে ভোট দিয়েছে ইসরাইলের পার্লামেন্ট। এই আইন অনুসারে, এখন থেকে ইসরাইলে আত্ম-পরিচয় নির্ধারণের অধিকার পাবেন পৃথিবীর সকল ইহুদিরা। অন্যভাবে, তারা সেখানে বসবাসের সুযোগ ...বিস্তারিত পুতিন-ট্রাম্প যাই বলুক যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে হাত ছিল রাশিয়ার : এফবিআই প্রধান শীর্ষ নিউজ ডেস্ক: এফবিআই'র পরিচালক ক্রিস্টোফার বলেছেন, নির্বাচনে মস্কোর হস্তক্ষেপের বিষয়ে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার অভিমত হচ্ছে রাশিয়া ২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে অনাধিকার চর্চা করেছে। এ সপ্তাহে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ...বিস্তারিত শীর্ষ নিউজ ডেস্ক: ভারতের জি হিন্দুস্তান টিভিতে সরাসরি প্রচারিত এক টিভি শো অনুষ্ঠানে আলোচনা করছিলেন এক নারী আইনজীবী ও এক ইসলামী চিন্তাবিদ। তাদের আলোচনার বিষয় ছিল 'তিন তালাক'। আর এ ...বিস্তারিত শীর্ষনিউজ ডেস্ক : নতুন সংস্কারের পথে আরও একধাপ এগুলো সৌদি আরব। সৌদি আরবের নারীরা এবার বিমান চালানোর অনুমতি পাচ্ছেন। এমনটি জানিয়েছে সৌদি আরব। দুবাই থেকে প্রকাশিত গালফ নিউস জানায়, সৌদি আরবের ...বিস্তারিত শীর্ষনিউজ ডেস্ক : ম্যান্ডেলার শততম জন্মবার্ষিকী পালিত হচ্ছে ১৮ই জুলাই, যে দিনটি নেলসন ম্যান্ডেলা দিবস বলে ঘোষণা করেছে জাতিসংঘ। শীর্ষ নিউজ ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যে মাঝ আকাশে দুইটি বিমানের সংঘর্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে মিয়ামি এক্সিকিউটিভ বিমানবন্দরের কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। শীর্ষনিউজ ডেস্ক : বহুল বিতর্কিত একটি বিলকে আইনে পরিণত করেছে ইসরাইলি পার্লামেন্ট। এতে ইসরাইলকে একটি ব্যতিক্রমী ইহুদি রাষ্ট্র বলে বর্ণনা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার পার্লামেন্ট 'জিউস নেশন স্টেট' বিলটিকে অনুমোদন করে। এতে ...বিস্তারিত শীর্ষনিউজ ডেস্ক: একটি মানবাধিকার সংস্থার নতুন প্রতিবেদন বলছে, গতবছর মিয়ানমারে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিমদের নিধনে আটঘাট বেধেই নেমেছিল দেশটির কর্তৃপক্ষ। মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর ওই হামলার কারণে কয়েক লাখ রোহিঙ্গা মুসলিম বাংলাদেশে পালিয়ে ...বিস্তারিত শীর্ষ নিউজ ডেস্ক: ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের সামরিক বাহিনীকে আরো ৮০০ ট্যাংক সরবরাহ করা হবে। দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এসব ট্যাংক ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসি এবং ইরানের সেনাবাহিনীকে দেয়া হবে। ...বিস্তারিত শীর্ষনিউজ ডেস্ক : বিয়ের পরেই নববধূকে যাতে দ্রুত এবং একাধিক সন্তান জন্ম দেওয়ার ওপর চাপ না দেওয়া হয়, তার জন্য উদ্যোগ নিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। বউ-শাশুড়িদের নিয়ে তারা সম্মেলনের আয়োজন ...বিস্তারিত শীর্ষনিউজ ডেস্ক : মধ্য আমেরিকার দেশ মেক্সিকোকে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় ২ নারীসহ ১৩ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছেন আরও বেশ কয়েকজন।
8779954___https://samakal.com/whole-country/article/19101861/%E0%A6%AD%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE
মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন নাটোরের বাগাতিপাড়ার তানিয়া খাতুন- এমন খবরে তানিয়া ও তার পরিবারে উচ্ছ্বাসের বান ডাকলেও পরমুহূর্তেই তাদের ঘিরে ধরে দুশ্চিন্তার মেঘ। কারণ আর কিছুই নয়, দারিদ্র্য। অর্থসংকটে তানিয়ার মেডিকেল কলেজে ভর্তির বিষয়টি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। তানিয়ার এখন একটাই প্রশ্ন-চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন কি তার অধরাই থেকে যাবে! এলাকাবাসী জানান, বাগাতিপাড়া উপজেলার কোয়ালীপাড়া গ্রামের দরিদ্র কৃষক আবু তালেবের দুই মেয়ে তানিয়া, তিশা এবং দুই ছেলে আট বছরের তামিম ও চার বছরের তরিকুল। চার ছেলেমেয়ের মধ্যে তানিয়াই সবার বড়। ছেলে তামিম তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ে। উপজেলার তমালতলা আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসিতে দুই বোনই জিপিএ ৫ পেয়েছেন। এরপর নাটোর রানী ভবানী সরকারি মহিলা কলেজ থেকে এইচএসসিতে তানিয়া জিপিএ ৫ এবং তিশা জিপিএ ৪ দশমিক ৬৭ অর্জন করেন। দারিদ্র্যকে জয় করে তানিয়া এবার এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় পটুয়াখালী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। আর তিশা খাতুন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য লড়ে যাচ্ছেন। তানিয়ার সাফল্যে গ্রামবাসী খুশি। পরিবারেও বইছে আনন্দের বন্যা; কিন্তু সে আনন্দ বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। ভর্তি হওয়ার প্রয়োজনীয় অর্থ কোথা থেকে আসবে- এ দুশ্চিন্তাই এখন ঘিরে ধরেছে তানিয়া ও তার পরিবারকে। প্রতিবেশী কামরুল ইসলাম জানান, এক বিঘা জমিতে আবাদ করে কোনোমতে সংসার চালান তানিয়ার বাবা আবু তালেব। দুই মেয়ের আগামী দিনের খরচ কীভাবে চালাবেন তা নিয়ে তিনি এখন দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। সম্বল সামান্য। জমি লিজ দিয়েও তিনি তানিয়ার ভর্তির পুরো টাকা জোগাড় করতে পারেননি। বাবা আবু তালেব জানান, তিশার খরচের পাশাপাশি তানিয়ার মেডিকেলের খরচ চালানোর সঙ্গতি তার নেই। তিনি তার মেয়ের মেডিকেলে ভর্তিসহ লেখাপড়া চালু রাখতে প্রধানমন্ত্রীসহ বিত্তশালীদের সহায়তা কামনা করেছেন। মা মোমিনা বেগম বলেন, একজন মানুষের আয়েই চলে তাদের সংসার। তানিয়ার মেডিকেলে ভর্তির জন্য তাদের এক চিলতে আবাদি জমি বন্ধক রেখেও ভর্তিসহ লেখাপড়ার সম্পূর্ণ টাকা জোগাড় করা যায়নি। কলেজের জীববিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষক নাজনিন আকতার বলেন, তানিয়া খুব মেধাবী। লেখাপড়ার প্রতি তার প্রচণ্ড আগ্রহ রয়েছে। মেধার কারণে আমরা সবাই তাকে সব সময় সহায়তা করতাম। তানিয়ার চিকিৎসক হওয়ার বাসনা দীর্ঘদিনের। মেধাবী তানিয়া বলেন, তার এ সাফল্যে তিনি মা-বাবা, মামা ও স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের প্রতি কৃতজ্ঞ। তাদের সহযোগিতা আর উৎসাহেই তার এ সফলতা অর্জন সম্ভব হয়েছে। মেডিকেলে ভর্তি হয়ে চিকিৎসক হয়ে দরিদ্র মা-বাবার মুখ উজ্জ্বল করতে চান তিনি। কিন্তু আর্থিক সংকট তার সেই লালিত স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে এখন বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
8779955___http://noakhalinews.com.bd/?cat=23&paged=55
ফেনী : ফেনী শহরে বিভিন্ন হোটেল ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে গতকাল বিকেলে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় অতিথি হোটেলের ফ্রিজে পঁচা মাংস রাখার দায়ে ৫০ হাজার টাকাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মোট ৬৬ হাজার ৫শত টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। ভ্রাম্যমান আদালত সূত্র জানায়, ফেনী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পিকেএম এনামুল করিমের নেতৃত্বে ভ্রাম্যম্যান আদালত […] ফেনী : ফেনীতে বিশ্ব রক্তদাতা দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষ্যে র‌্যালী ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। ফেনীর সবকটি সেচ্ছাসেবী সংগঠন র‌্যালীতে অংশ নেয়। মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় ভাষা শহীদ সালাম কমিউনিটি সেন্টার থেকে র‌্যালীটি শুরু হয়ে ট্রাংক রোডের জিরো পায়েন্ট হয়ে, জেল রোড, কলেজ রোড এবং মিজান রোড হয়ে পূনরায় শহীদ সালাম কমিউনিটি সেন্টার-এ […] ফেনী : ফেনীতে নিরাপদ সড়ক চাই এর ৪র্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে ডক্টরস্ বিক্রিয়েশন ক্লাবে শতাধিক দুস্থ্যর মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) ফেনী শাখার সভাপতি ডা: শাহেদুল ইসলাম কাওসারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা সিভিল সার্জন ডা. হাসান শাহরিয়ার কবির। নিসচা ফেনী শাখার সাধারণ সম্পাদক ডাঃ মোঃ […]
8779956___https://www.somoynews.tv/pages/details/267501/%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%98%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A7%87-%E0%A6%8F%E0%A6%AE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE-%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A4-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE
দিঘীর সিনেমার ট্রেলার দেখে এমবির টাকা ফেরত চাইছেন দর্শকরা! || Somoynews.tv পরিচালক দেলোয়ার জাহান ঝন্টুর 'তুমি আছো তুমি নেই' নিয়ে অনেক আশা ছিল কলাকুশলীদের মনে। পরিচালক এটিও আশা করেছিলেন, তুমি আছো তুমি নেই হবে তার সবচেয়ে সফল সিনেমা। তবে ট্রেলার ও পোস্টার প্রকাশের পর এসব বক্তব্যের সঙ্গে কোনো মিলই পাওয়া যায়নি। জাজ মাল্টিমিডিয়ার ইউটিউব চ্যানেলে ট্রেলার প্রকাশের ২৩ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও সেখানে তেমন কোনো ইতিবাচক কমেন্ট নেই। দর্শকরা উল্টো সমালোচনায় মুখর করে তুলেছেন কমেন্টবক্স। এক ব্যক্তি কমেন্ট করেছেন, তোমাদের লজ্জা থাকা দরকার। এইসব বস্তাপচা মুভি বানিয়ে ইন্ডাস্ট্রিকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছো। আরেকজন লিখেছেন, এইটা কোনো মুভির ট্রেলার! মাননীয় পরিচালক আমার এমবি ফেরত চাই। একজন লিখেছেন, ৯০ দশকের যাত্রাপালা এর থেকেও বেটার ছিল। ধিক্কার জানাই তাদের যারা বাংলা চলচ্চিত্রকে ধ্বংস করে দিচ্ছে...। ঢাকাই সিনেমার নামকরা পরিচালক দেলোয়ার জাহান ঝন্টু। এ কথা নিঃসন্দেহে সত্য অনেক হিট ও ব্যবসাসফল ছবির নির্মাতা তিনি। এই ঝন্টু নির্মাণ করেছেন 'তুমি আছো তুমি নেই', যেখানে প্রথমবার নায়িকা হয়ে আসছেন দীঘি।
8779957___https://www.kakdwip.co.in/2020/07/blog-post_907.html
আজও রহস্য ভেদ হয়নি পৃথিবীর গভীরতম খাদের.. ! - kakdwip.com Home Daily News News আজও রহস্য ভেদ হয়নি পৃথিবীর গভীরতম খাদের.. ! at July 17, 2020 Daily News, News, পাঁচ ঘণ্টা ধরে অবতরণের পরে গন্তব্যে পৌছতে পেরেছিলেন পিকার্ড এবং ওয়ালশ। কিন্তু চ্যালেঞ্জার ডিপ-এর গভীর বিন্দুতে থাকতে পেরেছিলেন মাত্র কুড়ি মিনিট। তাঁরা ১০, ৯১৬ মিটার অবধি নামতে পেরেছিলেন | আসলে এই মেঘ আকাশের জলীয় বাষ্পপূর্ণ কণার সমষ্টি নয়। এ হল বালি, কাদামাটি ও অন্যান্য উপকরণের সমষ্টি। যা জলের প্রবাহে ক্রমাগত জমতে থাকে মহাসগরের গভীর খাতে। সেই জমাটবদ্ধ বালি-কাদামাটির অংশকেই মেঘ বলে বর্ণনা করা হয়। প্রথম অভিযানের পরে অর্ধশতক পেরিয়ে ২০১২ সালে ফের মানুষের অবতরণ মারিয়ানা খাতে। এ বার সাব-ডাইভ দেন চিত্র পরিচালক জেমস ক্য়ামেরন। তিনি পৌঁছতে পেরেছিলেন ১০, ৯০৮ মিটার অবধি। একটুর জন্য বেঁচে যায় প্রথম দুই অভিযাত্রীর রেকর্ড। তবে সম্প্রতি আর এক অভিযাত্রী ভিক্টর ভেসকোভো পৌঁছেছেন ১০, ৯২৭ মিটার অবধি। তিনি প্রথম অভিযাত্রীদের রেকর্ড ভাঙতে পেরেছেন।
8779958___http://bangla.bornomalanews.com/2017/02/21/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A7%9F%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A7%9F/
নিউইয়র্কে গভীর শ্রদ্ধায় ভাষা শহীদদের স্মরণ | Bornomala News Portal বর্ণমালা নিউজ: নিউইয়র্কের বাংলাদেশীরা যথাযোগ্য মর্যাদায় ভাবগম্ভীর পরিবেশে স্মরন করেছে বাংলা ভাষার জন্য উৎসর্গিত প্রাণ মহান ভাষা শহীদদের। বিভিন্ন স্থানে বেশ ক'টি সামাজিক-সাংষ্কৃতিক সংগঠন আয়োজন মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের অনুষ্ঠানমালা। দেশের মতই একুশের প্রথম প্রহরে ২০ ফেব্রুয়ারী সোমবার মধ্যরাতে বিভিন্ন স্থানে নির্মিত অস্থায়ী শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণের মধ্য দিয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বাংলাদেশীরা। অমর একুশে পাল ন উপলক্ষে নিউইয়র্কের ম্যানহাটনে জাতিসংঘের বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন, উডসাইডের গুলশান টেরেসে বাংলাদেশ সোসাইটি, কুইন্স প্যালেসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলামনাই এসোসিয়েশন, জ্যাকসন হাইটসের ডাইভারসিটি প্লাজায় নব গঠিত জ্যাকসন হাইটস আওয়ামী বিজনেসে লীগের তত্বাবধানে জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশি বিজনেস এসোসিয়েশন ও জ্যাকসন হাইটস এলাকাবাসী এবং ম্যানহাটনে জাতিসংঘের সামনে ড্যাগ হ্যামারশোল্ড পার্কে মুক্তধারা ফাউন্ডেশন এবং বাঙালীর চেতনা মঞ্চ অুম বাংলাদেশি অধ্যুষিত এলাকা কুইন্সের জ্যাকসন হাইটস, জ্যামাইকা, ব্রঙ্কসের পার্কচেস্টার, ব্রুকলিনের চার্চ-ম্যাকডোনাল্ড এলাকায় অস্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয় শহীদদের স্মৃতিতে পুষ্পাঞ্জলী অর্পণের জন্য। জাতিসংঘ বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে রাত ৯টা ৩০ মিনিট থেকে একুশের প্রথম প্রহর পর্যন্ত আয়োজিত অনুষ্ঠানের সূচনা হয় জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেনের স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে। এরপর বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে স্থাপিত অস্থায়ী শহীদ মিনারের সামনে দাঁড়িয়ে ভাষা শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে দেয়া রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনানো হয়। রাত সাড়ে ১০টার পর শুরু হয় শহীদ দিবস উপলক্ষে উন্মুক্ত আলোচনা। যুক্তরাষ্ট বসবাসরত: বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, ব্য বসায়ী, সাংবাদিক-সাহিত্যিকসহ বিভিন্ন পেশার বাংলাদেশীরা প্রথম প্রহরে মিশনের অস্থায়ী শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভাষা শহীদদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেন। রাত ১২টা ১মিনিটে মিশনে স্থাপিত শহীদ মিনারে স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেনের নেতৃত্বে মিশনের কর্মকর্তা কর্মচারিবৃন্দ ফুল দিয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। তারপরই কনস্যুলেট জেনারেল অফিস, যুক্তরাষ্ট্র মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, শেখ হাসিনা মঞ্চ, শেখ রাসেল শিশু-কিশোর সংস্থা, গোপালগঞ্জ জেলা সমিতি, সোনালী এক্সচেঞ্জসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন এবং উপস্থিত অন্যান্যরা শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। নিউইয়র্কে বাংলাদেশীদের অভিভাবক সংগঠন বাংলাদেশ সোসাইটির আয়োজনে একুশের অনুষ্ঠানমালা হয় উডসাইডের গুলশান টেরেসে। রাত ১২টা ১ মিনিটে অস্থায়ী শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে প্রায় শতাধিক সংগঠন। কুইন্স প্যালেসে সোমবার সন্ধ্যা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলামনাই এসোসিয়েশনের আয়োজনে বর্ণাঢ্য সাংষ্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে পালিত হয় মহান একুশে ফেব্রুয়ারী। প্রথম প্রহরে ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলামনাই এসোসিয়েশনের কর্মকর্তারা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্প মাল্য অর্পনের পর অন্যান্র বিশ্ববিদ্যালয়ের এলামনাই এসোসিয়েশনের কর্মকবর্তারা পুষ্পাঞ্জলী অর্পন করেন। এছাড়াও অসংখ্য সামাজিক-সাংষ্কৃতিক ও রাজনৈতিকি সংগঠন এবং ব্যক্তিগতভাবে অনেকেই অস্থায়ী বেদীতে শহীদদের প্রতি পুষ্পাঞ্জলী নিবেদন করেন। মুক্তধারা ফাউন্ডেশন এবং বাঙালি চেতনা মঞ্চর প্রতিবছরের মত জাতিসংঘ সদর দপ্তরের সামনে ড্যাগ হ্যামারশোল্ড পার্কে অমর একুশের অনুষ্ঠান আয়োজন করে । প্রথম প্রহরে এখানে নির্মিত অস্থায়ী শহীদ মিনার বিভিন্ন সংগঠন পুষ্মমাল্য অপর্ণ করে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে।
8779959___https://www.mahanagarbarta.com/black-day-for-indian-justice-system-says-owaisi/
"ভারতীয় বিচার ব্যবস্থার কালো দিন", বাবরি মামলার রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল ওয়াইসিদের - Mahanagar Barta Home/দেশ/"ভারতীয় বিচার ব্যবস্থার কালো দিন", বাবরি মামলার রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল ওয়াইসিদের Editor Desk September 30, 2020 মহানগর বার্তা ওয়েবডেস্ক:বাবরি মামলার রায় নিয়ে এবার মুখ খুললেন আসাদুদ্দীন ওয়াইসি। এই রায় নিয়ে চূড়ান্ত অসন্তোষ প্রকাশ করে অল ইন্ডিয়া মজলিশ-ই-ইত্তেহাদুল মুসলেমিন বা মিম প্রেসিডেন্ট জানান রায় ঘোষণায় তিনি অসহায় বোধ করছেন। বুধবার সিবিআই এর বিশেষ আদালতের রায় ঘোষণার পরই একথা জানান ওয়াইসি। ভারতের বিচার ব্যবস্থার ইতিহাসে আজকের দিনটাকে কালো দিন বলেও অভিহিত করেন তিনি। এদিন সংবাদমাধ্যমের সামনে এসে ওয়াইসি বলেন, "আদালত বলছে বাবরি ধ্বংসে কোনো ষড়যন্ত্র ছিল না। তাহলে আমাকে বলুন ওই ঘটনা যে স্বাভাবিকভাবে ঘটেনি তা প্রমাণ করতে কত দিন লাগবে। আজ একজন ভারতীয় মুসলিম হিসেবে নিজেকে অসহায় লাগছে। ঠিক এরকমই অসহায় লেগেছিল ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর। গোটা দুনিয়া দেখেছে কারা বাবরি মসজিদে লোক জড়ো করেছিল। কাদের উপস্থিতিতে মসজিদ ভেঙে ফেলা হয়েছিল।কারা বাবরি ধ্বংসের পর মিষ্টি বিলি করেছিল।" তিনি আরো বলেছেন, "মানুষ কি দেখেন নি, উমা ভারতী কী ভাবে বলেছিলেন " এক ধাক্কা অউর দো, বাবরি মসজিদ তোর দো"? জানা গেছে, বাবরি ধ্বংস নিয়ে সিবিআই এর বিশেষ আদালতের আজকের এই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে যাচ্ছে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোন্যাল ল বোর্ড। বোর্ডের ওই সিদ্ধান্তকে স্বাগতও জানিয়েছেন ওয়াইসি। এছাড়া, এই রায় সম্বন্ধে পার্সোন্যাল ল বোর্ডের সেক্রেটারি জাফরিয়াব জিলানির বক্তব্য, "বাবরি নিয়ে সিবিআই আদালত যে রায় দিয়েছে তা ভুল। ওই রায়ের বিরুদ্ধে আমরা হাইকোর্টে আপিল করব।" প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র নিয়ে দীর্ঘ ২৮ বছর পর আজ সিবিআই এর বিশেষ আদালত রায় ঘোষণা করেছে। এতে ঘটনায় অভিযুক্ত লাল কৃষ্ণ আদবানি,মুরলী মনোহর সহ মোট ৩২ জনকেই সম্পূর্ণ নির্দোষ ঘোষণা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, বাবরি মসজিদ ধ্বংসের ঘটনায় আদেও কোনও ষড়যন্ত্র হয় নি। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনো প্রমাণ পাওয়া যায় নি। অন্যদিকে, আদালতের রায়কে মেনে নিয়েছেন জানিয়েছেন বাবরি কাণ্ডে মামলাকারী মহম্মদ ইকবাল আনসারি। রায় শুনে তিনি বলেন, "ভালোই হয়েছে। মামলা শেষ হল। এবার সবাই শান্তিতে থাকবে।"
8779960___https://www.runnermedia24.com/uk/9588
ব্রিটেনের স্পেন্ডিং ওয়াচডগ তাদের প্রকাশিত এক গবেষণায় জানিয়েছে দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধি গত ৩০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ হতে পারে। ব্রিটেনজুড়ে করোনার লকডাউন পরবর্তী সময়ে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যাওয়ায় অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে মানুষের জীবন যাপনের ব্যয় ব্যাপক হারে বেড়েছে। অর্থনীতির পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বর্তমানে মুদ্রাস্ফীতির হার ৩.১ শতাংশ যা ২০২২ সালে ৪ শতাংশে পৌঁছাতে পারে। তবে যুক্তরাজ্যের অফিস ফর বাজেট রেসপন্সিবিলিটি জানিয়েছে, আগামী বছর নাগাদ মুদ্রাস্ফীতি ৫ শতাংশ হতে পারে। চ্যান্সেলর রিশি সুনাক ব্রিটেনের বাসাবাড়িতে ব্যয় বাড়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। বাজেট ঘোষণার সময় যুক্তরাজ্যের বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থাকে 'স্বল্প মেয়াদে স্থিতিশীল' হিসেবে বর্ননা করেছেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন আগামী ছয় মাস পরে ব্রিটেনের অর্থনীতি মহামারি পূর্ব অবস্থায় ফিরে যাবে। এছাড়া গত সেপ্টেম্বরের চেয়ে যুক্তরাজ্যে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যাওয়ার জন্য জ্বালানি সংকট ও পরিবহন সমস্যাকে দায়ী করেছেন রিশি সুনাক। তিনি বলেন, দেশজুড়ে পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে যে সমস্যা তৈরি হয়েছে তা কাটাতে কয়েকমাস সময় লাগবে। এটা রাতারাতি সমাধানের বিষয় নয় বলেন জানান তিনি। বেক্সিট পরবর্তী ব্রিটেনে নতুন কিছু সমস্যা তৈরি হয়েছে, যেগুলোর মধ্যে রয়েছে বন্দরগুলোতে মালামাল ছাড়াতে দেরি হওয়া এবং কর্মচারি সমস্যা। এর ফলে বিলম্বে পণ্য পরিবহন সংকটের কারণে জীবন যাপনের ব্যয় বেড়েছে। এরমধ্যে করোনা মহামারী পরিস্থিতির কারণে লকডাউন এই সমস্যা আরও বাড়িয়ে তোলে।
8779961___https://www.voabangla.com/a/drc-report-40/1851607.html
গর্ভকালে মায়ের জ্বর, সর্দি বা ভাইরাসের সংক্রমণ শিশুর ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। মায়ের গর্ভে থাকাকালে এই সংক্রমণের কারণে শিশুর জন্মের পর অ্যালার্জি ও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। আমেরিকান কলেজ অফ অ্যালার্জি, অ্যাজমা অ্যান্ড ইমিউনোলজির এক সাম্প্রতিক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। গবেষণাটিতে মা ও শিশুর শারীরিক স্থিতি পরীক্ষা করে দেখা গেছে, গর্ভকালের সংক্রমণ ভ্রুণে এমন প্রভাব রাখে যা পরবর্তীতে সামান্য ভাইরাস সংক্রমণেই শিশুর অ্যালার্জি বা শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় এবং এটি ক্রমশঃ বাড়তে থাকে। এদিকে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, গর্ভকালীন সংক্রমণের বিষয়টি অনেকেই খেয়াল করে না। অথচ এ সময় সংক্রমণের কারণে গর্ভের শিশুর ক্ষতি হতে পারে এমনকি গর্ভপাতও হতে পারে। এ ব্যাপারে এনজেন্ডার হেলথের বাংলাদেশ প্রতিনিধি এবং ইউএসএআইডি'র অর্থায়নে পরিচালিত মায়ের হাসি প্রকল্পের পরিচালক ডা. আবু জামিল ফায়সাল বলেন, গর্ভকালে বা প্রসবের আগে মায়েদের যেসব সংক্রমণ হয় তা অনেকেই খেয়াল করে না। মনে করে সামান্য জ্বর বা সংক্রমণে আর কি হবে। এতে মায়ের ক্ষতি ছাড়াও গর্ভের সন্তানেরও ক্ষতি হতে পারে। এমনও অবস্থা দেখা গেছে, সংক্রমণের কারণে জ্বরের মাত্রা বেশি হয়ে গর্ভপাত হয়েছে। ভাইরাস সংক্রমণ যেকোনো সময়েই হতে পারে। তবে গর্ভাবস্থায় মায়ের ভাইরাস সংক্রমণ শিশুর শারীরিক গঠনের ক্ষতি করতে পারে। গর্ভাবস্থায় ভাইরাস সংক্রমণের ধরণ প্রসঙ্গে ডা. ফায়সাল বলেন, প্রসবের আগে সংক্রমণের মধ্যে কিছু সংক্রমণ আছে যেমন: ভাইরাল ফিভার (উচ্চতাপের জ্বর), ইন্ফ্লুয়েঞ্জা জাতীয় ভাইরাস দিয়ে আক্রান্ত হয়ে যদি বেশি জ্বর হয় তাহলে তা শিশুকে ক্ষতি করে । রুবেলা বা মিজলস্ সংক্রমণ বিশেষ করে জার্মান মিজলস্ শিশুর ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। আবার ছোটখাট সংক্রমণ সারাতে ঔষধ ব্যবহারও বাচ্চার জন্য ক্ষতিকর হয়। গর্ভকালীন সংক্রমণ প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা, সর্দি-হাঁচি-কাশি থেকে দূরে থাকা এবং গা মুছে জ্বর কমিয়ে রাখার বিকল্প নেই। তবে হাম বা রুবেলা প্রতিরোধে শিশুবয়সেই টিকা দিতে হয়। গত ২৫ জানুয়ারি থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশের ইতিহাসে বৃহত্তম টিকাদান কর্মসূচী সম্পন্ন হয়েছে। এই প্র্রতিবেদনে মায়েদের উদ্দেশ্যে বার্তা হচ্ছে, আপনি যদি সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা করে থাকেন অথবা ইতিমধ্যে গর্ভধারণ করে থাকেন, আপনার এবং অনাগত শিশুটির সুরক্ষায় গর্ভকালীন সংক্রমণ সম্পর্কে সচেতন থাকুন।
8779964___https://www.bd-pratidin.com/last-page/2019/03/31/412438
বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে যুক্তরাজ্যের মন্ত্রীর চিঠি | 412438|| Bangladesh Pratidin বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়ানোর আগ্রহ প্রকাশ করে সরকারের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন যুক্তরাজ্যের এক মন্ত্রী। ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, যদি ব্রিটিশ কোম্পানিগুলোকে দেশীয় শিল্পের মতো শুল্ক সুবিধা দেয় বাংলাদেশ, তবে যুক্তরাজ্য তাদের বিনিয়োগ আরও বাড়াবে। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্শির কাছে এ চিঠিটি পাঠান যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যবিষয়ক মন্ত্রী ড. লিয়াম ফক্স। যুক্তরাজ্যের ব্যবসায়ীদের জন্য শুল্ক সুবিধা চেয়ে পাঠানো এ চিঠিতে বাংলাদেশের জন্য আরও একটি খুশির খবর দিয়েছেন ড. লিয়াম ফক্স। তিনি নিশ্চিত করেছেন, ব্রেক্সিট কার্যকর হওয়ার পর ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে দেশটি বেরিয়ে গেলেও পণ্য রপ্তানিতে বর্তমানের মতোই শুল্ক ও কোটামুক্ত বাজার সুবিধা (জিএসপি) পাবে বাংলাদেশ। যুক্তরাজ্য সরকারের এ চিঠি নিয়ে সম্প্রতি একটি আন্তমন্ত্রণালয় সভা করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। ওই সভায় দেশটির আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে ফিরতি চিঠি পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব তপন কান্তি ঘোষ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যুক্তরাজ্য যখন ব্রেক্সিট কার্যকর করতে যাচ্ছে, ঠিক সে সময় তারা বাংলাদেশের জিএসপি সুবিধা অব্যাহত রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করে যে চিঠি দিয়েছে সেটি আমাদের জন্য আনন্দের। আমরা এটি জানতেই বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থার সঙ্গে সভা করেছি। কারণ বিষয়টি নিয়ে এক ধরনের ধোঁয়াশা ছিল। এখন দেশটির সরকারের একজন মন্ত্রীর চিঠিতে সেই ধোঁয়াশা কেটে গেল। চিঠিতে ব্রিটিশ কোম্পানিগুলোর শুল্ক সুবিধা সম্পর্কে ওই কর্মকর্তা বলেন, যুক্তরাজ্যের বিনিয়োগকারীরা করপোরেট ট্যাক্স কমানোর আবেদন জানিয়েছেন। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য করপোরেট ট্যাক্স কোথাও কোথাও বেশি আছে। তারা চাইছে স্থানীয় শিল্পের অনুরূপ শুল্ক সুবিধা। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) চিঠি পাঠানো হবে বলেও জানান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এ কর্মকর্তা। চীনের পর বাংলাদেশে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বিনিয়োগকারী যুক্তরাজ্য এ তথ্য উল্লেখ করে ড. লিয়াম ফক্স চিঠিতে জানান, ২০১৮ সালে তার দেশ ৩৭২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে বাংলাদেশে। 'কিন্তু আমি এই বিনিয়োগ আরও বাড়াতে চাই এবং বিনিয়োগকারী ও রপ্তানিকারকদের বাংলাদেশের বাজারে প্রবেশ করতে উৎসাহিত করতে চাই,'-বলেন ড. লিয়াম। দুই দেশের মধ্যে প্রায় ২ দশমিক ৪ বিলিয়ন ইউরো বাণিজ্য বৈষম্য রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। এ অবস্থায় বাংলাদেশে বিনিয়োগ পরিস্থিতি আরও উন্নত করার অভিপ্রায় প্রকাশ করেন যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমন্ত্রী। বাংলাদেশ স্থানীয় শিল্পকে যে করপোরেট শুল্ক সুবিধা দিচ্ছে সেই একই সুবিধা ব্রিটিশ কোম্পানিগুলোকেও দেওয়ার আবেদন জানিয়ে ড. লিয়াম বলেন, এটি করলে যুক্তরাজ্যের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার পরিবেশ তৈরি হবে, যা দুই দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে সহায়তা করবে। চিঠিতে যুক্তরাজ্যে বসবাসরত প্রায় ৫ লাখ বাংলাদেশি অভিবাসীর কথা উল্লেখ করে বলা হয়, এসব অভিবাসী দুই দেশের মধ্যে শক্তিশালী বন্ধন তৈরি করছে। তারা এখন বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্যও শুরু করেছে। এ অবস্থায় যুক্তরাজ্য বাংলাদেশে বাণিজ্য সম্প্রসারণে ব্যবসায়ীদের রপ্তানি সহায়তার সীমা (এক্সপোর্ট ফিন্যান্স) ১৫০ মিলিয়ন ইউরো থেকে বাড়িয়ে ৬৫০ মিলিয়ন ইউরোতে উন্নীত করেছে বলেও জানানো হয় চিঠিতে।
8779965___https://www.prothomalo.com/entertainment/bollywood/%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%95-%E0%A6%9B%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE
যে কারণে সুশান্তর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছিলেন সারা | প্রথম আলো দুই মাসের বেশি সময় ধরে সুশান্ত সিং রাজপুতের সঙ্গে রিয়া চক্রবর্তীর প্রেম বলিউডের তুমুল আলোচনার বিষয়। এমনকি এই বলিউড নায়ক আর অঙ্কিতা লোখান্ডের প্রেম কাহিনি আজও বলিউডে কান পাতলে শোনা যায়। কিছু সময়ের জন্য সুশান্তর সঙ্গে কৃতি শ্যাননের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। আর এসবের মধ্যে আরেক বিটাউন নায়িকার সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্কের কথা শোনা গিয়েছিল। তিনি সাইফ আলী খান এবং অমৃতা সিংয়ের কন্যা সারা আলী খান। তবে সুশান্ত ও সারা—দুজনই এটাকে গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু এই বলিউড নায়কের বন্ধু ও কথিত ম্যানেজার স্যামুয়েল হকিপের দাবি, সারার সঙ্গে সুশান্তর কিছু সময়ের জন্য গভীর ভালোবাসার সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। সুশান্তের জন্মদিনে দুজনকে নাকি একসঙ্গে অনেকটা সময় কাটাতে দেখা গেছে। সারা ও সুশান্তর প্রেমের খবর ছড়িয়ে পড়লে 'সৎ মা' কারিনা বলেন, 'নিজের প্রথম হিরোর সঙ্গে প্রেম কোরোনা সারা।' স্যামুয়েল সুশান্তর সাবেক ফ্ল্যাটমেটও ছিলেন। তিনি জানিয়েছেন, সারাই সুশান্তর সঙ্গে সম্পর্কের ইতি টানেন। কেন সুশান্তর সঙ্গে সারা ব্রেকআপ করেছিলেন, সেই উত্তরও দিয়েছেন তিনি। আমার মনে আছে, তখন 'কেদারনাথ' ছবির প্রচার চলছিল। সুশান্ত ও সারা একে অপরের ভালোবাসায় ডুবে ছিলেন। 'কেদারনাথ' ছবির মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক হয় সারা আলী খানের। এই ছবিতে তার বিপরীতে ছিলেন সুশান্ত। আর এই ছবির সেট থেকেই তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। তখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁদের প্রেমের খবর হামেশাই চর্চায় উঠে আসত। যদিও এই দুই বলিউড তারকা এসব গুজব বলে জানিয়েছিলেন। কিন্তু স্যামুয়েল তাঁর ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে দাবি করেছেন যে সুশান্ত ও সারার মধ্যে সম্পর্ক ছিল। স্যামুয়েল ইনস্টাতে লিখেছেন, 'আমার মনে আছে, তখন "কেদারনাথ" ছবির প্রচার চলছিল। সুশান্ত ও সারা একে অপরের ভালোবাসায় ডুবে ছিলেন। দুজনের ভালোবাসা সারল্যে ভরা ছিল। একজন আরেকজনকে অত্যন্ত সম্মান করতেন; যা আজকালকার প্রেমের সম্পর্কে খুব কম দেখা যায়।' তিনি আরও বলেন, 'সারা সুশান্ত এবং সুশান্তর পরিবারকে সম্মান করতেন। এমনকি সুশান্তর বন্ধু ও কর্মচারীদের প্রতিও তাঁর একই রকম ব্যবহার ছিল। সুশান্ত অভিনীত 'সনচিড়িয়া' ছবিটি ফ্লপ হওয়ার পর সারা ওর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন। এ ঘটনায় আমি খুবই অবাক হই।' এর পেছনে কি 'বলিউড মাফিয়া'র হাত ছিল? এই প্রশ্ন তুলে স্ট্যাটাসটা শেষ করেন স্যামুয়েল। That feeling when another #kedarnath song is about to drop 🤗👀❤️🤩 #love #laugh #moments #tfw সুশান্তর মৃত্যুর পর সারা আলী খানের পক্ষ থেকে খুব বেশি কিছু শোনা যায়নি। সারা সুশান্তর স্মৃতি রোমন্থন করে 'কেদারনাথ' ছবির সেটের একটি ছবি পোস্ট করেছিলেন। ওটিটি প্ল্যাটফর্মে সুশান্ত অভিনীত 'দিল বেচারা' ছবিটি মুক্তির পর সারা সুশান্ত ও তাঁর বাবা সাইফের একটা ছবি পোস্ট করেছিলেন। এই ছবির নিচে তিনি লিখেছিলেন, 'এই দুজন আমার জীবনের দুই সুপুরুষ। যাঁদের সঙ্গে আমি ভ্যান গগ, দূরবিন, নক্ষত্র, গিটার, ধ্রুবতারা, ক্রিকেট, পিংক ফ্লয়েড, শাস্ত্রীয় সংগীত আর অভিনয়ের খুঁটিনাটি নিয়ে কথা বলেছি।'
8779967___https://saabdik.com/corona-and-lockdown/
মাসখানেক আগের ঘটনা মনে পড়ে যাচ্ছে। এক ছাত্রী খুব টেনশন করছে কিনাহ্ সে chicken খেয়েছে ওর জ্বর এসেছে। তার কি করোনা হয়েছে??? ছাত্রী দের মধ্যে অজস্র কৌতূহল। চিকেন থেকেই করোনা নাকি ঠান্ডা লাগলেই করোনা হতে পারে? হাচলে কি? কাশলেই বা কি? সাধারণ সর্দি জ্বর না আলাদা উপসর্গ? এই রোগের প্রাথমিক উপশম কি? খাদ্যের মধ্যে রোগের উৎপত্তি ও প্রভাব আছে কিরকম সেই সব প্রশ্ন। তা ইন্টারনেটের কল‍্যানে অনেক তথ্য ই হাতে আসছে আমাদের। প্রতিনিয়ত ও অবিরত। এখানে আমার যেকথা জানানো দায়িত্ব যে WHO(World Health Organization, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা)নির্দেশিত ও প্রশাসন পরিবেশিত তথ্য ও নির্দশনামাই আমাদের অনুসরণ ও মানতে হবে। সেটাই হবে আমাদের আশু-কর্তব্য বা foremost priority কারণ WHO কথা অনুযায়ী রোগটি অতীব সংক্রমণ ধর্মী ও community transmission হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। যা আমাদের চোখের সামনে রয়েছে। চীন থেকে ছড়িয়ে পড়েছে সারা বিশ্বে। করোনার vaccine ও ওষুধ এখনো পরীক্ষা অথবা trial এর পর্যায়ে রয়েছে। এর চটজলদি নিদান বা সমাধান হল সামাজিক দূরত্ব Social Distancing যার পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের সরকারের সিদ্ধান্ত হল দেশযুড়ে তিন সপ্তাহের তালাবন্দি বা lockdown অর্থাৎ জরুরি পরিষেবা ছাড়া সব কিছু তালাবন্ধ। নিজেকে ঘরের ঘেরাটোপে ধরে রাখা এবং সঙ্গরোধ বা quarantine করা। স্কুল-কলেজ বন্ধ হয়েছে চলতি মাসের গোড়া থেকেই, সংক্রমণ প্রতিহত করতে ও সুনিশ্চিত ভবিষ্যতের উদ্দেশ্যে; কিন্তু সে কথা বলতে পড়াশোনা বন্ধ হয়নি। সেজন্য,ধন্যবাদ দিই আমাদের আধুনিক ব‍্যবস্থা ও tech savvy মানসিকতা‌র যার জন্য virtual class ও ইন্টারনেট সাহায্যে আমি ও আমার মতো অনেকেই পৌঁছে যাচ্ছি আমার মেয়েদের কাছে। যেমনটা শাব্দিক পৌঁছে যাচ্ছে আপনাদের কাছে, যেখানেই থাকুন। সেদিক থেকে দেখলে আমি অনেকটা স্বছন্দে কাটাচ্ছি এই Social distancing এর সময়ও আমি ছাত্রী দের কথা ভাবছি ও তাদের সাথে পড়ছি। নিজের শিল্পকর্মে ব‍্যস্ত আছি, অনেক দিন পর মায়ের হাতের রান্না উপভোগ করছি ও মায়ের সাথে দেদার আড্ডা দিচ্ছি। কিন্তু আমার মতো বাড়ি থেকে কাজ করা অনেকের পক্ষেই সম্ভব নয়। কি করবেন ভাবছেন? একটা খুব সহজ উপায় বলি। নিজেকে দেখুন। আজ্ঞে হ‍্যাঁ। বাড়িতে আয়না আছে তো। দাঁড়ান ও দেখুন। কি মনে হচ্ছে? Stressed লাগছে। ক‍্যটরিনা কাইফ বা অক্ষয় কুমারের সাথে তুলনা করতে বলছি না। নিজেকে নিজের মতো দেখুন। ত্বকের জেল্লা বাড়তে চান। রোজকার কাজ কর্মের মাঝে সম্ভব হয় না। অফিস থেকে ফিরে আর ইচ্ছা করেনা। কিংবা tone করার প্রয়োজন আছে। সব সমস‍্যার একসাথে মুক্তি পেতে পারেন। আমি gym যেতেও বলছি না, home made spa করতেও বলছিনা। বলবো যোগ করতে। একমাসে কাজে আসবেই। হালকা কিছু করুন যেমন সুর্য নমস্কার, এর থেকে সহজে আছে pilates এর কিছু move- সেলিব্রিটি ট্রেনার ও ভারতের প্রথম pilates বা পিলাটিস বিশেষজ্ঞা ইয়াস্মিন করাচিওয়ালার। বাড়িতে বসেই করা যাবে এমনসব ভালো থাকার fitness mantra at home দেখে নিতে পারেন উক্ত ব‍্যক্তির page এর ফেসবুক বা ইনস্ট্রাগ্ৰাম আ্যকাউন্টে। নিজের হল। এরপর আরেকটু পাশে দেখুন, নিজের ঘরের দিকে তাকান। এখানেই এখন চব্বিশ ঘন্টা থাকতে হবে তাও অন্তত এক মাস। যেসব জিনিস খুঁজে পাননি, না পেয়ে online এ সটান আবার reorder করেছেন। খুঁজে বার করুন। পুরনো tshirt অথবা album কিংবা জন্মদিনের উপহার স্বরূপ মায়ের দেওয়া রান্নার বই ফাইল চাপা পড়েছিল। খুঁজছেন? অপ্রয়োজনীয় জিনিসকে বিদেয় করুন। ঘরের আসবাবের সাজ ও স্থান বদল করতে পারেন। এতে একঘেঁয়ে ভাব কমবে। মন হবে ফুরফুরে। যারা আমার মতো জুতো নিয়ে শৌখিন তাদের বলছি, জুতো নষ্ট করা বা ফেলে দেওয়ার অভ‍্যাস আমাদের নেই আর আসেও না তাই বলি- জুতোর laundry শুরু করুন, আরেবাবা নিজের টা দিয়ে করে দেখুন না; দেদার মজা আছে। আপাতত কলকাতাতে একজনই আছেন এই কাজটি করে দেন। আপনিও শুরু করবেন কিনা ভেবে দেখতে পারেন। যাদের একটু বাগানের শখ আছে বা খোলা জমি আছে, গাছ লাগাতে পারেন ও ভালোবাসেন। এবার অন্য ভাবে করুন। মিনিয়েচার গার্ডেনের মাধ্যমে- উঁহু টব কিনতে হবে না। পড়ে থাকা কোল্ড ড্রিংক্সের বোতল, প্লাস্টিকের খাবারের কাপ বা বাক্স বা কসমেটিকসের শিশি-বোতল দিয়ে বানাতে পারেন টব, করতে পারেন মিনি গার্ডেন। পড়ার টেবিলের কোনায় বা বইয়ের তাকে, ড্রেসিং টেবিলের উপরে জায়গা পেতে পারে এই বাগান। এতে সাজশয‍্যার একঘেঁয়েমি কাটবে। যারা খুব প্রযুক্তি স্বাছন্দ‍্য , এখনকার ভাষায় tech savy, কিংবা একা ফ্ল্যাটে বন্দি তারা Online বিভিন্ন কোর্স আছে। ভেবে দেখতে পারেন। খুঁজে নিন মনের মতো। ঘরে বসেই কিছু রেসিপি শিখে, সাধারণ উপায়ে বানানো যাবে। করতে পারেন। আর হ‍্যা ফোটো তুলে মাকে whatsapp করতে ভুলবেন না। আমরা বাঙালিরা খুবই ভ্রমণ পিপাসু। নিজের প্রিয় ভ্রমণের ইতিবৃত্তের একটি দিন-পুস্তিকা বা logbook করতে পারেন।(ছবিতে দেখুন) বাঙালি শুধু ঘোরে না, নতুন জায়গা আবিষ্কার ও করে। লিখে ফেলুন। আমাদের শাব্দিকে দিতে পারেন। অত‍্যন্ত খুশি হবো। এই কাজটি অনেকেই করতে পারেন। স্মৃতিকে সততই দুখের না করে সুখের খোঁজে একবার ঝালিয় নিন। দেখবেন নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করা যাবে। আরেকটা কাজ শুরু করা যায় তা হল diary লেখা। করোনা lockdown অভিজ্ঞতা লিখুন।থুড়ি এটা দিয়ে শুরু করুন। আর একটা কথা অবশ্যই বলবো- ঘুমান। দিনে অন্তত আট ঘন্টা ঘুমান। আ্যালার্মের কোনো চিন্তা নেই। দৌড়ানো নেই, নেই কাজের পর কাজের deadline এর চাপ। নেই মাথায় বিশমন ভারী সেই বোঝা যা দেখা যায়না। তাই এখন বিশ্রাম করুন। নির্ভেজাল ঘুমান। আরেকটা কথা ছিল বলবো বলবো না করে বলেই দিলুম সেটা হল নিজস্বি বা সেলফি (selfie)। নিজস্বির একটা সংগ্ৰহ গড়ুন। এ আবার নতুন কি ভাবছেন? এতোদিন তো বাসে-ট্রামে, গাছে-পার্কে, আইফেল টাওয়ার নীচে-ওপরে, ভিক্টোরিয়া কিংবা ময়দানে, মেট্রোর স্টেশনে-চায়ের দোকানে, শপিং মলে-দার্জিলিং ম‍্যালে অনেক হয়েছে। নিজের বাড়ির বিভিন্ন জায়গা আবিষ্কার করুন দেখি। নয়তো উপরোক্ত কোনো একটা কাজের সেলফি collection চলতে পারে। সেটাকে আবার logbook বা সাময়িক পত্রিকা বা journal এর মতো করে সাজাতে পারেন। এক্ষেত্রে করোনা সংক্রান্ত বই ও বানানো যেতে পারে প্রতিদিনের দলিল হিসেবে। কে বলতে পারে আপনি হবে‌ন ফেলু মিত্রের সেই সিধু জেঠা বা জেঠিমা। সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ কথাটা শেষের জন্য তুলে রেখেছিলাম। নিশ্চয়ই আপনারা অনেকেই আশা করছিলেন বলছি না কেন? এই ভাবছিলেন। ঠিক তো।।। এইবার আমরা অতিরিক্ত ব‍্যসস্ততার অবসান করে sorry করোনা করেছে কাজটি – পেরেছি পরিবারকে সময় দিতে। দাদু র সাথে লুডো খেলবে আজ। ঠাকুমার গল্প শুনবো, বাবার পুরনো ডাইরির সংগ্রহ মেলে ধরবো আর ভাববো এরকম করলে হয়, মার সাথে আর ঝগড়া নই- রান্না শুরু করে দেবো, ছেলেমেয়েদের সাথে একসাথে পড়তে বসবো- ওদের আঁকার বইয়ে নিজেও হিজিবিজির মতোই হারিয়ে যাবো। আর হ‍্যঁ প্রতিজ্ঞা করবো করবোই better half এর সাথে কোনো ঝগড়া নয়, যা নিয়ে সংশয় আছে যদিও তবুও চলবে। সব ভালো যার শেষ ভালো তার নাহ্ শেষ ভালো যার সব ভালো তার? আমরা যারা ঘরে বসে মুঠোফোনে বা কম্পিউটারের দর্পনে চোখ রেখে শাব্দিক ই-পত্রিকা পড়ছি, তাদের জন্য এতক্ষণের সমস্ত প্ল‍্যান ঠিক মনে হচ্ছে, কারণ সেই নিশ্চয়তা নিজেদের দিতে পারি আমরা। কপালে ভাঁজ আসেনা লেখাগুলো পড়তে গিয়ে। সরকারের বা প্রশাসনের জন্য অপেক্ষা না করে যদি আমরা কিছু সাহায্য তাদের দিকে তুলে ধরি এবং যারা আমাদের নিত্য রোজনামচায় যাদের ছাড়া এক পাও চলতে পারিনা তাদের যেন মর্যাদা ক্ষুন্ন না হয় সেদিকটা আমাদের সকলকে দেখতে হবে অবশ্যই। আর্থসামাজিক ব‍্যবধান ভুলে সহজ-সরলভাবে জীবন কাটাই, আতঙ্কে বাজার খালি না করে সাধারণ সচেতনতা নাগরিকতা আমাদের পাথেয় হোক। আমার বা আপনার কাছেই শুধু নয় সারা পৃথিবীর কাছে এই পরিস্থিতি এক অনাবিষ্কৃত অনন্য ভয়াবহতা। এক এশিয়ো দৈত‍্যের পর আরেক দৈত‍্যে,ভারতের দিকে তাকিয়ে গোটা বিশ্ব।আমাদের সামনে একটা বিরাট প্রশ্ন ও পরীক্ষা। যা শুধু চিকিৎসা শাস্ত্র অথবা বিজ্ঞানের পরীক্ষা নয়, ধৈর্য সহনশীলতা, সহমর্মিতা ও ঐক‍্যের প্রশ্ন। এর উত্তর আমরা সঠিক রেখে যেতে পারবো,নিশ্চয়ই পারব- এ আমাদের সমস্ত শাব্দিক পরিবারের বিশ্বাস।
8779968___http://www.ppdj.co.vu/2014/09/blog-post_14.html
মনের খোরাক মেটাই | Satisfying Mind: নারীদের প্রতি ইসলামের বর্বরতা যখন স্বামী তার স্ত্রীকে ইসলামী পন্থায় স্থায়ী (অর্থাৎ তিন তালাক) দিয়ে দিলো তারপর সেই স্ত্রী তার ভূতপূর্ব স্বামীর জন্য সম্পূর্ণ হারাম হয়ে যাবে। স্বামী আর কিছুতেই সেই স্ত্রীর সাথে পুনরায় স্বাভাবিক সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবে না এমনকি সেই স্ত্রীকে বিবাহও করতে পারবে না। তবে এর মাঝে হেরফের আছে। তা হচ্ছে এই যে ঐ তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রীকে অন্য কোন পুরুষের সাথে বিবাহে বসতে হবে। তারপর তাদের মাঝে যৌন সঙ্গম হতে হবে। এরপর এই দ্বিতীয় অস্থায়ী স্বামী মহিলাটিকে তিন তালাক দিবে। মহিলাটি তিন মাসের ইদ্দত করবে এবং যদি সে গর্ভবতী না হয় তখনই তার ভূতপূর্ব স্বামী তাকে আবার বিবাহ করতে পারবে। যদি মহিলাটি অস্থায়ী স্বামী দ্বারা গর্ভবতী হয়ে পড়ে তবে এব্যাপারে ইসলামী কায়দা পালন করতে হবে—যা আগেই লিখা হয়েছে। অনেক ইসলামীই এ ব্যাপারে খুব উৎফুল্লতা প্রকাশ করেন এই বলে যে: দেখুন ইসলাম কতনা ন্যায় বিচার করছে: এই হিল্লা প্রথা মহিলাকে আরও একটি সুযোগ দিল অন্য স্বামীর ঘর করার। ইসলামীরা এও বলেন যে এই হিল্লা প্রথার জন্যই পুরুষেরা যত্রতত্র তালাক দেওয়া থেকে বিরত থাকবে। কিন্তু ইসলামীদের এই সব আবোল তাবোল কতই না হাস্যকর। স্বামী দিল স্ত্রীকে তালাক, কিন্তু তার ভুক্তভোগী স্ত্রীকে কেন আবার বিবাহ করতে হবে এক বেগানা পুরুষকে যদি তার ভূতপূর্ব স্বামী চায় তার পূর্বের স্ত্রীর সাথে একটা সমঝোতা করে নিতে? কিসের বাধা এতে? কেনই বা ভূতপূর্ব স্ত্রীকে আবার যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে হবে অন্য এক পুরুষের সাথে? এটা কি স্ত্রীকে সাজা দেওয়া হল না? এই সাজা তো স্বামীরই পাওয়া উচিত ছিল—কারণ সেই তো তালাক দিয়েছিল। যাই হোক, আমরা এখন দেখব কোরান ও হাদিস কি বলছে হিল্লা বিবাহ সম্পর্কে। তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয় বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করতে কোন পাপ নেই, যদি আল্লাহ্র হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হল আল্লাহ্ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা, যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়। এখানে উল্লেখযোগ্য ব্যাপার হল যে হিল্লা বিবাহে অস্থায়ী স্বামীর সাথে মহিলাকে যৌন সঙ্গমে লিপ্ত হতেই হবে। তা না হলে এই হিল্লা বিবাহ সহিহ হবে না। যদি নামকা ওয়াস্তে এই হিল্লা বিবাহ, যা সাধারণত: মসজিদের ইমাম অথবা কর্মচারীর সাথে হয়ে থাকে—তবে তা মোটেই সিদ্ধ হবে না। এই আইন যেহেতু কোরানে লিখিত তাই বিশ্বের কারও সাধ্যি নাই যে এই আইনের রদ বদল করে। এর রদের জন্য দুনিয়ার সমগ্র মুসলিম নারীরা জীবন দিয়ে ফেললেও কারও কিছু করার নেই। এটা হচ্ছে এমনই পরিস্থিতি যেমন হচ্ছে ইসলামী উত্তরাধিকারী আইন— যথা মেয়ে পাবে ছেলের অর্ধেক। এই আইনও চিরকালের—বিশ্বের কোন শক্তি নেই আল্লাহ্র এই আইনের পরিবর্তন করতে পারে। হিল্লা বিবাহের ব্যাপারে দেখা যাক একটি হাদিস। মালিকের মুয়াত্তা: হাদিস ২৮. ৭. ১৮ ইয়াহিয়া বললেন রসুলুল্লাহর স্ত্রী আয়েশা (রঃ) কে বলা হল: এক স্বামী তার স্ত্রীকে স্থায়ীভাবে তালাক দিয়েছে। সেই স্ত্রী অন্য এক পুরুষকে বিবাহ করল। সেই পুরুষ মহিলাকে তালাক দিয়ে দিল। মহিলাটির আগের স্বামী তার তালাক দেওয়া স্ত্রীকে পুনরায় বিবাহ করতে পারবে কি না? বিবি আয়েশা উত্তর দিলেন ততক্ষণ হবে না যতক্ষণ না সে মহিলাটি ঐ পুরুষটির সাথে যৌন সঙ্গমের মিষ্টি স্বাদ উপভোগ করেছে। এই হচ্ছে হিল্লা বিবাহের মর্মকথা। মুসলিম নারীদের যৌন সঙ্গম উপভোগ করার অধিকার আছে কি? আশ্চর্যের ব্যাপার হল ইসলাম স্বীকার করে নিয়েছে যে অন্যান্য নারীদের মত মুসলিম নারীদেরও যৌন ক্ষুধা রয়েছে এবং সেই ক্ষুধার নিবৃত্তির প্রয়োজন। কিন্তু এ ব্যাপারে আল্লাহ্ বড়ই সজাগ এবং অতিশয় কৃপণ। ইসলাম কোনমতেই চায় না যে মুসলিম নারীদের দমিত রাখা যৌন ক্ষুধা বিস্ফোরিত হউক। তাই না মুসলিম নারীদের যৌনাঙ্গ ও শরীরের প্রতি এত তীক্ষ্ণ দৃষ্টি দিতে হচ্ছে। এই জন্যই মুসলিম নারীর যৌনতার ব্যাপারে এত ঢাক ঢাক গুঢ় গুঢ়—যেন কোন ক্রমেই একজন মুসলিম নারী তার ইচ্ছেমত তার যৌনতা উপভোগ করতে না পারে। সেই জন্যেই না করা হয়েছে কত অমানুষিক বর্বর শারিয়া আইন কানুন, যার একমাত্র কারণ—যেমন করেই হউক নারীর এই দুর্নিবার ক্ষুধাকে চেপে রাখতেই হবে। কিন্তু অন্যায় যে আরও ব্যাপক। আমরা দেখেছি শারিয়া আইন বলছে চাহিবা মাত্র স্ত্রীকে তার দেহদান করতে হবে স্বামীকে। কিন্তু এই নিয়মটা স্ত্রীর উপর প্রযোজ্য নয়। একজন মুসলিম স্ত্রীকে অপেক্ষা করতে হবে কখন তার স্বামী তার (স্ত্রীর) যৌন ক্ষুধা মিটাতে প্রস্তুত—অর্থাৎ স্ত্রী চাইলেই স্বামীর কাছে যৌন সঙ্গম আশা করতে পারবে না। স্ত্রীর তীব্র যৌন-ক্ষুধা জাগলেও সে তা মুখ ফুটে স্বামীকে জানাতে পারবে না। যৌন উপভোগের একমাত্র নায়ক ও পরিচালক হচ্ছে স্বামী। স্ত্রী হচ্ছে মেঝেতে পড়ে থাকা চাটাই। স্বামী সেই চাটাইয়ে বীর্যপাত করলেই যৌন সঙ্গম সমাপ্ত হয়ে গেল। মোটামুটি এই ই হল ইসলামী যৌন সঙ্গম। এখানে নারীর ভূমিকা নিতান্তই নগণ্য—একেবারেই নাই বলা চলে। যেখানে স্বামীকে যৌন সঙ্গমের কত ব্যবস্থাই ইসলাম দিয়েছে, যথা এক সাথে চার স্ত্রী, অসংখ্য যৌন দাসী, অগণিত যুদ্ধ বন্দিনী…ইত্যাদি; সেখানে স্ত্রীকে সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করতে হচ্ছে মাত্র একজন পুরুষের উপর— তার স্বামী—আর কেউ নয়। কোন মুসলিম নারীর কি এমন বুকের পাটা আছে যে শারীয়া আইন অমান্য করে তার ইচ্ছামত যৌন ক্ষুধা মিটাবে? এই কাজ করলে যে তাকে পাথর মেরে হত্যা করা হবে। আসুন আমরা এখন দেখি শারিয়া আইন স্বামী তার স্ত্রীর সাথে সংগম করবে চার রাতে এক বার। কেননা স্বামীর হয়ত চার বিবি থাকতে পারে। স্ত্রীকে এর জন্য এই দীর্ঘ অপেক্ষা করতেই হবে। যদি সম্ভব হয় তবে স্বামী এর চাইতে অধিক অথবা কম সঙ্গমও করতে পারে। এমন ভাবে স্ত্রীর সঙ্গমের চাহিদা মিটাতে হবে যেন স্ত্রী চরিত্রবতী থাকে, তার যৌন ক্ষুধা আর না জাগে। এর কারণ এই যে স্বামীর জন্য এটা বাধ্যতামূলক যে তার স্ত্রী যেন সর্বদা চরিত্রাবতী থাকেI
8779969___https://bengali.news18.com/videos/entertainment/bollywood-central-government-informs-supreme-court-cbi-will-investigate-sushant-singh-rajput-death-case-elder-sister-thanked-narendra-modi-sdg-482968.html
সুশান্তের মৃত্যুর তদন্তভার CBI-র হাতে, প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন দিদির | Central government informs Supreme court CBI will investigate Sushant Singh Rajput death case Elder sister thanked Narendra Modi | bollywood - News18 Bangla, Today's Latest Bengali News Bangla Editor | News18 Bangla | 12:00:10 AM IST Aug 06, 2020 সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যু-তদন্তে মহারাষ্ট্র পুলিশকে ভর্ৎ‌সনা সুপ্রিম কোর্টের। সুশান্তের মৃত্যু-তদন্তের ভার এবার CBI-এর হাতে। ভাইয়ের ন্যায় বিচারের আশায় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানালেন সুশান্তের দিদি।
8779970___https://www.bd-pratidin.com/city-news/2021/12/02/717276
ভ্যাট গোয়েন্দার একটি দল আজ রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত আমেরিকান বার্গার নামের একটি ফাস্ট ফুডের দোকানে অভিযান পরিচালনা করেছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ক্রেতা আমেরিকান বার্গারে খাবার খেয়ে বিল দিতে গিয়ে ভ্যাটের চালান চান। কিন্তু প্রতিষ্ঠান ভ্যাটের চালান না দেয়ায় ক্রেতা ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তরে আজ অভিযোগ দায়ের করে। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সংস্থার সহকারী পরিচালক মোঃ হারুন অর রশিদ আজ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে গোয়েন্দার দল দেখতে পায়, প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘদিন যাবৎ ব্যবসা পরিচালনা করলেও ১৩ ডিজিটের ভ্যাট নিবন্ধন গ্রহণ করেনি। গোয়েন্দার দল রেস্টেুরেন্টের POS মেশিন থেকে বিক্রয় তথ্য জব্দ করে। অনুসন্ধানে আরো দেখা যায় যে, প্রতিষ্ঠানটিতে মাত্র ৪ মাসে (২৩ আগস্ট/২০২১ থেকে ৩০ নভেম্বর/২১ পর্যন্ত) প্রায় ১৮.৩৫ লাখ টাকার অধিক বিক্রয় তথ্য পাওয়া গেছে। যার উপর সরকার নির্ধারিত হারে ভ্যাট প্রযোজ্য থাকলেও প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ কোন প্রকার ভ্যাট প্রদান করেনি। কিন্তু ভ্যাট আইন অনুসারে, যে কোন ভ্যাটযোগ্য ব্যবসা শুরুর পূর্বেই যথাযথভাবে ভ্যাট নিবন্ধন গ্রহণ এবং নির্ধারিত ৬.৩ ফরমে ক্রেতাদের ভ্যাট চালান ইস্যু করতে হবে। একইসাথে, মাস শেষে পরবর্তী মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে স্থানীয় ভ্যাট অফিসে রিটার্নের মাধ্যমে তাদের নিকট থেকে সংগৃহীত ভ্যাট সরকারি কোষাগারে জমা দেয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। আমেরিকান বার্গার আইনের এই বিধান ভঙ্গ করে ব্যবসা পরিচালনা করেছে মর্মে ভ্যাট গোয়েন্দার দল দেখতে পান। প্রতিষ্ঠানটির সার্বিক কার্যক্রম অনুসন্ধানের স্বার্থে প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্ট ব্যাংক-এ হিসাব বিবরণী তলব করা হয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরসহ অন্যান্য আইনানুগ কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে। একইসাথে সংশ্লিষ্ট ঢাকা পশ্চিম ভ্যাট কমিশনারকে দ্রুত এই ফাস্ট ফুডকে নিবন্ধনের আওতায় এনে যথাযথ ভ্যাট আদায়ের ব্যবস্থা নেয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
8779971___https://www.bd-article.com/category/phones/
আমরা যারা অনলাইনে সবজায়গায় গুগলকে ফলো করি, তারা নিশ্চই জানি যে, গুগলের একটি ভালো অভ্যাস বা বদ-অভ্যাস আছে, তা হচ্ছে প্রত্যেকবছর একটি করে নতুন অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন রিলিজ করা যাই হয়ে যাক না কেন। তাদের পূর্ববর্তী অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন কতজন ইউজার
8779972___https://swadhinnews.com/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%AA%E0%A6%B9%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A7%87
বাংগালহালিয়া থেকে অপহরণের ৬৩ ঘণ্টা পর মুক্তি পেলেন রাউজানের খামারী নুরুল আলম। - স্বাধীন নিউজ Home বাংলাদেশ বাংগালহালিয়া থেকে অপহরণের ৬৩ ঘণ্টা পর মুক্তি পেলেন রাউজানের খামারী নুরুল আলম। বাংগালহালিয়া থেকে অপহরণের ৬৩ ঘণ্টা পর মুক্তি পেলেন রাউজানের খামারী নুরুল আলম। রাঙ্গামাটি জেলার চন্দ্রঘোনা থানা এলাকাধীন বাংগালহালিয়া ধলিয়া মুসলিম পাড়া " মিম কৃষিজীবী খামার" হতে অপহরণের ৬৩ ঘণ্টা পর খামারী নুরুল আলমকে (৩৬) ছেড়ে দিয়েছে সন্ত্রাসী গোষ্ঠি। সোমবার(১৩ সেপ্টেম্বর) বিকাল সাড়ে চারটার দিকে রাঙ্গুনিয়ার পদুয়া ইউনিয়নের এলাকার গহীন পাহাড়ের অপহরণকারীদের আস্তানা থেকে তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয় বলে জানান চন্দ্রঘোনা থানার ওসি ইকবাল বাহার চৌধুরী। এরপর নুরুল আলমকে হেফাজতে নেয় চন্দ্রঘোনা থানা পুলিশ। সোমবার রাত সাড়ে ৮ টার দিকে এই রিপোর্ট লেখার সময় ভুক্তভোগী নুরুল আলম চন্দ্রঘোনা থানায় পুলিশ কর্মকর্তাদের কাছে ঘটনার বিবরণ দিচ্ছিলেন বলে থানা সূত্রে জানা যায়। চন্দ্রঘোনা থানা পুলিশের নানামুখী তৎপরতায় নুরুলকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ভুক্তভোগীর পরিবারের সদস্যরা। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, রাঙ্গুনিয়া থানাধীন পদুয়া এলাকার একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ এ ঘটনার মূল হোতা। এই দলে একাধিক পাহাড়ি সন্ত্রাসীও আছে বলে পুলিশ জানান। চন্দ্রঘোনা থানার ওসি ইকবাল বাহার চৌধুরী বলেন, পুলিশের নানামুখী তৎপরতার কারণে নুরুলকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছে ওই সন্ত্রাসী গোষ্ঠি। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে আমরা পাশের রাঙ্গুনিয়া থানাধীন পদুয়া এলাকার একজন দাগী সন্ত্রাসীকে এ ঘটনার নেপথ্য নায়ক বলে সন্দেহ করি। তাকে আমরা গত দুইদিন পর্যবেক্ষণ করি। 'এরপর পদুয়ায় তার বিভিন্ন আস্তানায় অভিযান চালায় পুলিশ। বাদিপক্ষের লোকজনও শুরু থেকে ঐ সন্ত্রাসীকে সন্দেহ করে আসছিল। মামলার এজাহারেও তার নাম উল্লেখ আছে। নুরুলকে ছেড়ে দিতে ঐ সন্ত্রাসী পরিবারের সদস্যদের নানাভাবে চাপ দিতে থাকে বাদিপক্ষ। একপর্যায়ে নুরুল আলমকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় অপহরণকারী এই দাগী সন্ত্রাসীর সহযোগীরা।' বলেন ওসি ইকবাল। ভুক্তভোগীর ভাগিনা আব্দুল আজিজ বলেন, নানা কৌশলে আমার মামাকে অপহরণকারীদের কাছ থেকে মুক্ত করেছে পুলিশ। এর আগে গত শুক্রবার (১০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ১টার দিকে ১০ থেকে ১২ জন সশস্ত্র সন্ত্রাসী চন্দ্রঘোনা থানার বাঙ্গালহালি ধলিয়া মুসলিম পাড়ার 'মিম কৃষিজীবী খামারে' ঢুকে নুরুল আলমকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। এদিকে নুরুল আলমকে দ্রুত উদ্ধারের সহায়তা চাইতে সোমবার সকাল দশটার দিকে তারা র‌্যাব-৭ এর হাটহাজারী কার্যালয়ে যান ভিকটিমের পরিবারের সদস্যরা। জানা যায় , গত রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে নুরুল আলমের মুঠোফোন থেকে পরিবারের সদস্যদের কল করে ১ কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করে সন্ত্রাসীরা। সোমবার ভোর পাঁচটার দিকেও অজ্ঞাত স্থান থেকে ভিকটিমের মুঠোফোন থেকে তার পরিবারের কাছে ফোন করে মুক্তিপণ দাবি করে অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা। মুক্তিপণ না দিলে নুরুল আলমকে হত্যা করা হবে বলেও হুমকি দিয়েছিল তারা। অপহরণের ঘটনায় নুরুল আলমের ভাই মো. কুতুব উদ্দিন সোমবার দিবাগত রাত ১টার দিকে অজ্ঞাতনামা ১০ থেকে ১২জন সন্ত্রাসীকে আসামি করে চন্দ্রঘোনা থানায় মামলা দায়ের করেছেন। এজাহারে বলা হয়, অপহৃত নুরুল আলম (৩৬) চন্দ্রঘোনা থানাধীন বাঙ্গালহালিয়া ইউনিয়নের ধলিয়া মুসলিম পাড়া গ্রামে 'মিম কৃষিজীবী খামারে বেতনভুক্ত কর্মচারী হিসেবে দেখাশুনা করেন। গত ১০ সেপ্টেম্বর বেলা ২টা থেকে খামারে অবস্থান করছিলেন। গত ১১ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ১টার দিকে অজ্ঞাতনামা ১০/১২ জন সশস্ত্র সন্ত্রাসী খামারে ঢুকে নুরুল আলমকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। ঘটনাটি ১২ সেপ্টেম্বর ভোর পাঁচটার দিকে বাদীকে জানান ভুক্তভোগীর সাথে থাকা খামারের কেয়ারটেকার সাইফুল ও নুরুল আলমের ভাগিনা আবদুল আওয়াল। ১২ সেপ্টেম্বর ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে ভুক্তভোগীর মুঠোফোন থেকে বাদীর বড়ভাই কাতার প্রবাসী মো. নুর মোহাম্মদের মুঠোফোনে কল করা হয়। এসময় নুরুল আলম তার বড়ভাইকে জানান যে, তাকে সন্ত্রাসীরা তাকে অপহরণ করে অজ্ঞাতস্থানে নিয়ে এসেছে। সন্ত্রাসীরা তার কাছে মুক্তিপণ দাবি করছে। মুক্তিপণ না দিলে তাকে জবাই করে হত্যা করবে। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্বস্ত সূত্র নিচ্ছিত করেছে মুক্তিপণের বিনিময়ে সন্ত্রাসীরা খামারি নুরুল আলমকে মুক্তি দিয়েছেন। যদিও এই বিষয়ে ভুক্তভোগীর পরিবারের সদস্যরা মুখ খুলছেন না।
8779973___https://seradesh.com/archives/53114
জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(প্রশাসন) আলী হায়দার চৌধুরী পুণ্ড্রকথাকে জানান, মটর শ্রমিক ইউনিয়নকে ঘিরে শহরের ভোটকেন্দ্র ও আশেপাশের এলাকায় বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আজ সন্ধ্যা থেকেই রক্ষায় বিশেষ দায়িত্ব পালন করবেন তারা। এছাড়া নির্বাচনের দিন আনসার, পোষাকধারী পুলিশের পাশাপাশি জেলা গোয়েন্দা(ডিবি) ও ডিএসবি'র সদস্যরা সাদা পোশাকেও কাজ করবে। বগুড়া জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট সালাহ্উদ্দিন আহমেদ পুণ্ড্রকথাকে জানান, নির্বাচনে জেলা প্রশাসনের একাধিক ম্যাজিষ্ট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন। নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য শুভাশিষ পোদ্দার লিটন পুণ্ড্রকথাকে জানান, নির্বাচনে ৯০টি বুথে ১৬ হাজার ৯০০ জন ভোটার ভোট প্রদান করবেন। এছাড়া ৩০ পদে সর্বমোট ১৬২জন প্রার্থী ভোটে লড়াই করবেন। এর মধ্যে সভাপতি পদে ৪ জন, কার্য্যকরি সভাপতি পদে ৪ জন, সহ সভাপতি পদে ২২ জন, সাধারণ সম্পাদক পদে ৫ জন, সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে ১২ জন, কোষাধ্যক্ষ পদে ৩ জন, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ৫ জন, সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে ৩ জন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে ৬ জন, ক্রীড়া সম্পাদক পদে ৭ জন, দপ্তর সম্পাদক পদে ৪ জন, প্রচার সম্পাদক পদে ৬ জন, ধর্মীয় সম্পাদক পদে ৩ জন, আন্তঃজেলা সড়ক সম্পাদক পদে ৬ জন, অভ্যন্তরিন সড়ক সম্পাদক পদে ৪ জন, কার্য্যনির্বাহী সদস্য পদে ৬৮ জন প্রার্থী রয়েছেন।
8779974___https://www.daily-bangladesh.com/country/229288
প্রকাশিত: ১৩:৪৬ ২৮ জানুয়ারি ২০২১ আপডেট: ১৩:৪৬ ২৮ জানুয়ারি ২০২১ সাতক্ষীরার মাগুরা থেকে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহত বিউটির স্বামী শিক্ষক সাধন সাধুকে আটক করা হয়েছে। বিউটির পরিবারের অভিযোগ, স্বামীর পরকীয়া প্রেমে বাধা দেয়ায় তার ওপর অমানুষিক নির্যাতন চালানো হতো। তাই সে বাধ্য হয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের বাবা বিষ্ণুপদ সাধু খা মেয়ের স্বামী, শাশুড়ি ও বৌদিকে আসামি করে সাতক্ষীরা সদর থানায় একটি আত্মহত্যার প্রচারণার অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন। দশ বছর আগে ঝিনাইদহের চাকলাপাড়ার বিষ্ণুপদ সাধু খার মেয়ে বিউটির সঙ্গে সাতক্ষীরার কালিদাস সাধুর ছেলে শিক্ষক সাধন সাধুর বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই নানা অজুহাতে তার উপর নির্যাতন চালানো হতো। তাকে ঠিকমত খেতে দেয়া হতো না। তাদের একটি চার বছরের ছেলে রয়েছে। স্কুল শিক্ষক সাধন সাধুর পরকীয়া প্রেম নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বাকবিতণ্ডা চরমে পৌঁছায়। সহ্য করতে না পেরে বিউটি তার মা-বাবাকে মোবাইলে তার কাছে আসতে বলে। কিন্তু তার আসার আগেই সে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। তার পরিবারের অভিযোগ তাকে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়েছে। নিহতের মা সবিতা সাধু বলেন, আমার মেয়েকে জ্বালা দিয়ে আত্মহত্যায় বাধ্য করা হয়েছে। আমি এর বিচার চাই। সাতক্ষীরা সদর সার্কেলের অতিরিক্ত এসপি জানান, এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের এরইমধ্যে নিহত গৃহবধূর স্বামী স্কুল শিক্ষক সাধন সাধুকে আটক করা হয়েছে। নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
8779975___https://m.dailyinqilab.com/article/240099/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%9B%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A7%A7%E0%A7%A8-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A7%AD%E0%A7%AC%E0%A7%AA-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%86%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%B9%E0%A7%9F
বাংলাদেশে নারীদের মধ্যে স্তন ক্যান্সারের স্থান শীর্ষে ১৯ শতাংশ। নারী-পুরুষ মিলিয়ে হিসেব করলে ৮ দশমিক ৫ শতাংশ। আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যান্সার- আইএআরসি'র সর্বশেষ প্রকাশিত এই হিসেব অনুযায়ী, বাংলাদেশে প্রতি বছর ১২ হাজার ৭৬৪ জন নারী স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। এরমধ্যে ৬ হাজার ৮৪৪ জন এ রোগেই মৃত্যু বরণ করেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়লে, সঠিক ও পূর্ণ চিকিতসায় ৯০ শতাংশ স্তন ক্যান্সার রোগীর সুস্থ হওয়া সম্ভব। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ স্তন ক্যান্সার সচেতনতা ফোরামের ব্যানারে ১২টি স্বেচ্ছাসেবী জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংগঠন এবং ৬৮টি রোটারি ক্লাবের মোর্চা যৌথভাবে ৭ম বারের মত আজ বৃহস্পতিবার সারাদেশে 'স্তন ক্যান্সার সচেতনতা দিবস' পালন করছে। এ উপলক্ষে আজ সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিসি প্রফেসর কনক কান্তি বড়ুয়া প্রধান অতিথি থাকবেন। প্যানেল আলোচক হিসেবে প্রফেসর শুভাগত চৌধুরী, প্রফেসর মোজাহেরুল হক, প্রফেসর সাবেরা খাতুন প্রমুখ। সূচনা বক্তব্য ও সঞ্চালনায় থাকবে জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউটের ক্যান্সার ইপিডেমিওলোজি বিভাগের প্রধান ডা. হাবিবুল¬াহ তালুকদার রাসকিন।##
8779976___https://bn.vikaspedia.in/social-welfare/9859b89829979a09bf9a4-9ac9bf9ad9be997-9959b29cd9af9be9a3/9ae9a89cd9a49cd9b09959c79b0-9959a59be
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রক ভারত সরকারের পুরনো ও গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রকগুলির মধ্য‌ে অন্যতম। মন্ত্রকের মূল কাজ হল সাধারণ ভাবে শ্রমিকদের স্বার্থ সুরক্ষিত করা এবং গরিব, বঞ্চিত ও অসুবিধাজনক অবস্থায় থাকা সামাজিক অংশকে সুষ্ঠু কাজের জায়গা করে দেওয়া যাতে তারা আরও বেশি উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতার লক্ষ্য‌ে কাজ করতে পারে এবং তাদের উপযুক্ত বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের ব্য‌বস্থা করা ও কর্মসংস্থান সম্পর্কিত পরিষেবা প্রদান করা। সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি হল, মুক্ত অর্থনীতির সঙ্গে সমান তালে তাল রেখে সংগঠিত ও অসংগঠিত শ্রমিকদের জন্য‌ কল্য‌াণমূলক ব্য‌বস্থা গ্রহণ করা এবং তাঁদের সামাজিক নিরাপত্তার ব্য‌বস্থা করা। বিভিন্ন শ্রম আইনের রূপায়ণের মধ্য‌ে দিয়ে এই লক্ষ্য‌ে পৌঁছনোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এই আইনগুলি শ্রমিকদের চাকরি ও কর্মসংস্থানের বিভিন্ন দিকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। দেশের সংবিধান অনুযায়ী শ্রম সংক্রান্ত বিষয়টি যে হেতু রাজ্য‌ ও কেন্দ্রের যৌথ তালিকায় রয়েছে তাই শ্রমিক কল্য‌াণে রাজ্য‌ সরকারও প্রয়োজনীয় বিধি ও আইন করতে পারে। এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকারের শ্রম সংক্রান্ত ৪৪টি বিধি রয়েছে যেগুলি ন্যূনতম মজুরি, দুর্ঘটনা এবং সামাজিক নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়, কাজের সময় নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য‌, কাজের শর্ত, শৃঙ্খলামূলক ব্য‌বস্থা, ট্রেড ইউনিয়ন গঠন করা, শিল্প সম্পর্ক সম্পর্কিত। ভারত সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি হল, কাজের সুস্থ পরিবেশ তৈরি, শ্রমিকের জীবনের গুণগত মান বৃদ্ধি, শিশুশ্রমমুক্ত ভারত এবং এমপ্লয়মেন্ট সার্ভিসের মাধ্য‌মে কর্মসংস্থানের ব্য‌বস্থা করা এবং স্বপ্রতিপালকের ভিত্তিতে দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্য‌ে পদক্ষেপ নেওয়া। নীতি, কর্মসূচি, পরিকল্পনা ও প্রকল্পের মাধ্য‌মে শ্রমিকের কাজের পরিবেশ, জীবনের গুণগত মানোন্নয়ন এবং তাদের সামাজিক নিরাপত্তা ও কল্য‌াণের লক্ষ্য‌ে পদক্ষেপ নেওয়া, তাঁদের কাজের শর্ত খতিয়ে দেখা, কাজ সম্পর্কিত স্বাস্থ্য‌ের ঝুঁকি ও নিরাপত্তার দিকে নজর দেওয়া, বিপজ্জনক পেশা ও কাজে শিশুশ্রম বন্ধ করা, শ্রম আইন বলবৎ করা এবং কর্মসংস্থান পরিষেবা ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের ব্য‌বস্থা করা মন্ত্রকের কাজ। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রক অসংগঠিত শ্রমিকের কল্য‌াণের লক্ষ্য‌ে (বয়নশিল্পী, হস্তচালিত তাঁত শিল্পী, পুরুষ ও নারী মৎস্য‌জীবী, তাড়ি শ্রমিক, বিড়ি শ্রমিক, বাগিচাশ্রমিক, চামড়া শিল্পে কর্মরত শ্রমিক সহ) 'আনঅর্গানাইজড সেক্টর সোশাল সিকিউরিটি অ্য‌াক্ট ২০০৮' বা অসংগঠিত ক্ষেত্র সামাজিক নিরাপত্তা আইন চালু করেছে। আইন বলে জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা পর্ষদ তৈরি করা হয়েছে। এই পর্ষদ সামাজিক নিরাপত্তা সংক্রান্ত পরিকল্পনাগুলি সুপারিশ করবে। জীবন এবং প্রতিবন্ধকতা সম্পর্কিত নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য‌ ও মাতৃত্বকালীন সুবিধা, বৃদ্ধ বয়সের সুরক্ষা সহ সরকার অসংগঠিত শ্রমিকেদের জন্য‌ প্রয়োজন বলে মনে করে এমন যে কোনও বিষয়ে বোর্ড সুপারিশ করবে। এই সংযুক্ত ওয়েব পোর্টাল করার উদ্দেশ্য‌ হল শ্রম নিরীক্ষণ সংক্রান্ত তথ্য‌ এবং তা চালু করার ব্য‌াপারে যাবতীয় তথ্য‌ দেওয়া। এর ফলে এ ব্য‌াপারে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বাড়বে। এই ব্যাপারে একটি নির্দিষ্ট ফর্মে সব প্রাসঙ্গিক তথ্য জানাতে হবে। যারা ফর্ম ফিলাপ করবেন তাঁদের ক্ষেত্রে ব্য‌াপারটি অত্য‌ন্ত সহজ ও সরল। কর্মকুশলতা মাপা হবে কয়েকটি নির্দিষ্ট সূচকের মাধ্য‌মে ফলে মূল্য‌ায়ন অত্য‌ন্ত বিষয়নির্ভর বা অবজেক্টিভ হবে। পোর্টালে একটি ক্ষোভ নিরসন ব্য‌বস্থাও থাকবে। সব এজেন্সিকে কমন লেবার আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার (এলআইএন) কার্যকর করার ব্য‌াপারে পোর্টালের মাধ্য‌মে উৎসাহিত করা হবে। ১) অনলাইন রেজিস্ট্রেশন সহযে করতে একটি ইউনিক লেবার আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার সব ইউনিটকে দেওয়া হবে। ২) শিল্পসংস্থা সহজেই স্বশংসায়িত সরলীকৃত সিঙ্গল অনলাইন রিটার্ন জমা দেবে। ১৬টি আলাদা রিটার্নের বদলে এ বার থেকে একটি সুসংহত রিটার্ন জমা দিলেই চলবে। ৩) ৭২ ঘণ্টার মধ্য‌ে অতি অবশ্য‌ই লেবার ইন্সপেক্টরদের ইন্সপেকশন রিপোর্ট আপলোড করতে হবে। উপরের উপায়গুলির মাধ্য‌মে শ্রম সম্পর্কিত বিষয়গুলি সম্পন্ন করা সহজ হবে এবং শিল্প পরিচালনার ক্ষেত্রেও সহজ ব্য‌বস্থা প্রণয়ন করা যাবে। সমস্ত তথ্য‌ এক জায়গায় একটি পোর্টালে জড়ো করার মাধ্য‌মে নীতি সংক্রান্ত বিষয়ে তথ্য‌ জ্ঞাপন করাও সম্ভব হবে। চারটি কেন্দ্রীয় জায়গা থেকে পোর্টালটি অপারেট করা হবে এগুলি হল চিফ লেবার কমিশনার, ডাইরেক্টরেট জেনারেল অফ মাইনস সেফটি, এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড ও এমপ্লয়িজ স্টেট ইন্সিওরেন্স কর্পোরেশন। মন্ত্রকের এই কর্মযজ্ঞের ফলে ১১ লক্ষ ইউনিট সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য‌ সংগ্রহ করা তা ডিজিটাইজড করা এবং ঝাড়াই-বাছাই করা হয়েছে। এর ফলে ইউনিটের প্রকৃত সংখ্য‌া ৬-৭ লক্ষে নেমে এসেছে। মন্ত্রক প্রতিটি ইউনিটকে এলআইএন দিতে চায়।
8779977___https://banglanotice.com/%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%A6-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B7-%E0%A6%93-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%80/
উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণী কোষের সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য - বাংলা নোটিশ ৬ষ্ঠ শ্রেণির দ্বাদশ সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট এর বাছাইকরা উত্তর প্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ, আশা করছি সবাই ভালো আছো। তোমরা কি ৬ষ্ঠ শ্রেণি ১২ তম সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট এর উত্তর সম্পর্কে ধারণা নিতে চাচ্ছো? কিংবা এসাইনমেন্টটি কিভাবে প্রস্তুত করতে হয় সে সম্পর্কে জানতে আগ্রহী? তাহলে বলবো তোমরা ঠিক ওয়েবসাইটে এসেছো। তোমাদের জন্য আজকের আর্টিকেলটিতে রয়েছে- উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণী কোষের সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য, কোষের সকল শারীরবৃত্তীয় কাজ নিয়ন্ত্রণকারী অঙ্গাণুর গঠন চিত্রসহ বর্ণনা। পোস্টার পেপারে/ ক্যালেন্ডারের উল্টো পাতায়/ আর্ট পেপারে উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণী কোষের চিহ্নিত চিত্র আঁক। কোষের সকল শারীরবৃত্তীয় কাজ নিয়ন্ত্রণকারী অঙ্গাণুর গঠন চিত্রসহ বর্ণনা করো। উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণী কোষের সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য : কোষের সকল শারীরবৃত্তীয় কাজ নিয়ন্ত্রণকারী অঙ্গাণুর গঠন চিত্রসহ বর্ণনা করা হলো- সমস্ত প্রাণী কোষে উপস্থিত কেবল নিম্ন গাছের ফার্মগুলিতে উপস্থিত (যেমন ক্ল্যামিডোমোনাস) অনুপস্থিত উপস্থিত (উদ্ভিদ কোষগুলিতে নিজস্ব খাবার তৈরির জন্য ক্লোরোপ্লাস্ট থাকে।) লাইসোসোম সাইটোপ্লাজমে ঘটে। লাইসোসোমগুলি সাধারণত স্পষ্ট হয় না। কোষের সকল শারীরবৃত্তীয় কাজ নিয়ন্ত্রণকারী অঙ্গাণুটি হলো নিউক্লিয়াস। নিউক্লিয়াস হল প্রোটোপ্লাজমের সবচেয়ে ঘন, পর্দাঘেরা এবং প্রায় গোলাকার অংশ।যা কোষের সব জৈবনিক ক্রিয়া বিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে তাকে বলা হয় নিউক্লিয়াস ৷ রবার্ট ব্রাউন (Robert Brown) সর্বপ্রথম ১৯৬৭ সালে কোষে নিউক্লিয়াস দেখতে পান এবং এর নামকরণ করেন। তিনিই এটি আবিষ্কার করেন সর্বপ্রথম। এটি ৪ টি অংশে বিভক্ত। এর আকৃতি গোলাকার, ডিম্বাকার, নলাকার, উপবৃত্তাকার, প্যাঁচানো থালার মত এবং শাখান্বিত হতে পারে ৷ রাসায়নিকভাবে নিউক্লিয়াস মূলত প্রোটিন ও নিউক্লিক এসিড দ্বারা গঠিত। এতে অন্যান্য উপাদানও থাকে। যেমনঃ প্রোটিন (Protein), আরএনএ(RNA), ডিএনএ(DNA) । সিভকোষ বা লোহিত রক্তকণিকায় নিউক্লিয়াস থাকে না৷ নিউক্লিয়াসে বংশগতির বৈশিষ্ট্য নিহিত ৷ এটি কোষে সংঘটিত বিপাকীয় কার্যাবলিসহ সব ক্রিয়া-বিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে ৷ সুগঠিত নিউক্লিয়াসে নিচের অংশগুলো দেখা যায়: তুমিও যোগ দিয়ে বিভিন্ন তথ্য পেতে পারো- গ্রুপ লিংক- facebook.com/groups/ banglanotice নিয়মিত বাংলা নোটিশ ডট কম ভিজিট করুন এবং ফেসবুক পেইজ Like & Follow করে রাখুন; ইউটিউবে আপডেট পেতে বাংলা নোটিশ ইউটিউব চ্যানেলটি Subscribe করে রাখুন।
8779978___https://www.puberkalom.com/2020/06/blog-post_243.html
এলপিজি সিলিন্ডার মজুদ ও স্কুল খালি করার নির্দেশ, উদ্বেগে কাশ্মীরিরা | Puber Kalom এলপিজি সিলিন্ডার মজুদ ও স্কুল খালি করার নির্দেশ, উদ্বেগে কাশ্মীরিরা শ্রীনগর, ২৮ জুন: লাদাখ সীমান্তে ভারত-চিন রেষারেষির মধ্যেই জম্মু-কাশ্মীর প্রশাসন মার্কেটিং কোম্পানিগুলোকে নির্দেশ জারি করেছে, অন্তত পক্ষে দুমাসের জন্য এলপিজি সিলিন্ডার মজুদ করে নিতে হবে৷ আরেকটি নির্দেশনামায় সরকার কারগিলের নিকটবর্তী গাডারওয়াল জেলার ১৬টি স্কুলকে বিল্ডিং খালি করার নির্দেশও দিয়েছে৷ সূত্রের খবর, সেখানে এ বছরের অমরনাথ যাত্রার নিরাপত্তার দায়িত্বে আসা প্যারামিলিটারি বাহিনী আস্তানা গাড়বে৷ বালাকোট এয়ার স্ট্রাইক ও গত বছরের আগস্টে সংবিধানের ৩৭০ ধারা রদ করার আগে এমনভাবেই নানা নির্দেশ জারি করেছিল প্রশাসন৷ এবার কীসের জন্য? নতুন কোনও যুদ্ধের প্রস্তুতি, নাকি রুটিন ব্যাপার? এ নিয়ে জল্পনা চলছে বিভিন্ন মহলে৷ আকাশে জেট উড়ছে নিয়মিত৷ তাই আরও বেশি উদ্বেগের মধ্যে রয়েছেন কাশ্মীরিরা৷ এক সিনিয়র সরকারি অফিসার জানান, কাশ্মীরের জনগণ হয়তো একটু বেশিই কল্পনা করে ফেলছেন৷ অনেক গুজব ছড়াচ্ছে৷ সোশ্যাল মিডিয়াতেও এটা নিয়ে জোর চর্চা হচ্ছে৷ কাশ্মীরিরা বিষয়টি নিয়ে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন৷ ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ডরায়৷ কাশ্মীরিরা এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন আগেও হয়েছেন৷ তাই গুজব ছড়াতে বেশি দেরি লাগছে না৷ এলপিজি সিলিন্ডার মজুদ করে রাখার যে নির্দেশটি জারি করা হয়েছে, তাতে অনেকে আশঙ্কা করছেন, শ্রীনগর-জম্মু হাইওয়ে ভূমিধ্বসের কারণে বন্ধ হয়ে যেতে পারে, তাই আগে থেকেই এই ব্যবস্থা৷ সিএপিডি ডিরেক্টর বশির আহমেদ খান জানাচ্ছেন, সাধারণত আমরা এক মাসের স্টক রাখি৷ এ বছর জাতীয় সড়কটিতে বিপদের সম্ভাবনা প্রবল৷ এছাড়া রাস্তা সম্প্রসারণের কাজ চলছে৷ এ সব কথা মাথায় রেখেই দুমাসের গ্যাস মজুদ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷ দুটি নির্দেশকেই রুটিন ব্যাপার বলা হলেও লাদাখ সীমান্তে ভারত-চিন উত্তেজনার মধ্যে একে অন্যভাবে দেখছেন স্থানীয়রা৷
8779979___https://bengal95.com/yogi-adityanath-said-uttar-pradesh-government-will-bring-law-to-love-jihad/
'লাভ জিহাদ' রুখতে আইন আনবে উত্তরপ্রদেশ সরকার: মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ » Bengal95 'লাভ জিহাদ' রুখতে আইন আনবে উত্তরপ্রদেশ সরকার: মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এলাহাবাদ হাইকোর্টের(Allahabad High Court) একটি মামলার পর্যবেক্ষণের কথা উল্লেখ করে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ(Yogi Adityanath)শনিবার বলেন, 'লাভ জিহাদ' রুখতে সরকার একটি আইন আনবে।"এলাহাবাদ হাইকোর্ট(Allahabad High Court)বলেছে যে বিয়ের জন্য ধর্মীয় ধর্মান্তরের প্রয়োজন নেই। সরকার 'লাভ জিহাদ' দমনেও কাজ করবে এবং আমরা একটি আইন তৈরি করব। আমি তাদের সাবধান করে দিচ্ছি যারা পরিচয় লুকিয়ে রাখে এবং আমাদের নারীদের অসম্মান করে যে আপনি যদি আপনার পথ সংশোধন না করেন, তাহলে আপনার 'রাম নাম সত্য' যাত্রা শুরু হবে," যোগী আদিত্য নাথ বলেন।সদ্য বিবাহিত দম্পতির আবেদন খারিজ করে আদালত এই মন্তব্য করেছে। এই দম্পতির আবেদন ভিত্তিতে আদালত পুলিশ এবং মহিলার বাবাকে নির্দেশ দিয়েছিলেন দম্পতির বৈবাহিক জীবনে ব্যাঘাত না করার জন্য। গত মাসে প্রিয়াংশী ওরফে সামরিন ও তার সঙ্গীর দায়ের করা একটি পিটিশনে বিচারপতি এমসি ত্রিপাঠী এই আদেশ দেন। পিটিশনে বলা হয় যে এই বছরের জুলাই মাসে দম্পতির বিয়ে হয়, কিন্তু মহিলাটির পরিবারের সদস্যরা তাদের বৈবাহিক জীবনে হস্তক্ষেপ করছিল। এই আবেদন খারিজ করে আদালত পর্যবেক্ষণ করে, "প্রথম আবেদনকারী ২৯ জুন, ২০২০ তারিখে তার ধর্ম পরিবর্তন করেছে এবং এক মাস পরে, তারা ৩১ জুলাই, ২০২০ তারিখে তাদের বিয়েকে সমর্থন করে আদালতকে পরিষ্কারভাবে প্রকাশ করে যে, কথিত ধর্মান্তরের ঘটনা শুধুমাত্র বিয়ের উদ্দেশ্যেই ঘটেছে। প্রসঙ্গত,আদালত নূর জাহান বেগমের মামলার কথা উল্লেখ করে যেখানে ২০১৪ সালে উচ্চ আদালত মনে করে যে শুধুমাত্র বিয়ের উদ্দেশ্যে ধর্মান্তর করা অগ্রহণযোগ্য। নূর জাহান বেগমের মামলায় এলাহাবাদ হাইকোর্ট এই আবেদন খারিজ করে দেয়, কারণ মেয়েটি এই মামলায় হিন্দু ছিল এবং ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর বিয়ে করে। সেক্ষেত্রে আদালত প্রশ্ন করেছিল, "ইসলাম বা বিশ্বাস ও বিশ্বাস ছাড়া একজন মুসলিম ছেলের দৃষ্টান্তে হিন্দু মেয়ের ধর্মান্তর কি বৈধ?
8779980___https://www.queriesanswers.com/1037/
মসজিদের মাধ্যমে হারানো বস্তুর খোঁজ করা যাবে কি ? বিস্তারিত জানতে চাই ? - ক্যোয়ারী অ্যানসারস মসজিদের মাধ্যমে হারানো বস্তুর খোঁজ করা যাবে কি ? বিস্তারিত জানতে চাই ? আবু হোরায়রা (রা.) বলেন, 'রাসূল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি অন্য কাউকে হারানো জিনিস মসজিদে খোঁজ করতে শুনবে, সে যেন বলে, আল্লাহ যেন তোমাকে ফেরত না দেন, কারণ মসজিদগুলো এ জন্য তৈরি করা হয়নি' (সহিহ মুসলিম, মেশকাত)। বিষয়টি কি ঠিক আছে? জি, এটি ঠিক আছে। এটি সহিহ হাদিস। কারণ হচ্ছে, মসজিদের মধ্যে যদি আপনি ব্যক্তিগত এলান বা ব্যক্তিগত নোটিশ দেওয়া শুরু করেন, তাহলে মসজিদের দেয়ালগুলো পরিপূর্ণ হয়ে যাবে এবং মসজিদের মধ্যে শুধু হৈচৈ শুরু হবে।মসজিদ ইবাদতের জন্য। এটা নোটিশ বোর্ড নয় বা নোটিশের প্রাণকেন্দ্র নয়। সুতরাং মসজিদের মধ্যে ব্যক্তিগত পর্যায়ের যেকোনো ধরনের নোটিশ, এমনকি কোনো ব্যক্তির মৃত্যুর সংবাদ পর্যন্ত দেওয়া জায়েজ নেই। এটি হারাম বা সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। যেহেতু এর মাধ্যমে মূলত মসজিদকে ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করা হয়ে যাবে এবং শেষ পর্যন্ত লোকেরা মসজিদের যে আদব রয়েছে, সেই আদব ভুলে যাবে।দুঃখের বিষয়, বর্তমানে আমরা দেখছি মসজিদের মধ্যে নির্বাচন করা হচ্ছে বা মসজিদ কমিটি হচ্ছে। হারাম করতে করতে আমরা এমন পর্যায়ে চলে যাচ্ছি যে, সত্যিকার অর্থে আল্লাহর ভয় যেহেতু আমাদের মধ্যে নেই এবং ইমানের বিষয়গুলো আমাদের কাছে সুস্পষ্ট নয়, তাই মসজিদকে বা আল্লাহর ঘরকে শেষ পর্যন্ত নিজেদের খায়েশ পূরণের জন্য কামনা-বাসনা চরিতার্থ করার স্থানে পরিণত করে সেখানে নির্বাচন পর্যন্ত করছি। সেগুলো অত্যন্ত গর্হিত কাজ।
8779981___http://www.kalerkantho.com/online/news/2018/11/20/705700
রায় মেনে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে...-705700 | কালের কণ্ঠ | kalerkantho দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক সিম্পোজিয়ামের প্রথম দিন সম্পন্ন ( ২৫ এপ্রিল, ২০১৯ ০২:০৭ ) ঐক্যফ্রন্ট শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে থাকবে এবং জনগণের রায় মেনে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকবে বলে আশা করছি। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এবং স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম গতকাল সোমবার রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ডিজিটাল চিকিৎসাসেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন। ওই হাসপাতালে রোগীদের জন্য অত্যাধুনিক রেজিস্ট্রেশন বুথ ও অটোমেশন পদ্ধতি উদ্বোধনের সময়ে আরো উপস্থিত ছিলেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. উত্তম কুমার বড়ুয়া, সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. এ বি এম মাকসুদুল আলমসহ অন্যরা। মোহাম্মদ নাসিম বলেন, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে এসেছে এটা স্বস্তির খবর, ভালো খবর। মন্ত্রী পরে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল পরিদর্শন করেন।
8779982___https://bangla.latestly.com/lifestyle/8th-october-2019-bengali-daily-horoscope-astrology-daily-astrology-today-18657.html
৮ অক্টোবর, রাশিফল: আজ কেমন যাবে আপনার দিন, কীভাবে আসবে সৌভাগ্য | 🛍️ LatestLY বাংলা ৮ অক্টোবর, রাশিফল: আজ কেমন যাবে আপনার দিন, কীভাবে আসবে সৌভাগ্য লাইফ স্টাইল Madhurima Dev| Oct 08, 2019 08:53 AM IST ৮ অক্টোবর, ২০১৯: আজ মঙ্গলবার, বিজয়া দশমী। চারিদিকে বিদায়ের সুর, মায়ের যাওয়ার পালা। আজকের দিনে কেমন থাকবে আপনার আর্থিক অবস্থা! কী লেখা আছে আপনার ভাগ্যে! কোনও সুখবর থাকছে কি! আজ কি আপনার জন্য কোনও ভাল কিছু অপেক্ষা করে আছে! নাকি খারাপ কিছুর অপেক্ষা করে আছে আপনার ভাগ্যে। কী বলছে আপনার ভাগ্য গণনা! জানুন বিখ্যাত জ্যোতিষীর দ্বারা বিশ্লেষণের পর আজকের দিন নিয়ে ভবিষ্যত গণনা। মেষ- আজ কোনো বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত হবেনা। ঘুরতে যাওয়ার যোগ রয়েছে। বিয়ের যোগ রয়েছে। সামাজিক ও পারিবারিক ক্ষেত্রে লাভের আশা করা যায়। অযথা বিভ্রান্ত হবেন না। আরও পড়ুন, মহাদশমী উপলক্ষ্যে আপনার পরিজন-বন্ধুদের পাঠিয়ে দিন এই বাংলা Facebook Greetings, WhatsApp Status, GIFs, HD Wallpapers এবং SMS শুভেচ্ছাগুলি
8779983___https://www.somewhereinblog.net/blog/opuroni/29977323
ছবিব্লগঃ বাংলাদেশ -পৃথিবীর স্বর্গরাজ্য ! - অপু তানভীর এর বাংলা ব্লগ । bangla blog | সামহোয়্যার ইন ব্লগ - বাঁধ ভাঙ্গার আওয়াজ ছবিব্লগঃ বাংলাদেশ -পৃথিবীর স্বর্গরাজ্য ! ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৩ অনেক দিন আগের কথা । ফেসবুকে এক বন্ধুর কোন একটা লাইক দেওয়ার সুবাধে পেইজটার সন্ধান পেয়েছিলাম । পেইজটার নাম বাংলাদেশ- হ্যাভেন অন আর্থ পেইজের সাবস্ক্রাইড সংখ্যা এখনও বেশি না । কিন্তু আমার খুব পছন্দের একটা পেইজ এইটা ! প্রতিদিন একবার করে হলেও এখানে যাওয়ার চেষ্টা করি । বিশেষ করে এখানকার পোস্ট করা ছবি গুলোর জন্য ! আমাদের দেশটা যে কত সু্ন্দর তার কিছুটা হলেও এই পেজের ছবি গুলো দেখলে বোঝা যায় ! তখন থেকেই ইচ্ছা ছিল পেইজের কিছু ছবি নিয়ে একটা ব্লগ পোস্ট দিবো ! একদিন অনুমুতিও চেয়ে নিলাম ! কিন্তু ব্যস্ততার কারনে আর হয়ে ওঠে নি ! আজকে দিয়েই দেই কিছু ছবি ! আসুন আপনিও ঘুরে আসুন সেই স্বর্গরাজ্য থেকে ! প্রায় ১১০০ ফুট উঁচু চন্দ্রনাথ চূড়া থেকে তোলা বিরুপাক্ষ মন্দিরের ছবি। বিরুপাক্ষ মন্দির যে চূড়াটির উপর অবস্থিত সেটির আনুমানিক উচ্চতা ৮০০ ফুটের মতো। ছবিতে মন্দির ছাড়িয়ে আরো দেখা যাচ্ছে সীতাকুন্ড অঞ্চলের বিস্তীর্ণ সবুজ প্রান্তর। এই প্রান্তরের শেষে সুনীল সমুদ্র আর সমুদ্রেরের মাঝে রেখার মতো দেখা যাওয়া সন্দীপ। (উল্লেখ্য ছবিটি ২০০৬ সালে তোলা) আড়িয়াল খাঁ বিল ও ঐতিহ্যবাহী ২তলা টিনের বাড়ি (এই সৌন্দর্য্য আমার নিজের চোখে দেখা । আমার দাদার বাড়ি বিক্রমপুর ! যখন সেখানে যাই বিশেষ করে বর্ষা কালে মনে যেন অন্য কোন এক জগতে চলে এসেছি) Photographer- Moin Uddin Ahmed 'Horizon'' "গোলাপী পাহাড় আর নীল পানির দেশে" স্থান-বিরিশিরি , সুসং দূর্গাপুর, নেত্রকোণা এটি কোন আফ্রিকার জঙ্গলের ছবিনয়। এটি আমাদের দেশেরই সাফারী পার্ক থেকে তোলা ছবি। পার্কের নাম 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক'। বিমান থেকে তোলা এক টুকরো বাংলাদেশ আমি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না যে এটা ঢাকা'র অন্যতম ব্যস্ত একটা স্থান "মিরপুর-১০" । Dhanmondi Lake and Lakeside Restaurant কি ? আসলেই কি মনে হচ্ছে না আমাদের দেশটা কত সুন্দর ! আজকে আপাতত এই পর্যন্তই ! আগামীতে আরও পোস্ট দিবো বাকি ছবি গুলো নিয়ে !! ততদিন পর্যন্ত ভাল থাকুন ! নিজের দেশকে ভালবাসুন, বিদেশ ঘুরতে যাওয়ার আগে নিজের দেশটা আগে ঘুরে আসুন একবার !
8779984___https://www.dailylalsabujer11nosectorofbd.com/category/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%A6%E0%A6%A8/
বিনোদন Archives - দৈনিক লাল সবুজের ১১নং সেক্টর অব বাংলাদেশ বিনোদন Archives - দৈনিক লাল সবুজের ১১নং সেক্টর অব বাংলাদেশ পাকিস্তানের পূর্ব কোণে বঙ্গ বঙ্গ শব্দ সুরে, হন্য পণ্য গন্য না হয় বঙ্গ ভঙ্গ রদ করে। বাংলা ভাষার সম্মেলন বায়ান্নর ঐ আন্দোলন, বাংলা ভাষার মুক্তি পাক পুবের সূর্য ঐক্যের ডাক প্রতিফলন। রব উঠেছে ডাক এসেছে বাংলা ভাষার আন্দোলন, পূর্ব বাংলার করোনা ভাইরাজ মোকাবেলায় নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার ৮ নং ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান (কোভিড-১৯) মোকাবিলায় বিশেষ অবদানে রাখায় সম্মাননা স্মারক ও স্বর্ণপদক পেয়েছে। গত (১৭ ফেব্রুয়ারি) বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফার্স হোটেলে বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ ফোরাম (বিইউপিএফ) এ সম্মাননা স্মারক চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী শিক্ষার্থীদের মাঝে সাইকেল বিতরণ- জেলা প্রশাসক মাহমুদুল আলম। দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ এবং ১০ জন মাধ্যমিকে পড়ুয়া শিক্ষার্থীর মাঝে সাইকেল বিতরণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের হলরুমে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ১০ জন শিক্ষার্থীর হাতে সাইকেল তুলে দেয়া হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব মোছাঃ রবিবার ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১ইং বসন্তের এই দিনে হাত রাঙাই মেহেদীর রঙে' এই প্রতিপাদ্য নিয়ে বসন্ত উৎসব উদযাপন করেছেন চিরিরবন্দরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে মেহেদী ও ঘুড়ি উৎসবের আয়োজন করে চিরিরবন্দর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশন কমিটি। বিদ্যালয় মাঠ
8779985___https://www.provatferi.com.au/international/article/24604/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%98-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A3-%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%81-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%81
জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে প্রাধান্য পাচ্ছে করোনা মহামারী, জলবায়ু পরিবর্তনের ইস্যু | আন্তর্জাতিক | Provat Feri | Popular Bangla Online News Paper in Australia নিউ ইয়র্কে বসছে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশন। এতে এবার প্রাধান্য পাচ্ছে করোনা মহামারি, জলবায়ু পরিবর্তনের ইস্যু। গত বছরের অধিবেশনে বিশ্ব নেতারা পাঠিয়েছিলেন ভিডিও বিবৃতি। এখনও বহু দেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঊর্ধ্বগতিতে এবং টিকার সঙ্কট রয়েছে। তাই এবারও জাতিসংঘের ১৯৩টি দেশ একই রকম ভিডিও পাঠানোর পরিকল্পনা করছে। অন্য দেশগুলোর প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা সশরীরে যুক্তরাষ্ট্র সফর করবেন বলে মনে করা হচ্ছে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। জো বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এটাই প্রথম জাতিসংঘের অধিবেশন। জাতিসংঘের এই অধিবেশনে করোনা ভাইরাস নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগের কথা তুলে ধরতে মাত্র ২৪ ঘন্টার জন্য নিউ ইয়র্ক অবস্থান করবেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এ সময়ে সোমবার তিনি সাক্ষাত করবেন অ্যান্তনিও গুতেরাঁর সঙ্গে। মঙ্গলবার জাতিসংঘে প্রথমবার প্রেসিডেন্ট হিসেবে বক্তব্য রাখবেন। ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট জায়ের বোলসনারোর বক্তব্যের পরই তিনি বক্তব্য রাখবেন। জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের দূত লিন্ডা থমাস-গ্রিনফিল্ড বলেছেন, আমাদের শীর্ষ অগ্রাধিকার নিয়ে কথা বলবেন বাইডেন। করোনা মহামারি কিভাবে শেষ করা যায় তা নিয়ে কথা বলবেন। কথা বলবেন জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই নিয়ে। এ ছাড়া মানবাধিকার, গণতন্ত্র, আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলার বিষয়ে তিনি বক্তব্য রাখবেন।
8779986___https://www.the-azad.com/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0/
ইলিয়াস কাঞ্চনকে নিয়ে যারা নোংরামি করছে, তারা দেশের শত্রু : জায়েদ খান | The Azad News Home বাংলাদেশ জাতীয় ইলিয়াস কাঞ্চনকে নিয়ে যারা নোংরামি করছে, তারা দেশের শত্রু : জায়েদ খান নতুন সড়ক পরিবহন আইন সংশোধনের দাবিতে গত কয়েকদিন বাংলাদেশের বাস-ট্রাক শ্রমিকরা কর্মবিরতি পালন করেছেন। ইলিয়াস কাঞ্চন বিভিন্ন টক-শো ও সংবাদমাধ্যমে এই আইনকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। তিনি মানসিকভাবে আঘাত পেয়েছেন জানিয়ে বলেন, 'যাদের জন্য আমি সবকিছু জলাঞ্জলি দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে যাচ্ছি; কোনো কিছু পাওয়ার আশায় নয়। দেশের মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। আমার ক্যারিয়ারে সময় না দিয়ে নিরাপদ সড়কে সময় দিয়েছি। যখন দেখি এই বিষয়টি নিয়ে বাজে মন্তব্য হচ্ছে তখন খারাপ লাগে, কষ্ট লাগে। এছাড়া আর কিছু বলার নেই। ' এ প্রসঙ্গে শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান বলেন, 'আমি ও আমরা চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি আমরা কাঞ্চন ভাইয়ের পাশে আছি। তিনি চাইবেন আমরা তার সঙ্গে আছি। যারা নোংরামি করছেন তারা দেশের ও সমাজের শত্রু। শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে তীব্র প্রতিবাদ ও ধিক্কার জানাই। কাঞ্চন ভাই দীর্ঘদিন ধরে মানুষকে সচেতন করে আসছেন, এটা আমাদের গর্বের বিষয়। তার এই সুন্দর কাজের সঙ্গে শিল্পীরা থাকবেন এবং শিল্পী সমিতি আছে। ' ইমন বলেন, 'কাঞ্চন ভাইকে নিয়ে যারা কটূক্তি করছেন আমি আমার জায়গা থেকে তাদের ধিক্কার জানাই। কারণ কাঞ্চন ভাই আমাদের সিনিয়র পার্সন। নিরাপদ সড়ক প্রত্যেকটা মানুষের অধিকার। কাঞ্চন ভাইয়ের স্ত্রী সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছেন। এরপর থেকে তিনি সড়ক দুর্ঘটনা রোধে ভূমিকা রেখে আসছেন। আমাদের দেশে বড় গাড়িগুলো রাস্তায় নামলে প্রাইভেটকার, রিকশা- এগুলোকে কিছুই মনে করে না। আমি ফেসবুকে দেখেছি কাঞ্চন ভাইকে নিয়ে বাজে ছবি পোস্ট করা হচ্ছে। আমি মনে করি কাঞ্চন ভাইয়ের সঙ্গে আমাদেরও একাত্মতা প্রকাশ করা উচিত। '
8779987___http://www.kholakagojbd.com/entertainment/93919
বিয়ে থেকে বিবাহবার্ষিকী, তাঁদের ছবিতে ছবিতে ছয়লাপ ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক থেকে টুইটার। 'বাজিরাও মস্তানি', 'পদ্মাবৎ' থেকে হালফিলের '৮৩'-সহ একাধিক ছবিতে জুটি বেঁধেছেন দু'জনে। যখন-তখন একে অন্যের প্রশংসাতেও পঞ্চমুখ। এবার কী এমন হল যে, দীপিকা পাড়ুকোনের খাতায় ডাহা ফেল করে গেলেন স্বামী রণবীর সিংহ? নিজের নতুন ছবি 'গেহরাইয়াঁ'র প্রচারে বেরিয়েছিলেন দীপিকা। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হতেই ছবি, অভিনয় থেকে ব্যক্তিজীবন, সব নিয়েই একের পর এক প্রশ্ন। টোল পড়া গালে, মিষ্টি হাসিতে ধৈর্য ধরেই উত্তরও দিয়ে যাচ্ছিলেন পর্দার 'পিকু'। সেখানেই স্বামী রণবীরের গানের গলা বিচার করার আবদার। এবং দীপিকার সটান দাবি, এ ক্ষেত্রে রণবীরকে ১০-এ ২ দেবেন তিনি! তবে কি গানের গুঁতোয় নাজেহাল অবস্থা রণবীর-ঘরনির? সে উত্তর মেলেনি। শুধু বলেছেন র‌্যাপিংটা রণবীর ভাল পারলেও গান আর র‌্যাপিং একেবারেই আলাদা জিনিস। আর নিজের গানের গলা? তা নিয়েও তেমন সন্তুষ্ট নন দীপিকা। 'ছপাক'-এর অভিনেত্রী বলেছেন, "আমিও ভাল গাইতে পারি না। রণবীর নিশ্চয়ই আমায় ১০-এ ১০ই দেবে। তবে আমি বলব ৬ কিংবা ৭।"
8779988___https://m.dailyinqilab.com/article/340698/%E0%A6%B8%E0%A7%88%E0%A7%9F%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A6%B9%E0%A7%87-%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%9B%E0%A7%8B%E0%A6%9F-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A6%AC%E0%A7%9C-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%87-%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0
সৈয়দপুর(নীলফামারী)উপজেলা সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ৪ ডিসেম্বর, ২০২০, ৫:৪৯ পিএম প্রসঙ্গত, খন্দকার জাকির হোসেন আবির গত বৃহস্পতিবার সকাল আনুমানিক সাড়ে ৮টার দিকে তাদের পৈতৃক বাড়িতে পারিবারিক কহলের জেরে মেঝো ভাই খন্দকার ইমরান হোসেন আসিফকে (২৯) ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান। পরে আসিফকে উদ্ধার করে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতলে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী সাবরিনা আফসানা তিথি নিজে বাদী হয়ে ভাসুর খন্দকার জাকির হোসেন আবিরকে আসামী করে সৈয়দপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ মামলা দায়ের পর থেকে সৈয়দপুর থানা পুলিশ আসামী আবিরকে গ্রেপ্তারে অভিযানে নামেন। গতকাল শুক্রবার ভোরে সৈয়দপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সাহিদুর রহমান এবং এসআই ইন্দ্র মোহন রায়ের নেতৃত্বে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ছোট ভাইকে হত্যা মামলার আসামী খন্দকার জাকির হোসেন আবিরকে তাঁর শ্বশুর বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেন। ছোট ভাইকে হত্যা মামলার আসামী খন্দকার জাকির হোসেন আবিরকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আতাউর রহমান। তিনি বলেন, আজই গ্রেপ্তারকৃত আসামীকে আদালতের মাধ্যমে নীলফামারী কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
8779990___http://forum.daffodil-bd.com/index.php?action=printpage;topic=801.0
- আইফোন সমগ্র [পর্ব -৩] কিভাবে আপনার আইফোন ৪ -এর Base Mobile Phone => i Phone => : bbasujon January 14, 2012, 07:20:07 PM : আইফোন সমগ্র [পর্ব -৩] কিভাবে আপনার আইফোন ৪ -এর Base : bbasujon January 14, 2012, 07:20:07 PM ১। নিচের ডাউনলোড লিংকগুলি থেকে TinyUmbrella সফট্ওয়ারটি আপনার পছন্দের অপারেটিং সিস্টেম অনুযায়ী ডাউনলোড করে নিন- উপরের দেওয়া লিংকগুলিতে যে ভার্সনটি আছে সেটি CDMA সহ সাপোর্ট করে যার প্রভাইডার Verizon । এছাড়াও আপনাকে নিচের লিংকটি থেকে আইফোন ৪ এর জন্য ফ্রেমওয়ার ভার্সনটি ডাউনলোড করতে হবে। ২। আপনার আইফোন ৪ টি কম্পিউটারে কানেক্ট করুন। এরপর TinyUmbrella সফট্ওয়ারটিতে ডাবলক্লিক করে চালু করুন। যদি নিচের মত কোন সিকিউরিটি মেসেজ আসে তাহলে Unblock করুন। (http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/saifulmd_0/46712/32b8c7754128790f12937bfe6ce9001120ac08b1_large.jpg) যদি TinyUmbrella সফলভাবে আপনার আইফোনটিকে ডিটেক্ট করতে পারে তাহলে নিচে দেখানো General Tab -এর উইনডোটিতে আপনার আইফোন ৪ এর যাবতীয় তথ্য পাবেন। যেমনঃ iPhone Model, firmware version, baseband version (http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/saifulmd_0/46712/4f56ede1067ee674b1695d03637d44fb84ebe6bb_large.jpg) ৩। পরিবর্ততে যদি কোন সমস্যা হয় সেজন্য আগে থেকেই আপনার আইফোনটির SHSH টি সেভ করে নিন। এটি করার জন্য Save SHSH এ ক্লিক করুন। সেভ হয়ে গেলে এটি TinyUmbrella সফট্ওয়ারটির General Tab -এ দেখতে পাবেন। (http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/saifulmd_0/46712/f.jpg) ৪। SHSH সেভ করার পর "Start TSS Server" এ ক্লিক করুন। এখন সফট্ওয়ারটি ওই সার্ভারে কানেক্ট হওয়ার চেষ্টা করবে এবং সেইসময় iTunes সফট্ওয়ারটিকে কে বন্ধ করে দেবে। যদি কোন Error ম্যাসেজ পান তবে আর সামনে এগুতে পারবেন না। Error Message টির কারণ জানতে চাইলে Log ট্যাবে যেতে পারেন। আর যদি সবকিছুই ঠিকঠাকমত চলতে থাকে তাহলে আপনি একটি ম্যাসেজ পাবেন। মেসেজটা "TSS Server running successfully" এইরকম। এছাড়াও "Start TSS Server" জায়গায় তখন "Stop TSS Server" দেখাবে। কখনোই "Stop TSS Server" -এ ক্লিক করবেন না। (http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/saifulmd_0/46712/4c16e4b73006a474868422e825969627ac202af1_large.jpg) যখনি এই ম্যাসেজ দেখতে পাবেন তখনি iTunes পূণরায় চালু করুন। ৫। যখনি iTunes চালু হবে তখনি আপনার আইফোনটি লিষ্টের মধ্যে দেখাবে। iTunes যদি আপনার আইফোনটিকে আপডেট করতে বলে তাহলে No করে দিন। এরপর আপনার আইফোনটিকে ক্লিক করুন। সাইটে Restore সহ একটি অপশন দেখতে পাবেন। Shift চেপে ধরে Restore এ ক্লিক করুন। এখন একটি উইনডো আসবে। সেখাবে আপনাকে প্রথমে ডাউনলোড করা ফ্রেমওয়ার ভার্সনটিকে দেখিয়ে দিতে (Browse) হবে। ফ্রেমওয়ার ভার্সনটিকে Browse করার পর Restore এ ক্লিক করুন। iTunes এখন আপনার আইফোনটিকে আপডেট করা শুরু করে দেবে। ৬। আপনি iTunes থেকে 1013 নম্বর error পেতে পারেন। মেসেজটি পাওয়ার সাথে সাথে iTunes বন্ধ করে দিতে হবে। 1013 ইরোর মানে হল "Your baseband has not been updated. Press Ok to continue." । আর যদি আপনি 16XX নম্বরের মত কোন মেসেজ পান তাহলে আপনার আইফোনটিকে DFU মুডে নিন এবং ৫ নম্বর স্টেপটি পূণরায় অনুসরণ করুন।
8779991___http://www.somoynews.tv/pages/details/158442/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%A8--%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, 'মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে দলীয় নেতা-কর্মী ও দেশবাসীর দোয়ায় আমি সুস্থ্য হয়ে দেশে ফিরেছি। আমার জন্য প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা মায়ের মমতা দেখিয়েছেন। সন্তানের জন্য যা যা করতে হয় তিনি তাই আমার জন্য করেছেন।' তিনি আরও বলেন, 'বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা আমার জানা নেই। তবুও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমি অশেষ কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই।' বুধবার (১৫ মে) বিকেলে দেশে ফিরে রাজধানীর হযরত শাহ জালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিভিআইপি লাউঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রথম প্রতিক্রিয়ায় ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, 'আমি যখন অসুস্থ্য হয়ে মৃত্যু পথযাত্রী ছিলাম, তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে নাম ধরে ডেকেছেন। আমি তখন চোখ খুলে তাকিয়েছিলাম। আমি এই শিক্ষা গ্রহণ করেছি।' ওবায়দুল কাদের সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে বিমানবন্দর থেকে ধানমন্ডির নিজ বাসার উদ্দেশ্যে রওনা করেন। এ সময় তিনি বিমান বন্দরে অপেক্ষমাণ দলীয় নেতা-কর্মী, শুভান্যুধায়ীদের প্রতি হাত নেড়ে অভিবাদন জানান।
8779992___https://chessbd.com/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE/
July 11, 2020 July 12, 2020 Morsalin Ahmed পজিটিভ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে খুব শিগগিরই অনলাইন নিউজ পোর্টালের জগতে CHESSBANGLADESH.COM নামে দাবার একটি ওয়েবসাইট আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ দাবা ফেডারেশনের সাবেক কোষাধ্যক্ষ মীর আহমেদ হোসেন বলেন, অনেক দিন ধরেই দাবার একটি নিউজ পোর্টাল করার চিন্তা ভাবনা করছিলাম। সেই ভাবনা থেকেই চেসবাংলাদেশ.কম আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে। আশা করছি এই ওয়েবসাইটে পাঠকবৃন্দ নতুনত্ব খুজেঁ পাবেন। মীর চেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মীর আহমেদ হোসেন জানান, এই সাইটটিতে নিয়মিত ই-টক শো, গুরুত্বপূর্ণ টুর্নামেন্টের সরাসরি সম্প্রচার, চ্যাটিং গ্রুপ, মতামত জানানোর জন্য সরাসরি অপশন থাকছে। এ ছাড়া তিনি আরো জানিয়েছেন, নিউজ পোর্টালে দেশ-বিদেশের নানারকম দাবার খবরাখবরের পাশাপাশি আরো নিত্য নতুন অনেক কিছুই চমক রাখবেন। এক প্রশ্নের জবাবে তরুণ দাবা সংগঠক মীর আহমেদ হোসেন জানালেন, দাবার এই নতুন নিউজ পোর্টালটি অনলাইনে আসার আগে এই সাইটিকে সাজাতে দাবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার পরামর্শ নিয়েই চেসবাংলাদেশ.কম দাবার প্রচার, প্রসার ও জনপ্রিয় বৃদ্ধিকল্পে কাজ করবে। এ জন্য সবার সহযোগিতা কামনা করেছেন।
8779993___https://haimcharbarta.com/2021/09/24/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7-%E0%A6%B9%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%B2-%E0%A6%86%E0%A6%AE/
করোনায় বন্ধ হয়ে গেছে আল আমিন মডেলে একাডেমি। করোনায় বন্ধ হয়ে গেছে আল আমিন মডেলে একাডেমি। – My Blog করোনার ছোঁয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে আল আমিন মডেল একাডেমি। শিক্ষার্থী সংকট,শিক্ষকদের বেতন নিয়মিত রাখা,ভবন ভাড়ার সাথে সমন্ময় করতে না পারার কারনে প্রতিষ্ঠানটি চলিত বছরের মাঝামাঝি সময় স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেয় মালিক পক্ষ। স্কুল মালিক পক্ষের কমপক্ষে দুইজন মালিক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১১ সালে হাজীগঞ্জের বাকিলা বাজারে প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থী নিয়ে শিশু শ্রেনী থেকে ৫ম শ্রেনী পর্যন্ত ক্লাশের অনুমতি নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে। এর মধ্যে সরকারি বৃত্তিসহ পিএসসি পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের কারনে এলাকায় সুনাম সৃষ্টি করেছে বিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠানের সদ্য বিদায়ী অধ্যক্ষ আরাফাত হোসেন মিয়াজী জানান, করোনার কারনে বিদ্যালয় বন্ধ হবার পরে পোল্টি খামার ব্যবসা শুরু করি। কিছুদিন আগে একটি বেসরকারি ব্যাংকের এজেন্ট শাখায় চাকুরি নিয়েছি অপর এক প্রশ্নে আরাফাত হোসেন মিয়াজী বলেন প্রতিষ্ঠান বন্ধের সময় ৭ জন শিক্ষক আর ৪৫ জন শিক্ষার্থী ছিলেন। শিক্ষার্থীদেরকে বাকিলা বাজারের অন্য কিন্ডারগার্ডেনে ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করিয়ে দেয়া হয়েছে। শিক্ষকদের মধ্যে ১ জনকে বাকিলা বাজারের অন্য একটি কেজি স্কুলে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগের কথা চলমান রয়েছে বাকী শিক্ষকদের বিষয়ে আমরা জানিনা। স্থানীয় সন্না গ্রামের বাসিদ্ধা ও উক্ত বিদ্যালয়ের অভিভাবক যার নামের আদ্যক্ষর " এস"। তিনি জানান,উনারা স্কুল বন্ধ করে দিয়েছেন সেটা আমাদেরকে জানানো হয়নি। অন্য সকল অভিভাবকদের কাছ থেকে শুনে আমার বাচ্ছাকে বাকিলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়ে ভর্তি করাই। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা মালিকদের একজন বাকিলা বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আবুল ফারাহ্ জানান,প্রায় দেড় বছর লস দিতে গিয়ে এখন আমরা প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করে দিয়েছি। প্রতিষ্ঠানটির অন্যতম মালিক ও উচ্চঁঙ্গা দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা আবু তাহের জানান,করোনার কারনে শিক্ষকদের বেতন দিয়ে প্রতিষ্ঠান ধরে রাখা সম্ভব ছিলোনা। এ ছাড়া যে ভবন ভাড়া নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি চলমান ছিলো সে ভবনের মালিক অতিরিক্ত ভাড়া চাওয়ার কারনে বিদ্যালয় চালু রাখা সম্ভব হয়নি। করোনার ধকলে হাজীগঞ্জের কয়টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়েছে তা জানতে চাইলে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবু সাইদ চৌধুরী মুঠোফোনে জানান, কেজি স্কুলগুলোে বন্ধের বিষয়ে ক্যাচমেন্ট ভিত্তিক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকগন আমাদেরকে তালিকা দেবেন। এর পরেই আমরা সিদ্ধান্ত নেবো। অপর এক প্রশ্নে এই কর্মকর্তা বলেন, বিদ্যালয়গুলো ফেব্রুয়ারী মাসেই পরবর্তী শিক্ষা বর্ষের বইয়ের চাহিদা দিয়ে দেয়। এ ক্ষেত্রে বন্ধ হয়ে যাওয়া বিদ্যালয়গুলোর বিষয়ে জেনে তাদের বই দেয়া বন্ধ রাখা হবে।
8779994___https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2020/01/27/867895
আশুলিয়ায় দুই ফার্মেসিকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা | 867895 | কালের কণ্ঠ | kalerkantho সাভারের আশুলিয়ায় অভিযান চালিয়ে বিক্রি নিষিদ্ধ ওষুধ মজুদ ও বিক্রির অভিযোগে দুটি ফার্মেসিকে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় জব্দ করা হয়েছে প্রায় ১ লাখ টাকার মজুদকৃত বিভিন্ন বিক্রি নিষিদ্ধ ওষুধ। সোমবার আশুলিয়ার কাঁঠালবাগান এলাকায় সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিভিন্ন ফার্মেসিতে যৌথ অভিযান পরিচালনা করে ওষুধ অধিদপ্তর ও র‌্যাব-৪। র‌্যাব-৪ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আনিছুর রহমান জানান, কাঁঠালবাগান এলাকার বিভিন্ন ফার্মেসিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় মা ফার্মেসি ও মুন মেডিক্যাল হল নামে প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিক্রি নিষিদ্ধ ওষুধ মজুদ ও বিক্রির অভিযোগের সত্যতা মেলে। পরে মা ফার্মেসিকে ১ লাখ ও মুন মেডিক্যাল হলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় উভয় প্রতিষ্ঠান থেকে প্রায় ১ লাখ টাকা মূল্যের বিভিন্ন বিক্রি নিষিদ্ধ মজুদকৃত ওষুধ জব্দ করা হয়।
8779995___https://atnbanglaonline.tv/?p=10067
আজ থেকে ৭ দেশের সঙ্গে ফ্লাইট স্থগিত আমিরাতের » ATN Bangla Online সংযুক্ত আরব আমিরাত করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ রোধে সাত দেশের সঙ্গে ফ্লাইট স্থগিত ঘোষণা করেছে। শনিবার (২৭ নভেম্বর) খালিজ টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, আজ (২৯ নভেম্বর) সোমবার থেকে এ স্থগিতাদেশ কার্যকর হবে। পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত বহাল থাকবে। ফ্লাইট স্থগিত দেশগুলো হলো- দক্ষিণ আফ্রিকা, নামিবিয়া, বতসোয়ানা, জিম্বাবুয়ে, মোজাম্বিক, লিসোথো ও এসওয়াতিনি। জেনারেল সিভিল এভিয়েশন অথরিটি, সুপ্রিম কাউন্সিল ফর ন্যাশনাল সিকিউরিটি এবং ন্যাশনাল ইমার্জেন্সি ক্রাইসিস অ্যান্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অথরিটি এ তথ্য জানিয়েছে। উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে দক্ষিণ আফ্রিকায় শনাক্ত হয় B.1.1.529 নামে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট। করোনার নতুন ধরন শনাক্ত হওয়ার পর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি কোয়ারেন্টিনের বিধিনিষেধ আরোপ করছে বিভিন্ন দেশ। ইতোমধ্যে যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর ও জাপান কোয়ারেন্টিন জোরদারের সঙ্গে দক্ষিণ আফ্রিকা ও আশপাশের দেশগুলো থেকে ফ্লাইট নিষিদ্ধ করেছে। সূত্র: গলফ নিউজ, খালিজ টাইমস
8779996___https://www.bartomankhobor.com/%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0/
বন্ধুত্ব তিন নায়িকার - বর্তমান খবর । বাংলা নিউজ পেপার বর্তমান খবর ডেস্ক : মাহিয়া মাহি, বিদ্যা সিনহা মিম ও নুসরাত ফারিয়া। ঢাকাই সিনেমার এ তিন নায়িকার বন্ধুত্ব আজকাল সংবাদ শিরোনাম হচ্ছে। সম্প্রতি এও জানা গেল, টেলিভিশনের একই অনুষ্ঠান নাচ পরিবেশন করবেন তারা। তবে আলাদা আলাদাভাবে। ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় এ তিন নায়িকা বিটিভির ঐতিহ্যবাহী ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান 'আনন্দ মেলা'য় নৃত্য পরিবেশন করবেন। ৪ জুলাই থেকে বিটিভির অডিটোরিয়াম ও ড্রামা স্টুডিওতে শুটিং হবে বলে জানিয়েছেন অনুষ্ঠানটির প্রযোজক হাসান রিয়াদ ও এল রুমা আক্তার। 'আনন্দ মেলা'য় পাঁচ দশকের পাঁচ নায়িকা সুচন্দা, শাবানা, ববিতা, অঞ্জু ঘোষ ও দিতি অভিনীত সিনেমার গানের সঙ্গে নাচ পরিবেশন করবেন মাহি। কোলাজ গানের সঙ্গে দেখা যাবে মিমের পরিবেশনা। আর ভিন্নধর্মী গানের সঙ্গে নাচবেন নুসরাত ফারিয়া। অনুষ্ঠানটি প্রচার হবে ঈদুল আজহার দিন রাত ১০টার ইংরেজি সংবাদের পর। কিছুদিন আগে ভোলায় একটি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন মাহি, মিম ও ফারিয়া। সে সময় থেকে তুমুল আড্ডা দেন। তারপর থেকে নিয়মিত পরস্পরের খোঁজ-খবর রাখছেন তারা।
8779997___https://dailysylhet.com/details/383620
ডেইলি সিলেট ডট কম :: প্রকাশিত হয়েছে : ডিসেম্বর ২৮, ২০১৮ | ৪:১২ অপরাহ্ন নিউজ ডেস্ক:: অবশেষে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন ফেনী-১ (ছাগলনাইয়া-ফুলগাজী-পরশুরাম) আসনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী শেখ আবদুল্লাহ। শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ফেনী শহরের একটি চাইনিজ রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলনে তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। লিখিত বক্তব্যে শেখ আবদুল্লাহ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এমপির সঙ্গে সাক্ষাৎ করলে তারা নৌকা মার্কাকে সমর্থন জানিয়ে সরে যেতে নির্দেশ দেন। এরই প্রেক্ষিতে আমি দেশ ও জাতির স্বার্থে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের সমর্থনে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করছি। এই আসনে মহাজোট থেকে নৌকা প্রতীকের মনোনয়ন পান জাসদের (ইনু) কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান সংসদ সদস্য শিরীন আখতার। এ আসনে দীর্ঘদিন দলগুছিয়েও দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত হন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি খায়রুল বাশার তপন এবং সদস্য ও ঢাকাস্থ ফেনী সমিতির সভাপতি শেখ আবদুল্লাহ। পরে নির্বাচন থেকে খায়রুল বাশার তপন সরে গেলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আপেল প্রতীক নিয়ে সরব থাকেন শেখ আবদুল্লাহ। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা আপেলের পক্ষে গণজোয়ার তৈরি করেন। এদিকে বিগত এক সপ্তাহ ধরে শেখ আবদুল্লাহ নির্বাচন থেকে সরে যাচ্ছেন গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখাও করেন তিনি। কিন্তু এ বিষয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি। পরে শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দেন তিনি। এ আসনে জাসদ নেত্রী শিরীন আখতার (নৌকা) ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবদলের সভাপতি রফিকুল আলম মজনুসহ (ধানের শীষ) আটজন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
8779998___https://www.sharebazarnews.com/archives/6972
শেয়ারবাজার রিপোর্ট: বিনিয়োগকারীদের জন্য ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ২ কোম্পানি। এগুলো হলো: স্কয়ার টেক্সটাইল এবং ইন্টারন্যাশনাল লিজিং। মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত এসব কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সমাপ্ত অর্থবছরে ৩০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে বস্ত্র খাতের কোম্পানি স্কয়ার টেক্সটাইল। এর মধ্যে ২০ শতাংশ ক্যাশ এবং ১০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড। আলোচিত অর্থবছরে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৬৬ টাকা, মোট সম্পদ মুল্য হয়েছে ৫১৫ কোটি ৮৭ লাখ ২০ হাজার টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিএস) ৫.৬২ টাকা । ঘোষিত ডিভিডেন্ড শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদনের জন্য স্কয়ার টেক্সটাইলের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ১৬ জনু, সকাল ১০টায়, রাওয়া কনভেনশন সেন্টার, ঢাকাতে অনুষ্ঠিত হবে। এজন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২০ মে। এদিকে সুতা উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানোর লক্ষ্যে নতুন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে স্কয়ার টেক্সটাইলের পরিচালনা পর্ষদ। নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী কোম্পানির সুতা উৎপাদন ক্ষমতা বার্ষিক ৪২৩৫ টন বৃদ্ধি পাবে। এ জন্য ব্যয় হবে ১১৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। আগামী ২০১৬ এপ্রিলের মধ্যে নতুন এ ব্যবসায়িক পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হবে। এর ফলে বছরে কোম্পানির বিক্রির পরিমাণ হবে ১১৯ কোটি টাকা এবং বিক্রির উপর ১১ শতাংশ মুনাফা হবে বলে জানা গেছে। সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে আর্থিক খাতের কোম্পানি ইন্টারন্যাশনাল লিজিং। আলেচিত অর্থবছরে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৪ টাকা, শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১২.৬১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিএস) মাইনাস ১.১৭ টাকা । আলোচিত অর্থবছরে কোম্পানিটির কর পরিশোধের পর মুনাফা হয়েছে ১২ কোটি ৫৯ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
8779999___http://banglarkhobor24.com/archives/257974
লালমনিরহাটে গরুর দাম কম, ক্রেতারা খুশি | বাংলার খবর ২৪ Home সব খবর জেলার খবর লালমনিরহাটে গরুর দাম কম, ক্রেতারা খুশি আজিজুল ইসলাম বারী, লালমনিরহাট: উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা লালমনিরহাটের কোরবানি পশুর হাটে ক্রেতা কম জানিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন স্থানীয় খামারিরা। গরুর খাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে এ অবস্থা বলে তারা মনে করছেন। তবে ক্রেতারা কম দামে পশু পেয়ে খুব খুশি। ব্যবসায়ীরা জানান, গত বছর কোরবানির হাটে যে গরু লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তা বর্তমান বাজারে ৭০/৭৫ হাজার টাকায় ক্রয় বিক্রয় হচ্ছে। বাজারে গরুর খুব বেশি আমদানি নেই সীমান্তের পশু হাটে। সীমান্তের কঠোর নজরদারীর ফলে ভারতীয় গরু আসা বন্ধ রয়েছে এমন খবরে বেপারীরা ভিড়ছেন না সীমান্তের হাটগুলোতে। একই সঙ্গে গরুর খাদ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় আগাম গরু কিনতে আগ্রহ হারাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। অপর দিকে লোকসান ঠেকাতে অধিক মুল্যে গরু বিক্রির আশায় ঈদের আগাম বাজারে গরু তুলছেন না খামাড়ি ও কৃষকরা। এসব কারনে লালমনিরহাটে এবারে গরুর বাজার খুবই সস্তা বলে দাবি করছেন তারা। খামাড়িরা জানান, দফায় দফায় বাড়ছে গো- খাদ্যের দাম। ভূষির বাজার প্রতিদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে ৮শত টাকার ভূষির বস্তা বিক্রি হচ্ছে ১২শত ৫০ টাকায়। খড় মেলানো কষ্টকর হয়ে পড়েছে। কাঁচা ঘাস সব খামাড়ির ভাগ্যে জোটে না। ফলে গরুর ক্ষুদ্র ও মাঝাড়ি খামাড়িরা গরু নিয়ে পড়েছে অনেকটাই বিপাকে। গত কয়েক মাসে খাদ্যের ব্যায় বিবেচনায় রেখে বর্তমান বাজারে তুলছেন না তাদের গরু। এছাড়াও স্থানীয় ক্রেতাহীন বাজারে চাহিদা কম। ঈদের দু'এক সপ্তাহ আগে স্থানীয় ক্রেতারা কোরবানির পশুর জন্য বাজারে ভিড়লে চাহিদা অনুযায়ী গরুর দামও বৃদ্ধি পাবে। সেই আশায় এখন বাজারে তুলছেন না তাদের খামাড়ের গরু ছাগল।